Tumgik
#bestdu'a
ilyforallahswt · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
#ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
myreligionislam · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
#ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুল���ল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
allahisourrabb · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
mylordisallah · 8 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
#ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
ilyforallahswt · 9 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
myreligionislam · 9 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপর���তে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
allahisourrabb · 9 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যত���ত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
mylordisallah · 9 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে। https://www.youtube.com/watch?v=ghu2UKv0GLE&t=383s https://www.youtube.com/watch?v=LjIBmRl08BI https://www.youtube.com/watch?v=6K2sHNhGG-w https://www.youtube.com/watch?v=f6b902_pBDI
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই। তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা। https://www.youtube.com/watch?v=jPr9Jv0VmZQ&t=103s
'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
mylordisallah · 11 months
Text
Tumblr media
আরাফাহ দিবস কি?
আরাফাহ দিবসটি এই মাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং এটি 9 তারিখে ঝুল হিজ্জায় পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এ কথা বলার সাথে সাথে আরাফাহ দিবসে কি ঘটেছিল? হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর চূড়ান্ত আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য যুল হিজ্জাহ মাসে আরাফার দিনটি পালিত হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কর্তৃক পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে বলা হলে ইব্রাহিম (আ.) ইসমাইল (আ.)-কে আরাফাহ পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে যান। ইসমাইল (আ.)-কে বাঁচানোর জন্য এবং তাঁর প্রতি এই জুটির অটল বিশ্বাসের পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মেষ দিয়ে প্রতিস্থাপন করার জন্য আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) অলৌকিক কাজটি করেছিলেন।
অতএব, আরাফার দিনটি অবিশ্বাস্যভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এই দিনেই ইব্রাহিম (আ.)তাঁর জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটি আল্লাহ(সুবহানাহু ওয়া তায়ালার) নামে ত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিলেন। এই সদিচ্ছার কারণে তিনি আরাফাহ দিবসের ফজিলত অর্জন করতে পেরেছিলেন, কারণ আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) দেখতে পেয়েছিলেন যে এমন কিছুই নেই যা ইব্রাহিম (আ.) তার জন্য করবেন না। এভাবেই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত তাদের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করা।
আরাফাহ দিবসকে স্মরণ করার জন্য, অনেক মুসলমান ওই স্থানে যাত্রা করবে এবং উকুফে অংশ নেবে। এটি হল যোহর এবং আসরের (দুপুর ও বিকাল) নামায পড়ার আগে সন্ধ্যা পর্যন্ত আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সামনে দাঁড়ানো। উপরন্তু, এই তীর্থযাত্রীরা এই সমুদ্রযাত্রার সময় আল্লাহর (SWT) কাছে রহমত চাইবে এবং তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হবে।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
জুল হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
0 notes
allahisourrabb · 11 months
Text
Tumblr media
আরাফাহ দিবস কি?
আরাফাহ দিবসটি এই মাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং এটি 9 তারিখে ঝুল হিজ্জায় পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এ কথা বলার সাথে সাথে আরাফাহ দিবসে কি ঘটেছিল? হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর চূড়ান্ত আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য যুল হিজ্জাহ মাসে আরাফার দিনটি পালিত হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কর্তৃক পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে বলা হলে ইব্রাহিম (আ.) ইসমাইল (আ.)-কে আরাফাহ পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে যান। ইসমাইল (আ.)-কে বাঁচানোর জন্য এবং তাঁর প্রতি এই জুটির অটল বিশ্বাসের পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মেষ দিয়ে প্রতিস্থাপন করার জন্য আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) অলৌকিক কাজটি করেছিলেন।
অতএব, আরাফার দিনটি অবিশ্বাস্যভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এই দিনেই ইব্রাহিম (আ.)তাঁর জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটি আল্লাহ(সুবহানাহু ওয়া তায়ালার) নামে ত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিলেন। এই সদিচ্ছার কারণে তিনি আরাফাহ দিবসের ফজিলত অর্জন করতে পেরেছিলেন, কারণ আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) দেখতে পেয়েছিলেন যে এমন কিছুই নেই যা ইব্রাহিম (আ.) তার জন্য করবেন না। এভাবেই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত তাদের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করা।
আরাফাহ দিবসকে স্মরণ করার জন্য, অনেক মুসলমান ওই স্থানে যাত্রা করবে এবং উকুফে অংশ নেবে। এটি হল যোহর এবং আসরের (দুপুর ও বিকাল) নামায পড়ার আগে সন্ধ্যা পর্যন্ত আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সামনে দাঁড়ানো। উপরন্তু, এই তীর্থযাত্রীরা এই সমুদ্রযাত্রার সময় আল্লাহর (SWT) কাছে রহমত চাইবে এবং তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হবে।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
0 notes
ilyforallahswt · 11 months
Text
Tumblr media
What is the Day of Arafah?
The Day of Arafah is a significant event during this month and is expected to fall on the 9th of Dhul Hijjah. With this being said, what happened on the Day of Arafah? The day of Arafah is celebrated during the month of Dhul Hijjah in order to commemorate the Prophet Ibrahim’s (AS) ultimate sacrifice. Upon being asked to sacrifice his son, Ismail (AS), by Allah (SWT), Ibrahim (AS) took Ismail (AS) to the top of Mount Arafah. This was the location of the miracle that Allah (SWT) performed in saving Ismail (AS) and replacing him with a ram as a reward for the pair’s unwavering faith in Him. Therefore, the day of Arafah is incredibly significant, as it was during this day that Ibrahim (AS) was willing to give up the most precious thing in his life in the name of Allah (SWT). This willingness led to him attaining the Day of Arafah virtues, as Allah (SWT) was able to see that there was nothing that Ibrahim (AS) wouldn’t do for him. This is how every Muslim should endeavour to lead their lives. In order to commemorate the Day of Arafah, many Muslims will journey to the location and partake in Wuquf. This is the act of standing before Allah (SWT) until dusk before Zuhr and Asr (noon and afternoon) prayers are recited. Additionally, these pilgrims will ask Allah (SWT) for mercy during this voyage and repent for their sins. Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah, the 12th and final month in the Islamic calendar. It occurs on the second day of the Hajj pilgrimage to Makkah (and its surrounding religious waymarks) that Muslims are obligated to perform at least once in their lifetimes, if able. The Day of Arafah is known as a very sacred and virtuous day for Muslims. It is the day the Prophet Muhammad gave his farewell sermon upon Mount Arafah to the many Muslims with whom he completed Hajj, near the end of his life. Arafah was the day on which Allah (SWT) perfected His religion, completed His favours upon His beloved Prophet Muhammad (PBUH), and approved Islam as a way of life.
Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah
the 12th and final month in the Islamic calendar. It occurs on the second day of the Hajj pilgrimage to Makkah (and its surrounding religious waymarks) that Muslims are obligated to perform at least once in their lifetimes, if able. The Day of Arafah is known as a very sacred and virtuous day for Muslims. It is the day the Prophet Muhammad gave his farewell sermon upon Mount Arafah to the many Muslims with whom he completed Hajj, near the end of his life. Arafah was the day on which Allah (SWT) perfected His religion, completed His favours upon His beloved Prophet Muhammad (PBUH), and approved Islam as a way of life. https://www.youtube.com/watch?v=S6CvkXeQUjc https://www.youtube.com/watch?v=HPHOdx820wc
0 notes
mylordisallah · 11 months
Text
Tumblr media
What is the Day of Arafah?
The Day of Arafah is a significant event during this month and is expected to fall on the 9th of Dhul Hijjah. With this being said, what happened on the Day of Arafah? The day of Arafah is celebrated during the month of Dhul Hijjah in order to commemorate the Prophet Ibrahim’s (AS) ultimate sacrifice. Upon being asked to sacrifice his son, Ismail (AS), by Allah (SWT), Ibrahim (AS) took Ismail (AS) to the top of Mount Arafah. This was the location of the miracle that Allah (SWT) performed in saving Ismail (AS) and replacing him with a ram as a reward for the pair’s unwavering faith in Him. Therefore, the day of Arafah is incredibly significant, as it was during this day that Ibrahim (AS) was willing to give up the most precious thing in his life in the name of Allah (SWT). This willingness led to him attaining the Day of Arafah virtues, as Allah (SWT) was able to see that there was nothing that Ibrahim (AS) wouldn’t do for him. This is how every Muslim should endeavour to lead their lives. In order to commemorate the Day of Arafah, many Muslims will journey to the location and partake in Wuquf. This is the act of standing before Allah (SWT) until dusk before Zuhr and Asr (noon and afternoon) prayers are recited. Additionally, these pilgrims will ask Allah (SWT) for mercy during this voyage and repent for their sins. Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah, the 12th and final month in the Islamic calendar. It occurs on the second day of the Hajj pilgrimage to Makkah (and its surrounding religious waymarks) that Muslims are obligated to perform at least once in their lifetimes, if able. The Day of Arafah is known as a very sacred and virtuous day for Muslims. It is the day the Prophet Muhammad gave his farewell sermon upon Mount Arafah to the many Muslims with whom he completed Hajj, near the end of his life. Arafah was the day on which Allah (SWT) perfected His religion, completed His favours upon His beloved Prophet Muhammad (PBUH), and approved Islam as a way of life.
Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah
Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah, the 12th and final month in the Islamic calendar. It occurs on the second day of the Hajj pilgrimage to Makkah (and its surrounding religious waymarks) that Muslims are obligated to perform at least once in their lifetimes, if able. The Day of Arafah is known as a very sacred and virtuous day for Muslims. It is the day the Prophet Muhammad gave his farewell sermon upon Mount Arafah to the many Muslims with whom he completed Hajj, near the end of his life. Arafah was the day on which Allah (SWT) perfected His religion, completed His favours upon His beloved Prophet Muhammad (PBUH), and approved Islam as a way of life. https://www.youtube.com/watch?v=S6CvkXeQUjc https://www.youtube.com/watch?v=HPHOdx820wc
0 notes
allahisourrabb · 11 months
Text
Tumblr media
What is the Day of Arafah?
The Day of Arafah is a significant event during this month and is expected to fall on the 9th of Dhul Hijjah. With this being said, what happened on the Day of Arafah? The day of Arafah is celebrated during the month of Dhul Hijjah in order to commemorate the Prophet Ibrahim’s (AS) ultimate sacrifice. Upon being asked to sacrifice his son, Ismail (AS), by Allah (SWT), Ibrahim (AS) took Ismail (AS) to the top of Mount Arafah. This was the location of the miracle that Allah (SWT) performed in saving Ismail (AS) and replacing him with a ram as a reward for the pair’s unwavering faith in Him. Therefore, the day of Arafah is incredibly significant, as it was during this day that Ibrahim (AS) was willing to give up the most precious thing in his life in the name of Allah (SWT). This willingness led to him attaining the Day of Arafah virtues, as Allah (SWT) was able to see that there was nothing that Ibrahim (AS) wouldn’t do for him. This is how every Muslim should endeavour to lead their lives. In order to commemorate the Day of Arafah, many Muslims will journey to the location and partake in Wuquf. This is the act of standing before Allah (SWT) until dusk before Zuhr and Asr (noon and afternoon) prayers are recited. Additionally, these pilgrims will ask Allah (SWT) for mercy during this voyage and repent for their sins. Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah, the 12th and final month in the Islamic calendar. It occurs on the second day of the Hajj pilgrimage to Makkah (and its surrounding religious waymarks) that Muslims are obligated to perform at least once in their lifetimes, if able. The Day of Arafah is known as a very sacred and virtuous day for Muslims. It is the day the Prophet Muhammad gave his farewell sermon upon Mount Arafah to the many Muslims with whom he completed Hajj, near the end of his life. Arafah was the day on which Allah (SWT) perfected His religion, completed His favours upon His beloved Prophet Muhammad (PBUH), and approved Islam as a way of life.
Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah
Arafah is the ninth day of Dhu'l-Ḥijjah, the 12th and final month in the Islamic calendar. It occurs on the second day of the Hajj pilgrimage to Makkah (and its surrounding religious waymarks) that Muslims are obligated to perform at least once in their lifetimes, if able. The Day of Arafah is known as a very sacred and virtuous day for Muslims. It is the day the Prophet Muhammad gave his farewell sermon upon Mount Arafah to the many Muslims with whom he completed Hajj, near the end of his life. Arafah was the day on which Allah (SWT) perfected His religion, completed His favours upon His beloved Prophet Muhammad (PBUH), and approved Islam as a way of life. https://www.youtube.com/watch?v=S6CvkXeQUjc https://www.youtube.com/watch?v=HPHOdx820wc
0 notes
myreligionislam · 11 months
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
বছরের শ্রেষ্ঠ ১০ দিন
ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12 তম এবং শেষ মাস জুল হিজ্জার প্রথম দশ দিন মুসলমানদের জন্য বছরের সেরা দশ দিন হিসাবে বিবেচিত।
পবিত্র কোরআনের বেশ কয়েকটি আয়াত এবং হাদিসে জুল হিজ্জার গুরুত্ব এবং এর প্রথম 10 দিনকে বছরের সবচেয়ে পবিত্র দিন হিসাবে জোর দেয়। মহাবিশ্বের স্রষ্টা হিসাবে এবং তার বাইরে, যখন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) কোন কিছুর শপথ করেন, তখন তা নির্দেশ করে যে তারা তাঁর সৃষ্টি হিসাবে আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং মহান উপকারী।
জিলহজ্জের প্রথম ১০ দিনে কি করবেন?
আপনি যতটা পারেন পবিত্র কোরআন পড়ুন, যদিও তা প্রতিদিন কুরআনের কয়েকটি আয়াত হয়। আপনার উপাসনা এবং ভাল কাজগুলি বৃদ্ধি করার জন্য আপনি দিনের বেলায় অনেকগুলি অতিরিক্ত আমল করতে পারেন। আমাদের সমস্ত অন্যায়ের জন্য আল্লাহর কাছে  ক্ষমা চাইতে এই আশীর্বাদপূর্ণ দিনগুলি ব্যবহার করুন। এই বরকতময় দিনগুলিতে যতটা সম্ভব দান সদকা  করুন।
ইসলামে যে চারটি মাস আল্লাহ পবিত্র ও সম্মানিত করেছেন তার একটি হল জিলহজ্জ মাস। আর এ মাসের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ও মর্যাদাপূর্ণ সময় হল জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশক।
আল্লাহ বলেন,"শপথ ভোরবেলার, শপথ দশ রাত্রির।" (সূরা ফজর ৮৯ : ১-২)
এই দশদিনের (যুল হিজ্জা) চেয়ে এমন কোন দিন নেই যেখানে নেক আমল আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয়। (আল-বুখারী)
যিলহজ্ব মাসের প্রথম দশ দিনের ১০টি আমল: (১)  এই দশ দিন নখ ও চুল না কাটা। ( সহীহ মুসলিম - ৪৯৫৭) (২) এই মাসের প্রথম নয় দিন রোজা রাখা, বিশেষত আরাফার দিন। ( সুনানে ইবনে মাজাহ - ৯৫৩০) (৩) বেশি বেশি নফল ইবাদত করা। ( সহীহ বুখারী - ( ৬৫০২) (৪) আন্তরিকভাবে তওবা করা। ( সূরা আত তাহরীম - ৮) (৫) বেশি পরিমাণে আল্লাহর জিকির করা। ( সূরা আল হাজ্জ - ২৮) (৬) সামর্থ্য থাকলে হজ্জ ও উমরাহ করা। ( সূরা আলে ইমরান - ৯৭) (৭) সামর্থ্যবান হলে কুরবানী করা। ( সূরা আল কাউসার - ২) (৮) বেশি পরিমাণে তাকবীর পাঠ করা। ( সহীহ বুখারী, ঈদ অধ্যায়) (৯) যথাসম্ভব সকল গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। ( সূরা শামস - ১০) (১০) সামর্থ্যবান হলে বেশি বেশি সদকা করা। ( সূরা আল ইমরান - ৯২)
https://www.youtube.com/watch?v=Ny7rvCfDqks https://www.youtube.com/watch?v=agmKjIzK79c https://www.youtube.com/watch?v=aMrMQP68Ikc https://www.youtube.com/watch?v=1Y73c-2CPow https://www.youtube.com/watch?v=7uWYAq2GyeE&t=156s
0 notes
allahisourrabb · 11 months
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Best 10 days of the year islam
The first ten days of Dhul Hijjah, the 12th and final month of the Islamic calendar, are considered the best ten days of the year for Muslims, even more so than the last ten days of Ramadan.
Within Islam, several verses and ahadith emphasise the importance of Dhul Hijjah and its first 10 days as the holiest days of the year. As the Creator of the universe and beyond, when Allah (SWT) swears an oath by something, it is indicative of how important and of great benefit they are to us as His creations.
 What to do in 10 days of Zil Hajj?
Read as much as you can, even if it is a few verses each day from Qur;an. There are a number of extra prayers you can observe during the day to increase your worship and good deeds. Use these blessed days to seek forgiveness for all our wrongdoings. Give in charity in these blessed days, as much as you can.
There are no days in which righteous deeds are more beloved to Allah than these ten days (Dhul Hijjah) . (Al-Bukhari)
https://www.youtube.com/watch?v=lFadjE7913s&t=15s
https://www.youtube.com/watch?v=DHutPkWpbmc
https://www.youtube.com/watch?v=SAu2X76eCgU
0 notes
mylordisallah · 1 year
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
https://www.youtube.com/watch?v=rSHmIaNAvfs
https://www.youtube.com/watch?v=ghu2UKv0GLE&t=383s
https://www.youtube.com/watch?v=LjIBmRl08BI
https://www.youtube.com/watch?v=6K2sHNhGG-w
https://www.youtube.com/watch?v=f6b902_pBDI
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
https://www.youtube.com/watch?v=4a9qNsYFd5A
https://www.youtube.com/watch?v=rSHmIaNAvfs
https://www.youtube.com/watch?v=4a9qNsYFd5A
https://www.youtube.com/watch?v=jPr9Jv0VmZQ&t=103s
0 notes