Tumgik
#আবাসিক হোটেলে রমরমা দেহব্যবসা
hiddenworld009 · 2 years
Text
youtube
0 notes
deshergarjan24 · 4 years
Photo
Tumblr media
দেহ ব্যবসায় যে কারনে বেশি বিবাহিত নারীরা কেন গর্জন ডেস্কঃ সকাল ১১টা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত রাজধানীর গুলিস্তান, সদরঘাট, নবাবপুর, ফকিরাপুল এলাকার কিছু কিছু আবাসকি হোটেল ঘুরে দেখা যায় দেহ ব্যবসার রমরমা চিত্র, হোটেলের প্রবেশ পথে টুলে বসে দু’জন হোটেল কর্মচারী ইশারায় ই্ংগিতে ডাকে আবাসিক হোটেল কর্মচারীরা। হোটেলে অবস্থানকারী উঠতি বয়সের বি’পদঘামী মেয়ে ও বিবাহিত ভাবিরা স্বামীকে ফা’কি দিয়ে তাদের চাকরী কর্মব্যস্ততার সুযোগে অথবা সন্তানকে স্কুলে রেখে সুযোগে তারা নিজেকে অ’ন্ধকার জগতে পা বাড়াতে দ্বি’ধাবোধ করেনা। বাড়তি আয়ের লো’ভে আবাসিক হোটেলে দিনের বেলা ভীড় জমাচ্ছে সবচেয়ে বেশী বিবাহিত নারীরা এমন তথ্য জানান একাধিক হোটেল কর্মচারিরা। আবার স্বামীর অ’জান্তে জৈালুষ জীবন যাপনের শে’ষ পরিনতি তালাক ও পারিবারিক হানাহা’নী, তাদের খদ্দের জোগাতে সর্বক্ষণিক ব্যস্ত ঢাকার আবাসিক হোটেলগুলো কর্মচারিরা। পথচারীদের কাউকে আকার-ইঙ্গিতে, কাউকে আবার সরাসরি প্রস্তাব দেয়া হচ্ছে। অনেকেই বিব্রত হচ্ছেন, যেন এই ক’র্মচারীদের এবং হোটেলের ভেতরে অবস্থানকারী পতিতাদের নি’রাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা বদ্ধপরিকর। গুলিস্তানের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, রাত-দিন ২৪ ঘণ্টায়ই গুলিস্তান, সদরঘাট, ফকিরাপুল, খোদ পল্টন এলাকার বেশ কয়েকটি হোটেলে স্থানীয় ক্যা’ডারদের ছত্রছায়ায় দেহ ব্যবসা চলে। রাজধানীর অনেক এলাকায় একই রকম চিত্র দেখা যাবে। বিনা পুঁজিতে অধিক লাভ হওয়ায় পুরো রাজধানীতেই অ’সাধু হোটেল ব্যবসায়ীরা পতিতা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। বেশ কয়েকটি মধ্য ও নিম্নমানের হোটেলে দেহব্যবসা চলে অনেকটাই প্রকাশ্যে। সাধারণত এসব হোটেলে খদ্দের হিসেবে আসে মধ্য ও নিম্ন আয়ের মানুষ। ২৪ ঘণ্টায়ই চলে এ ব্যবসা। যে কেউ যে কোন সময় এসব হোটেলের সামনে দিয়ে হাঁটলেই খুব সহজেই বিষয়টি আঁচ করতে পারবেন, অনেকে খদ্দের হিসেবে আমন্ত্রণের ভাষা শুনে মাথা নিচু করে চলে যান। স্থানীয় ব্যাবসায়ীদের অ’ভিযোগ, পু’লিশকে ম্যানেজ করেই হোটেল ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। পু’লিশ মাঝে-মধ্যে অ’ভিযান চালায় মূলত খদ্দেরদের ব্লেইকমেইল করে তাদের সবকিছু হাতিয়ে নিতে। হোটেল মালিক বা কর্মচারীরা মাসোহারার মাধ্যমে সমঝোতার ভিত্তিতে বহালতবিয়তে থাকে। একাধিক সূত্র জানায়, ঢাকা মহানগরীর প্রায় সব এলাকায়ই দেহ ব্যবসা জমজমাট। কা��রাইল, ফকিরাপুল, যাত্রাবাড়ী, পুরানা পল্টন, কাওরানবাজার, ফার্মগেট, মহাখালী, বাড্ডা, মিরপুর, গাবতলী, পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এ ব্যবসা চলে পু’লিশকে ম্যানেজ করেই। তবে দুই হোটেল মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নামীদামী হোটেলগুলোতে বিভিন্ন কৌশলে দেহ ব্যবসা চললেও সেটা কারও নজরে পড়ে না। নিম্ন আয়ের মানুষদের যৌ’ন চাহিদা মেটাতেই মাঝে মধ্যে হোটেলে পতিতা রাখা হয়। এটা তেমন দো’ষের কিছু নয় বলে দাবি করেন তারা। পু’লিশকে ম্যানেজ করার বিষয়টিও তারা স্বীকার করেন। তবে দায়িত্বশীল একজন পু’লিশ কর্মক’র্তা জানান, রাজধানীর সব থা’নায় তো আবাসিক হোটেল নেই। যেসব থা’নায় হোটেল আছে, পু’লিশ সেখানে নিয়মিতই অ’ভিযান চালায়। অ’সামাজিক কার্যক্রম ব’ন্ধে পু’লিশের জোরাল তৎপরতা আছে বলে দা’বি করেন তিনি।
0 notes
Video
youtube
কচিমাল আছে ! ভিজিটিং কার্ডে কলেজের ও ভা‌র্সি‌টির মেয়েদের জমজমাট ভিআইপি দেহ ব্যবসা দেখুন ! Vip Girls রাজধানীতে যৌন ব্যবসা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যখন তৎপর তখন রুপ পাল্টাচ্ছে যৌনকর্মীরা। খদ্দের ধরতে ভিজিটিং কার্ড ফর্মুলা হয়ে দাড়িয়েছে এ ব্যবসার প্রধান মাধ্যম। শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ‘অমুক’ ভাইয়ের নাম ও মোবাইল নম্বরসহ একটি ভিজিটিং কার্ হঠাৎ পথচারীদের হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে কিছু ব্যক্তি। যেখানে লেখা, ‘বিস্তারিত জানতে মোবাইলে যোগাযোগ করুন।’ এর পরের তথ্য, আমাদের এখানে এসি, নন এসি রুম ভাড়া দেয়া হয়।’ এরপর উল্লেখ করা হয়েছে হোটেলের লোকেশন। আর কল করলে একজন পুরুষ রিসিভ করে। বিনয়ের সঙ্গে বলে, কি সেবা করতে পারি স্যার? সেই সাথে বলে, আপনার জন্য অপেক্ষায় আছেন ঢাকার বিভিন্ন কলেজ, ইউনিভারসিটির ছাত্রী ও মধ্য বয়সের মহিলা যৌনকর্মীরা। শ্চিম শেওড়াপাড়ার শামীম সরণি গলি পথ। বোরকা পরিহিত এক নারী আবাসিক এ এলাকাটিতে চলাচলকারী পথচারীদের হাতে ধরিয়ে দিচ্ছেন একটি কার্ড। এ কার্ডেও বড় হরফে লেখা এক ব্যক্তির নাম ও দু’টি মোবাইল নম্বর। কার্ড ধরিয়ে দেয়া নারীর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি দ্রুত সটকে পড়েন। পরে কার্ডে উল্লিখিত রানা ভাই নামের ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলা হয় ফোনে। ফোন করতেই হোটেলের যাবতীয় সুবিধার কথা গড় গড় করে বলে দেয়া হয় (রেকর্ড সংরক্ষিত আছে)। পরিষ্কার হয়, অবৈধ যৌন ব্যবসা রমরমা করতেই শহরে আগ্রাসী ভঙ্গিতে ছড়ানো হচ্ছে ওইসব ভিজিটিং কার্ডের প্রচারপত্র। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, কেবল রাজধানী ফার্মগেট বা মিরপুর এলাকাতেই নয়, ঢাকার অন্যান্য এলাকাতেও একাধিক চক্র একই কায়দায় অবৈধ ব্যবসা প্রসারে বিলি করছে ভিজিটিং কার্ড। ভিজিটিং কার্ডের নম্বরধারীরা সাধারণত চারটি ভাগে রাজধানীতে যৌনকর্মী সরবরাহ করে। প্রথমত যৌনকর্মীকে ভিজিটরের বাসার ঠিকানায় পৌঁছে দেয়া, দ্বিতীয়ত যৌনকর্মী ও ফ্ল্যাট ভিজিটরকে নিরাপদে নিয়ে আসা, তৃতীয়ত হোটেল কক্ষে যৌন মিলনে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং চতুর্থ প্রাইভেট পরিবহন ও পার্ক সূত্র জানায়, রাজধানীতে প্রায় প্রতিটি থানা এলাকায় এক হাজারের মতো আবাসিক হোটেল আছে। এসব হোটেলের একটি অংশে প্রশাসনের জ্ঞাতসারেই চলে অবৈধ ব্যবসা। হোটেল মালিকেরা দিন হিসাবে প্রতিমাসে মোটা অঙ্কের নগদ অর্থ প্রশাসনের কতিপয় কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে দেন। শুধু প্রশাসন নয়, এলাকার প্রভাবশালী অনেকেও সাপ্তাহিক, মাসিক ভিত্তিতে এসব হোটেল থেকে তোলে বিপুল পরিমাণ চাঁদা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পর্বতা সেনপাড়ার এক ব্যক্তি জানান, মিরপুর এলাকায় গত কয়েক মাস ধরে আবাসিক হোটেলে অবৈধ ব্যবসা বন্ধ ছিল। তবে সম্প্রতি হোটেল মালিকরা মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে নতুন করে ওই ধরনের অবৈধ ব্যবসা শুরু করেছে। আর মানুষকে জানান দিতে শুরু করেছে আগ্রাসী প্রচারণা। হতাশ কণ্ঠে ওই ব্যক্তি আরো বলেন, লেখালেখি করে তেমন লাভ হয় না। মিডিয়ায় লেখালেখি হলে মাঝে মধ্যে পুলিশ দু-একটি অভিযান চালায়। কিছু নারী-পুরুষ আটক হয়। উচ্ছেদ অভিযান বলতে যা বোঝায় আসলে তা করা হয় না। #কচিমাল #দেহব্যবসা #নারী #Girls by channel 40
0 notes
bartatv-blog · 6 years
Video
রাজধানীতে ডিজে পার্টির অন্তরালে রমরমা দেহব্যবসা (ভিডিও) গভীর রাতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সাহসী হচ্ছে তরুণ তরুনীরা, ইংরেজী বর্ষবরন অথবা কারো জন্মাদিন, যেকোনো ইভেন্টকে সামনে রেখে রাত জাগা হুল্লোড়ে মিশে যাওয়াটা স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে ঢাকার যুবাদের। শুধু রাত জাগা নয়, একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বদলে যাচ্ছে শহরের মানুষের নেশাও। শহরের এই নতুন অভ্যাসেরই সুযোগ নিচ্ছে কিছু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি। কার্যত, তাদের তত্ত্বাবধানেই এই ধরণের পার্টির আয়োজন করা হচ্ছে শহরের বিভিন্ন পাঁচতারা হোটেলে। খুব অল্প খরচে এই ধরনের পার্টিতে পৌঁছে যাচ্ছে ঢাকার তরুণ-তরণীরা। আর এসব রাতজাগা ইভেন্টের মধ্যে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ডিজে পার্টি। এক সময় উঠতি বয়সের ছেলেরাই ডিজে পার্টির বড় খদ্দের হলেও এখন সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঢাকার অভিজাত এলাকার তরুণীদের আনাগোনা। গানের তালে তালে অশ্লীল নৃত্য, ইয়াবার ছড়াছড়ি, সাথে অবাধ যৌনতা কি নেই সেখানে। অনুসন্ধানে জানা যায়, রাজধানীর অভিজাত আবাসিক এলাকার বিভিন্ন বিলাস বহুতল ভবনের ফ্ল্যাটে প্রায় রাতে ডিজে পার্টি করে থাকেন একশ্রেনীর ব্যবসায়ীরা, আর এসব পার্টিতে টিকিট কিনে যোগ দেন তরুণ থেকে শুরু করে একশ্রেণির মধ্য বয়সী পুরুষ। রাজধানীর গুলশান-বনানীতে রয়েছে এরকম অর্ধশত ফ্ল্যাট। এসব ফ্ল্যাটের সামনে থাকে অফিস। সাজানা-গোছানো কক্ষ, চেয়ার টেবিল সোফা। দেয়ালে টানানো থাকে নানা শৈল্পিক চিত্র। প্রতিটি কক্ষ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। আশপাশের লোকজন ভাবতেই পারেন না অফিসের নামে কী হচ্ছে ভেতরে। এরকম একটি ভবন নিকেতনের ই ব্লকের আট নম্বর রোডে। সম্প্রতি ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেন গোয়েন্দারা। ৪৯৯৯ টাকা মূল্যে টিকেট কিনে যেতে হতো ওই পার্টিতে। জানা গেছে, ঢাকায় শতাধিক তরুণী রয়েছে যারা ওই পার্টিতে যোগ দিতেন। অর্থের বিনিময়ে রাতব্যাপী উঠতি তরুণদের সাথে যৌনতায় লিপ্ত হয়ে পরদিন ফিরতেন বাসায়। এছাড়া একটু বেশি টাকা খরচ করলেই সেক্স পার্টনার হিসেবে পাওয়া যাবে বিভিন্ন মিউজিক ভিডিও, শর্ট ফিল্মের নায়িকা দের। ঢাকার শেষপ্রান্তে রূপনগরের বিরুলিয়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় তুরাগ রিক্রিয়েশন নামের একটি রিসোর্ট ভাড়া নিয়ে নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছিল একটি চক্র। প্রতি সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সেখানে জড়ো হতো তরুণ-তরুণীরা। রাতব্যাপী গান, নাচ ও মাদকে বুঁদ হয়ে থাকতো তারা। এসব বিষয়ে একটি মামলা হলে তা তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি। জেলা উত্তর ডিবির দায়ের করা ওই মামলা তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রায়ই রিসোর্টটি ভাড়া নিতো একটি চক্র। স্যুটিংয়ের নামে ভাড়া নিয়ে তারা চালাতো নানা অপকর্ম। ভবনের নিচতলায় রাতব্যাপী অনুষ্ঠিত হতো নাচ-গান। ইংরেজি-পপ গান বাজাতেন ডিস্ক জকিরা। নাচের তালে তালে চলতো মাদকের আড্ডা। দ্বিতীয় তলার বিভিন্ন কক্ষ ভাড়া নিয়ে অন্যরকম ফূর্তিতে মেতে উঠতেন বেপরোয়া তরুণ-তরুণীরা। তাদের এই অপকর্মের কথা জানাজানি হওয়ার পর একসময় ডিজে পার্টি বন্ধ করে দেন আয়োজকেরা। অবাধ যৌনতার পাশাপাশি উঠতি তরুণ তরুণীদের টার্গেট করে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা। মদ, বিয়ার, ইয়াবা, কোকেন , হেরোইন , ফেন্সিডিল সহ প্রায় সকল ধরনের মাদক কিনতে পাওয়া যায় এসব পার্টিতে। এ ব্যাপারে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ঢাকা মেট্রো, উত্তর) এক সহকারী পরিচালক বলেন, রাজধানীর গুলশান, বনানী, উত্তরা, ধানমন্ডিসহ বেশ কিছু এলাকার বিভিন্ন ফ্ল্যাট বাড়িতে চলছে ডিজে পার্টির নামে মাদক ও দেহ ব্যবসা। এরমধ্যে সর্বাধিক সংখ্যক উত্তরা এলাকায়। এর ডিজে পাটিতে মদ, বিয়ারের পাশাপাশি সেবন করা হয় ইয়াবা। উত্তরার একটি বাড়িতে অভিযানের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, এখান থেকে ইয়াবা ও বিয়ারসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিল খদ্দেরসহ বেশ কয়েকজন তরুণী। অপর দিকে বনানীর একটি হোটেলে অভিযান চালিয়ে ম্যানেজারসহ ৪ জনকে আটক করা হয়। এখানে ডিজে পাটির নামে চলছিল রমরমা মাদক ও দেহ ব্যবসা। শান্তিনগর এলাকার একটি সঙ্গীত স্কুলে অভিযান চালিয়ে মদ, বিয়ার ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয় এক তরুণীসহ তিনজনকে। এখানে বিকালে চলত শিশুদের সঙ্গীত শিক্ষা। আর রাত দশটার পরে বসতো ডিজে পার্টি। ডিজে পার্টির সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রতিটি ডিজে পার্টিতে প্রবেশ ফি দেড় হাজার টাকা থেকে দুই হাজার টাকা। এখানে যারা আসেন তারা সবাই তরুণ-তরুণী। এখানে উঁচু মঞ্চের ওপর কয়েকজন নারী-পুরুষ ডিজে কান ফাটানো শব্দে মিউজিক বাজায়। আর মঞ্চের সামনে যুবক-যুবতীরা একে অপরের বাহুবন্ধনে উন্মাতাল হয়ে নাচে। এসব তরুণীকে নিয়ে নাচতে হলে নির্দিষ্ট অংকের টাকা দিতে হয়। আর চাহিদা মতো টাকা দিলে অনৈতিক কাজ করার অনুমতি মেলে। এ ব্যাপারে সিটিটিসি’র সাইবার ক্রাইম ইউনিটের এক কর্মকর্তা বলেন ধানমন্ডি ও টঙ্গী এলাকায় প্রায় রাতেই ডিজে পার্টির নামে বেপরোয়াভাবে চলছে যৌন-বাণিজ্য। তরুণদের বিপদগামী করছে এসব চক্র। তারা ডিজে পার্টির নামে কমবয়সী মেয়েদের দিয়ে যৌনকর্ম করাচ্ছে। বিভিন্ন বাসা-অফিস ভাড়া নিয়ে চক্রটি এসব অপকর্ম করছে বলে জানান তিনি।
0 notes
masud-love · 6 years
Photo
Tumblr media
বেরসিক পুলিশ : সিদ্ধিরগঞ্জে রংধনু সিনেমা হলে খদ্দেরসহ ৬ পতিতা আটক নিউজ নারায়ণগঞ্জ : সিদ্ধিরগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ৬ জন খদ্দেরসহ ৬ পতিতাকে আটক করেছে থানা পুলিশ। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪ টায় নারায়ণগঞ্জ-শিমরাইল সড়কের আটি এলাকায় অবস্থিত রংধনু সিনেমা হলে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ। আটককৃতরা হলো, পতিতা পাপিয়া, তানজিলা, হালিমা, পাখি, সনি আক্তার, বিলকিস, খদ্দের শাকিল হোসেন আলী, রনি, আরাফাত, জাকির হোসেন, অহিদুল, রুবেল। আটকৃতদের বিরুদ্ধে আনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানায় পুলিশ। এলাকাবাসী জানায়, দীর্ঘদিন এ সিনেমা হলটির মালিক জনি প্রশাসনের অসাধু কর্মকর্তা, স্থানীয় মাস্তান ও বিশেষ পেশার ব্যক্তিদের ম্যানেজ করে ছবি প্রদর্শনের অন্তরালে পতিতা দিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছে। এলাকাবাসী হলটির মালিককে বার বার বাঁধা প্রদান করলেও সে কোন কর্নপাত করেনি। উল্টো এলাকাবাসীকে প্রশাসন ও গনমাধ্যমকর্মীদেরকে ম্যানেজ করে এ ব্যবসা করছে বলেও হুমকি দিতো। এ নিয়ে কোন বারাবারি করলে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে গনমাধ্যমকর্মীদের দিয়ে ছবি তুলে সংবাদ করারও হুমকি দিতো বলে অভিযোগ রয়েছে। তারা আরো বলেন, সিদ্ধিরগঞ্জের একটি বিশেষ পেশার কয়েক জন ব্যাক্তিকে ম্যানেজ করে হলের মালিক জনি হলটি চালাতো বলে এলাকাবাসী জানায়। মূলত এ সিনেমা হলে চলচ্চিত্র প্রদর্শনের আড়ালে রমরমা দেহ ও মাদক ব্যবসা চালিয়ে যুবসমাজকে বিপথগামী করে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসার প্রতি জেলা প্রশাসনের তৎপরতায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পেশাদার পতিতারা এ সিনেমা হলেই বেশি যুকছে। এখানে সিনেমার দর্শকের চেয়ে নারী নিয়ে ফুর্তি এবং মাদক সেবনের নিরাপদ স্থান হওয়ায় যুবসমাজ এখানে বেশী ভির জমায়। এ হলটির আশে পাশে কয়েকটি জনবসতিপূর্ন এলাকা হওয়ায় এসব এলাকার অভিভাবকরা তাদের উঠতি বয়সী ছেলে মেয়ে নিয়ে চরম উৎকন্ঠায় দিনাতিপাত করছে। এ ঘৃন্য কাজের সাথে জড়িত হলটির মালিক জনিকে দ্রæত গ্রেপ্তার ও হলটি বন্ধ করে যুবসমাজকে রক্ষা করার জন্য জেলা প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী। অভিযান চালানো সিদ্ধিরগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম রফিক জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রংধনু সিনেমা হলে অভিযান চালিয়ে ৬ খদ্দেরসহ ৬ পতিতাকে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় আটক করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এই সিনেমা হলটিতে দীর্ঘদিন ধরে পতিতা দিয়ে দেহব্যবসা করা হচ্ছে এমন অভিযোগ ছিলো। অভিযান চলার সময় সিনেমার মালিক জনি পালিয়ে যায়।
0 notes
Video
youtube
কচিমাল আছে ! ভিজিটিং কার্ডে কলেজের ও ভা‌র্সি‌টির মেয়েদের জমজমাট ভিআইপি দেহ ব্যবসা দেখুন ! Vip Girls রাজধানীতে যৌন ব্যবসা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যখন তৎপর তখন রুপ পাল্টাচ্ছে যৌনকর্মীরা। খদ্দের ধরতে ভিজিটিং কার্ড ফর্মুলা হয়ে দাড়িয়েছে এ ব্যবসার প্রধান মাধ্যম। শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ‘অমুক’ ভাইয়ের নাম ও মোবাইল নম্বরসহ একটি ভিজিটিং কার্ হঠাৎ পথচারীদের হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে কিছু ব্যক্তি। যেখানে লেখা, ‘বিস্তারিত জানতে মোবাইলে যোগাযোগ করুন।’ এর পরের তথ্য, আমাদের এখানে এসি, নন এসি রুম ভাড়া দেয়া হয়।’ এরপর উল্লেখ করা হয়েছে হোটেলের লোকেশন। আর কল করলে একজন পুরুষ রিসিভ করে। বিনয়ের সঙ্গে বলে, কি সেবা করতে পারি স্যার? সেই সাথে বলে, আপনার জন্য অপেক্ষায় আছেন ঢাকার বিভিন্ন কলেজ, ইউনিভারসিটির ছাত্রী ও মধ্য বয়সের মহিলা যৌনকর্মীরা। শ্চিম শেওড়াপাড়ার শামীম সরণি গলি পথ। বোরকা পরিহিত এক নারী আবাসিক এ এলাকাটিতে চলাচলকারী পথচারীদের হাতে ধরিয়ে দিচ্ছেন একটি কার্ড। এ কার্ডেও বড় হরফে লেখা এক ব্যক্তির নাম ও দু’টি মোবাইল নম্বর। কার্ড ধরিয়ে দেয়া নারীর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি দ্রুত সটকে পড়েন। পরে কার্ডে উল্লিখিত রানা ভাই নামের ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলা হয় ফোনে। ফোন করতেই হোটেলের যাবতীয় সুবিধার কথা গড় গড় করে বলে দেয়া হয় (রেকর্ড সংরক্ষিত আছে)। পরিষ্কার হয়, অবৈধ যৌন ব্যবসা রমরমা করতেই শহরে আগ্রাসী ভঙ্গিতে ছড়ানো হচ্ছে ওইসব ভিজিটিং কার্ডের প্রচারপত্র। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, কেবল রাজধানী ফার্মগেট বা মিরপুর এলাকাতেই নয়, ঢাকার অন্যান্য এলাকাতেও একাধিক চক্র একই কায়দায় অবৈধ ব্যবসা প্রসারে বিলি করছে ভিজিটিং কার্ড। ভিজিটিং কার্ডের নম্বরধারীরা সাধারণত চারটি ভাগে রাজধানীতে যৌনকর্মী সরবরাহ করে। প্রথমত যৌনকর্মীকে ভিজিটরের বাসার ঠিকানায় পৌঁছে দেয়া, দ্বিতীয়ত যৌনকর্মী ও ফ্ল্যাট ভিজিটরকে নিরাপদে নিয়ে আসা, তৃতীয়ত হোটেল কক্ষে যৌন মিলনে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং চতুর্থ প্রাইভেট পরিবহন ও পার্ক সূত্র জানায়, রাজধানীতে প্রায় প্রতিটি থানা এলাকায় এক হাজারের মতো আবাসিক হোটেল আছে। এসব হোটেলের একটি অংশে প্রশাসনের জ্ঞাতসারেই চলে অবৈধ ব্যবসা। হোটেল মালিকেরা দিন হিসাবে প্রতিমাসে মোটা অঙ্কের নগদ অর্থ প্রশাসনের কতিপয় কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে দেন। শুধু প্রশাসন নয়, এলাকার প্রভাবশালী অনেকেও সাপ্তাহিক, মাসিক ভিত্তিতে এসব হোটেল থেকে তোলে বিপুল পরিমাণ চাঁদা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পর্বতা সেনপাড়ার এক ব্যক্তি জানান, মিরপুর এলাকায় গত কয়েক মাস ধরে আবাসিক হোটেলে অবৈধ ব্যবসা বন্ধ ছিল। তবে সম্প্রতি হোটেল মালিকরা মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে নতুন করে ওই ধরনের অবৈধ ব্যবসা শুরু করেছে। আর মানুষকে জানান দিতে শুরু করেছে আগ্রাসী প্রচারণা। হতাশ কণ্ঠে ওই ব্যক্তি আরো বলেন, লেখালেখি করে তেমন লাভ হয় না। মিডিয়ায় লেখালেখি হলে মাঝে মধ্যে পুলিশ দু-একটি অভিযান চালায়। কিছু নারী-পুরুষ আটক হয়। উচ্ছেদ অভিযান বলতে যা বোঝায় আসলে তা করা হয় না। #কচিমাল #দেহব্যবসা #ন��রী #Girls by channel 40
0 notes