Tumgik
#ভালোবাসার রং
elias01934 · 3 months
Text
Full Natok: Link-1: https://o-trim.co/5R5dng Link-2: https://o-trim.co/rpanWP
0 notes
pofdatingonline · 9 months
Text
ভালোবাসার ভিন্ন রং পর্ব ৫২
ভালোবাসার ভিন্ন রং পর্ব ৫২সাইয়্যারা খান আজকে রিলিজ দেওয়া হবে হসপিটাল থেকে। যদিও রোদ আর আদ্রিয়ানের রিলিজ যদিও আগে হয়েছিলো কিন্তু বাবুটা’র রিলিজ হবে আজ। সাড়ে সাত মাসে বাবুটা হয়েছে। সেই থেকে আজ ১৫ দিন হলো। তবুও আটমাসে হওয়া বাচ্চাদের তুলনায় ছোট ই মনে হয় ওকে সাথে বাচ্চাটা দূর্বল ও বটে। ডক্টর পুরোপুরি ভাবে বলে দিয়েছে এক্সটা কেয়ারে রাখতে। এতদিন শুধু ফিডিং করানোর জন্য রোদের কাছে দেওয়া হতো কিন্তু এখন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
word-child · 2 years
Text
মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২
আগন্তুক ও প্রেম-ভাবনা
Tumblr media
এ বছর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখলাম লাভ লাইফ সম্পর্কে। বলতে গেলে একটা গরু রচনা লিখে ফেললাম এসব ব্যাপারে।
১। একটা ছেলেরই আসলে বেশি করে ভালোবাসা লাগে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে। ছেলেটা পছন্দ না করলে বা মেয়েটাকে বেশি ভালো না বাসলে সেই প্রেম টিকে না অথবা খুব কমই টিকে, মেয়েটা যত কিছুই করুক না কেন। আবার ছেলেটা যদি সত্যিই মেয়েটাকে বেশি ভালোবেসে থাকে তখন মেয়েটারও সায় থাকা আর এফোর্ট দেয়া জরুরি। না হলে সম্পর্কের ইতি সেখানেই ঘটে।
এমনও দেখেছি যেখানে একটা মেয়ে ছেলেটাকে অনেক ভালোবাসে কিন্তু ছেলেটা আরেকটা মেয়েকে ভালোবাসে যে মেয়েটা তাকে একসময় ভালোবাসতো এখন আর বাসে না। শেষমেশ দেখা যায় এরা তিনজনই কেও কাওকে পায় না জীবনে। এটা আবার ভিন্নরকম বা হেরফেরও হতে পারে। তবে আজকাল ত্রিভুজ প্রেম/অপ্রকাশিত অথবা সুপ্ত প্রেমের আবির্ভাবই বেশি দেখা যায়।
Tumblr media
২। যোগাযোগের মধ্যে থাকা খুবই জরুরি। ধৈর্য, স্যাক্রিফাইসের মনোভাব থাকা দরকার। আর মিস-আন্ডারস্ট্যান্ডিং দুইজনের মধ্যে থাকবেই, সেটাকে কোপ আপ করে প্রত্যেকবার আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ আসতে পারাটাই সম্পর্কের ম্যাচুরিটি প্রকাশ করে।
সবকিছুর ঊর্ধ্বে দুইজনের দিক থেকে মানসিক শান্তি পাওয়াটাই আসল। এসব বাহ্যিক সৌন্দর্য, নানা গুণ, হেনতেন এসব একটা সম্পর্কের জন্য কখনোই জরুরি না। ও আমাকে বুঝে কিনা, আমি ওকে বুঝে মানসিক শান্তি দিতে পারতেছি কিনা, দুইজন দুইজনকে সম্মান করি কিনা সেটাই ম্যাটার করে আসলে। এটাই একটা জটিলতা ছাড়া, সহজ-সরল সম্পর্কের উদাহরণ।
Tumblr media
আর ভালোবাসার মানুষটার জন্য যে অপেক্ষা করতে পারে, তার সবকিছু জানার পরও একটুও ভালোবাসা কমাতে পারে না, উল্টো বেড়ে যায়, আমার মতে সেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে। এই গানের লাইনটার মতনঃ
“I loved you for so long, sometimes it’s hard to bear
But after all this time, I hope you wait and see”
৩। একটু দেখা করা, ফোন কলে কথা বলা, সরাসরি কথা বলা, একটু হাঁটাহাঁটি করা, আশেপাশে কোথাও ঘুরতে যাওয়া, একটা ছোট্ট ডেটে যাওয়া, কথা-হাসি-আড্ডা বিনিময় করা, মনের কথা শেয়ার করা, হাত ধরা (আমার হাত ধরা খুব বেশি প্রিয়), কাঁধে মাথা রাখা, ঊর্ধে একটু জড়ায় ধরা, ঠোঁটে-গালে-কপালে চুমু খাওয়াও জরুরি। একেকজনের লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ একেকরকম। আমি কোথায় আছি, কি করতেছি, খাওয়া-দাওয়া করছি কিনা, দিন কেমন গেলো, এসব টুকটাক জিনিস জানতে চাওয়া আবার একে অপরকে রোস্টিং করাটাও এক প্রকার লাভ ল্যাঙ্গুয়েজ। এমনকি কামড় দেয়াও। :3
Tumblr media
আর সামসামনি দেখা করা, মেলা-মেশা মাস্ট, কারণ এগুলোর মাধ্যমে একজন আরেকজনকে আরো ভালোভাবে বুঝতে পারে। মানুষটা কেমন, তার চিন্তাধারা, মন-মানসিকতা সব বুঝা যায় ধীরে ধীরে।
৪। তখন তার একটা ইমোজি দেয়া টেক্সটও ভাল্লাগবে। তার ভুল টাইপিং, ভুল উচ্চারণের কথা শুনতেও মধুর মনে হবে। মানে যাকে একবার মন থেকে সত্যিকারের ভালোবাসবেন তার সবকিছুই আপনার ভাল্লাগবে। তাকে খুব প্রিয় আর আপন মনে হতে থাকবে, তার সাথে বেশ কমফোর্টেবল আর ভালোবাসার বাটারফ্লাই ফিল করতে থাকবেন। তার মায়ায় পড়ে যাবেন, যেই মায়া আপনি জীবনেও কাটাতে চাইবেন না।
Tumblr media
তার ভালো লাগাগুলোও আপনার ভালো লাগা হয়ে যেতে থাকবে। এই যেমন ধরুন, আপনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “বলো তো আমার প্রিয় রং কি?” তখন সে কিছুক্ষণ ভেবে জোরে বলে উঠলো, “নীল।” (মনে করি অনেকটা সজোরেই, নজরকাড়া ভাবেই বললো)। আপনি তখন নিজের অজান্তেই বলে ফেললেন, “হ্যাঁ, নীল রং আমার খুব ভালো লাগে।” আসলে আপনার নীল ভালো লাগতো না। কিন্তু প্রেমিক/প্রেমিকার কাছ থেকে রেসপন্সটা এমনভাবে পেয়েছেন যে এরপর থেকে আপনার নীল রং ভালো লাগতে শুরু করলো আর আপনি এই রং টাকেই বেশ আলাদাভাবে দেখা শুরু করলেন। আসলে সবই এখানে সাইকোলজিকাল-হরমোনাল ব্যাপার-স্যাপার।
Tumblr media
ঐদিকে আরেকজন আপনাকে যতই ইমপ্রেস করার চেষ্টা করুক না কেন, তার এফোর্ট আপনি বরাবরই ইগনোর করতে থাকবেন (এমনকি ক্রাশ টেক্সট দিলেও)। তার সাথে আর কারো কোন তুলনাই হবে না। কারণ সেই মানুষটাই হবে সবার প্রথম প্রায়োরিটি। আর এটাই স্বাভাবিক।
তার কথা বলা, হাসি, লজ্জা পাওয়া, রাগ করা সবকিছুই এত ভাল্লাগবে যে মনের মধ্যে গেঁথে থাকবে। তাকে একটু দেখার ইচ্ছা আর কথা বলার জন্য কি যে ছটফট করবেন সেটা একবার প্রেমে পড়লেই বুঝতে পারবেন। সে এখন কি করতেছে এসব ভাবনা আসবে আর তার নিত্যদিনকার রুটিন আপনার মুখস্ত হয়ে যাবে। সে আপনার একটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে সুনার অর লেটার।
আর কেও তার প্রথম প্রেম জীবনেও ভুলতে পারে না, বিশেষ করে ছেলেরা। প্রথম প্রেমের প্রতি তাদের আলাদা আবেগ আর বিশেষ অনুভূতি কাজ করে যা পরের প্রেমগুলোতে আগের সেই ফিলিংসটা দেয় না।
Tumblr media
৫। প্রেমিক/প্রেমিকার মন রক্ষা করা, তার আবদার পূরণ করা। এক্সট্রিম লেভেলের ইচ্ছা না। যেগুলো পূরণ করা যায় আরকি। মানে প্রেমে মত্ত হও ঠিক আছে, কিন্তু কিছু জিনিস হার্ট দিয়ে ডিল না করে ব্রেইন দিয়েও বুঝে-শুনে চিন্তা করে চলা উচিত।
৬। আর যা কিছু লিখলাম, এই সব কিছু কখনোই ভুলা যায় না। জীবনে যত এসব প্রেম-টেম, ভালোবাসা ঘটবে সেগুলো মনের মধ্যে দাগ কেটেই থাকবে। থেকে থেকে, মাঝে-মধ্যে মনে আসবে খুব, সেসব কাটানো দিন, মুহূর্ত, কথা-বার্তা, আর এত এত স্মৃতির। সেই দেখা করা, কথা বলা জীবনের একটা দিনের জন্য হলেও খুব মনে পড়বে।
Tumblr media
৭। আর ব্রেকআপ হয়ে গেলে তো কথাই নাই। সেটার কষ্ট থেকে মুভ অন করাটাও বেশ টাফ। আর খুব দুঃসহনীয় মুহূর্তের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। ঘুম থেকে উঠতেই সেই মানুষটার কথা মনে পড়ে, দিনের প্রত্যেকটা মুহূর্তে মাথার মধ্যে শুধু তার চিন্তাই ঘুরপাক খায়, রাতে বেশি মনে পড়ে বিধায় ঘুম আসতে সমস্যা হয় আর ঘুমের আগ পর্যন্ত তার কথা ভাবা নিত্যদিনের কাজ হয়ে যায়।
একটা জিনিস দেখবেন, একটা পরিস্থিতে পরবেন, দেখবেন যে ওই জিনিসটা তার স্মৃতি মনে করায় দিচ্ছে, শুধু তার কথাই মনে হবে আর খুব শূন্য লাগবে নিজেকে। তাকে স্বপ্নে দেখবেন হাজারবার। তার কথা ভাবতে ভাবতে নিঃশেষ হয়ে যাবে ভেতরটা।
Tumblr media
৮। মনে হবে যে ওকে একটু নক দেই, একটু কথা বলি, ওর ছবিটা একটু দেখি, একটু স্মৃতিগুলো ঘেঁটে দেখি, আগের মেসেজগুলো পড়ি, নানা ধরনের হেনতেন জিনিস। কারণ হলো এটাচমেন্ট আর অভ্যাস। এই দুইটা জিনিস খুবই ভয়ানক। একবার বিল্ড আপ করলে, সেটার থেকে বের হওয়া খুবই মুশকিল। বিশেষ করে প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে।
Tumblr media
৯। এরপর মনে হবে আমার সাথেই কেন এমন হলো! সে আমাকে এত ভালোবেসে বলে চলে গেলো কেন? আমাকে এভাবে বুঝ দিয়ে কেটে পড়লো কেন? আমার বিশ্বাস ভাঙ্গলো কেন? আমি এখন কি নিয়ে বাঁচবো? কিভাবে চলবে আমার জীবন? ওর সাথে আমার বিয়ের স্বপ্ন, খুঁটিনাটি ইচ্ছা সব ভেঙে গেলো কেন? আমি ওকে ভুলতে পারবো না, ওকে ছেড়ে থাকবো কিভাবে? আরো যা কিছু চিন্তা-ভাবনা আছে হেনতেন। মাথাটায় ভারী ভারী সব চিন্তা আসবে আর বুকটাতে চিনচিন ব্যথা করতে থাকবে।
এক কথায়, মাথার উপর আকাশ ভেঙে পড়বে আর পায়ের নিচের মাটি সরে যাবে এমন অবস্থা হবে। জীবনটা তছনছ টাইপ মনে হতে থাকবে তখন। মনটা দুমড়ে-মুচড়ে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যেতে চাইবে। জগতের আর কিছুই ভালো লাগবে না।
Tumblr media
১০। তবে এ হার্টব্রেকের সময় নিজেকে স্থির রেখে, খুব যত্ন নিয়ে নিজেকে নিজেরই এই মনভাঙ্গা পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে হবে। নিজেকে তখন অনেক সময় দিতে হবে। নানা কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়া জরুরি সেই মুহূর্তে। কারণ তখনই নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করা যায়। বিভিন্ন মানুষ, বন্ধুর সাথে পরিচিতি বাড়িয়ে মনটাকে ডাইভার্ট করার চেষ্টাটা কিন্তু ফেলনা না। বরং বেশ কাজেই দেয় কিন্তু।
এত দুশ্চিন্তা না করে, নতুন করে সব শুরু করা খুব ভালো সিদ্ধান্ত। হার্টব্রোকেন মানুষটার এটা ভেবে খুশি হওয়া উচিত যে অপর মানুষটা তার আসল রঙ দেখায় ফেলছে সেটা কয়েকমাস বা কয়েক বছরের ভালবাসার পরিচয়ই হোক না কেন। নিজেকে একদিক দিয়ে ভাগ্যবানও ভাবতে পারেন যে বেঁচে গেলেন এই ফেক রঙের ভালবাসার থেকে।
সবচেয়ে অপটিমিসটীক চিন্তাধারা হলো, সৃষ্টিকর্তার সিদ্ধান্তের উপর আস্থা রাখা, কারণ যা কিছু ঘটলো সবই আমাদের ভালোর জন্যই। কখনোই মনে করা উচিত না যে “আমি ঠকে গেলাম, বরং ভাবতে হবে যে আমার একটা শিক্ষা হলো। একদিক দিয়ে আমিই জিতে গেলাম।”
Tumblr media
এটা ভাবা উচিত যে “জীবন কখনো কারোর জন্য থেমে থাকেনা।” নিজের উপর ভরসা রেখে , পরিবারকে আঁকড়ে থেকে, পরিবারকে ভালোবাসে, আশা কম রেখে, নিজের জায়গা তৈরী করে, লাইফ যেই পরিস্থিতি দেয় তার সাথে তাল মিলায়ে চলা উচিত।
আর তখনই দেখা যায়, সেই হার্টব্রোকেন মানুষটা জীবনে বেশ ভালো করে। তাই তখন নিজের যত ইন্টারেস্টের কাজ আছে, যতটুকু সম্ভব শুরু করা উচিত। একটা না একটা রাস্তা বের হয়েই যায় মনটাকে ভালো রাখার আর হার্টে যে ক্ষত পড়ছে সেটা হয়তো কখনোই যায় না কিন্তু ক্ষতটা নিয়ে জীবনে অন্তত আগায় যাওয়া যায়। ক্ষত হয়তো শুকায় না, কিন্তু সময় আর যত্নে সেটায় ধৈর্যের আর পরিস্থিতি মেনে নেয়ার ফুল ফোটে।
১১। এরপর যখন জীবনে আরেকজন নতুন মানুষ আসে বা আসতে চায় তাকে নিয়ে আবার নতুন দ্বিধা শুরু হয়ে যায়। কারণ আগেরজনের কথা খুব মনে পড়ে। আবার যদি মন দিয়ে এমন বাজে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, তখন কি হবে! তাই তারা নতুন সম্পর্কে জড়াতে ভয় পায়। এরপর দেখে তারা ওই প্রথমজন/আগেরজনকেই আসলে এখনো ভালোবাসে অথবা বেশি ভালোবাসে।
এইসবগুলো পর্যায়ে নিজেকে খুব একলা, অসহায় মনে হয়। মেমোরি থেকে যেতেই চাইবে না। আর স্বপ্নে যে তাকে কতবার দেখবেন তার কোন ইয়ত্তা নাই।
Tumblr media
কিন্তু আমার এটা মনে হয় যে, জীবনে সেই সঠিক মানুষটার কাছে পৌঁছানোর আগে বেশ কিছু ভুল মানুষের সাথে আমাদের পরিচয় ঘটে যেতেই পারে, অনেক কিছু হতেই পারে, এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার।
একদম শেষে যেই মানুষটা আমরা পাবো, যে আমাদের হাতটা আঁকড়ে ধরে থাকবে, কখনোই কোনরকম এক্সকিউজ দিয়ে ছেড়ে যাবে না, তার প্রতি আমাদের ভালবাসা আর কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। সে একটা অমূল্য গিফটের মতনই হবে, যে সারাটা জীবন বন্ধুর মত পাশে থেকে যাবে।
Tumblr media
১২। যখন নতুন মানুষটার সাথে একটা ফ্রেন্ডলি, মানসিক শান্তির, কমফোর্টের সম্পর্ক তৈরি হয় তখন ব্যাপারটা আগায় আর টিকেও। এরপর বিয়ে করলে অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়ে যায়। তখন আগের সম্পর্ক নিয়ে তেমন কোন ফিলিংস কাজ করে না আর করলেও সেটা বিয়ে করা জামাই/বউয়ের ভালোবাসায় কমে যায় হয়তো। (আমার অভিজ্ঞতা নাই, তবুও আশেপাশের বিয়ে করা মানুষদের যাদের এমন পরিস্থিতি হইছিলো তাদের দেখে বুঝি কিছুটা)।
এই লাভ লাইফ, প্রেম-ভালোবাসা, সম্পর্কে থাকা, টিকিয়ে রাখা খুবই কমপ্লেক্স আর বেশ লম্বা একটা প্রসেস যেখানে আপনাকে প্রচুর সময় আর মানসিক শ্রম দিতে হবে, ধৈর্যের আর অপেক্ষা করার পরিচয় দিতে হবে।
Tumblr media
মুখে বলা বা ফোনে টাইপ করার চেয়ে কাজে করে দেখানোর মন-মানসিকতা থাকতে হবে। অপরজনের চাওয়া-পাওয়া বুঝতে হবে, এমন যেন হয় যে চোখ-মুখ দেখেই বুঝে ফেললাম ও কিছু একটা চাচ্ছে, কিছু বলতে চায় কিন্তু পারতেছে না অথবা মন খারাপ কিনা এমন আরকি। তার হঠাৎ চুপ হয়ে যাওয়া, মুড অফ দেখা আর নীরব থাকাকেও বুঝতে হবে, বুঝার চেষ্টা করতে হবে। মনে হলো যে ও একটু হারায়-টারায় যাচ্ছে তখন তাকে এই গানটা সেন্ড করে দেওয়াই যায়, https://youtu.be/lee7ftNjGWw. আমাকে কেও পাঠালে আমি কি যে খুশি হবো সেটা বলার মতন না।
১৩। লাস্ট বাট নট লিস্ট পয়েন্ট, যেটা লিখেই ফেললাম সেটা হলো,
“ছেড়ে তো যেকোনো একজন গেলেই হয়, ধরে রাখতে জানতে হয় দুজনকেই।“
Tumblr media
আমার মতো ইমম্যাচিউর, কমফোর্ট জোন থেকে বের না হওয়া, ইন্ট্রোভার্ট প্রকৃতির আর চেহারা-কথাবার্তা নিয়ে সমস্যায় ভোগা মেয়ের জন্য ভালোবাসা জিনিসটা খুবই টাফ আসলে। আর জীবনে ভালোবাসা আসলেও সেটা ৭ নং পর্যায়ে চলে যায় বা সম্পর্কে না গেলেও এসব কথা-বার্তা চালানো আর সম্ভব না এমন দিকে ব্যাপারটা গড়ায় যায়।
Tumblr media
তখন ৭-১২ প্রসেসে যেতে হয়। কিন্তু আমিও চাই আমার এসব কিছু মেনে নিয়ে কেউ অন্তত আসুক আমার জীবনে, আমার সমস্যাগুলো বুঝুক, আমাকে একটু কমফোর্ট দিক। কিন্তু বাস্তবে এটা সম্ভব না। তাই কারো কাছ থেকে কখনোই কিছু আশা করি না। কারোই করা উচিত না আসলে। এতেই মানসিক শান্তি।
আর আমাদের মন জিনিসটা যেহেতু আছে, সেখানে একটু তো কষ্ট পেতেই হবে আর কষ্ট যেহেতু পেতেই হবে সেটা মেনে নিয়ে জীবনে আগায় যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আগে কি হইছে, পরে কি হবে এসব ভেবে, ওভারথিংকিং করে, দিনশেষে কোন লাভই হয় না আসলে। বর্তমানটাই আসল আর বাস্তব।
আমার মতে, আজকেই, এ মুহূর্তেই, ছোট ছোট আনন্দ নিয়ে, ব্যস্ত থেকে, কাজ-টাজ করে, একটু সুন্দর করে, যা আছে তাই নিয়েই বাঁচি না, ক্ষতি কি!
Tumblr media
কাফকার একটা সুন্দর কথা দিয়ে শেষ করি।
“তুমি যা যা ভালোবাসবে, সবকিছুই হয়তো একদিন হারিয়ে ফেলবে। কিন্তু তুমি যেই ভালোবাসা দিয়েছো সেই ভালোবাসা কোনো একদিন তোমার কাছে ফিরে আসবে – অন্য কোনো রূপে কিংবা অন্য কোনো আলোয়।“
4 notes · View notes
caspersooo · 8 months
Text
প্রেম আর ভালোবাসার মধ্যে বিস্তর প্রার্থক্য,
মায়া হতে,মোহ হতে তৈরি হয় ভালোবাসা ।
ভালোবাসা রং হারায় !!
প্রেম এক ঐশ্বিক বিষয়, যা স্বর্গ হতে আসে
অতঃপর, স্বর্গে যায় চলে ।
ইমন ভাদ্রে~
#কবিতা
#পদ্য
#বাংলা_কবিতা
#কাব্য
#অনু_কবিতা
#poem
#kobiokabbobd
#অবিনাশী_পদ্য
#ইমন_ভাদ্রে
#emon_vathrow
0 notes
mrmwithacupofcoffee · 11 months
Text
নাজিফা
নাজিফা, বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে। মায়ের সবথেকে আদরের ও কাছের। খুব বেশী বড় নয় নাজিফা, কবল পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ে কিন্তু নিজের দুনিয়া বলতে শুধুমাত্রই মা। মা অন্তঃসত্ত্বা, ছোট্ট একটি ভাই বা বোন পাবে নাজিফা এই নিয়ে সে প্রচন্ড খুশি। 
এই নিয়ে বাবা একদিন নাজিফার সাথে দুষ্টুমি করে বলে, বাবু যখন আসবে তখন কিন্তু নাজিফার ভালোবাসা কমে যাবে। নাজিফা উত্তরের বলে, তোমার বাবুকে তুমি নিয়ে নিও আমার মা কিন্তু আমি দিব না!
অবশেষে সেই দিন যেদিন এই দুনিয়াতে বাবুটি আসবে। বাবুটি তো এলো না অথচ নিয়ে গেল সেই মাকে। নাজিফা হয়ে গেল একা নাজমাকে কোনভাবে আর সামলানো যায় না এদিকে মেয়েকে সামলাতে নাকি নিজেকে ভরে উঠবে বাবা নিজে বুঝতে পারছিল না এক পর্যায়ে পরিবারের জোরেই নাজিফার জন্য বিয়ে করতে হলো। 
নাজিফা আরো বিগড়ে গেল। একটা বছর পড়াশোনা ওভাবেই রইল নাজিফা ধাকলো নানুর বাসায়। একটা বছর গ্যাপ দিয়ে নাজিফাকে ভর্তি করানো হল আবার ক্লাস সেভেনে। এপারে নাজিফাকে বাবা-মায়ের সাথে থাকা শুরু করতে হলো তবে মাকে সে মা বলতে পারেনা ডাকে আন্টি।
এক পর্যায়ে বাবার জোরেই ডাকতে হলো মা। নাজিফা ক্লাস এইটে উঠেছে ছোট্ট একটি ভাইয়ো হয়েছে নাজিফার। ছোট ভাইটিকে ভাই বলে মেনে নিতে পারলেও সেই নাম ধরে ডাকা মা কে আজো মার জায়গা দিতে পারেনি। বরং তাকে দিনরাত চোখের সামনে দেখতে পাওয়া টাই ছিল নাজিফার কাছে সব থেকে কষ্টের। 
নাজিফা এখন বাইরে জগতে ভালোবাসা খুঁজতে শুরু করলো। আগে থেকে প্রচন্ড ঙ্গানী ছিল নাজিফা, সব ক্ষেত্রেই পারদর্শী, কোন দিকে কমতি ছিল না। 
চলার পথেই পরিচিত হয় এক ছেলের সাথে। সুন্দরী নাজিফার প্রতি ছেলেদের আকর্ষণ প্রথম থেকেই উর্ধে। 
তার সাথে গভীর প্রেমে জড়ালো নাজিফা। তাকে ভালবাসতে লাগলো গভীরভাবে মেনে নিল সেই সব।
এক পর্যায়ে ক্লাস এইটে থাকা অবস্থাতেই তার সাথে জোরালো শারীরিক সম্পর্কে। 
এখনকার দিনে ব্যাপারটা আমরা স্বাভাবিকভাবে চোখে নিলেও তখনকার সময়ে এটা মোটেই স্বাভাবিক ছিল না।
তবে নাজিফা তার জন্য সব করতে রাজি  তার জন্য নিজের পুরোটা দিয়ে দিতে রাজি। সে যখন বলে, যেখানে বলে, যেভাবে বলে সে তার সাথে সেভাবেই থাকতে রাজি। নাজিফা যখন তাকে নিয়ে প্রচণ্ড দুর্বল তখন সে জানালো তার বন্ধুদের সাথে নাজিফার থাকবার বিষয়টি। নাফিসা রাজি হলো না। একদিন সে ছেলেটির সাথে সময় কাটাচ্ছে সেদিনও তারা শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়েছে। এমন সময় ছেলেটি তাকে নানান ভাবে প্রোরচনা দিয়ে বন্ধুদের সাথে থাকবার জন্য রাজি করালো। 
অবশেষে সেই দিন নাজিফাকে একাধারে আট থেকে দশ জনের মতো ব্যবহার করল, পিছু পা হলো না সেই ছেলেটিও। কথা মত সে নাজিফার সাথেই ছিল, অথ্যাৎ সে এই দৃশ্য গুলো নিজ চোখে প্রদক্ষিন করছিলো!
এরপর! স্বাভাবিকভাবেই জানা কথা ছেলেটি আর নাজিফাকে পাত্তা দিল না, তাদের সম্পর্কে ফাটল ধরল। তার পরও সেই ছেলেটির কথায় নাজিফা প্রায় প্রায় তার সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতো। 
এক পর্যায়ে নাজিফা ও সত্যটা উপলব্ধি করতে পারে। তবে সে ছেলেটিকে ছাড়ে না তার সাথে সম্পর্ক থেকে অপেক্ষা করে সে ছেলেটি কবে তাকে ছেড়ে চলে যাবে। একসময় তা ঘটেও।
নাজির শাহ এখন খোলাখুলিভাবে উৎশৃংখল হয়ে গেল যখন তখন যেখানে সেখানে ছেলেদের সাথে সম্পর্কে জড়ালেও টাইপেপাদ আরেক পেশা তবে তার শুরু হয় ভালোবাসা থেকে জানা g7 এর ম্যাজিক কার প্রতি কাজ করে থাকে ছেলেদের তবে নাজিফা প্রথম থেকেই সোজাসাপ্টা মুখের উপর সপ্তাহে জানিয়ে দেয় নিজের অতীত। কিন্তু এই উঠে চালানোর পেছনেও ছিল হয়তো কোন উদ্দেশ্য বলতে পারিনা আমি বা আপনি মাজিক সাথে ছেলেদের সাথে প্রেম করতো শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে আবার তাদের সাথে নিজেই নিজেদের সম্পর্কটা নষ্ট করে ফেলত কোন ক্ষেত্রে সিরিয়াস ছিল না নাজিফার ক্লাসের অন্য মেয়েরা নাজিপুর বাজার গুলিস্টান ত সবার কাছে ব্যপারগুলো খোলাখুলি ছিল।
নাজিফা চরিত্রহীন মেয়ে নামে পরিচিতি লাভ পেলে।
এত কিছুর মাঝেও সেই ছেলেটি নাজিফা তার সাথে আজও মাঝে মধ্যেই সম্পর্কে জড়ায় মোটকথা সম্পর্কে না জড়ানোর শারীরিক সম্পর্কে ছাড়াই হয়তো কি এটা নাজিফার নেশা নাকি অন্য কিছু
ম্যাজিক সাহা এখন বাংলাদেশের অত্যন্ত সুপরিচিত এক পরিস্থিতিতে পড়াশোনা করছে। শীতে ছেলেটিকে তার সাথে নাজিফার আজ কোন সম্পর্ক নেই নিজেকে তৈরি করে নতুনের সম্পর্কে যুক্ত হয়েছে নাজিফা। তবে তা�� কাছেও বেদনা ভালোবাসা এক মুহূর্তেই মিশে গেল সবকিছু।নাজিফা এবার বেরিয়েছে প্রকৃতির প্রেমে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক হতে আরেকটি যেন সবকিছু একেবারে দেখে শেষ করে ফেলতে চাই এই প্রকৃতির ভালোবাসাকে ডুবে যেতে চায়
এমনই এক দিনে নাদিসা ঘুরতে বেরিয়েছে খালি কুমি দেখছিল দেখতে দেখতে মাঝিকে ফাঁকি দিয়ে ডুব দিল সেই খালে! ভালোবাসার লাল রং মাখিয়ে দিল রঙহীন রাক্ষসদের মাঝে!
- ৮ জুলাই, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
0 notes
singernupurkazi · 11 months
Text
Tumblr media
Amar Swapan Kinte Pare New Version by Nupur Kazi - Tribute to Jatileswar Mukhopadhyay - Bangla Gaan Full Song Link: https://www.youtube.com/watch?v=uZbI_td9ENE
✨ Cover Credit: Song Name: Amar Swapan Kinte Pare - আমার স্বপন কিনতে পারে, Singer & Feature: Nupur Kazi, Language: Bangla, Recorded, Mixed & Mastered - Partha Chakraborty at Partha Creations. Camera & Editing: Nilargha banerjee, Digital Adviser: Sanjay Sen, Label: @Nupur Kazi Official
✨ Original Song Credit: Song: Amar Swapan Kinte Pare Vocal, Lyrics & Composition: Jatileswar Mukhopadhyay
✨ Previous Release: https://www.youtube.com/watch?v=mbjQGyk-KDQ https://www.youtube.com/watch?v=gWnFkGl1bXo https://www.youtube.com/watch?v=lYSOBwXVnU4 https://www.youtube.com/watch?v=FIDbe0yca3M https://www.youtube.com/watch?v=vV5eQCjfE9A https://www.youtube.com/watch?v=pEKeHFegzPk https://www.youtube.com/watch?v=qOGSwmQhRVk https://www.youtube.com/watch?v=pYVDwjO0eOg https://www.youtube.com/watch?v=cFjTSsSG3jo https://www.youtube.com/watch?v=4T_ChZzqIu8 https://www.youtube.com/watch?v=E9uJ9kJemo4
✨ My Social Media, Site & Digital Marketing Partner: Visit My Google Site: https://bit.ly/NupurKazi_Official Follow me on YouTube: https://bit.ly/Nupur_KaziOfficial Follow me on Facebook Page: https://bit.ly/39VaFFH Follow me on Linkedin: https://bit.ly/NupurKaziofficial Follow me on Instagram: https://bit.ly/NupurkaziOfficial Follow me on Twitter: https://bit.ly/nupurKaziOfficial Digital Marketing Partner: https://bit.ly/studio-violina
✨ Contact me: Email: [email protected]
✨ Hash Tag:
nupurkazisong #jatileswarmukhopadhyaysong #bengalisong #coversong
✨ Amar Swapan Kinte Pare Lyrics in Bengali: আমার স্বপন কিনতে পারে এমন আমির কই আমার জলছবি তে রং মেলাবে এমন আবির কই আমার স্বপন কিনতে পারে এমন আমির কই আমার জলছবি তে রং মেলাবে এমন আবির কই
আমি দুঃখের সিংহাসনে বসে সুখের বিচার করি আমি ভাবের ঘরে অভাবটুকু আখর দিয়ে ভরি আমি দুঃখের সিংহাসনে বসে সুখের বিচার করি আমি ভাবের ঘরে অভাবটুকু আখর দিয়ে ভরি আমার পরম বন্ধু হবে এমন অধীর কই আমার জলছবি তে রং মেলাবে এমন আবির কই
আমি অসীম ধনে ধনী দরিদ্র কে বলে আমায় জাগরণের ঘুমে আছি বিনিদ্র কে বলে আমায় আমি অসীম ধনে ধনী দরিদ্র কে বলে আমায় জাগরণের ঘুমে আছি বিনিদ্র কে বলে আমায়
আমি পথের দিশা ভুলে গিয়ে পথেই ফিরে আসি আমি ভালোবাসার যন্ত্রনা কে অধিক ভালোবাসি আমি পথের দিশা ভুলে গিয়ে পথেই ফিরে আসি আমি ভালোবাসার যন্ত্রনা কে অধিক ভালোবাসি আমায় ধরে বেঁধে রাখে এমন সে নীড় কই আমার জলছবি তে রং মেলাবে এমন আবির কই আমার স্বপন কিনতে পারে এমন আমির কই আমার জলছবি তে রং মেলাবে এমন আবির কই
Thanks for watching the video from my channel!
1 note · View note
banglafm · 1 year
Photo
Tumblr media
নাটকে ভালোবাসার রং
বছর ঘুরে আবারও এসেছে ভালোবাসা দিবস। দিনটিকে সামনে রেখে টি��ি চ্যানেলগুলোও বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারের পরিকল্পনা নিয়েছে। বিনোদনভিত্তিক টিভি চ্যানেলগুলোতে গতকাল সোমবারই নাটক প্রচার শুরু হয়েছে, থাকছে তিন থেকে পাঁচ দিনের আয়োজন।
এনটিভি, বাংলাভিশন, আরটিভি, নাগরিকসহ বেশ কিছু চ্যানেলে ভালোবাসাবিষয়ক নাটক থাকছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ টেলিভিশন, চ্যানেল আই, এটিএন বাংলা, মাছরাঙা, বৈশাখী ও দেশ টিভিতে রয়েছে বিশেষ আয়োজন। নাটকগুলোতে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম, অপূর্ব, তৌসিফ মাহবুব, তানজিন তিশা, জোভান, সাফা কবির, মুশফিক আর ফারহান, কেয়া পায়েল, হিমি প্রমুখ।
৯টি নাটক প্রচার করবে এবার বাংলাভিশন। চ্যানেলটির অনুষ্ঠান প্রধান তারেক আখন্দ প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফিকশনের প্রতি দর্শকের আলাদা আগ্রহ থাকে। এবার আমরা রোমান্টিক কমেডি গল্পনির্ভর নাটক নির্মাণ করেছি, যেটাকে বলে “রমকম”। খুব সিরিয়াস গল্প নিয়ে কাজ করিনি। আর শিল্পী নির্বাচনে দর্শকের চাহিদার বিষয়টি মাথায় রেখেছি। কমেডি থাকলেও মানের দিক দিয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি।’
এনটিভি প্রচার করবে তিনটি নাটক—‘পেইন গেস্ট’, ‘তোকে পাওয়ার জন্য’, ‘মেমর অব লাভ’। চ্যানেলটির সহকারী ব্যবস্থাপক (অনুষ্ঠান ও যোগাযোগ) সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই নাটকগুলো নিয়ে কাজ করছেন তাঁরা। বাজেট ভালো থাকায় কাজগুলোও মানসম্পন্ন হয়েছে। তাঁর ভাষ্যে, ভালোবাসার নাটকের দর্শকের বড় একটি অংশ তরুণ। তরুণদের কথা বিবেচনা করে নাটকের গল্প নির্বাচন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
ভালোবাসা দিবসের বিশেষ আয়োজন
সবশেষ কয়েক বছরে ভালোবাসা দিবসে সবচেয়ে বেশি নাটকে পাওয়া গেছে আফরান নিশো ও মেহজাবীনকে। তবে এ বছর তাঁদের কোনো নাটকে অভিনয়ের খবর মেলেনি। বছরখানেক ধরে নাটকে অভিনয় কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা, বাড়িয়েছেন ওটিটি প্ল্যাটফর্মে কাজ। ছোট পর্দার আরেক অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণকেও এবার ভালোবাসার নাটকে পাওয়া যাবে না, কলকাতা থেকে ফেরার পর অসুস্থতার কারণে কাজ করতে পারেননি তিনি।
চলতি বছরে মোশাররফ করিম, অপূর্বদের মতো জ্যেষ্ঠ শিল্পীদের সঙ্গে মুশফিক আর ফারহান, হিমি, কেয়া পায়েলের মতো তরুণ শিল্পীদেরও দেখা যাবে। ভালোবাসা দিবসের নাটকে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী থাকে টিভি চ্যানেলগুলো। ‘পোস্টম্যান’, ‘তোকে পাওয়ার জন্য’, ‘আই হেট ভ্যালেন্টাইন’সহ অন্তত সাতটি নাটকে অভিনয় করেছেন কেয়া পায়েল। টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি ইউটিউবেও এগুলো প্রচারিত হবে। তিনি বলেন, ‘সাতটা কাজ সাত রকমের, সেটি বিবেচনা করেই চরিত্রগুলো নির্বাচন করেছি। কোনোটির সঙ্গে কোনোটির মিল নেই। ঢাকার বাইরে টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, বাগেরহাটে গিয়ে শুটিং করেছি। ঠান্ডার মধ্যে গ্রামে রাত ১০টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত শুটিং করেছি।’
ভালোবাসা দিবসের জন্য চারটি নাটক নির্মাণ করেছেন বি ইউ শুভ, চার নাটকেই অভিনয় করেছেন অপূর্ব। সব নাটকেই এই অভিনেতাকে নেওয়ার কারণ হিসেবে শুভ বলেন, ‘ওর সঙ্গে আমার বোঝাপড়াটা ভালো, আমার বেশির ভাগ কাজই ওর সঙ্গে।’ রোমান্টিক কমেডির বাইরে পারিবারিক ড্রামা নির্মাণে মনোযোগী হয়েছেন এই নির্মাতা। তাঁর ভাষ্যে, ‘পারিবারিক ড্রামায় প্রেম, ভালোবাসা, সুখ, দুঃখ—সবই থাকে। সেই বিষয়গুলোই তুলে আনার চেষ্টা করছি। কমেডি নাটক সবাই বানাতে পারে না, জোর করে হাসানোর চেষ্টা করে লাভ নেই। আগে পারিবারিক নাটকের দর্শক ছিল, এখনো আছে।’
টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি সিনেমাওয়ালা, গোল্লাছুট, সিএমভিসহ বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেলেও ভালোবাসার নাটক থাকছে।
0 notes
mdbillalhasansujon · 1 year
Photo
Tumblr media
রক্ত টা চায়ের দোকানের রং চায়ের মতো না 🙂 যে দোকানদারের কাছে চাইলে পাওয়া যায় ভুলে যাবেন না এক কাপ চা খেতে কিন্তুু টাকা লাগে সেখানে একজন রক্তদাতা এবং স্বেচ্ছাসেবী আপনাদের প্রয়োজনে ম্যানেজ করে এবং নিজে দেয় সুতরাং রক্তদাতা এবং স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে সমালোচনা না করে উৎসাহ এবং সম্মান করুন ❤️ একজন স্বেচ্ছাসেবী শুধু মানবতার কাজ করে না তাঁর পড়াশোনা আছে পরিবার আছে ভালোবাসার মানুষ আছে মা বাবা ভাই বোন স্ত্রী স্বামী সন্তান বন্ধু বান্ধবী সেখানে সময় কম দিয়ে আপনাদের জন্য মানবতার জন্য মানুষের উপকারের জন্য সেবামূলক কাজ করে অবসর সময়ে মানুষের স্বার্থেই কাজ করে একটা বিষয় কি সারাদিনে অনলাইনে থাকে বলে আপনাদের জন্য কাজ করে তাদের ও কিন্তুু অনেক ব্যাক্তিগত স্বাধীনতা আছে তাঁরা আপনাদের কাছে জিম্মি না শুধু এটাই বলবো এখনো সময় আছে দৃষ্টি ভঙ্গি বদলান 😊🙏 আর সবাইকে উৎসাহিত করুন রক্তদান করতে ধন্যবাদ সবাইকে 😍🖤 প্রচারেঃ ব্লাড ফাউন্ডেশন খোলাহাটি 🩸🚨 https://www.instagram.com/p/CpKUBGphUEv/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
letswalkwithme · 2 years
Text
সেদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই প্রথমে ব্লক কাটতে বসি। ব্লক কেটে কাপড়ে ছাপা দিয়ে নিয়ে যেতে হবে। কয়েকদিন থেকে কাজটা পরে ছিলো তখন করা ছাড়া কোন উপাই ছিলো না তার মধ্যে কাপড়ও শুকাতে হবে কলেজে যাবার আগে।
বসে গেলাম কাটতে। কিছু ডিজাইন সার্চও করেছিলাম তবে সময় অনুয়ায়ী কোনটাই সম্ভব ছিলো না যেহেতু দোষটা আমারই ছিলো। তাই কোনরকম একটা কেটে ফেললাম।
Tumblr media
ব্যাবহারের পর কোন রকম ধুয়েছিলাম আর কাটিং 😅! কাপড়ে প্রথমে কেনা ব্লকটাই বসিয়েছিলাম, রঙ হিসেবে নেই ভালোবাসার হলুদ রং। ব্লক কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হয় তবে আমি ভিজিয়ে সাথেই রঙ করি আর ফলাফল-
Tumblr media
0 notes
wikinaim · 2 years
Link
0 notes
nath07230 · 2 years
Text
সেই বালির ঘর:উজ্জ্বলী সমাজপতি
সেই বালির ঘর:উজ্জ্বলী সমাজপতি
সেই বালির ঘর:উজ্জ্বলী সমাজপতি সেই রূপসা নদী, অশত্থ গাছ কোথাও হারায়নি! শুধু ভাঙা ঘরের বালি, একটা দমকা বাতাসে ভালোবাসার চোখ দুটোকে অন্ধ করেছে। জীবনের সব ছন্দ হারিয়ে গেছে, শুন্যতা আর একাকীত্ব আমার সাথী। যদি কোনদিন দেখা হয়, দেখবে সেই লাল পাড় শাড়ি, কপালে টিপ, পায়ে আলতা, সবই তেমন আছে! সেগুলো অন্যের দেওয়া, ঠোঁট দুটো কালো জামের মতো রং, সুরমা তো বেহাতি হাতে মুছে গেছে, সেই রজনীগন্ধার ঘ্রানটুকু নিয়ে আছি…
View On WordPress
0 notes
ourofficeposts · 2 years
Text
ভালোবাসার রং -জান্নাতুল আদন
ভালোবাসার রং -জান্নাতুল আদন
ভালোবেসে কাউকে দেবদাস করিনি আমি হুমায়ুন ফরিদীর সুবর্ণা নয় যার কারণে তুমি আমাকে ��ালবাসা রং বদলাই এই অপবাদ দিতে পার, আমি জীবনানন্দের লাবণ্যপ্রভা নয় যার উদাহরণ দিয়ে তুমি আমাকে সে বাক্য শুনাবে ভালোবাসা রং বদলায়। আমি হুমায়ুনের গুলতেকিন নয় যার উপমা দিয়ে তুমি আমাকে বলবে ভালোবাসা রং বদলায়, নন্দিত রায়ের বেলাশেষ সিনেমার উদাহরণ দিয়ে তুমি আমাকে বলতে এসেছ ভালোবাসা রং বদলায়! আমি জানিনা পৃথিবীতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
pofdatingonline · 9 months
Text
ভালোবাসার ভিন্ন রং পর্ব ৫১
ভালোবাসার ভিন্ন রং পর্ব ৫১সাইয়্যারা খান রাতুল এলোমেলো পা ফেলে বাড়িতে ডুকলো। কলিং বেল চাপতেই দরজা’টা ফট করে খুলে গেলো। দিশা যেন এতক্ষণ রাতুলের অপেক্ষাতেই ছিলো। অবিন্যস্ত রাতুল’কে দেখেই বুকে ঝাঁপিয়ে পড়লো। হসপিটালে রাতে ছিলো দিশা কিন্তু এত মানুষ থাকা এলাউড না তাই চলে আসতে হয়েছিলো। এখন ভোর রাত। আলো ফুটবে ফুটবে ভাব। দিশা ওভাবে ঝাঁপিয়ে পড়াতে রাতুল দুই কদম পেছালো। কোন মতে দিশা’কে ধরে ক্লান্ত কন্ঠে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
littlenarrative · 2 years
Text
সুবর্ণা মুস্তাফার অভিনীত এক নাটকের ক্লিপে দেখলাম আমরা সবসময়ই ভুল মানুষরে ভালোবাসি এমন ডায়লগ। এটা প্রচুর মানুষের এক প্রধান আক্ষেপ।
এই নাটকের চরিত্র, এবং এই চিন্তার অন্যরা, এই মনোভাবের কারণেই সব সময় ভুল মানুষরে ভালোবাসবেন ধারণা করি।
এটা সেলফ ফুলফিলিং প্রফেসি।
এবং এইখানে নিজে আরেকজনের ভালোবাসার ভুল মানুষ না রাইট মানুষ এই হিশাব করাই হচ্ছে না। ধরে নেয়া হচ্ছে নিজে রাইট মানুষ।
এই রাইট মানুষ ভাবা ব্যক্তি নিজেরে ভিক্টিম ভাবতে লাইক করেন।
তিনি যেহেতু ভালোবাসায় নিজে রাইট না রং সেইদিকে খেয়াল করেন না, অতএব, একজন রাইট মানুষের সাথেও তিনি রং আচরণ করবেন ও ভাববেন ওই মানুষটাই রং মানুষ, এইরকম আশংকার জায়গা রয়ে যায়। কিন্তু প্রধান বিষয় এটা না।
প্রধান বিষয়, ফোকাসটা কই থাকবে, নিজের দিকে না অন্যের দিকে। অন্যের দিকে থাকলে ভালো না কারণ অন্যদের ভালো বা খারাপ হওয়াটা আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকে না। প্রাচীন স্টোয়িক দার্শনিকরা শুনলে বলতেন, যা নিজের নিয়ন্ত্রণে, সেইদিকে নজর দাও।
তো, লাভার চরিত্ররা, আপনারা এই নাটকের চরিত্র এবং এমন ভাবনার অন্যদের এই মনোভাবে পইড়েন না। নিজে রাইট মানুষ কি না খেয়াল করেন, দেখবেন রাইট মানুষরেই ভালোবাসতেছেন।
0 notes
mrmwithacupofcoffee · 11 months
Text
বিসন্নতা ৩
নাজির শাহ এখন খোলাখুলিভাবে উৎশৃংখল হয়ে গেল যখন তখন যেখানে সেখানে ছেলেদের সাথে সম্পর্কে জড়ালেও টাইপেপাদ আরেক পেশা তবে তার শুরু হয় ভালোবাসা থেকে জানা g7 এর ম্যাজিক কার প্রতি কাজ করে থাকে ছেলেদের তবে নাজিফা প্রথম থেকেই সোজাসাপ্টা মুখের উপর সপ্তাহে জানিয়ে দেয় নিজের অতীত। কিন্তু এই উঠে চালানোর পেছনেও ছিল হয়তো কোন উদ্দেশ্য বলতে পারিনা আমি বা আপনি মাজিক সাথে ছেলেদের সাথে প্রেম করতো শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে আবার তাদের সাথে নিজেই নিজেদের সম্পর্কটা নষ্ট করে ফেলত কোন ক্ষেত্রে সিরিয়াস ছিল না নাজিফার ক্লাসের অন্য মেয়েরা নাজিপুর বাজার গুলিস্টান ত সবার কাছে ব্যপারগুলো খোলাখুলি ছিল।
নাজিফা চরিত্রহীন মেয়ে নামে পরিচিতি লাভ পেলে।
এত কিছুর মাঝেও সেই ছেলেটি নাজিফা তার সাথে আজও মাঝে মধ্যেই সম্পর্কে জড়ায় মোটকথা সম্পর্কে না জড়ানোর শারীরিক সম্পর্কে ছাড়াই হয়তো কি এটা নাজিফার নেশা নাকি অন্য কিছু
ম্যাজিক সাহা এখন বাংলাদেশের অত্যন্ত সুপরিচিত এক পরিস্থিতিতে পড়াশোনা করছে। শীতে ছেলেটিকে তার সাথে নাজিফার আজ কোন সম্পর্ক নেই নিজেকে তৈরি করে নতুনের সম্পর্কে যুক্ত হয়েছে নাজিফা। তবে তার কাছেও বেদনা ভালোবাসা এক মুহূর্তেই মিশে গেল সবকিছু।নাজিফা এবার বেরিয়েছে প্রকৃতির প্রেমে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক হতে আরেকটি যেন সবকিছু একেবারে দেখে শেষ করে ফেলতে চাই এই প্রকৃতির ভালোবাসাকে ডুবে যেতে চায়
এমনই এক দিনে নাদিসা ঘুরতে বেরিয়েছে খালি কুমি দেখছিল দেখতে দেখতে মাঝিকে ফাঁকি দিয়ে ডুব দিল সেই খালে! ভালোবাসার লাল রং মাখিয়ে দিল রঙহীন রাক্ষসদের মাঝে!
- ১৮ জুন, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
0 notes
urvashirsaree-blog · 5 years
Text
ছেড়া ফিতা
বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন শখ থাকে। আমার শখতা একটু অন্য রকম।  তাই কেউ আমাকে শখের কথা জিজ্ঞেস করলে আমি কখনোই বলতে পারতাম না.আসলে নিজেই ভালো করে জানতাম না. কখনো কখনো মনে হতো আমি খুব নোংরা।  কিন্তু শখের কাছে এই নোংরামি টা  থামাতে পারছিলাম না.
আমার শারীরিক চাহিদার চেয়ে আমার বেশি চাহিদা ছিল মনে.কোথায় আমার আবেগ উঠত। আমাকে উত্তেজিত করার উপায় ছিল আমাকে দেখে অবাক হওয়া আর গুছিয়ে প্রেমের কথা বলা.যৌবনের প্রথম ভাগে অনেক অদ্ভুদ আবেগী কাজ করে. এই ভালোবাসার কথা গুলো আমার কাছে ছিল মৈথুনসামিল। কিন্তু এ��ই মানুষ তো গুছিয়ে ভালোবাসার কথা খুব বেশি দিন বলতে পারে না. যখনই সম্পর্ক টা  নতুন থেকে স্থিরতার দিকে যেত আমার আবেগে টান  পড়তো।ওই পুরুষটা  আর শান্তি দিতে পারতো না।  বেশির ভাগ পুরুষই আনন্দ দেবার চেয়ে নিজের আনন্দ নিয়েই এতো মতি মুগ্দ্ধ হয়ে থাকতো যে অল্প তে বীর্যপাতের  মতো সম্পর্ক টা  অল্প দিনেই উত্তেজনা হারিয়ে স্ত্রীলোক পরিচালনা বা সংরক্ষণই হয়ে উঠত সম্পর্কের মূল উদ্দেশ্য। সুন্দরী নারীর নগ্ন বুক  কথার নিচে ঢেকে দেখার চেয়ে বরং সূর্যের আলোয় চিকচিক ঘাম দেখার সাহস কারো হতো না।  মিষ্টি কথায়  ভোলাবার চেয়ে গায়ের জোড়  খাটানোটাই সহজ ছিল। তাই আহঃ বলতে বারবার চোখ বদল করতে হতো। যেই চোখে  থাকবে মুগ্ধতা , যেই মুখে থাকবে প্রশংসা।    
আমার গায়ের রং প্রথম থেকেই খুব ফর্সা।  একটু হলদেটে ফর্সা। শরীর তুলতুলে আর উচ্চতা ভালো। গায়ে তেমন দাগ নেই শুধু দেশী  মেয়েদের মত  পায়ের ভাঁজ আর বুকের দাগ গুলো বাদামি। বুকের মাঝে খুব তিলের শখ ছিল কিন্তু তিলটা বা বুকের তোলে, হাত দিয়ে উঁচু করলে দেখা যায়।
এক কথায় রূপ আর নড়াচড়ায় খুবই সুন্দরী মেয়ে আমি। কাল্পনিক ময়দা মাখা সুন্দর না, বরং যাকে বিছানায় শুইয়ে কাপড়ের ভেতর হাত দিয়ে কোমড় ধরলে যে মাথাটা আস্তে করে হাতের উপর রাখবে, যার পেছনের ভাঁজে অঙ্গ  গুঁজে রাখা যাবে তেমন সুন্দর।
স্কুলে বেশ কিছু বান্ধবীকে শুনতাম গোছলের সময় সব কাপড় খুলে আয়নায় শরীর দেখতে নাকি খুব ভালো লাগে।আমার দুই বান্ধবী তো নিজেদের মা মেয়ে বলত। প্রায় দেখতাম মেয়েটা  মায়ের বুকে হাত দিয়ে বসে থাকতো। অনেকে বলে মা নাকি মেয়ে কে দুধও  খাওয়াতো। নিজের শরীর নিয়ে অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষায় শুনেছি। যেমন গোছলের সময় দুধ দুটো ঠান্ডা টাইলস এ দেখলে লাগালে আনন্দ হয়। অথবা শ্যাম্পুর খালি বোতল চেপে ধরে বোটার উপর রেখে ছেড়ে দিলে টান দিয়ে বোটাটা  ধরে ফেলে। মনে হয় কোনো পুরুষ চুষতেছে। অনেক সুন্দরী হওয়া শর্তেও  শরীর কে নিয়ে এসব খেলা ধুলা আমার কাছে ঘেন্না আর উত্তেজনাহীন মনে হতো। সত্যিকার শরীরে হাত দেবার আবেগ বলতে আমি বুঝতাম যৌন্য হয়রানি কে।  তাই ছোট বেলায় বিশ্বাস করতাম ভালোবাসার মানুষ ঠোঁট চুষে দেয় , জড়িয়ে ধরে কিন্তু বোটায় হাত দেয় না. দিন দিন ভালোবাসা আর যৌনতা আলাদা হতে লাগলো।  
ভোর ৬টায় সবাই ঘুমাচ্ছে। আব্বু আম্মু কোনার রুমে ঘুমায়। আমি বাড়ির সব মেয়েদের সাথে বড় রাম এ ঘুমালাম। আমার ফুফাজান পাশের ছোট রুমে ভাই এর সাথে ঘুমাচ্ছিলো। উনি দেখলাম ঘরে আসলো জায়নামাজ নিতে। হয়তো ভোরে উঠতে পারে নি এখন উঠে পরবে। উনি দেখলেই পড়া না হয় নামাজ কালাম নিয়ে উপদেশ দিতেই থাকে।কম কথা বলা মানুষ। আমরা বোনরা সবাই উনাকে খুব ভয় পাই এবং যত সম্ভব দূরে থাকি। আমি তাই মরার মতো ঘুমের ভ্যান করে পরে আছি।  জায়নামাজটা আমার পাশেই  রাখা। উনি এসে জায়নামাজ নিয়ে অনেক টা  ঝুকে আমাকে দেখছেন। মনে মনে ভয় করলো কিছু করলাম নাকি।  গল্পের বই পড়ছিলাম ওটাতো লুকানো। চোখ বন্ধ করেই থাকলাম। হঠাৎ  হাতের নিচে  দিয়ে বুকে একটা ছোয়া পেলাম। ভয়ে লজ্জায় আমি একদম শক্ত হয়ে গেছি। বুকটা আস্তে আস্তে চেপে দিচ্ছে। খুব ভয় হচ্ছে নড়তে পারছি না।  যদি বুঝে যায় আমি জেগে আছি।  কি লজ্জা।  তখন বুঝিনি লজ্জাটা  কার।  শুধু শক্ত হয়ে পরে আছি।  যৌন হয়রানি বললে সবাই ভাবে ব্যাথা, চিৎকার।  কিন্তু ব্যাপার টা  তেমন হয় নি। আলতো  ভাবে চারপাশ দিয়ে হাত ঘুরে বুকের চুড়ায় উঠছে। নেড়েচেড়ে দিচ্ছে বোটা। আবেগ, অপমান, ঘেন্না  সবমিলে তলপেটে ব্যাথা করছে , বমি আসছে। উঠে দৌড় মারবো কিনা ভাবছি। এর মাঝে উনি জামা উচা করে দেখার চেষ্টা করছে। উনি বুঝে গেছে আমি জেগে গেছি।  কারণ আমি হাত শক্ত করে আটকে রেখেছি। নীরবে ছিটকে দূরে যাবার ইচ্ছা। আমি ভেবেছিলাম উনি ভয়ে দৌড় মারবে। কিন্তু না, আমাকে আর কিসের ভয়, উনি মনে হলো আরো উত্তেজিত হলেন আগে ১ হাত এ সব করছিলেন এবার ২হাতে আমার হাত সরিয়ে বের করে ফেললেন একদিক।লজ্জা ঘিন্না ভয়ে আমি চোখ খুলিনি। এক বুক বের করে হাত উঁচু করে শুয়ে আছি।  হঠাৎ  কিছু বোঝার আগে খুব জোরে চুষে দিলো।আমি হাত ঝেড়ে লাফ দিয়ে বাথরুমে চলে গেলাম। ঘেন্নায় সাবান দিয়ে ধুচ্ছি , আগে কখনো নিজেকে ধরি নি। কেন জানি না , বাথরুমের দেয়ালে হেলান দিয়ে আস্তে আস্তে এক আঙ্গুল দিয়ে গোল গোল কে ধুয়েই যাচ্ছি।
এর আগে গুতা চিপা অনেক খেয়েছি , কিন্তু চুষলে কেমন লাগে জানতাম না।  যৌন্যতা যা নিষিদ্ধ , ঘৃন্য এবং আনন্দময় তা ঐদিন বুঝলাম।এই জিনিস ভালোবেসে আদর করে কেউ করে না।  এটা  জোর করে খুব অপরাধ বোধের সাথে হয়। এটা  কখনই নিজে থেকে চাওয়া যায় না। এটা  ঘেন্না ও দুখের। এই বিশ্বাস থেকেই হয়তো উঠতি বয়সে আবেগ পুরণ করতাম কথা বলে, গল্প করে। হাতাহাতি করলেই সে বাদ। অস্বাভাবিক সুন্দর হবার জন্য আমার বাদ  দেবার স্বাধীনতা ছিল. একজন যেতে না যেতেই অন্য পুরুষ চলে আসতো। আমাকে পাওয়াটা বেশ লম্বা লাইনে থাকার মতো বলে আমি আমার সম্পর্কের দিক ঠিক করে দিতে পারতাম। যৌনহীন  যৌন্যতা বেশ আনন্দ পেতাম। শেষ মেশ আমি বিছানায় হয়ে উঠলাম প্যাছিভ আর এমনি সময় ছড়ি ঘুরাতাম। তাই সারাদিন চুপ থাকবে আর বিছানায় সিংহ হয়ে উঠবে এমন পুরুষ পাওয়া যাবে কিনা আমি জানি না।
এসব কথা কি আর সহজে কারো সাথে শেয়ার করা যায়।  আর আমি বেশ অহংকারীও বটে।  তাই খুব একটা মেয়ে বান্ধবীও হয় না. কোন মেয়েই বা আমার ছুরি ঘুরানো মেনে নিবে। মেঝ বোনের বিয়ের পর ওর একটা ননদ ভর্তি পরীক্ষা দিতে বোনের বাসায় এসেছে, আমি তখন কলেজে ২য় বর্ষ। বোন দুলাভাইয়ের দাওয়াত ছিল ওরা ওই বোন কেও এনেছে। থাকবে তারা আমাদের বাসায়। তার মানে এই গেয়ো ভুত টাকে আমার রুমে থাকতে হবে। আমার সিরিয়াস কোনো বয়ফ্রেন্ড তখন ও হয় নি।  তাই রাত এ কারো সাথে কথা বলি না।  সেটা সমস্যা না. সমস্যা হলো আমি রাতে সিগারেট খাবো। একে  কিভাবে ম্যানেজ করবো কে জানে।ওর সাথে সারা দিন তেমন কোনো গল্প হয় নি।  দেখতে শ্যামলা শুকনা পাতলা কোনো আগ্রহই নেই  এই খ্যাতের সাথে আড্ডা জমানোর।আমি ওকে দেখানোর জন্য  আরো ভাব মেরে দরজা লাগায় একটা ট্রাউজার আর গেঞ্জি পড়লাম। দেখ শহরের মেয়েরা কত স্মার্ট হয়। বারোটা  বেজে যাচ্ছে।  সিগারেট খাবার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছি। এই মেয়েই আমার সাথে জাস্ট  ২টা  কথা বলেছে একটা হলো ফ্যান ছাড়লে ভালো এসি  নাক বুজে যায়।  আর আমি খুব সুন্দর দেখতে। আমি অনেক ভেবে টুস  করে বলে ফেললাম আমি তোমাকে একটা গোপন কথা বলবো তুমি কাউকে বলতে পারবা না।  ও খুব আগ্রহ নিয়ে ক্ষেতের মতো আমার কাছে এসে ফিস ফিস করে বললো তোমাকেও একটা গোপন কথা বলবো তুমিও কেউ কে বলবানা।
আমি বললাম কি? ও ফ্যার ফ্যার  করে ওর গোপন প্রেম কাহিনী বলতে শুরু করলো। আসার আগে নাকি চুমাচুমিও করেছে। ১০ মিনিট ধরে বলেই চলেছে । আমি না পেরে থামিয়ে দিয়ে বললাম শুনো আমি সিগারেট খায়।  এখন বারান্দায় যেয়ে খাবো।ও বললো ভালো তো.তাহলে বারান্দায় যেয়ে তোমার গোপন কথা শুনবো। আমি অবাক হলাম।এই মেয়ে গোপন কথা বলতে শুধু প্রেম বুঝে আমি বললাম এই সিগারেট খাওয়াই আমার গোপন কথা। ও বললো ধুৎ। বলো না কেও চুমু দেয় নি।
আমরা বারান্দায় বসলাম।  বললাম কথা বলেছি , ঘুরেছি , কিন্তু এসব হবার মতো সুযোগ ছিল না।  ও বললো চাইলেই সুযোগ হয়। আমি বললাম হয়তো চাই নি। ও হাসলো। কিছুই করো ���ি কখনো।পরে তাকে ফুফার ঘেন্না ভড়া গল্পটা  বললাম। ও খুব কষ্ট  পেলো মনে হলো আমাকে বললো আহারে। আমার গেঞ্জির উপর দিয়ে বুকের দিকে তাকিয়ে থাকলো। আমি সিগারেট ধরালাম। ও বললো ইস  খুব ব্যথা পেয়েছিলে।বলে গেঞ্জি উঁচু করে বের করতে গেলো।  আমি বললাম এই কি করো। ও বলল না দেখি না কোথায় ব্যথা পেয়েছো। কেন জানি না সিগারেট খেতে খেতে বললাম বাম দিকে। ও আস্তে ব্রা উঠায় বের করলো। আমি ধোয়া ছাড়ছি ও খুব কাছে যেয়ে নেড়ে চেড়ে  দেখছে, না করতে ইচ্ছা করলো না। ও হাত থেকে সিগারেট টা  সরে এক টানে গেঞ্জি ব্রা খুলে দিলো। কখনোই একটা মেয়ে এমন সিংহ মার্কা হবে ভাবি নি। আমি আবেগে চুপ হয়ে গেলাম।আমি সিগারেট টানছি আর ও আমার পিঠ বুকে চুমু খেয়েই যাচ্ছে। হটাৎ খেয়াল করলাম আমাদের সামনের  আংকেল টা  উনি আমার সিগারেট খাওয়া জানে আজ হালকা হালকা যা দেখছে তাতে হাত মারা শুরু করেছে।  আমি উঠবো না বসবো বুঝতে পারছিলাম না।  এই আবেগ ফেলে উঠতে পারছি না।  আজ প্রথম কেউ নিচে হাত দিলো। ওখানেও এত আরাম। ও  দেখলো ওই আংকেল হাত মারছে। আমার মখুর দিকে ভয়ে ভয়ে তাকালো।আমি জাষ্ট হারিয়ে গিয়েছিলাম। কে কি দেখলো আমার কিছু যায় আসে না. আমি উঠবো না।  আমি ওর ঠোঁট চোষা শুরু করলাম।ও আমাকে পিঠ সোজা  করে বসিয়ে পাশে হাটু গেড়ে একটু উচা হয়ে বসে আমার চুল ধরে মাথা উঁচু করে ঠোঁট চুষতে থাকলো। আমি বুঝতে পারছি ওর আমার শরীর এর চেয়ে আংকেলের অঙ্গ টা দেখার শখ  বেশি হচ্ছে।তাই আমাকে আংকেলের দিক পিঠ সোজা করে বসিয়ে লাইটার দিয়ে দুধের সামনে দিয়ে আলো দিলো। এবার সব উনাকে দেখায় হচ্ছে। আমি কেন যেন কিছুই বলতে পারছিনা। ফোনের আলো অন করে কালো বড়  জিনিষ টা  দেখালো আংকেল। আমার মেয়েটার উপর রাগ এ গা ফেটে যাচ্ছে। কি মেয়ে ওর কত কিছু লাগে।আমি উঠে পড়তে গেলেই এমন ভাবে দুধগুলো চুষে  আমি উঠতে পারি না।  আমি যেন মূর্তি। আমার সামনে একটা কাপড় দিয়ে ফোনের লাইট ওন করা। অল্প আলোয় আমাকে আংকেল দেখছে। আর হাত মারছে।          
ও পেছন থেকে অনেকখন বোটা টানল। আংকেল দেখলাম এমন হামু হয়ে কি যেন বললো।  ও আমাকে গরুর মতো বসলো। এবার বুকের নিচে লাইট রেখে রীতিমত দুয়ানোর মতো টানছে। যা ইচ্ছে হয় ওরা করে যাচ্ছে আমি শুধু পুতুল ,এবার কাপড়ের ক্লিপ দিয়ে বোটায় লাগিয়ে নাড়ছে। আহঃ। আমি একটু চিৎকার করে উঠলাম। ও আমাকে সোজা করে বসিয়ে দিলো। তারপর বোটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো বাবুদের মতো। আমি ওকে ধরে রাখলাম। দেখি আংকেলের হাত এ মনে হয় কিছু লেগেছে হাত ঝারছে। ঘরে চলে গেলো। কেন জানি না একটু মন খারাপ হলো। ও উঠে দেখে বললো ব্যাটার হয়ে গেছে।  আমি বললাম কি।  ও বললো শালার বুড়া।  আর কেউ কিছু বললাম না আমি গেঞ্জি পরে সিগারেট ধরালাম। ও পাশে চুপ করে মাটির দিকে তাকায় আছে. আমার সিগারেট যখন শেষ দেখি আংকেল সিগারেট ধারালো। ও বলে উঠলো আসছে গাধাটা এতক্ষনে। উনি আলোতে একটা কলম দেখালো। ওই মেয়েটাও ঘরে চলে গেলো। চিঠি দিবে নাকি আমি ভয় পেয়ে গেলাম। আমি দেখি ও পায়জামা খুলে ঢুকলো বারান্দায়। ওর হাত এ ওর বডি স্প্রের বোতল।  দেখা করতে যাবে নাকি। কিছুই বুঝতেছি  না। বসে আসি চুপ করে। লাইটে আংকেল কে স্প্রে  দেখালো। উনি আলোয় ঠোঁট উঁচু করে জিভ নেড়ে দেখালো। ও স্প্রেটা  মুখে দিয়ে চুষলো। উফ কি হচ্ছে বুঝতেসি না। এবার আবার আংকেল অঙ্গ টা দেখালো। এবার একটু ছোট মনে হলো। মেয়ে টা  আমাকে বললো তোমার হয়ে গেছে। আমি আবারো বোকার মতো বললাম কি. ও কিছু না বলে চেয়ার আনল। পা ফাক  করে গ্রিলে পা দিয়ে বসলো। এবার আংকেল দেখতে পাবে ওটা। ২ কি বাজে দেখতে। কোন মরা এই জিনিস দেখতে চাই.আমাকে অবাক করে দিয়ে আংকেল মুখে আঙ্গুল দিয়ে বের করে ঢুকে কি যেন বুঝলো।আমাকে লাইট ধরতে বলে ও স্প্রে টা দিয়ে করলো। এর পর আমাকে বললো। না করলাম না।  আমি ও বসলাম ওর মতো করে।  এখন আংকেল আবার শুরু করেছে। আমি প্রথমে মজা পাচ্ছিলাম না।  লজ্জা লাগছিলো। পরে মনে হলো এটা  মনে হয় সর্গ সুখ। ও চলে যাবার পর ও আমি প্রায় করতে লাগলাম।কিন্তু কেন জানি না কিছু দিনের মধ্যেই আংকেল বাসা ছেড়ে চলে গেলো।
1 note · View note