Tumgik
channel-bd-fan-blog · 4 years
Text
পাসের হারে শীর্ষে বরিশাল
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডসহ সকল বোর্ডের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। আর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ছাড়া সকল বোর্ডের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
আজ (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয়। এরপর জেএসসি ও জেডিসির ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
পরে সকাল সাড়ে ১১টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড এবং সর্বনিম্ন পাসের হার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের।
আজ (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, এবার বরিশাল বোর্ডে সবচেয়ে বেশি ৯৭ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং ঢাকা বোর্ডে সবচেয়ে কম ৮২ দশমিক ৭২ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।
এছাড়াও, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৮২ দশমিক ৯৩, যশোর বোর্ডে ৯১ দশমিক শূন্য ৮, রাজশাহী বোর্ডে ৯৪ দশমিক ১০, কুমিল্লা বোর্ডে ৮৮ দশমিক ৮০, দিনাজপুর বোর্ডে ৮৩ দশমিক ৯২, সিলেট বোর্ডে ৯২ দশমিক ৭৯ এবং প্রথমবারের পরীক্ষা দেওয়া ময়মনসিংহ বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৭ দশমিক ২১ শতাংশ।
0 notes
channel-bd-fan-blog · 4 years
Text
পাসের হার ও শতভাগ,জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৮৪২৯ জন!পিইসিতে পাসের হার ৯৫.৫০ শতাংশ
আজ (৩১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের এই তথ্য তুলে ধরেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
তিনি জানান, এ বছর পিইসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৮ জন এবং ইবতেদায়িতে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৭৭ জন।
এর আগে, সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয়।
এ বছর প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়েছিলো গত ১৭ নভেম্বর। দুই পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিলো প্রায় ২৯ লাখ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ। গত বছর যা ছিলো ৮৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। এ বছর পাসের হার বেড়েছে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ।
জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৭৬ হাজার ৭৪৭ জন। গত বছর ছিলো ৬৬ হাজার ১০৮ জন। এ বছর জিপিএ-৫ বেশি পেয়েছে ১০ হাজার ৬৩৯ জন।
শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩ হাজার ৪০০টি। গত বছর ছিলো ৩ হাজার ৪২টি। এ বছর শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ৩৫৮টি।
শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৪টি, গত বছর ছিলো ২০টি। এ বছর শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ৬টি।
শিক্ষামন্ত্রী আরও জানান, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। গত বছর ছিলো ৮৯ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। এ বছর পাসের হার বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ।
জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৬৮২ জন। গত বছর ছিলো ১ হাজার ৯৮৭ জন। এ বছর জিপিএ-৫ কম পেয়েছে ৩০৫ জন।
শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১ হাজার ৮৪৩টি। গত বছর ছিলো ১ হাজার ৭১৭টি। এ বছর শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ১১৬টি।
Tumblr media
1 note · View note