ঈদ-মোবারক🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
ঈদ মোবারক। ঈদ মোবারক।। ঈদ মোবারক।।।
ঈদের অনাবিল আনন্দে ভরে উঠুক সবার জীবন।
☪
🌙
☪
🌙
☪
🌙
☪
🌙
☪
🌙
☪
🌙
ঈদ_মোবারক
Eid
eidmubarak
EidUlFitr
eidulfitr2023
nislambd24
BD
5 notes
·
View notes
Adventures & Wisdom: 101 Tales for Young Explorers.
Please Visit
Inspiring Stories for Kids
Inspiring Stories for Children
Adventure Stories for Kids
Adventure Stories for Children
0 notes
HAPPY NEW YEAR 2024
HAPPY NEW YEAR 2024
নতুন বছর আসুক নিয়ে নতুন নতুন আশা,
পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিক শুধুই ভালোবাসা
নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
এই বছর আপনার জীবনে সুখী ও সমৃদ্ধ ভরে উঠুক।
আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে শুভ নববর্ষ!
1 note
·
View note
মাহে রমজান
❤️ #আলহামদুলিল্লাহ্ ❤️ মহান রবের ইচ্ছায় আরো একটি রমজানের চাঁদ দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। সকল মুসলিমকে পবিত্র রমজানুল মোবারক এর শুভেচ্ছা💐জানাচ্ছি, পাশাপাশি রমজানের যথাযথ আমল করার দাওয়াত রইলো সকলের প্রতি। আমরা যেনো রমজান মাসের সঠিক আমল সঠিকভাবে করতে পারি আল্লাহ্ তা'লা তাওফিক দান করুন।
🤲 #আমিন 🤲
nislambd24
0 notes
💐💚মোমিনের ভালোবাসা আল্লাহর জন্য💚💐
ভা��োবাসা মৌলিক মানবীয় গুণাবলির একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ গুণ। মানবীয় গুণাবলি বিকাশে ও উত্তম মনুষ্য চরিত্রের উৎকর্ষ সাধন বা সুকুমারবৃত্তি অর্জনের মূলেও রয়েছে বিশ্বাস, আশা ও ভালোবাসা। সৃষ্টিকুল কায়েনাত ভালোবাসার ফল। হাদিসে কুদসিতে রয়েছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি ছিলাম গোপন ভান্ডার; ভালোবাসলাম প্রকাশ হতে, তাই সৃজন করলাম সমুদয় সৃষ্টি। আল্লাহর কুদরতের জগতে ভালোবাসাই হলো প্রথম সম্পাদিত ক্রিয়া বা কর্ম। এই ভালোবাসা পবিত্র কোরআনে ৭টি পর্বে ৬৩ বার উল্লেখ হয়েছে। বিশ্বাসী বা মোমিনদের ভালোবাসা সম্পর্কে ১৪টি আয়াত রয়েছে; কাফেরদের ভালোবাসা সম্পর্কে রয়েছে ১২টি আয়াত; আল্লাহ ভালোবাসেন না প্রসঙ্গে আছে ১৫টি আয়াত; আল্লাহ ভালোবাসেন প্রসঙ্গে আছে ৯টি আয়াত; ভুল করে ভালোবাসা সম্পর্কে বিবৃত আছে ৩টি আয়াত, ভালোবাসার অসার দাবি সম্পর্কে রয়েছে ১টি আয়াত; ভালোবাসার অন্যান্য প্রসঙ্গে উল্লেখ রয়েছে ৬টি আয়াত।
🌹💚বিশ্বাসী বা মোমিনদের ভালোবাসা💚🌹
আল্লাহকে ভালোবাসার জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অনুসরণ করতে হবে। ‘যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তবে আমার নবী (সা.)-এর অনুসরণ করো; তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ মার্জনা করবেন।’ (আলে ইমরান: ৩১)। ইমানকে ভালোবাসা ও কুফরকে ঘৃণা করতে হবে। (হুজুরাত: ৭)। প্রভুর জিকরের ভালোবাসা মোমিনের হৃদয়ে থাকবে। (ছদ: ৩২)। ধ্বংসশীলদের ভালো না বাসাই যৌক্তিক (আনআম: ৭৬)। ভালোবাসার জিনিস ব্যয় (দান) করা প্রকৃত কল্যাণ লাভের উপায় (আলে ইমরান: ৯২)। আল্লাহর ভালোবাসায় দান করা মোমিনের পরিচয় (বাকারা: ১৭৭)। আল্লাহর ক্ষমাকে ভালোবাসা বিশ্বাসীদের কাজ (নূর: ২২)। বিজয়কে ভালোবাসা মানব স্বভাব (ছফ: ১৩)। তোমরা তাদের (অবিশ্বাসী ও অকৃতজ্ঞ ব্যক্তিদের) ভালোবাসো কিন্তু তারা তোমাদের ভালোবাসে না। আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন, যারা (মোমিনরা) আল্লাহকে ভালোবাসে (মায়িদা: ৫৪)। মোমিনগণ আল্লাহকে কঠিন ভালোবাসেন। (বাকারা: ১৬৫)। তাঁরা (মোমিনরা) মুহাজিরদের ভালোবাসেন। (হাসর: ৯)। হাজতবাসকে আমি (হজরত ইউসুফ আ.) মন্দ কাজ অপেক্ষা ভালোবাসি (ইউসুফ: ৩৩)। ভালোবাসলেই হিদায়াত দেওয়া যায় না (কছছ: ৫৬)।
🖤💥অবিশ্বাসী ও অকৃতজ্ঞদের ভালোবাসা💥🖤
অকৃতজ্ঞ ও অবিশ্বাসীরা ইমানের চেয়ে কুফরকে বেশি ভালোবাসে (তাওবা: ২৩)। অবিশ্বাসীরা দুনিয়াকে ভালোবাসে (আলে ইমরান: ১৫২)। অকৃতজ্ঞরা দুনিয়ার জীবনকে ভালোবাসে (নাহল: ১০৭)। অবিশ্বাসীরা নগদকে ভালোবাসে (কিয়ামাত: ২০-২১; দাহর: ২৭)। আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর ভালোবাসার চেয়ে অন্য কিছুকে ভালোবাসা মুনাফিকদের স্বভাব (তাওবা: ২৪)। হিদায়াতের চেয়ে অন্ধত্বকে ভালোবাসে সংশয়বাদীরা (হামিম সাজদা: ১৭)। সম্পদকে ভালোবাসে বোকারা (ফাজর: ২০)। সম্পদের কঠিন ভালোবাসা নির্বোধদের কাজ (আদিয়াত: ৮)। তোমরা (অশান্তিকারীরা) কল্যাণকামীদের ভালোবাসো না। (আরাফ: ৭৯)। তারা (অহংকারীরা) কাজ না করেই প্রশংসা পেতে ভালোবাসে (আলে ইমরান: ১৮৮)। যারা অশ্লীলতা প্রকাশে ভালোবাসে, তারা বিপথগামী (নূর: ১৯)। কামনার ভালোবাসা পাপের কারণ (আলে ইমরান: ১৪)।
💔💥আল্লাহ তাআলা যা ভালোবাসেন না💥💔
আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের ভালোবাসেন না (বাকারা: ১৯০)। আল্লাহ অবিশ্বাসী পাপীদের ভালোবাসেন না (বাকারা: ২৭৬)। আল্লাহ অকৃতজ্ঞ ব্যক্তিদের ভালোবাসেন না (আলে ইমরান: ৩২)। আল্লাহ জালিমদের ভালোবাসেন না (আলে ইমরান: ৫৭ ও ১৪০; শুরা: ৪০)। আল্লাহ গর্বিত উত্ফুল্লকারীদের ভালোবাসেন না (কছছ: ৭৬)। আল্লাহ গর্বকারীদের ভালোবাসেন না (নিসা: ৩৬; লুকমান: ১৮; হাদীদ: ২৩)। আল্লাহ অহংকারীদের ভালোবাসেন না (নাহল: ২৩)। আল্লাহ অপব্যয়কারীদের ভালোবাসেন না (আনআম: ১৪১; আরাফ: ৩১)। আল্লাহ আমানতের খেয়ানতকারীদের ভালোবাসেন না (আনফাল: ৫৮)। আল্লাহ খেয়ানতকারী পাপীদের ভালোবাসেন না (নিসা: ১০৭)। আল্লাহ খেয়ানতকারী কাফেরদের ভালোবাসেন না (হাজ: ৩৮)। আল্লাহ কথায় (ভাষায়) মন্দ প্রকাশ করা ভালোবাসেন না (নিসা: ১৪৮)। আল্লাহ ফ্যাসাদ বিপর্যয় ভালোবাসেন না (বাকারা: ২০৫)। আল্লাহ ফ্যাসাদকারীদের (বিশৃঙ্খলাকারীদের) ভালোবাসেন না (মায়িদা: ৬৪; কছছ: ১২)। (কারও অগোচরে তার দোষ চর্চা কোরো না; পশ্চাতে নিন্দা করা আপন ভাইয়ের লাশের মাংস ভক্ষণ করার সমতুল্য। গিবতকারীরা বা পরনিন্দাকারীরা মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়া ভালোবাসো কি? (হুজুরাত: ১২)
💝💞আল্লাহ যা ভালোবাসেন💝💞
আল্লাহ সৎ কর্মশীলদের ভালোবাসেন (বাকারা: ১৯৫; আলে ইমরান: ১৩৪ ও ১৪৮; মায়িদা: ১৩ ও ৯৩)। আল্লাহ পবিত্রদের ভালোবাসেন (তাওবা: ১০৮)। আল্লাহ তওবাকারী ও পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালোবাসেন (বাকারা: ২২২)। আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন (আলে ইমরান: ৭৬; তাওবা: ৪ ও ৭)। আল্লাহ ধৈর্যশীল ব্যক্তিদের ভালোবাসেন (আলে ইমরান: ১৪৬)। আল্লাহ (তাঁর ওপর) নির্ভরকারীদের ভালোবাসেন (আলে ইমরান: ১৫৯)। আল্লাহ ন্যায়নিষ্ঠদের ভালোবাসেন (মায়িদা: ৪২; হুজুরাত: ৯; মুমতাহিনা: ৮)। আল্লাহ মুজাহিদদের ভালোবাসেন (ছফ: ৪)। আমি (আল্লাহ) তার মাঝে ভালোবাসা দিয়েছি (তহা: ৩৯)।
❤️🔥💔ভালোবাসার ভুলভ্রান্তি❤️🔥💔
কল্যাণকর বস্তু নয়, বরং অকল্যাণকর বস্তুকে ভালোবাসো (ভ্রান্তি) (বাকারা: ২১৬)। অন্যায় ভালোবাসায় প্ররোচনা (বিভ্রান্তি উদ্রেককারী) (ইউসুফ: ৩০)। ভালোবাসার কারণে প্রতিহিংসা করা ও প্রতিশোধ গ্রহণ করা অন্যায় (ইউসুফ: ৮)।
1 note
·
View note
💐💐সন্তানের শ্রেষ্ঠ সম্পদ মা-বাবা💐💐
মা-বাবা ছাড়া একটি সন্তান সুস্থ সুন্দর নিখুঁতভাবে গড়ে উঠতে পারে না। মা-বাবার কারণেই আমরা এই সুন্দর পৃথিবীর মুখ দেখতে পাচ্ছি। মুক্ত-স্বাধীনভাবে খাওয়া-দাওয়া, ঘুম-বিশ্রাম, মনের সুখে ঘুরে বেড়ানো, পড়াশোনা-চাকরি-বাকরি করে জীবনে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখা ইত্যাদিতে ব্যস্ত থাকতে পারছি। পৃথিবীতে যে দুজন মানুষ আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে পেটে ধারণ করেন। অনাগত সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখানোর স্বপ্নে বিভোর প্রতিটি মা-ই জানেন যে, জন্মদানের মুহূর্তে তার নিজের জীবন প্রদীপটুকু নিভে যাবার সম্ভাবনাও শতভাগ। তবুও তার স্বপ্ন দেখা থেমে থাকে না। সন্তানের মুখখানা দেখে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার মাঝেও যেন সুখ। শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে তখন তার থেকে এই পৃথিবীতে অসহায় কেউ থাকে না। কেননা তখন সে অনেক ছোট থাকে, হাঁটতে পারে না, চলতে পারে না, কথা বলতে পারে না। সেই সময় তার পাশে বাবা-মাই ঢাল হয়ে দাঁড়ায়। কোলে নিয়ে তিল তিল করে নিজেদের রক্ত পানি করে নিজেদের পেটে ক্ষুধা পুষে রেখে সন্তানের ক্ষুধা মেটান। #আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আমি মানুষকে তার মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। কেননা তার মা তাকে কষ্টের পর কষ্ট করে গর্ভে ধারণ করেছে। আমি আরো নির্দেশ দিয়েছি, আমার প্রতি ও তোমার মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে তোমাদের আমারই কাছে ফিরে আসতে হবে।’ (সুরা লোকমান, আয়াত- ১৪)
আমাদের ভবিষ্যৎ-চিন্তায় যারপরনাই অধীর থাকেন #মা_বাবা। নিঃস্বার্থভাবে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসাসহ সব চাহিদা মেটান। মানুষের মতো #মানুষ করতে প্রাণপণ চেষ্টা করেন। নীরবে, নিঃশব্দে, নিভৃতে বাবা দিনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করেন আয়ের পিছনে ছুটে। সন্তানের মুখে ভালোটা তুলে দিবে বলে, পছন্দের জামাটা কিনে দিবে বলে, কিংবা লেখাপড়ার সীমাহীন খরচ মেটাবে বলে। নিজের সুখটুকু বিসর্জন দিয়ে, নানান কায়দায় অর্থ সাশ্রয় করে সন্তানের জন্যে সুখ কেনেন বাবারা। #বাবা মানে একটু শাসন, অনেক ভালোবাসা। প্রতিটি মানুষের জীবনে বাবা ছাদ হয়ে থাকেন। আমাদের বাবাও আমাদের জন্য বটবৃক্ষের ছায়া। #বর্তমান সমাজে প্রকট আকার ধারণ করেছে। মা-বাবার অবাধ্যতার শাস্তি দুনিয়াতেও পেতে হয়। তার কোনো দোয়া কবুল করা হয় না। #রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহতায়ালা চাইলে বান্দার সব গুনাহ মাফ করে দিতে পারেন। কিন্তু মা-বাবার অবাধ্যতার #গুনাহ তিনি মাফ করবেন না। আর অবাধ্য সন্তানের সাজা তার মৃত্যুর আগে দুনিয়াতেই দেয়া হবে।’ (মিশকাত-৪২১)।
মানুষের ধ্যান-ধারণা, চিন্তা-চেতনা যত না সমপ্রসারিত হচ্ছে; ঠিক একইভাবে ততটাই মানুষ আত্মকেন্দ্রিক, ব্যক্তিকেন্দ্রিক ও স্ত্রী-সন্তানকেন্দ্রিক চিন্তা-চেতনায় আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। ব্যক্তিকেন্দ্রিক এই মানুষগুলো যে যত বেশি নিজেকে উন্নতির সোপানে পৌঁছাতে পারছে সে ঠিক তত বেশিই নিজের শিকড়কে, নিজের অস্তিত্বকে ভুলছে। আজকের সমাজের #বৃদ্ধ বাবা-মায়ের প্রতি সীমাহীন অবহেলার প্রতিচ্ছবি। #সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে পূর্ণ ব্যক্তিত্বে পরিণত হওয়া পর্যন্ত মা-বাবা সন্তানের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে থাকেন। সন্তানের জন্য এত ভালোবাসার আর কেউ নেই। কিন্তু অতি দুঃখের সঙ্গে আজকাল দেখা যায়, পিতা-মাতা বার্ধক্যে উপনীত হলে অনেকে তাদের #বৃদ্ধাশ্রম নামক কারাগারে পাঠিয়ে দেন। যা একজন সন্তানের কাছ থেকে কোনোভাবেই কাম্য নয়। আজ বৃদ্ধ বাবা-মায়েরা বোঝা হয়ে পড়েছে। নিদারুণ সব অবহেলা, লাঞ্ছনা-গঞ্জনার মুখোমুখি হতে হচ্ছে বাবা-মাদের। আমাদের #জন্মদাতা মা-বাবা। এ পৃথিবীতে তাদের মতো আপনজন আর কেউ ছিল না। তারা আমাদের জন্য মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ #রহমত।
পিতা-মাতা সব সময় সন্তানের কল্যাণের কথা ভাবেন। তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে কোনো সন্তান কখনো সফলতার পথে এগিয়ে যেতে পারে না। মা-বাবার অবাধ্য সন্তানের ধ্বংস অনিবার্য। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘��োমার পালনকর্তা আদেশ করেছে���, তাকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদত কর না এবং পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে তাদেরকে ‘উহ্’ শব্দটিও বল না, তাদেরকে ধমক দিও না এবং তাদের সঙ্গে শিষ্টাচারপূর্ণ কথা বলো। তাদের সামনে ভালোবাসার সঙ্গে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলো, ‘হে প্রভু, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত-২৩, ২৪)
মা-বাবা যেসব ভালো কাজ চালু করে গেছেন, তা যেন অব্যাহত থাকে তার ব্যবস্থা করা। মা-বাবা কোনো ভালো কাজের ওয়াদা করে গেলে যথাসম্ভব তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা। তদ্রূপ তারা কোনো গোনাহের কাজ চালু করে থাকলে তা বন্ধ করা অথবা শরিয়তসম্মতভাবে #সংশোধন করার চেষ্টা করা। মা-বাবার আত্মীয়দের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। মা-বাবার বন্ধুদের সঙ্গে ভালো #ব্যবহার করা, সম্মান করা, সুস্থ বিবেকসম্পন্ন প্রত্যেকটি মানুষের কাছে তার বাবা-মা হলেন পৃথিবীর সব থেকে আপন। নিঃসন্দেহে একজন বাবা-মায়ের কাছেও সব থেকে দামি ও আদরের বস্তু হলেন তাদের সন্তান। মানুষের শুধুই বড় একটা পরিচয় নয়, সঙ্গে অনেক বড় দায়িত্ব ও কর্তব্যের বিষয়। কারণ আমরা জানি, একজন শিশু ছোট থেকে যেমন পরিবেশে বড় হয়, যেগুলো সে দেখতে পায়, শুনতে পায়, তাই সে শিখে নেয়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে প্রতিটি বাবা-মায়ের অবশ্যই পালনীয় #কর্তব্য হলো তার সন্তান জন্মের পর থেকে তাকে একটা সুস্থ, সুন্দর পরিবেশ দেওয়া, যেখানে অপূরণীয় চাহিদা থাকতে পারে কিন্তু থাকবে না কোনো উচ্ছৃঙ্খল জীবনবোধ, অনৈতিক কার্যক্রম, হিংসা, লোভ খারাপ অভ্যাস; যা আমাদের সভ্যসমাজের পরিপন্থি কোনো আচার-আচরণ।
আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আমি মানুষকে পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। যদি তারা তোমাকে আমার সাথে এমন কিছু শরিক করার জোর প্রচেষ্টা চালায়, যার সম্পর্কে তোমার কোনো #জ্ঞান নেই, তবে তাদের #আনুগত্য করো না। আমারই দিকে তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর আমি তোমাদেরকে বলে দেব যা কিছু তোমরা করতে।’ (সুরা আনকাবুত, আয়াত-৮)
1 note
·
View note
যেভাবে ইস্তিগফার করলে আল্লাহ বান্দাকে ক্ষমা করে দেন:-
পাপের সাগরে ডুবে থেকে মাঝে মাঝে মানুষ ভুলেই যায় যে, একদিন তাকে আল্লাহতায়ালার সামনে দাঁড়াতে হবে। স্বীকার করতে হবে জীবনের সব কৃতকর্ম। দুনিয়া নিয়ে মানুষ এত পরিমাণ ব্যস্ত যে, নিজের পাপাচারের দিকে ফিরে তাকিয়ে একটিবার 'আস্তাগফিরুল্লাহ' বলারও সময় নেই। অথচ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মহানবী মুহাম্মদ (সা.) দৈনিক ১০০ বার ইস্তিগফার পাঠ করতেন। যার জন্য জান্নাত অবধারিত, দুধের চেয়েও সাদা যার জীবনের পাতা, সেই মহামানব যদি প্রতিদিন ১০০ বার ইস্তিগফার পাঠ করেন, তা হলে আমরা কীসের আশায় হাত-পা গুটিয়ে বসে আছি? কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের গুরুত্ব আল্লাহতায়ালার ৯৯টি গুণবাচক নামের একটি হলো– الغفار তথা অতিক্ষমাশীল; যিনি বান্দার গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিতে ভালোবাসেন। আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমা চাওয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে কোরআনে কারিমে বহু আয়াত পাওয়া যায়।
আল্লাহতায়ালা বলেন, (হে নবী! আপনি) আমার বান্দাদের বলে দিন– নিশ্চয়ই আমি অতিক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু। (সুরা হিজর: ৪৯)
অন্যত্র আল্লাহ বলেন, যারা অজ্ঞাতবশত পাপাচার করে, অতঃপর তওবা করে ও সৎকর্ম করে, তাদের প্রতি আপনার প্রভু অতিক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু। (সুরা নাহল: ১১৯)
অন্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, (হে নবী! আপনি) বলুন, হে আমার রব! আমাকে মাফ করে দিন ও আমার ওপর আপনার রহমত বর্ষণ করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বাধিক দয়ালু। (সুরা মুমিনুন: ১১৮)
হাদিসের আলোকে ইস্তিগফারের গুরুত্ব রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বহু হাদিসে ইস্তিগফারের গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যদি কেউ বেশি বেশি কাছে ক্ষমা চায়, আল্লাহতায়ালা তাকে সব প্রকার দুর্দশা থেকে মুক্তি দান করেন, হতাশা ও দুশ্চিন্তা থেকে পরিত্রাণ দান করেন এবং তাকে এমন উৎস থেকে রিজিক দান করেন।
1 note
·
View note
Are you a businessman?
Have you an online/offline business?
Do you want to increase your self-promotion or any product promotion?
Are you a writer?
Do you have a book already published on the Kindle Amazon?
Do you want to promote that book?
Do you want to increase your book sales?
Yes, this is the right person.
I am a Professional Digital marketer.
I know how to promote and increase a business or product/book as well as increase sales.
So no tension, you can contact me!
Via the link below…
Please visit my Fiverr Gig: https://www.fiverr.com/share/DR6G3Q
Please visit my Fiverr profile: https://www.fiverr.com/nazrulislam244
Please visit my Portfolio Site: https://sites.google.com/view/nislambd24/digital-marketing
I will promote your business/product in the USA. Even I am able to promote your marketing demand all over the world.
#socialmediamarketing #facebook #marketing #business #digitalamarketing #marketer
#facebookmarketing #socialmediamarketer #socialadvertising #facebookpromotion
#fiverrgigpromotion #fiverrseller #fiverrgig #organicmarketing #organicpromotion #organictraffic
#businessadvertising #bookpromotion #amazonbooks #amazonmarketing #nazrulislam244
#nislambd24
1 note
·
View note
Please visit :-
sites.gohttps://linktr.ee/nislambd24
1 note
·
View note