Try To Not Laugh Challenge 2021
মার্কাটা কি?
একটা পোষ্টার দেয়ালে থাকবে। লিখা থাকবে- আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজু ভাইকে মার্কায় ভোট দিন। উপরে বড় একটা ব্যানার থাকবে।, ব্যবসায়ী, ব্যাংক মালিক ঋণ খেলাপী, ব্যাংক পরিচালক।
১। ঋণ খেলাপী- দেওয়ালের দিকে মুখ কর (রাজু) জয়নাল থাকবে। ১ জন লোক সামনের দিকে মুখ করে থাকবে।
জয়নাল ঃ মার্কাটা কি?
রাজু ঃ দেখবা পরে।
রাজু ঃ মনোনয়ন কেমনে পাব?
জয়নাল ঃ ঘুষ মেরে দে।
রাজু ঃ জনগণ ভোট দেবে না।
জয়নাল ঃ তাইতো ভোট রাতে হবে, দিনের বেলা গুনবে শুধু।
রাজু ঃ রাতের বেলা কে দেবে ভোট?
জয়নাল ঃ গাধা কম বুঝে, নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করে তারা সাথে থাকবে দলীয় কর্মীবাহিনী। তাতেই হলো মীল মার ভাই সিল মার। বাক্সে এবার বন্ধী করো।
রাজু ঃ জনগণ ক্ষেপে গেলে?
জয়নাল ঃ সবাই থাকবে গভীর ঘুমে।
রাজু ঃ নির্বাচনী কর্মকর্ত, আইনশৃঙ্গলা রক্ষাকারীর কেউ ক্ষেপে গেলে?
জয়নাল ঃ ঘুষ মেরে দে, ঘুষ মেরে দে, ঘুষ মেরে দে।
ধূমপান সময়
১। কোন ব্যক্তি ধূমপান করছে, রানু গিয়ে তার হাত থেকে সিগারেট নিয়ে দৌড়ে চলে যাবে। পায়ের নিচে ফেলে নিবিয়ে দিবে। রানু বলবে ধূমপান তোমার পৃথিবী আমাদের।
২। তাড়াহুড়া করে ধুমপায়ির কাছ থেকে সিগারেট নিবে। মাটিতে ফেলে দিবে তুলে বলবে ময়লা এটা খাবেন না। ময়লা মুখে নিতে হয় না।
৩। দূরন্ত বালক হেটে যাবে, জ¦ালানো সিগারেট দেখলেই যে ভাবেই হোক তা নিয়ে নেবে। নিবিয়ে ফেলে দিবে। (৫ জন)
১। গায়ে জামা বা পাঞ্জাবী, পরনে লুঙ্গি, পায়ে সেন্ডল, মাথায় টুপি, বাঁ হাতে মাটির শুকনো ডিলা লম্বা লম্বা পা ফেলে রাস্তা থেকে মাঠে নেমে প্র¯্রাব করার জন্য বসবে এবং করবে। বা হাতে কাপড়ের নিছে বা হাত দিয়ে লিঙ্গের মাথায় মাটির ডিলা চেপে ধরে দাঁড়াবে। ৫ বার উঠ বস করবে, লিঙ্গ ধরে ৫ বার নিচের দিকে লিঙ্গ টানবে। ৮/১০ পা হাটবে দুদিকে তার পর ডিলাটা ফেলে দিয়ে রাস্তায় উঠবে।
২। প্যান্ট পরে বাগানে দাঁড়িয়ে গাছ সামনে রেখে গাছের মধ্যে প্র¯্রাব করবে। এদিক সেদিক দোববে প্র¯্রাব শেষ হলে লিঙ্গের মাথা গাছের সঙ্গে মুছে ফেলবে। মনে রাখতে হবে প্র¯্রাবের সময় গাছে প্র¯্রাব করলে যেন পায়ের পাতা, জুতা ও প্যান্টে যেন প্র¯্রাব পড়ে। তার পর মুল রাস্তায় আসবে।
৩। গণ শোচাগার সেখানে বসে এবং কিছু সময় দাঁড়িয়ে প্র¯্রাব করবে। প্যান্টের পকেট থেকে টিস্যু বের করে লিঙ্গের মাথায় চেপে ধরে উঃ আঃ শব্দ করবে। দাঁড়িয়ে বা পা ডানদিকে এবং ডান পা বাদিকে ৫ বার করবে। ২ মিটার হাটাহাটি করবে এরপর টিস্যুটা ফেলে দিবে এবং স্বাভাবিক হয়ে হাটতে থাকবে।মানুষে মানুষে পার্থক্য
রতন ও মতি সাহেব রাস্তায় হাটবে। রতন পেছনে আর সামনে মতি সাহেব।
দৃশ্য-১ঃ
মতি ঃ তুই আমার পেছনে কেন? (রতন হেটে মতির সামনে চলে যাবে)
মতি ঃ তুই আমার সামনে দিয়ে হাটি যা? (রতন হাটার গতি মন্থর করে প্রথমে মতির ডান পাশের্^ ও পরে বাঁ পাশের্^ দিয়ে হাটবে)
মতি ঃ তুই আমার সামনে হতে চাস তাই মোতি ডান পা বদিক নিয়ে রতনের পাছায় লাথি দেবে রতন মাটিতে পড়ে যাবে।
7 notes
·
View notes
করিম উল্ল্যার জুতা (করিম উল্ল্যার পুরান জুতা) Karim Ullah's shoes করিম উল্ল্যার পুরান জুতা করিম উল্ল্যার জুতা (করিম উল্ল্যার পুরান জুতা) Karim Ullah's shoes
করিম উল্ল্যা ধনী মানুষ কিন্তু কিপটে স্বভাবের। নিজের একজোড়া চামড়ার জুতা ছিড়ে ক্ষয় আর তালি দিয়েই ব্যবহার করেন দীর্ঘদিন। তালির উপরে তাল একদিন জুতা বাগানে ফেলে দিলে বৃষ্টিতে ভিজে চামড়া থেকে গন্ধ বের হয়, কুকুর কামড়ে সেই জুতা ঘরের সামনে রেখে যায়। করিম উল্ল্যা সেই জুতা পায়ে দিয়ে বাজারে যায়। নতুন জুতা কিনে পুরাতন জুতা খালে ফেলে দিয়ে আসে। প্রতিবেশী মাঝি খালে সেই জুতা দেখে চিনতে পারে এই জুতা করিম উল্ল্যা ভাইয়ের। মাঝি জুতা নৌকায় তুলে নেয়, রাতে করিমে উল্ল্যা ভাইয়ের বাড়ী গিয়ে করিম উল্ল্যা ভাই (২) বলে ডাকতে থাকে। করিম উল্ল্যা ঘুমিয়ে পড়েছিল। ঘুম থেকে উঠে করিম উল্ল্যা দরজা খুলে দেখে সোনা মিয়া মাঝি তার জুতা নিয়ে দাঁড়িয়ে। করিম উল্ল্যা জিঙ্গেস করলো এত রাতে কেন এসেছে। সোনা মিয়া মাঝি বললো ভাই আমি রুপপুর হাটে গিয়েছিলাম, ফেরার সময় খালের মধ্যে আপনার জুতা দেখলাম পড়ে আছে। আমি দেখেই চিনেছি যে এই জুতা আপনার, তাই তুলে নিলাম এই নিন আপনার জুতা। করিম উল্ল্যা মাঝিকে বললো দরজার সামনে রেখে যা। এই বলে দরজা শব্দ করে লাগিয়ে শুয়ে পড়লো। বৃষ্টি পড়ছে সকাল থেকেই, দুপুরে করিম উল্ল্যা সেই তালি দেয়া পুরাতন জুতা পরেই মসজিদে গিয়ে নামাজ শেষ করে জুতা ফেলেই খালি পায়ে বাড়ী ফিরলো, কারন বৃষ্টিতে ভিজে জুতা এতটাই ভারী হয়ে গিয়েছিল যে কাদার মধ্য দিয়ে জুতা পয়ে দিয়ে বাড়ী ফেরা সম্ভব ছিলনা। নূরুল মোল্ল্যা নামাজ শেষ করে মসজিদ থেকে বের হয়ে দেখে করিম উল্ল্যা ভাইয়ের সেই তালি দেয়া জুতা। নূরুল মোল্লা একহাতে ছাতা অন্য হাতে করিম উল্ল্যা ভাইয়ের জুতা নিয়া করিম উল্ল্যা ভাইয়ের বাড়ী উপস্থিত হলো, করিম উল্ল্যা ভাই (২) বলে ডাকতে লাগলো। করিম উল্ল্যার স্ত্রী দরজার সামনে আসতেই দেখে নূরুল মোল্লার হাতে তার স্বামীর সেই তালি দেয়া জুতা। নূরুল মোল্লা করিম উল্ল্যার স্ত্রীকে বলে ভাবী ভাই সমজিরেদ সামনে জুতা রেখে এসেছিল, এই নিন জুতা। করিম উল্ল্যার স্ত্রী জুতা নিয়ে ঘরের দারজার সামনে রেখেছিল।
কয়েক দিন ধরে আর বৃষ্টি নেই, সেই জুতা শুকিয়ে আছে। করিম উল্ল্যা এতই কিপটে স্বভাবের সে মাঝে মধ্যে জামা গায়ে না দিয়ে কাঁধে ঝুলিয়ে এখানে সেখানে যায়। লোকজনে দেখায় তার জামা আছে। কিন্তু গাঁয়ে না পরে কাঁধেই রাখে। আজ আবার সেই জুতা পায়ে দিয়ে করিম উল্ল্যা রূপপুর হাটে গেল। ফেরার সময় জুতা ছিড়ে গেলে করিম উল্ল্যা বাজারের পেছনে বাগানে ছুড়ে ফেলে দেয়। দীর্ঘদিন আগে মনু মাতবরের সহিত করিম উল্ল্যার দ্বন্দ ছিল। মনু মাতবর বাজারের পেছনে বাগানে প্র¯্রাব করছিলো। ঠিক সে সময়ে করিম উল্ল্যার জুতা মনু মাতাব্বরের পিঠে গিয়ে পড়লো।
মনু মাতাব্বর করিম উল্ল্যার উপর ক্ষেপে গেল। পরদিন মনু মাতাব্বর করিম উল্ল্যার বিরুদ্ধে কোটে মান হানির মকদ্দমা করলো। একসময়ে কোট রায় দিল যে করিম উল্ল্যার ১৫০০ টাকা জরিমানা এবং করিম উল্ল্যা তার জুতা ফেরত নিবে। করিম উল্ল্যা চিৎকার করে বললো যে হুজুর আমি জরিমানা দিব, জুতা ফেরত নিব না। কোট করিম উল্ল্যার এই জুতার সমস্ত ঘটনা শুরে বললো এই জুতা মাটির নিচে পুতে রাখতে। সমস্যা তোমার হবে না, অন্যের ও হবে না।
1 note
·
View note
ইসলাম গেল(Islam is gone) ইসলাম গেল(Islam is gone) ইসলাম গেল ইসলাম গেল(Islam is gone)
নূরুল ইসলাম একজন চোর। ক্ষেতে খামারে কাজ করে। মালিক ঠিক মত টাকা দেয়না, তাই পরিবারের খাদ্য যোগাতে চুরি করে। এলাকার লোকজনের তরি-তরকারী থেকে শুরু করে যা পায় তা চুরি করে। গ্রামের লোকজন নূরুল ইসলাম এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ। একদিন নূরুল ইসলাম চুরি করে ফেরার সময় একটা কূপে পড়ে যায়। সে কোন মতেই আর উঠতে পারছে না, সে চিৎকার করে বলতে থাকে ইসলাম গেল, ইসলাম গেল। আজ চোরের মধ্যে লোকজন কূপ থেকে উপরে তুললো, তখন তারা দেখলো চোরা নূরুল ইসলাম। লোকজন তাকে চেয়ারম্যান-এর কার্যালয়ে নিয়ে যায়। চেয়ারম্যান তাকে জিঞ্জেস করে তুমি কেন চুরি কর। নূরুল ইসলাম তাকে বলে দিল আমি মাঠে মানুষের কাজ করি। আমার মা, স্ত্রী সন্তানসহ ৭ জন লোক । আমি যে আয় করি তাতে আমার সংসার চলে না, তাই চুরি করা ছাড়া আমার অন্য কোন উপায় নাই। চেয়ারম্যান বললো তুমি ইসলাম গেল, ইসলাম গেল বলে চিৎকার করলে কেন? সে বললো আমার পুরা নাম তখন মুখে আসছিল না তাই।
1 note
·
View note
করিম উল্ল্যা ধনী মানুষ কিন্তু কিপটে স্বভাবের। নিজের একজোড়া চামড়ার জুতা ছিড়ে ক্ষয় আর তালি দিয়েই ব্যবহার করেন দীর্ঘদিন। তালির উপরে তাল একদিন জুতা বাগানে ফেলে দিলে বৃষ্টিতে ভিজে চামড়া থেকে গন্ধ বের হয়, কুকুর কামড়ে সেই জুতা ঘরের সামনে রেখে যায়। করিম উল্ল্যা সেই জুতা পায়ে দিয়ে বাজারে যায়। নতুন জুতা কিনে পুরাতন জুতা খালে ফেলে দিয়ে আসে। প্রতিবেশী মাঝি খালে সেই জুতা দেখে চিনতে পারে এই জুতা করিম উল্ল্যা ভাইয়ের। মাঝি জুতা নৌকায় তুলে নেয়, রাতে করিমে উল্ল্যা ভাইয়ের বাড়ী গিয়ে করিম উল্ল্যা ভাই (২) বলে ডাকতে থাকে। করিম উল্ল্যা ঘুমিয়ে পড়েছিল। ঘুম থেকে উঠে করিম উল্ল্যা দরজা খুলে দেখে সোনা মিয়া মাঝি তার জুতা নিয়ে দাঁড়িয়ে। করিম উল্ল্যা জিঙ্গেস করলো এত রাতে কেন এসেছে। সোনা মিয়া মাঝি বললো ভাই আমি রুপপুর হাটে গিয়েছিলাম, ফেরার সময় খালের মধ্যে আপনার জুতা দেখলাম পড়ে আছে। আমি দেখেই চিনেছি যে এই জুতা আপনার, তাই তুলে নিলাম এই নিন আপনার জুতা। করিম উল্ল্যা মাঝিকে বললো দরজার সামনে রেখে যা। এই বলে দরজা শব্দ করে লাগিয়ে শুয়ে পড়লো। বৃষ্টি পড়ছে সকাল থেকেই, দুপুরে করিম উল্ল্যা সেই তালি দেয়া পুরাতন জুতা পরেই মসজিদে গিয়ে নামাজ শেষ করে জুতা ফেলেই খালি পায়ে বাড়ী ফিরলো, কারন বৃষ্টিতে ভিজে জুতা এতটাই ভারী হয়ে গিয়েছিল যে কাদার মধ্য দিয়ে জুতা পয়ে দিয়ে বাড়ী ফেরা সম্ভব ছিলনা। নূরুল মোল্ল্যা নামাজ শেষ করে মসজিদ থেকে বের হয়ে দেখে করিম উল্ল্যা ভাইয়ের সেই তালি দেয়া জুতা। নূরুল মোল্লা একহাতে ছাতা অন্য হাতে করিম উল্ল্যা ভাইয়ের জুতা নিয়া করিম উল্ল্যা ভাইয়ের বাড়ী উপস্থিত হলো, করিম উল্ল্যা ভাই (২) বলে ডাকতে লাগলো। করিম উল্ল্যার স্ত্রী দরজার সামনে আসতেই দেখে নূরুল মোল্লার হাতে তার স্বামীর সেই তালি দেয়া জুতা। নূরুল মোল্লা করিম উল্ল্যার স্ত্রীকে বলে ভাবী ভাই সমজিরেদ সামনে জুতা রেখে এসেছিল, এই নিন জুতা। করিম উল্ল্যার স্ত্রী জুতা নিয়ে ঘরের দারজার সামনে রেখেছিল।
কয়েক দিন ধরে আর বৃষ্টি নেই, সেই জুতা শুকিয়ে আছে। করিম উল্ল্যা এতই কিপটে স্বভাবের সে মাঝে মধ্যে জামা গায়ে না দিয়ে কাঁধে ঝুলিয়ে এখানে সেখানে যায়। লোকজনে দেখায় তার জামা আছে। কিন্তু গাঁয়ে না পরে কাঁধেই রাখে। আজ আবার সেই জুতা পায়ে দিয়ে করিম উল্ল্যা রূপপুর হাটে গেল। ফেরার সময় জুতা ছিড়ে গেলে করিম উল্ল্যা বাজারের পেছনে বাগানে ছুড়ে ফেলে দেয়। দীর্ঘদিন আগে মনু মাতবরের সহিত করিম উল্ল্যার দ্বন্দ ছিল। মনু মাতবর বাজারের পেছনে বাগানে প্র¯্রাব করছিলো। ঠিক সে সময়ে করিম উল্ল্যার জুতা মনু মাতাব্বরের পিঠে গিয়ে পড়লো।
মনু মাতাব্বর করিম উল্ল্যার উপর ক্ষেপে গেল। পরদিন মনু মাতাব্বর করিম উল্ল্যার বিরুদ্ধে কোটে মান হানির মকদ্দমা করলো। একসময়ে কোট রায় দিল যে করিম উল্ল্যার ১৫০০ টাকা জরিমানা এবং করিম উল্ল্যা তার জুতা ফেরত নিবে। করিম উল্ল্যা চিৎকার করে বললো যে হুজুর আমি জরিমানা দিব, জুতা ফেরত নিব না। কোট করিম উল্ল্যার এই জুতার সমস্ত ঘটনা শুরে বললো এই জুতা মাটির নিচে পুতে রাখতে। সমস্যা তোমার হবে না, অন্যের ও হবে না।
1 note
·
View note
করিম উল্ল্যার জুতা (করিম উল্ল্যার পুরান জুতা) Karim Ullah's shoes করিম উল্ল্যার পুরান জুতা করিম উল্ল্যার জুতা (করিম উল্ল্যার পুরান জুতা) Karim Ullah's shoes
করিম উল্ল্যা ধনী মানুষ কিন্তু কিপটে স্বভাবের। নিজের একজোড়া চামড়ার জুতা ছিড়ে ক্ষয় আর তালি দিয়েই ব্যবহার করেন দীর্ঘদিন। তালির উপরে তাল একদিন জুতা বাগানে ফেলে দিলে বৃষ্টিতে ভিজে চামড়া থেকে গন্ধ বের হয়, কুকুর কামড়ে সেই জুতা ঘরের সামনে রেখে যায়। করিম উল্ল্যা সেই জুতা পায়ে দিয়ে বাজারে যায়। নতুন জুতা কিনে পুরাতন জুতা খালে ফেলে দিয়ে আসে। প্রতিবেশী মাঝি খালে সেই জুতা দেখে চিনতে পারে এই জুতা করিম উল্ল্যা ভাইয়ের। মাঝি জুতা নৌকায় তুলে নেয়, রাতে করিমে উল্ল্যা ভাইয়ের বাড়ী গিয়ে করিম উল্ল্যা ভাই (২) বলে ডাকতে থাকে। করিম উল্ল্যা ঘুমিয়ে পড়েছিল। ঘুম থেকে উঠে করিম উল্ল্যা দরজা খুলে দেখে সোনা মিয়া মাঝি তার জুতা নিয়ে দাঁড়িয়ে। করিম উল্ল্যা জিঙ্গেস করলো এত রাতে কেন এসেছে। সোনা মিয়া মাঝি বললো ভাই আমি রুপপুর হাটে গিয়েছিলাম, ফেরার সময় খালের মধ্যে আপনার জুতা দেখলাম পড়ে আছে। আমি দেখেই চিনেছি যে এই জুতা আপনার, তাই তুলে নিলাম এই নিন আপনার জুতা। করিম উল্ল্যা মাঝিকে বললো দরজার সামনে রেখে যা। এই বলে দরজা শব্দ করে লাগিয়ে শুয়ে পড়লো। বৃষ্টি পড়ছে সকাল থেকেই, দুপুরে করিম উল্ল্যা সেই তালি দেয়া পুরাতন জুতা পরেই মসজিদে গিয়ে নামাজ শেষ করে জুতা ফেলেই খালি পায়ে বাড়ী ফিরলো, কারন বৃষ্টিতে ভিজে জুতা এতটাই ভারী হয়ে গিয়েছিল যে কাদার মধ্য দিয়ে জুতা পয়ে দিয়ে বাড়ী ফেরা সম্ভব ছিলনা। নূরুল মোল্ল্যা নামাজ শেষ করে মসজিদ থেকে বের হয়ে দেখে করিম উল্ল্যা ভাইয়ের সেই তালি দেয়া জুতা। নূরুল মোল্লা একহাতে ছাতা অন্য হাতে করিম উল্ল্যা ভাইয়ের জুতা নিয়া করিম উল্ল্যা ভাইয়ের বাড়ী উপস্থিত হলো, করিম উল্ল্যা ভাই (২) বলে ডাকতে লাগলো। করিম উল্ল্যার স্ত্রী দরজার সামনে আসতেই দেখে নূরুল মোল্লার হাতে তার স্বামীর সেই তালি দেয়া জুতা। নূরুল মোল্লা করিম উল্ল্যার স্ত্রীকে বলে ভাবী ভাই সমজিরেদ সামনে জুতা রেখে এসেছিল, এই নিন জুতা। করিম উল্ল্যার স্ত্রী জুতা নিয়ে ঘরের দারজার সামনে রেখেছিল।
কয়েক দিন ধরে আর বৃষ্টি নেই, সেই জুতা শুকিয়ে আছে। করিম উল্ল্যা এতই কিপটে স্বভাবের সে মাঝে মধ্যে জামা গায়ে না দিয়ে কাঁধে ঝুলিয়ে এখানে সেখানে যায়। লোকজনে দেখায় তার জামা আছে। কিন্তু গাঁয়ে না পরে কাঁধেই রাখে। আজ আবার সেই জুতা পায়ে দিয়ে করিম উল্ল্যা রূপপুর হাটে গেল। ফেরার সময় জুতা ছিড়ে গেলে করিম উল্ল্যা বাজারের পেছনে বাগানে ছুড়ে ফেলে দেয়। দীর্ঘদিন আগে মনু মাতবরের সহিত করিম উল্ল্যার দ্বন্দ ছিল। মনু মাতবর বাজারের পেছনে বাগানে প্র¯্রাব করছিলো। ঠিক সে সময়ে করিম উল্ল্যার জুতা মনু মাতাব্বরের পিঠে গিয়ে পড়লো।
মনু মাতাব্বর করিম উল্ল্যার উপর ক্ষেপে গেল। পরদিন মনু মাতাব্বর করিম উল্ল্যার বিরুদ্ধে কোটে মান হানির মকদ্দমা করলো। একসময়ে কোট রায় দিল যে করিম উল্ল্যার ১৫০০ টাকা জরিমানা এবং করিম উল্ল্যা তার জুতা ফেরত নিবে। করিম উল্ল্যা চিৎকার করে বললো যে হুজুর আমি জরিমানা দিব, জুতা ফেরত নিব না। কোট করিম উল্ল্যার এই জুতার সমস্ত ঘটনা শুরে বললো এই জুতা মাটির নিচে পুতে রাখতে। সমস্যা তোমার হবে না, অন্যের ও হবে না।
0 notes
Instant subscribe my channel
https://www.youtube.com/channel/UCRIBrWv_dyNKLT8bkrV5z6Q
0 notes
https://youtu.be/MBHDPQaASMI
9K notes
·
View notes
https://youtu.be/MBHDPQaASMI
0 notes
44K notes
·
View notes
49K notes
·
View notes
13K notes
·
View notes
36K notes
·
View notes