straythoughtsoftheking

[straythoughtsoftheking]

You share shit online, your issues, your fears, your problems, or anything you can't deal with, and for what? do those comments help you feel better? your life suddenly gets better by reading those? listening to some motivational quotes from random people, helps? do they come over and start cleaning up the mess you made? Do all your issues disappear after the first Care react and the comment that says “Everythings gonna be fine!”? let me knw! coz if yes, you never know i might be the one posting tons of shits from now on! :v 

[straythoughtsoftheking]

Life is shit. I wanna die everyday! ami moira gele hoyto ammu koshto pabe onk! besides, theres this unnecessary pride in me thats not letting me do this. That pride wont let me quit. wats the point of living anyway tho? i hve failed at everything! u knw i was good at heart! at least i dont wanna hurt or harm anyone! at least i am not selfish! but tht doesnt really work here! this world is really not the place for those with soft hearts and emotions. You gotta be clever, chotur! nijer bujh ta bujhte hobe! kintu emn ogonito bar hoise ami nijer ta na dekhe onk er jnno onk kisu krsi, well i am really not bragging tbh! guess there isnt anything to brag in here its just me jai hok, those selflessness were not visible to those for whom i did it. poralekha korte ar iccha krtase na! its too expensive! i cant waste anymore money, its killing me everyday, i hve lost emotions cant cry! i do wanna cry so bad but no! i feel so goddamn hopeless. damn it man how did i end up like this? u knw i hve nothing! no money, no good looks, no riches, no big dick, not a single someone who i can talk to and listen to nothing... frnds noop!  i hve been smoking weed everyday just to get outta this reality! i hate it! all my surroundings, everything around me is unbearable. except ammu. guess thts wat keepin me alive. damn man evabe bacha koshto kor especially when u hve nothing. i wish i was slimmer, i wish i had some good looks! or i really really wish i could shut things up and never ever live in this surroundings again, i wanna run away! so fucking far that no one ever will be able to find me, 

[straythoughtsoftheking]

How come ppl post staffs on social media when they are sad? I mean you are the one whos saying sadness is beating the shit outta you and the first thing that comes to your mind after that is "let me post this on social media, so that the reacts can heal me?!??" is that it? wow!

[straythoughtsoftheking]

Ami onk eka.

I wanna dropout. Going back to the university after the pandemic will be hard really really hard

I hate this life i messed up too bad

[straythoughtsoftheking]

[straythoughtsoftheking]

via weheartit

[straythoughtsoftheking]

[straythoughtsoftheking]

Bhallage na

[straythoughtsoftheking]

বন্দী।

-শাহরিয়ার হোসেন প্রণয়

আমার যেদিন ঘরবন্দি হবার নির্দেশ এলো, যেদিন জানতে পারলাম সরিয়ে নিতে হবে নিজেকে সবার থেকে; কোন এক অজানা বিষ-এ সংক্রমিত হয়ে যাবো বলে।

সেদিন কোন এক দ্বিধায় ক্ষতিগ্রস্থ সময় লিখে দিচ্ছিল, আসছে আগামীর অনিশ্চয়তার কথা। তাই হঠাৎ আসা এই বিরতির, কোন পুর্ব প্রস্তুতিটুকু আমার ছিলো না।

আমি কোন গোছানো গ্রন্থাগারের মত বৃহৎ গম্ভীর নই। আমি মধ্যহ্নে অলস পুকুরের মত ঘুমিয়ে থাকতে পছন্দ করি। কাকের মত বন্ধ চোখে লুকিয়ে থাকি, আর নবডঙ্কা মস্তিষ্কের আশাহীন মেজাজে চাকুরী করি সিংহভাগ সময়।

সামাজিক দুরত্বে যেদিন থেকে ঢেকে গেল এই শহর, সেদিন থেকে শুরু হলো ঘরের ভিতরে বিভিন্ন সামাজিকতার নতুন প্রথার প্রচলন।

সেদিন থেকে সবার হাত ঘড়ির কাটা গরম রক্তের অভাবে ঠিকই থেমে যাচ্ছিল, কিন্তু সেই ঘড়ির কাটার নির্দেশ না মানা সময়ের কথা ভুলে যাচ্ছিলাম আমরাও।

এরপরের ঘটনাগুলো বিক্ষিপ্ত উপলব্ধির....

জানলাম, আমি কিছুই জানি না এই পৃথিবীর, আর দেখলাম আরো অনেক কিছুর মাঝেই চলে এসেছে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার প্রবল মন মানসিকতা।

আমার বাবার চিন্তাহিন রোজগারের মনোভাব থেকে সামাজিক দুরত্ব, আমার মায়ের বিশ্রাম থেকে সামাজিক দুরত্ব,

আমার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ভাইয়ের তার পাঠ্যপুস্তক থেকে সামাজিক দুরত্ব, ইত্যাদি ইত্যাদি। এরা খুব আয়েশ করে মেতে উঠেছিল নিয়ম না ভাঙার উৎসবে, আর রাত দশটার সংবাদে প্রচার করা হচ্ছিল সব নিরুপায় সংক্রামকের কথা, যাকে নিন্দায় ব্যস্ত ছিল আমার বুড়ো আঙুল। আরো যারা মেতে উঠেছিল মহামারীর আনন্দে, তাদের অহেতুক চিন্তার পাহাড় না থাকায় খুব একটা বেগ পেতে হয়নি বাকিটুকু সময়। তবে, দিনের হিসেব রাখার অভ্যাসটা হারিয়ে যাচ্ছিল সবারই অবাক হওয়ার মত করে।

এরপর চাতক পাখির মত অপেক্ষা কবে থেকে কারো মনে নেই। ততদিনে সবার রঙিন স্বপ্ন জমে আছে কয়েকশ স্তুপ হয়ে। আমার অস্তিত্বের তৈলচিত্রে ইচ্ছার জলরং মেশাতে পারছি না যখন তখন। তাই বিমল বাস্তবতা আমাকে অবাঞ্চিত সত্য শোনায় আর আমি বসে বসে শুনি। আর শেষে কবিতার মতো করে প্রশ্ন করে, একদিন শীঘ্রই নতুন প্রতিষেধকের জন্ম নেবার সংবাদে, ইতি টানতে হবে ঘরবন্দি জীবনের, মানবে না কেউ আর সামাজিক দুরত্বের নিয়মগুলো, আমাদের হাতে কাধে লেপ্টে যাবে দীর্ঘ বিরতির পরের স্পর্শরা। তবু সত্যিকারেই মুক্ত হতে পারব ক'জন আমরা বন্দি জীবনের পাঠ চুকিয়ে? নাকি, আক্রান্ত হয়ে যাব অন্য কোন অকৃতকার্যতায় আর যান্ত্রিকতায় ডুবে যাওয়ার অজুহাত দিয়ে পার পেয়ে যাব আরো শতবার।

[straythoughtsoftheking]

আমার কারো সাথেই কথা বলা হয়না। বলতে ইচ্ছে করে না। বলি না। এই মেকী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমার পছন্দ না। এসব সোসিয়াল সাইট এ ঢুকলে আমার মনে হয় একটা বিশাল রুমের ভিতর উদ্ভদ সব মানুষদের একত্র করে বলা হয়েছে তোমরা সবাই যা খুশি তা কর। সবাই যা খুশি তা করে। মনে ধরে না এমন আজগুবী জিনিস পত্র। মেসেজের রিপ্লাই দিতে ইচ্ছা করে না। অফিস না থাকলে হয়ত ফেসবুক বন্ধ থাকত। দু এক জন বাদে কেউ নক দেয় না। আমিও দেই না। আমি চাই না কেউ নক দিক। কেউ ডাকুক। কেউ মনে রাখুক।

আমি একসময় হয়ত খুব প্রাণবন্ত ছিলাম। উৎসব মুখর মেজাজে প্রাণবন্ত করে দিতে পারতাম যেকোন আড্ডা। খুব ইচ্ছা করে সবাইকে চিৎকার করে বলতে আমাকে ভুলে যাও। যেতে দাও। একা থাকতে দাও। মনে হচ্ছে খুব লম্বা সময় ধরে অভিনয় করে যাচ্ছি। প্রাণবন্ত থাকার অভিনয় করতে করতে আর ভালো লাগে না। এই দেশ, এই মানুষ, এই সময় এবং আমার চারপাশের সবকিছু ফেলে এমন কোথাও যেতে চাই যেখানে কেউ চিনে না আমাকে। নতুন করে শুরু করব সব। নিজের মত করে বাচব। যেখানে নিজের ইচ্ছের বলি দেয়া হবে না। আমার খুশিই পাবে একমাত্র প্রাধান্য। সবাইকে খুশি রাখা যায় না। কিন্তু আমার দ্বারা কেউ দুঃখ পাবে এটা আমার সহ্য হয় না। তাই আমার হাজার সমস্যা স্বত্তেও আমি চেষ্টা করি যে যেভাবে যা চায় সেভাবে সব কিছু করতে। কিন্তু, আমি যেভাবে যা চাই সেভাবে সেটা পাই না। আমি মানুষের সাথে যেমন মানুষ আমার সাথে এমন না কেন? আমার নিখোজ সংবাদ ছাপানো হোক আর এখানে আমাকে মৃত ঘোষনা করা হোক যেন আমি বেচে থাকতে পারি আমার মত করে। আমার আর এখন মানুষ ভালো লাগে না।

[straythoughtsoftheking]

কেউ কেউ আছে চামড়া নিয়ে Depressed। কেউ Depressed- অমুকের iPhone আছে আমার নাই- এজন্য। এগুলা Depression না। এরা সাধারণত খেয়াল করে যে Depressed মানুষরা অনেক attention পায়, তারও attention লাগবে। কারণ তারা bored! আর ওইসময়ই attention বেশি seek করে মানুষ। এবার যেমনেই হোক। এদেরকে পৃথিবী উল্টায়েও যদি বুঝাও যে ভাই, 'নাই নাই' না ভেবে 'কি আছে' সেটা দেখি চলো- এরা বুঝবে না। কারণ তাদের subconscious mind জানে যে, এটা Depression না। For THAT MOMENT তাঁরা খুব strongly বিশ্বাস করে যে, তারা একটা depressed character। সো এরাই যখন পরে ACTUALLY Depressed কাউকে console করতে যায়, 'JUST CHILL' ছাড়া বলার আর কিছু আসলে এদের কাছে থাকে না। কারণ ওরা ওইসব psychological issue face করার কিছুক্ষণ পরেই ওই depressed character থেকে বের হয়ে এসে "CHILL"-ই করে। এদের কাছে depression-এ যাওয়াটা একটা trend।

So, যে কোনদিন Depression face-ই করে নাই, সে কোনোদিন antidepressional বয়ান দিতে পারবে না! তাদের বয়ান ঘুরে ফিরে "আমিও ডিপ্রেসড ছিলাম, আমার হ্যান্‌ হইসিলো আমার ত্যান্‌ হইসিলো + আরে chill, প্যারা নিস না"- পর্যন্তই। এরা basically কথা শুনতে আসে না। সোলায়মান সুখনের মতো নিজের গল্প বলতে আসে। Depressed মানুষ তোমার গল্প শুনতে চায় না। সে আগে বলতে চায়। তার ভিতরে অনেক কথা থাকে, যেটা সে গুছাতে পারে না। বুঝতে পারে না কোথা থেকে শুরু করবে। কারোও ১টা ইস্যু, কারোও অনেকগুলো ইস্যু; সবগুলো একসাথে মনের ভ্যানিটি ব্যাগে হেডফোনের তারের মতো পেঁচিয়ে একটা আন্ধাগিট্টু লাগে। তুমি যদি তখন গিয়ে বলো "আমার হেডোফোনও গিট্টু লাগসিলো, chill,‌ ছুটে যাবে, প্যারা নাই"- THAT'S NOT GONNA HELP!

একটা depressed মানুষের কথা প্রথমে সময় দিয়ে শুনতে হয়, Depression-এর ধরণ বুঝতে হয়। আগে বুঝতে হয় সেটা DEPRESSION, নাকি BOREDOM। সব রোগের ওষুধ যেমন 'নাপা' না, তেমনই সব Depression-এ "আরে Chill‌" কাজ করে না।

Recent ঘটনাটা নিয়ে দেখলাম ব্যাপক লাফালাফি হচ্ছে। কয়েকজন তো দেখলাম অতি আবেগে "আমাকে বলতে পারতো, আমি বাঁচাতাম" টাইপ কথাও বলে ফেলছে। :v কি বলতা- "আরে chill"? নাকি এগুলা যে বলতেসো এটাও কোনো ট্রেন্ড!? idk.

HAVE YOU EVEN FACED IT ONCE? জানো কেমন লাগে? বুকের ভিতরে বম্বিং চলে একরকম। ‍মাথার ভিতরে বিজবিজ করে সারাক্ষণ তোমারই ৩ ৪ টা পার্সোন্যালিটি ঝগড়া করতে থাকে। এগুলার জন্য ঘুম হয় না। দিজ থিংগস লিড ইউ টু ইনসমনিয়া আর নাহলে পার্মানেন্ট সিজোফ্রেনিয়া। ওইসময় তমাদের এই 'জাস্ট চিল্‌' হেল্প তো করেই না উল্টা প্রেসার ক্রিয়েট করে যে, "এরা এতো সুন্দর চিল করে থাকতে পারতেসে আমি কেনো পারতেসি না।"

খুব কম... আই রিপিট- খুব কম হাতে গোনা ২ ৩ জন মানুষ এগুলা একা সারভাইভ করতে পারে। বাকি রা... ... ইউ নো হোয়াট হ্যাপেন্স। আর তখনই তোমাদের 'হ্যান ত্যান ভাতের ফ্যান' জিনিস শুরু হয়। এর আগে খবর থাকে না।

প্লিজ ডোন্ট ডু ইট। বাকিদের কথা জানি না। এসব ওয়ানাবিগিরি আমার প্রচন্ড রাগ লাগে। :3

- Ahamed Sharzil

[straythoughtsoftheking]

like same

[straythoughtsoftheking]

Whether we admit it or not, but it really doesnt change the fact that humanity is heading towards anything but tranquility. We might upgrade ourselves as a species from the others. But are we really evolving as one?

The thought of how sick we have become in the name of advancing is utterly distressing in accordance to the recent acts done by the mankind.

Our Creator is watching our acts and HE too will act according to our deeds. Our superiority and our claim of owning the nature shall be the cause of our own extinction.

For He might spare us a hundred times but He also listens to the unspeakables as they are His creations as well.

HOW CRUEL YET HOW HUMANLY!!

[straythoughtsoftheking]