★ উশর কি?
★আসুন আমরা জানি উশর কি এবং কাকে বলে!
★ যাকাত দেয়া যেমন একটি ফরজ আমল তেমন উশর আদায় করাও একটি ফরজ আমল।
★ উশর দুই ভাগে বিভক্ত (১) পরিশ্রম করে ফসল ফলানো (২) বিনা পরিশ্রমে ফসল ফলানো বা ফসল হওয়া যেমনঃ-
(১) পরিশ্রম করে যেসব ফসল হয়ঃ ধাঁন গম যব পাঁট আঁখ আঁলু পেঁয়াজ রসুন আদা মাঁছ তরি তরকারি
সাঁক সবজি ইত্যাদি... ইত্যাদি...
(২) বিনা পরিশ্রমে যেসব ফসল হয়, একবার বপন করলে বছর ব্যাপী ফলদেয়, তাঁল গাছ, সুপারি গাছ ডাব গাছ পেয়ারা গাছ আম গাছ কাঁঠাল গাছ লিচু গাছ এই জাতিয় ইত্যাদি ফলের গাছ বাগান।
(১) পরিশ্রম করে যেসব ফসল হয় তার উশর দিতে হয় ২০ ভাগের ১ বাগ ফসল অথবা স তার সমপরিমান টাকা (২) বিনা পরিশ্রমে যেসব ফল ফসল পাওয়া যায় তার উশর ১০ ভাগের ২ ভাগ ফসল অথবা তার
সম পরিমান টাকা
#যাকাত নাদিলে যেমন সম্পদ হালাল হয়না ঠিক তেমন ও ফল ফসলের উশর না দিলে ফল ফসল হালাল হবেনা সম্পুর্ণ হারাম হবে হারাম ভক্ষণ করাহবে শুধুতাই নয় আল্লাহ পাক এর জন্য কঠিন জবাব দিহি করবেন রোজ হাসর ময়দানে পরিনাম হতেপারে জাহান্নাম নাউজুবিল্লাহ
আসুন আমরা সবাই শরিয়ত মোতাবে ফল ফসলের উশর আদায় করি এবং নিজের ফল ফসলকে হালাল রাখি ও হালাল খাদ্য ভক্ষণ করি । এবং মহান আল্লাহ পাক যেন সবাইকে হ্বক মত পথ বুঝার মত তৌফিক দান করেন আমীন।
( একমাত্র হ্বক প্রতিষ্ঠান মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা এতিম খানায় , আমাদের যাকাত উশর দান করি)
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
যেখানে খেলাই হারাম, সতর ডাকা ফরজ, সেখানে হাফপ্যান্ট পড়া সৌদিকে সাপোর্ট করে অনেকে ঈমানদার মুসলিম বলে পরিচয় দিচ্ছে !!
হাফপ্যান্ট পড়ে, কবিরাগুনাহ্ করে আল্লাহকে সিজদা করা ফাজলামি ছাড়া আর কিছু নয় !!
আবার অনেকে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে আর্জেন্টিনা-সৌদি আরব ম্যাচে সৌদি আরবকে সাপোর্ট করা নাকি "ঈমানি" দায়িত্ব। অথচ ম্যাচ চলাকালিন সময় মাগরিবের নামাজে মসজিদে মুসল্লির সংখ্যা কমে গিয়েছিল যা ছিল চোখে পড়ার মত। যারা খেলাকে এতই ভালোবাসেন আপনারা দয়াকরে খেলাকে খেলার মধ্যেই রাখেন। ঈমান, ইসলাম, কুরআন, নবীজি, সুন্নাত এই শব্দগুলো মুসলমানদের কাছে অনেক সম্মান সূচক শব্দ। আপনার ইচ্ছা হলেই আপনি যেখানে সেখানে এই শব্দ ব্যবহার করতে পারেন না। প্রতিটি ম্যাচের পরই দেখি এক দলের সাপোর্টার অন্য দলের সাপোর্টারদের ট্রল করে নিজেরা হাসিতে ফেটে পড়েন, হয়ত আগামী একমাস এই ট্রল আর হাসি তামাশা আমাদের দেখতে হবে। তবে একটি আয়াত স্মরনে রাখুন, আল্লাহ বলেন, "কাজেই তারা অল্প কিছু হেসে নিক, তারা প্রচুর কাঁদবে সেসব কাজের প্রতিফল হিসেবে যা কিছু তারা করেছে"। সুরা আত তওবাহ, (আয়াত: ৮২)
আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আম্বিয়া উনার ১৬নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি আসমান ও যমীন এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি।”
বিখ্যাত কিতাব মুস্তাদরাক লিল হাকিম উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সর্বপ্রকার খেলাধুলা হারাম।”
অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা স্পষ্টভাবে বুঝা গেল যে, খেলাধুলা সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়িয। সুতরাং যে ব্যক্তি খেলাধুলা করবে, সে মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ মুবারক অমান্য করার কারণে জাহান্নামী হবে।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন সকল মুসলমানকে হারাম খেলাধুলা থেকে বেঁচে থাকার তাওফীক দান করেন। আমীন!
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
দানশীল ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু
যদিও সে ফাসিক
একবার একজন মহিলা হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার খেদমত মোবারক এসে আরজ করলেন , উনার অবশ হাতটি ভালো করে দিতে। হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো সবই জানেন, সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত ইলিমই উনাকে হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। তবুও উম্মতের নছীহতের জন্য তিনি জিজ্ঞেসা মুবারক করলেন যে, উনার এই হাতটি এমন অবস্থা হল কীভাবে?
মহিলা বললেন আমি একদিন স্বপ্নে দেখি কিয়ামত কায়েম হয়ে গিয়েছে। কোটি কোটি মানুষ তাদের আমল অনুযায়ী একেক হালতে আছে। আমি ভাবলাম আমার পিতা মাতা তো ইন্তেকাল করেছেন। উনারা কি অবস্থায় আছেন? আমি খুঁজতে খুঁজতে আমার আম্মাকে দেখলাম যে, তিনি জাহান্নামের কঠিন আগুন পরিবেষ্টিত হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। তার হাতে কেবল এক টুকরা চর্বি আর এক টুকরা কাপড়। সেগুলো দিয়ে তিনি সেই ভয়াবহ আগুন থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন। তার এই অবস্থা হয়েছে কারণ তিনি দুনিয়াতে থাকতেন নামাজ রোজা করেছেন, স্বামীর খেদমত করেছেন, ঠিকই; কিন্তু শুধু সে চর্বি আর কাপড়ের টুকরা টি ছাড়া আর কিছুই দান-খয়রাত করেননি। নাউজুবিল্লাহ! তাই কৃপণদের জন্য নির্ধারিত আজাবে তিনি গ্রেফতার হয়েছেন। নাউজুবিল্লাহ! আমি তখন আব্বার কথা জানতে চাইলাম। আম্মা বললেন যে যেহেতু তিনি অনেক দানশীল ছিলেন, নিশ্চয় জান্নাতে আছেন।
আমি এবার আব্বাকে খুজতে লাগলাম। দেখলাম যে তিনি হাউজে কাউসারের পাশে অত্যন্ত ইতমিনানের সাথে পানি পান করছেন এবং লোকজনকে পানি পান করাচ্ছেন। আমি দৌড়ে আব্বার কাছে গেলাম এবং আম্মার দুঃসংবাদ দিয়ে পানি চাইলাম। কিন্তু আব্বা অপরাগতা প্রকাশ করে জানালেন যে, কোন জাহান্নামীর জন্য জান্নাতের নেয়ামত জায়েজ নেই। তাই তিনি দিতে পারবেন না। তখন আমি আব্বর অগোচরে কিছু পানি নিয়ে আম্মার কাছে গেলাম। কিন্তু আম্মা কে পানি দেয়া মাত্র আমার হাতটি অবশ হয়ে গেল। তারপর থেকে এটা সেই অবস্থাতেই আছে।
হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তিনি তো রহমাতুল্লিল আলামীন তিনি উনার হাতটি ভালো করে দিলেন সুবহানাল্লাহ!
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
খেলাধুলায় সমর্থনকারীরা তাদের সমপরিমাণ গুনাহগার হচ্ছে যারা হারাম খেলাধুলা করছে ও হারাম খেলাধুলার আয়োজন করেছে। কেননা, পবিত্র হাদীস শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
“পৃথিবীর এক প্রান্তে যদি কেউ নেক কাজ করে এবং অপর প্রান্ত থেকে তা সমর্থন করে তবে সে সমান নেকী পাবে। আবার এক প্রান্তে যদি কেউ গুনাহ করে অপর প্রান্ত থেকে কেউ তা সমর্থন করে তারও সমান গুনাহ হবে।”
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
https://sm40.com/share/amirhossain/post/5CA464A5-6989-11ED-B691-E2BAE7CE03B9
0 notes
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
https://sm40.com/share/amirhossain/post/855FA2DE-6987-11ED-A839-E2BAE7CE03B9
0 notes
.
মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
.
ফুটবল ও ক্রিকেটসহ সমস্ত প্রকার খেলাধুলাই হারাম। খেলাধুলা করা, খেলার জন্য খুশি করাসহ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে খেলাকে সমর্থন করা সবই শরীয়তে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। অর্থাৎ কাট্টা হারাম ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
আপনার সন্তানকে তিনটি বিষয় শিক্ষা দিনবিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
https://sm40.com/share/amirhossain/post/2C83AD03-6813-11ED-A7B4-E2BAE7CE03B9
0 notes
আপনার সন্তানকে তিনটি বিষয় শিক্ষা দিন
একজন সন্তান তার জন্মের পর তার পিতা-মাতার দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো প্রথমেই তাকে তিনটি বিষয় শিক্ষা দেয়া।প্রথম শিক্ষা হলো:
১। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন كُونُوا رَبَّانِيِّينَঅর্থ: তোমরা সকলে আল্লাহওয়ালা বা আল্লাহওয়ালী হয়ে যাও।। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ ৭৯) অর্থাৎ প্রথমে সন্তানকে শিক্ষা দিতে হবে যে,তোমাকে আল্লাহওয়ালা বা আল্লাহওয়ালী হতে হবে!
দ্বিতীয় শিক্ষা হলো:
২। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُو অর্থ: আপনি ঈমানদারদের জন্য মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন ইহুদী এবং মুশরিকদেরকে। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পাবত্র আয়াত শরীফ ৮২)অর্থাৎ দ্বিতীয়ত: সন্তানকে তার শত্রু চিনাতে হবে। কে তার শত্রু।আর মুসলমানদের শত্রু হলো ইহুদী, মুশরিক সহ সমস্ত বিধর্মীরা!!
তৃতীয় শিক্ষা হলো:
৩। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-كُونُوا مَعَ الصَّادِقِينَঅর্থ: তোমরা আল্লাহওয়ালা উনাদের সঙ্গী হয়ে যাও। (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৯)অর্থাৎ তৃতীয়ত সন্তানকে শিখাতে হবে যে, আল্লাহওয়ালা বা আল্লাহওয়ালী হতে হলে এবং শত্রু চিনে তাদের থেকে নিজের ঈমান, আক্বীদা ও আমল হিফাজত করে আল্লাহওয়ালা ও আল্লাহওয়ালী হতে হলে আল্লাহওয়ালা বা আল্লাহওয়ালী উনাদের নিকট যেতে হবে। উনাদের নিকট বায়াত গ্রহণ করে ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করতে হবে। উনাদের নির্দেশনা মুবারক অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে হবে। তাহলেই প্রতিটি সন্তানের জন্য রয়েছে কামিয়াবি। অন্যথায় সন্তান দুনিয়াতে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তদ্রুপ পরকালেও কঠিন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অর্থাৎ পুরুষ-মহিলা, জীন-ইনসান প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, একজন হক্কানী-রব্বানী কামিল শায়েখ উনার নিকট বাইয়াত হয়ে সবক্ব আদায় এবং ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার মাধ্যমে ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ হাছিল করে খালিছ আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হওয়া।সুতরাং পিতা-মাতার দায়িত্ব এবং কর্তব্য হলো প্রতিটি সন্তানকে প্রথমেই এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দেওয়া। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সকলকে সেই তাওফিক দান করুন। আমীন
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
সূক্ষ্ম ফিকিরের বিষয় ফিকির করা ব্যতীত কস্মিনকালেও বুঝা সম্ভব নয়।
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, একদিন হাম্বলী মাযহাব উনার সম্মানিত ইমাম ফক্বীহুল উম্মত, ইমামুল আইম্মাহ হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন- ‘সম্মানিত সুন্নত মুবারক পালন করা ফরয।’ একথা শুনে যাঁরা সমসাময়িক ইমাম-মুজতাহিদ ছিলেন উনারা এসে বললেন, হুযূর!
বেয়াদবী ক্ষমা চাই। আপনি যে ফতওয়া দিলেন ‘সুন্নত মুবারক পালন করা ফরয’- এর পিছনে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্য থেকে কি কোনো দলীল রয়েছে?
তখন তিনি বললেন- ‘পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে অনেক দলীল রয়ে গেছে।’
তখন তিনি আরো বললেন- মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা আমার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা আঁকড়ে ধরো। যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাক, মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই তিনি কঠিন শাস্তিদাতা”।
(পবিত্র সূরা হাশর শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৭)। সুবহানাল্লাহ!
তখন উনারা সকলে চুপ হয়ে গেলেন। এ সম্মানিত আয়াত শরীফ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে- সুন্নত মুবারক পালন করা ফরয। সুবহানাল্লাহ!
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
0 notes
বিস্তারিত দেখুন
sm40.com
#90daysmahfil
sunnat.info
সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার
1 note
·
View note