also does anyone on here like the kingdom ?? cause i've loved them since debut and they're most recent comeback !?!? IM GAGGED. and i need to scream abt it ASAP
3 notes
·
View notes
*New Video!* And He Shall Be Called I AM (Extended Version) FROM: A Return to the Garden
"I am The I AM...
I am The Lord Your God.
I am Immanu El.
I am The Lord Your Righteousness.
I am The Anointed One.
I am The Messiah.
I am The Only God and Savior.
I am The Holy One of Israel.
I am The Glorious One on High.
I am The Star Out of Jacob.
I am The Everlasting Light of the World.
I am The One Who Is and Was and Is to Come.
I am The Almighty.
I am The One Who Reigns Forever.
I am The Kingdom.
I am The Power.
I am The Glory."
~ Says The Lord YahuShua
Excerpt from: https://www.thevolumesoftruth.com/And_He_Shall_Be_Called_I_AM
*Please watch the video above to read the whole letter.
12 notes
·
View notes
"A Return to the Garden"
Thus says The Lord: Behold, The Morning Star is risen, the universe is filled with His glory! And that glory shall abide with men, even in them and among them. I shall be a Father unto them, and they shall be My beloved children, forever. Lo, a return to innocence, paradise lost is paradise found, a return to the garden, the universe your playground.
Thus as I have spoken, so shall it be done:
The mystery of God revealed,
The counting of days no more…
Forever young in the presence
Of your Shepherd, your Redeemer,
Your Father, your Brother,
Your Most Beloved Friend,
The Fulfillment of all things
For which your hearts have groaned…
I AM THE MEANING OF LIFE!…
And all who live in Me, and I in them,
WILL LIVE FOREVER!
📖 Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_One
▶ Video (with voice over): https://www.youtube.com/watch?v=c-7C6uuXL1E&list=PLE8FlkxQPQkMinJ_T3GF3VuXpPKyIQyYK&index=71
▶ Video (set to music): https://www.youtube.com/watch?v=VzncQMVil9s&list=PLSVchFJ22QYLFnEgsgioj_Lej_q1CzyfH&index=4
3 notes
·
View notes
New edit!
1 note
·
View note
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
Virtues and content of Surah Mulk
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
রাতে সুরা মুলক পড়ার কারণ
সুরা মুলক পবিত্র কোরআনের ৬৭তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ। এর ২ রুকু, ৩০ আয়াত। আল্লাহ সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী এবং সর্বশক্তিমান। তিনি মানুষকে দিয়েছেন দেখার ও শোনার শক্তি ও বিবেক। অথচ তারা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
এ সুরা পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
SŪRAH AL-MULK
Surah Mulk - Calming Recitation
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
সূরা মুলক এর স্বর্গীয় তিলাওয়াতে আত্মাকে প্রশান্ত করুন
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
0 notes
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
Virtues and content of Surah Mulk
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কি��ু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
রাতে সুরা মুলক পড়ার কারণ
সুরা মুলক পবিত্র কোরআনের ৬৭তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ। এর ২ রুকু, ৩০ আয়াত। আল্লাহ সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী এবং সর্বশক্তিমান। তিনি মানুষকে দিয়েছেন দেখার ও শোনার শক্তি ও বিবেক। অথচ তারা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
এ সুরা পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
SŪRAH AL-MULK
Surah Mulk - Calming Recitation
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
সূরা মুলক এর স্বর্গীয় তিলাওয়াতে আত্মাকে প্রশান্ত করুন
#Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
0 notes
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
Virtues and content of Surah Mulk
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
রাতে সুরা মুলক পড়ার কারণ
সুরা মুলক পবিত্র কোরআনের ৬৭তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ। এর ২ রুকু, ৩০ আয়াত। আল্লাহ সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী এবং সর্বশক্তিমান। তিনি মানুষকে দিয়েছেন দেখার ও শোনার শক্তি ও বিবেক। অথচ তারা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
এ সুরা পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
SŪRAH AL-MULK
Surah Mulk - Calming Recitation
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
সূরা মুলক এর স্বর্গীয় তিলাওয়াতে আত্মাকে প্রশান্ত করুন
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
0 notes
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
Virtues and content of Surah Mulk
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
রাতে সুরা মুলক পড়ার কারণ
সুরা মুলক পবিত্র কোরআনের ৬৭তম সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ। এর ২ রুকু, ৩০ আয়াত। আল্লাহ সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী এবং সর্বশক্তিমান। তিনি মানুষকে দিয়েছেন দেখার ও শোনার শক্তি ও বিবেক। অথচ তারা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
এ সুরা পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
SŪRAH AL-MULK
Surah Mulk - Calming Recitation
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
সূরা মুলক এর স্বর্গীয় তিলাওয়াতে আত্মাকে প্রশান্ত করুন
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
0 notes
'Loved By The Father'
November 5, 2023: 'Loved By The Father'….'…Jesus replied, 'The hour has come for the Son of Man to be glorified. I tell you the truth, unless a kernel of wheat falls to the ground and dies, it remains only a single seed. But if it dies, it produces many s
Loved By The Father
'…Jesus replied, 'The hour has come for the Son of Man to be glorified. I tell you the truth, unless a kernel of wheat falls to the ground and dies, it remains only a single seed. But if it dies, it produces many seeds. The man who loves his life will lose it, while the man who hates his life in this world will keep it for eternal life. Whoever serves Me must follow Me; and…
View On WordPress
1 note
·
View note
*Video!* "ELECT AND PRECIOUS" (with beautiful music and scenery): -> -> https://www.youtube.com/watch?v=q4KNkAkk8FY&list=PLE8FlkxQPQkOtkyPypZiZpgG3I1WS4b3z&index=23 <- <-
"Elect and Precious"
You are more than the filth that covers you, more than the sin that fills you, much more than the choices you make. For I see your beauty, I know your heart and the love which you have for Me. Behold, I know you as you are and will be, with Me where I am.
You are not that which you choose
In a moment of weakness;
You are that which I have created,
And will become that which I restore…
And will remain always
A beautiful, finished work,
Elect and precious…
My everlasting treasure,
Even as I shall be yours also…
For I know My own…
Says The Lord.
Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_One
7 notes
·
View notes
"Elect and Precious"
You are more than the filth that covers you, more than the sin that fills you, much more than the choices you make. For I see your beauty, I know your heart and the love which you have for Me. Behold, I know you as you are and will be, with Me where I am.
You are not that which you choose
In a moment of weakness;
You are that which I have created,
And will become that which I restore…
And will remain always
A beautiful, finished work,
Elect and precious…
My everlasting treasure,
Even as I shall be yours also…
For I know My own…
Says The Lord.
📖 Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_One
▶ Video (with voice over): https://youtu.be/sVj6veqlMEE
▶ Video (with beautiful music and scenery): https://youtu.be/q4KNkAkk8FY
5 notes
·
View notes
The Kingdom ★★★★★★★★★☆
0 notes
i edited the majority of today’s teasers to reduce the whitewashing and will post them in a moment :-)
0 notes
Al dia de ayer oficialmente #thekingdom abrió sus puertas. Felicitaciones al compañero Taaaz27 y subordinados, les deseamos mucha suerte en este proyecto. https://www.instagram.com/p/Cne-2aFOHTm/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য কী❓
What is the purpose of our life?
আল্লাহ তা'আলা মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মাখলুক হিসেবে সৃষ্টি করে, সুন্দর একটা জীবন দান করেছেন। এই জীবনের আসল উদ্দেশ্য কি! আমরা যেটাকে জীবনের সফলতা মনে করি সেটাই কি প্রকৃত সফলতা!
জীবন হচ্ছে নির্দিষ্ট কিছু সময়ের সমষ্টি। সময় যেমন ফুরায়, তেমনি জীবনও প্রতিনিয়ত ফুরাতে থাকে। যেহেতু এই জীবন অনন্তকাল স্থায়ী নয়, তাই জীবনটা অর্থবহ হলেও এই জীবনের চাওয়া-পাওয়া, সুখ, সখ, সফলতা-বিফলতা, দারিদ্রতা-ধনাঢ্যতার সবই প্রকৃত অর্থে অর্থহীন। এখানে কোন কিছুই নিখুঁত না। কিছুই আমাদের মনের মত হবার নয় । আমরা যেমনটা চাই, তা পরিপূর্ণরূপে দুনিয়া আমাদের কখনোই দিতে পারবে না। কারণ, এটা দুনিয়া, জান্নাত না। জীবন এক রহস্যময় জিনিস। আপনি যাই উপার্জন করেন না কেন আপনার জীবন বৃদ্ধি পাবে না বরং জীবনমান বাড়বে। ভালো পরিবেশে থাকলে আপনি বেশীদিন বাচবেন তা কিন্তু নয়।
তাহলে জীবনের আসল উদ্দেশ্য কি!
আখেরাতের দৃষ্টিকোন থেকে একজন মানুষের জন্য তার মূল উদ্দেশ্যে কী নির্ধারণ করা উচিৎ! এবং সর্বোচ্চ সফলতা প্রাপ্তি কোথায় নিহিত আছে। তা মহান আল্লাহ পাক সুস্পষ্ট করেছেন। কারণ, সাধারণত সকলের ধ্যান-ধারণা ক্রিয়াকলাপ চিন্তা-ভাবনা সবকিছু অস্থায়ী পৃথিবীর অত্যন্ত স্বল্পকালীন আয়ুর ভিত্তিতেই পরিচালিত হয়। পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের ধ্যান-ধারণার ভিত্তিতে পরিচালিত জীবনের সংখ্যা অতি নগণ্য। যার প্রমাণ জীবনের উদ্দেশ্য জাগতিক ভিত্তিক। পরলৌকিক ভিত্তিক নয়। কিন্তু সত্যিকার অর্থে প্রত্যেক মুমিন-মুসলিমের প্রত্যেকটি কার্যকলাপ, ধ্যান-ধারণা হওয়া উচিত চিরস্থায়ী জীবনকে সামনে রেখে। সে ক্ষেত্রে ধর্মীয়ভাবে নিষিদ্ধ, অসৎ কাজগুলি থেকে সরে থাকা বাঞ্ছনীয়, অথচ সে অবস্থান কতো দূরে? কিংবা বহু দূরে।
আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারীমে ইরশাদ করেছেন____
যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে কর্মের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, অতিশয় ক্ষমাশীল। (সূরা মূলক - আয়াত ২)
দুনিয়া কর্মের জায়গা, আর কর্ম সেটাই যেটা উত্তম। সুতরাং আমাদের আগে জানতে হবে ইসলামের দৃষ্টিতে উত্তম কাজ কোনটা! অল্প শব্দে বলতে গেলে, আমরা যে যেই সেক্টরে আছি, সেখান থেকেই আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী চলা এবং নিশেধ গুলোকে বর্জন করাই ভালো কাজ। আর যদি একটু ব্যাখ্যা করে বলি, আল্লাহ তা'আলা আমাদের একেক জনকে একেকটা নির্দৃষ্ট কাজের জন্য বানিয়েছেন। কেউ ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ আলেম, কেউ এমন আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত বা আল্লাহ প্রদত্ত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। পেশাটা মানবীয় দৃষ্টিতে ছোট অথবা বড় হোক, সবাই যদি সবার কাজ গুলো সততার সাথে করি এবং আমাদের কাজে আল্লাহকে ভয় করি। আর রাসুলের আদর্শ অনুযায়ী আমাদের চিন্তা, আমাদের দর্শন, আমাদের কর্মপন্থা হয় তাহলেই আমাদের জায়গা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে জান্নাতে হবে।
তার জীবনের প্রকৃত সফলতা এটাই!
কেননা আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারীমে ইরশাদ করেছেন_____
যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে সে-ই সফল।
(সূরা আল-ইমরান আয়াত-১৮৫)
আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য কী❓
সূরা আসর জান্নাতের পথ দেখায়
মানুষ যখন ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, এবং সৎকাজ করে, তখন সে নিজেকে পরিপূর্ণ করে তোলে। তিনি নিজেকে লাভ, সাফল্য এবং কল্যাণের দিকে নিয়ে যান। কিন্তু বিশ্বাসী হিসেবে তাঁর দায়িত্ব শেষ হয়না । তিনি অন্যদেরও ডাকবেন একটি সমৃদ্ধ, সফল জীবনের দিকে। মুসলমানদের উত্থান হয়েছে বিশ্ব মানবতার কল্যাণের জন্য। তাঁর দায়িত্ব হলো নিজের সাথে অন্যকেও সত্যের দিকে ডাকা।
সুরা আসরের শিক্ষা
সূরা আসর এ আল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু শিক্ষা ও চমৎকার হেদায়েত রেখেছেন। মাত্র তিন আয়াত বিশিষ্ট ছোট্ট এ সূরাটি ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির স্পষ্ট সনদ। ‘আল্লাহ যদি কুরআনে অন্য কোনো সূরা নাযিল না করে শুধু সূরা আল আসর নাযিল করতেন তাহলে এটা মানুষের হেদায়াতের জন্য যথেষ্ট হত।'(মিফতাহুস সাআদাহ : ইমাম শাফেয়ি) যদি কেউ এ সূরায় গভীরভাবে দৃষ্টি দেয় তাহলে সে তাতে একটি উন্নত, সুন্দর, শান্তিময়, পরিপূর্ণ এবং সবার জন্য কল্যাণকর সমাজের চিত্র দেখবে। (আদওয়াউল বায়ান : ৯/৫০৭)
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
মৃত্যুর পরে বারযাখী জীবন কবরের
“বারযাখী জীবন” বারযাখী জীবন সম্পর্কে এ বইটি হাতে পেয়েই হৃদয়ে শিহরণ জাগল যে, এ ধরনের বই সচরাচর হাতে পাওয়া যায় না বিধায় জনসাধারণ এ অদৃশ্য জীবন সম্পর্কে তেমন কিছু জানতে পারে না। এমনকি বহু আলেমের মনেও অনেক সময় সন্দেহের জাল বুনতে শুরু করে। ফলে এমনও বলতে শুনা যায় যে, কবরের ‘আযাব বলতে কিছু নেই। অথচ কুরআনের বহু আয়াত এবং সহীহ হাদীস রয়েছে, যা কবরে ‘আযাব হওয়ার ওপর প্রমাণ বহন করে। উক্ত বইয়ে সে সম্পর্কেই আলোচনা করা হয়েছে। মানুষ মরণশীল। প্রত্যেককে একদিন না একদিন মৃত্যুবরণ করতেই হবে। মৃত্যুর পর আরেক জগত শুরু হবে। সেই জগত থেকে আর কোনোদিন পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ নেই। মৃত্যুর পর কবরের আজাব শুরু হবে। সেই আজাব রোজ কিয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে।
কবরের চিরন্তন তিনটি প্রশ্নের ব্যাপারে মানুষ একেবারে গাফেল হয়ে পড়েছে।
আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে জান্নাত থেকে দুনিয়ায় নামিয়ে দিয়েছিলেন একটি গাইড বুক দিয়ে। কিন্তু মানুষের প্রকাশ্য শত্রু শয়তানের ধোঁকায় পড়ে মানুষ বারংবার বিপথে পা বাড়াচ্ছে। মায়ের গর্ভ হ’তে দুনিয়ার আলো-বাতাসে এসে দুনিয়ার মোহজালে আটকা পড়ে কবরের চিরন্তন তিনটি প্রশ্নের ব্যাপারে মানুষ একেবারে গাফেল হয়ে পড়েছে। অথচ তাকে কবরের পরীক্ষায় পাশ করেই তবে জান্নাতের সার্টিফিকেট হাছিল করতে হবে। অন্যথায় চিরস্থায়ী জাহান্নামে ন...িক্ষিপ্ত হ’তে হবে। সে তিনটি প্রশ্ন ও উত্তরগুলো শুধু মুখস্ত স্ত করা যথেষ্ট নয়। বরং বাস্তব জীবনে এ তিনটি প্রশ্নের আলোকে প্রস্তুতি গ্রহণ করা জরুরী। অন্যথায় সেগুলো যতই মুখস্ত করা হোক তা কাজে লাগবে না। আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদেকে কবরের প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রস্তত করে কবরে নেন। তার কাছে এটাই প্রার্থন। আল্লাহ তুমি কবুল কর।আমীন।
আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য কী❓
What is the purpose of our life?
0 notes