সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) :
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা সেগুলো হলো-Some basic or fundamental things about Sahabi Miare Haq
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) ঃ
- যারা সাহাবিদেরকে মিয়ারে হক মনে করে, তারা সাহাবিদের সামগ্রিক জামাতকে (মাজমুঈ হাইসিয়ত) উদ্দেশ্য নেয়। একক ব্যক্তি (ফরদান ফরদান/ইনডিভিজুয়ালি) তাদের উদ্দেশ্য থাকে না। কিন্তু যারা একে অস্বীকার করে, তাদের দলিলগুলো একক ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত।
- খেয়াল করলে দেখবেন, 'সাহাবায়ে কেরাম মিয়ারে হক' কথাটা এভাবে বলা হচ্ছে। সাহাবা ও কেরাম দুইটাই বহুবচনের শব্দ। এটাও প্রমাণ করে যে, একক কোন ব্যক্তি সাহাবীকে মিয়ারে হক ধরা হয় না; বরং তাদের সামগ্রিক জামাতকে ধরা হয়। কুরআনেও সেভাবেই বহুবচনে বলা হয়েছে- বি মিসলি মা আমানতুম/কামা আ⁻আমানাননাসু... যেটা নির্দিষ্ট ব্যক্তি নয়; বরং তাদের জামাতকে ইঙ্গিত করে।
- একক ব্যক্তি সাহাবির কোন ক্রুটিকে দেখিয়ে সাহাবিদের মিয়ারে হক হবার দাবীকে নাকচ করা মূলত 'মিয়ারে হক' বলতে কী বুঝানো হচ্ছে, সেটা না বুঝেই কথা বলা। কেননা যারা সাহাবীদের মিয়ারে হক বলেন, তারাই আবার সাহাবিদের নিষ্পাপ বা মাসুম মনে করে না।
- 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে এই নয় যে, তারা কোন পাপ করলে আমাদেরকেও সেই পাপ করে তাদের অনুসরণ করতে হবে। বরং পাপ হয়ে যাবার প�� তারা যেভাবে অনুতপ্ত হয়েছেন, যেভাবে তওবা করেছেন আমরাও কোন পাপ হয়ে গেলে সেভাবে অনুতপ্ত হবো, তওবা করব এটা হলো আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
- সহজ কথায় 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে হলো, তারা যেভাবে দ্বীন বুঝেছে, দ্বীন মেনেছে, ঈমান এনেছে, আমল করেছে সেভাবেই দ্বীন পালন করা। তাদেরকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তু না বানানো। তাদেরকে ভালোবাসা ও তাদের প্রতি বিদ্বেষ না রাখা।
- মুনকিরীনে হাদীস বা হাদীস অস্বীকারকারী বলে আমরা যাদের ডাকি, তারা যেমন সকল হাদীসকে অস্বীকার করে না, তেমনি সাহাবী বিদ্বেষী হতে হলে সকল সাহাবীর প্রতি বিদ্বেষী হওয়া জরুরি নয়। একজন সাহাবির প্রতিও যদি কেউ বিদ্বেষ রাখে, তাহলেই সে মুবগিযে সাহাবী বা সাহাবী বিদ্বেষী হবার জন্য যথেষ্ট।
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা
সাহাবীরা কি মিয়ারে হক
সাহাবারা কি সত্যের মানদন্ড
সাহাবায়ে কেরাম কি সত্যের মাপকাঠি?
0 notes
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) :
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা সেগুলো হলো-Some basic or fundamental things about Sahabi Miare Haq
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) ঃ
- যারা সাহাবিদেরকে মিয়ারে হক মনে করে, তারা সাহাবিদের সামগ্রিক জামাতকে (মাজমুঈ হাইসিয়ত) উদ্দেশ্য নেয়। একক ব্যক্তি (ফরদান ফরদান/ইনডিভিজুয়ালি) তাদের উদ্দেশ্য থাকে না। কিন্তু যারা একে অস্বীকার করে, তাদের দলিলগুলো একক ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত।
- খেয়াল করলে দেখবেন, 'সাহাবায়ে কেরাম মিয়ারে হক' কথাটা এভাবে বলা হচ্ছে। সাহাবা ও কেরাম দুইটাই বহুবচনের শব্দ। এটাও প্রমাণ করে যে, একক কোন ব্যক্তি সাহাবীকে মিয়ারে হক ধরা হয় না; বরং তাদের সামগ্রিক জামাতকে ধরা হয়। কুরআনেও সেভাবেই বহুবচনে বলা হয়েছে- বি মিসলি মা আমানতুম/কামা আ⁻আমানাননাসু... যেটা নির্দিষ্ট ব্যক্তি নয়; বরং তাদের জামাতকে ইঙ্গিত করে।
- একক ব্যক্তি সাহাবির কোন ক্রুটিকে দেখিয়ে সাহাবিদের মিয়ারে হক হবার দাবীকে নাকচ করা মূলত 'মিয়ারে হক' বলতে কী বুঝানো হচ্ছে, সেটা না বুঝেই কথা বলা। কেননা যারা সাহাবীদের মিয়ারে হক বলেন, তারাই আবার সাহাবিদের নিষ্পাপ বা মাসুম মনে করে না।
- 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে এই নয় যে, তারা কোন পাপ করলে ��মাদেরকেও সেই পাপ করে তাদের অনুসরণ করতে হবে। বরং পাপ হয়ে যাবার পর তারা যেভাবে অনুতপ্ত হয়েছেন, যেভাবে তওবা করেছেন আমরাও কোন পাপ হয়��� গেলে সেভাবে অনুতপ্ত হবো, তওবা করব এটা হলো আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
- সহজ কথায় 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে হলো, তারা যেভাবে দ্বীন বুঝেছে, দ্বীন মেনেছে, ঈমান এনেছে, আমল করেছে সেভাবেই দ্বীন পালন করা। তাদেরকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তু না বানানো। তাদেরকে ভালোবাসা ও তাদের প্রতি বিদ্বেষ না রাখা।
- মুনকিরীনে হাদীস বা হাদীস অস্বীকারকারী বলে আমরা যাদের ডাকি, তারা যেমন সকল হাদীসকে অস্বীকার করে না, তেমনি সাহাবী বিদ্বেষী হতে হলে সকল সাহাবীর প্রতি বিদ্বেষী হওয়া জরুরি নয়। একজন সাহাবির প্রতিও যদি কেউ বিদ্বেষ রাখে, তাহলেই সে মুবগিযে সাহাবী বা সাহাবী বিদ্বেষী হবার জন্য যথেষ্ট।
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা
সাহাবীরা কি মিয়ারে হক
সাহাবারা কি সত্যের মানদন্ড
সাহাবায়ে কেরাম কি সত্যের মাপকাঠি?
0 notes
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) :
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা সেগুলো হলো-Some basic or fundamental things about Sahabi Miare Haq
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) ঃ
- যারা সাহাবিদেরকে মিয়ারে হক মনে করে, তারা সাহাবিদের সামগ্রিক জামাতকে (মাজমুঈ হাইসিয়ত) উদ্দেশ্য নেয়। একক ব্যক্তি (ফরদান ফরদান/ইনডিভিজুয়ালি) তাদের উদ্দেশ্য থাকে না। কিন্তু যারা একে অস্বীকার করে, তাদের দলিলগুলো একক ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত।
- খেয়াল করলে দেখবেন, 'সাহাবায়ে কেরাম মিয়ারে হক' কথাটা এভাবে বলা হচ্ছে। সাহাবা ও কেরাম দুইটাই বহুবচনের শব্দ। এটাও প্রমাণ করে যে, একক কোন ব্যক্তি সাহাবীকে মিয়ারে হক ধরা হয় না; বরং তাদের সামগ্রিক জামাতকে ধরা হয়। কুরআনেও সেভাবেই বহুবচনে বলা হয়েছে- বি মিসলি মা আমানতুম/কামা আ⁻আমানাননাসু... যেটা নির্দিষ্ট ব্যক্তি নয়; বরং তাদের জামাতকে ইঙ্গিত করে।
- একক ব্যক্তি সাহাবির কোন ক্রুটিকে দেখিয়ে সাহাবিদের মিয়ারে হক হবার দাবীকে নাকচ করা মূলত 'মিয়ারে হক' বলতে কী বুঝানো হচ্ছে, সেটা না বুঝেই কথা বলা। কেননা যারা সাহাবীদের মিয়ারে হক বলেন, তারাই আবার সাহাবিদের নিষ্পাপ বা মাসুম মনে করে না।
- 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে এই নয় যে, তারা কোন পাপ করলে আমাদেরকেও সেই পাপ করে তাদের অনুসরণ করতে হবে। বরং পাপ হয়ে যাবার পর তারা যেভাবে অনুতপ্ত হয়েছেন, যেভাবে তওবা করেছেন আমরাও কোন পাপ হয়ে গেলে সেভাবে অনুতপ্ত হবো, তওবা করব এটা হলো আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
- সহজ কথায় 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে হলো, তারা যেভাবে দ্বীন বুঝেছে, দ্বীন মেনেছে, ঈমান এনেছে, আমল করেছে সেভাবেই দ্বীন পালন করা। তাদেরকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তু না বানানো। তাদেরকে ভালোবাসা ও তাদের প্রতি বিদ্বেষ না রাখা।
- মুনকিরীনে হাদীস বা হাদীস অস্বীকারকারী বলে আমরা যাদের ডাকি, তারা যেমন সকল হাদীসকে অস্বীকার করে না, তেমনি সাহাবী বিদ্বেষী হতে হলে সকল সাহাবীর প্রতি বিদ্বেষী হওয়া জরুরি নয়। একজন সাহাবির প্রতিও যদি কেউ বিদ্বেষ রাখে, তাহলেই সে মুবগিযে সাহাবী বা সাহাবী বিদ্বেষী হবার জন্য যথেষ্ট।
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা
সাহাবীরা কি মিয়ারে হক
সাহাবারা কি সত্যের মানদন্ড
সাহাবায়ে কেরাম কি সত্যের মাপকাঠি?
0 notes
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) :
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা সেগুলো হলো-Some basic or fundamental things about Sahabi Miare Haq
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা) ঃ
- যারা সাহাবিদেরকে মিয়ারে হক মনে করে, তারা সাহাবিদের সামগ্রিক জামাতকে (মাজমুঈ হাইসিয়ত) উদ্দেশ্য নেয়। একক ব্যক্তি (ফরদান ফরদান/ইনডিভিজুয়ালি) তাদের উদ্দেশ্য থাকে না। কিন্তু যারা একে অস্বীকার করে, তাদের দলিলগুলো একক ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত।
- খেয়াল করলে দেখবেন, 'সাহাবায়ে কেরাম মিয়ারে হক' কথাটা এভাবে বলা হচ্ছে। সাহাবা ও কেরাম দুইটাই বহুবচনের শব্দ। এটাও প্রমাণ করে যে, একক কোন ব্যক্তি সাহাবীকে মিয়ারে হক ধরা হয় না; বরং তাদের সামগ্রিক জামাতকে ধরা হয়। কুরআনেও সেভাবেই বহুবচনে বলা হয়েছে- বি মিসলি মা আমানতুম/কামা আ⁻আমানাননাসু... যেটা নির্দিষ্ট ব্যক্তি নয়; বরং তাদের জামাতকে ইঙ্গিত করে।
- একক ব্যক্তি সাহাবির কোন ক্রুটিকে দেখিয়ে সাহাবিদের মিয়ারে হক হবার দাবীকে নাকচ করা মূলত 'মিয়ারে হক' বলতে কী বুঝানো হচ্ছে, সেটা না বুঝেই কথা বলা। কেননা যারা সাহাবীদের মিয়ারে হক বলেন, তারাই আবার সাহাবিদের নিষ্পাপ বা মাসুম মনে করে না।
- 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে এই নয় যে, তারা কোন পাপ করলে আমাদেরকেও সেই পাপ করে তাদের অনুসরণ করতে হবে। বরং পাপ হয়ে যাবার পর তারা যেভাবে অনুতপ্ত হয়েছেন, যেভাবে তওবা করেছেন আমরাও কোন পাপ হয়ে গেলে সেভাবে অনুতপ্ত হবো, তওবা করব এটা হলো আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
সাহাবাগণ সত্যবাদী, সত্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত এবং জান্নাতি তবে সত্যের মাপকাঠি নন। সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
- সহজ কথায় 'সাহাবিরা মিয়ারে হক' এর মানে হলো, তারা যেভাবে দ্বীন বুঝেছে, দ্বীন মেনেছে, ঈমান এনেছে, আমল করেছে সেভাবেই দ্বীন পালন করা। তাদেরকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তু না বানানো। তাদেরকে ভালোবাসা ও তাদের প্রতি বিদ্বেষ না রাখা।
- মুনকিরীনে হাদীস বা হাদীস অস্বীকারকারী বলে আমরা যাদের ডাকি, তারা যেমন সকল হাদীসকে অস্বীকার করে না, তেমনি সাহাবী বিদ্বেষী হতে হলে সকল সাহাবীর প্রতি বিদ্বেষী হওয়া জরুরি নয়। একজন সাহাবির প্রতিও যদি কেউ বিদ্বেষ রাখে, তাহলেই সে মুবগিযে সাহাবী বা সাহাবী বিদ্বেষী হবার জন্য যথেষ্ট।
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
The only criterion of truth is the Messenger of Allah (PBUH).
সত্যের মাপকাঠি একমাত্র রাসূলুল্লাহ (সা)
সাহাবিরা মিয়ারে হক' বিষয়ে উসুলী বা মৌলিক কয়েকটা কথা
সাহাবীরা কি মিয়ারে হক
সাহাবারা কি সত্যের মানদন্ড
সাহাবায়ে কেরাম কি সত্যের মাপকাঠি?
সাহাবীগন কি সত্যের মাপকাঠি?
0 notes
ছলে বলে কৌশলে
ভারতবর্ষে এই প্রথম একটি রাজনৈতিক শক্তি বিশ্বাস করতে শুরু করে দিয়েছে ক্ষমতার স্বার্থে যে কোন আইন প্রণয়নের একটাই শর্ত। নির্বাচনের হিসাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন। সেই সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে যে কোন আইন প্রণয়ন করা যেমন সম্ভব। সম্ভব যে কোন আইন এবং সংবিধানকে কাঁচকলা দেখিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে যাওয়া। তা সে সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপ করাই হোক আর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ২০১৯ প্রণয়নই হোক। এবং সাম্প্রতিক যে…
View On WordPress
0 notes
সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ গাজীপুরের কালিয়াকৈরে সফিপুর আনসার ও ভিডিপি একাডেমিতে বুধবার সকালে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণ (পুরুষ) পঞ্চম ধাপে সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সালাম গ্রহণ করেন, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম।
এ সময় বিশেষ অতিথি…
View On WordPress
0 notes
প্রকাশ হলো রুমানা ইসলামের ‘এখনো শ্রাবণ ঝরায়’
প্রকাশ হলো রুমানা ইসলামের ‘এখনো শ্রাবণ ঝরায়’
সাম্প্রতিক সময়ে গানে হঠাৎ করেই যেন ব্যস্ততা বেড়েছে বাংলাদেশের বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী রুমানা ইসলামের। বিশেষত মৌলিক গান প্রকাশের ক্ষেত্রে তার ব্যস্ততা আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সেই ধারাবাহিকতায় এরইমধ্যে প্রকাশিত হলো তার কণ্ঠে নতুন গান ‘এখনো শ্রাবণ ঝরায়’। গানটি লিখেছেন জামাল হোসেন এবং সুর সঙ্গীত করেছেন উজ্জ্বল সিনহা। এরইমধ্যে গানটির মিউজিক ভিডিও ‘রঙ্গন মিউজিক’-ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হয়েছে।
গানটি…
View On WordPress
0 notes
"ইংল্যান্ডের 'ডলস অফ দা মুল': পুতুলের কবরস্থানে অদ্ভুত অভিজ্ঞতা"
ইতিহাস জুড়ে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা হ'ল জনসংখ্যা, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি স্থান বা এলাকা ক্রমবর্ধমান জনবসতিহীন হয়ে পড়ে, যার ফলে এটি শেষ পর্যন্ত পরিত্যক্ত হয়। এই ঘটনাটি দূরবর্তী অবস্থান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ঘটনা সহ বিভিন্ন কারণ দ্বারা চালিত হতে পারে এবং এটি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল এবং তাদের বাসিন্দাদের জন্য উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। প্রত্যন্ত অঞ্চল: প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলি তাদের বিচ্ছিন্নতা এবং মৌলিক সুযোগ-সুবিধা এবং অর্থনৈতিক সুযোগগুলিতে সীমিত অ্যাক্সেসের কারণে প্রায়শই জনসংখ্যার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। উন্নত জীবনযাত্রা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং চাকরির সম্ভাবনার সন্ধানে লোকেরা এই অঞ্চলগুলি থেকে দূরে সরে যাওয়ার প্রবণতা রাখে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবকাঠামো এবং পরিষেবার অভাব জীবনকে চ্যালেঞ্জিং করে তুলতে পারে, সময়ের সাথে সাথে মানুষের উপস্থিতি হ্রাস পেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনসংখ্যা ধীরে ধীরে হতে পারে কারণ সম্প্রদায়গুলি আকার এবং প্রভাবে হ্রাস পাচ্ছে। অবশেষে, এই এলাকাগুলি ভূতের শহরে পরিণত হতে পারে, পরিত্যক্ত বিল্ডিং এবং বাতাসে ঝুলন্ত জনশূন্যতার অনুভূতি সহ। প্রত্যন্ত জনবহুল অঞ্চলগুলিও তাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ঐতিহ্যগত জীবনধারা হারাতে পারে কারণ তরুণ প্রজন্ম দূরে সরে যায়, অন্যত্র আরও সংযুক্ত এবং সুবিধাজনক অস্তিত্বের সন্ধান করে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়: প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন ভূমিকম্প, বন্যা, হারিকেন এবং দাবানল ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় সর্বনাশ ঘটাতে পারে, যার ফলে প্রায়ই জনসংখ্যা হয়। যখন একটি অঞ্চল বারবার এই ধরনের দুর্যোগে আক্রান্ত হয়, তখন লোকেরা নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে রক্ষা করার জন্য নিরাপদ এলাকায় স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। বাড়িঘর, অবকাঠামো এবং জীবিকা ধ্বংস অভিবাসনের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেরণা হতে পারে। একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরের ঘটনা একটি সম্প্রদায়ের উপর গভীর প্রভাব ফেলে, এটি জনসংখ্যার পুনর্গঠন এবং টিকিয়ে রাখা চ্যালেঞ্জ করে। কিছু ক্ষেত্রে, অতীতের বিপর্যয়ের স্মৃতি মানুষকে তাদের পূর্বের বাড়িতে ফিরে যেতে, জনসংখ্যাকে স্থায়ী করতে বাধা দিতে পারে। মানবসৃষ্ট দুর্ঘটনা: শিল্প বিপর্যয়, পারমাণবিক দুর্ঘটনা এবং পরিবেশ দূষণ সহ মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ঘটনা একটি এলাকাকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলতে পারে। যখন এই দুর্ঘটনা ঘটে, সরকারী সংস্থাগুলি প্রায়ই তাদের নিরাপত্তার জন্য বাসিন্দাদের সরিয়ে দেয়। ঘটনার তীব্রতার উপর নির্ভর করে, এই স্থানান্তরগুলি অস্থায়ী বা স্থায়ী হতে পারে। মনুষ্যসৃষ্ট দূর্ঘটনা শুধুমাত্র মানুষকে তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য করে না বরং দূষণ ও পরিবেশের অবনতির একটি স্থায়ী উত্তরাধিকারও রেখে যায়। এই অঞ্চলগুলি বছরের পর বছর বা এমনকি শতাব্দী ধরে জনবসতিহীন থাকতে পারে, কারণ ভূমি এবং জলের উত্সগুলি মানুষের বসবাসের জন্য অনিরাপদ থাকতে পারে। জনসংখ্যার প্রভাব: জনসংখ্যার ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা এবং তাদের বাসিন্দাদের জন্য বিভিন্ন পরিণতি রয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে, জনবসতিপূর্ণ অঞ্চলগুলি অর্থনৈতিক কার্যকলাপে হ্রাস পেতে পারে, যার ফলে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায় এবং স্থানীয় সরকারগুলির জন্য একটি কম করের ভিত্তি। এর ফলে, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলির জন্য তহবিল হ্রাস হতে পারে। সাংস্কৃতিকভাবে, জনসংখ্যার কারণে ঐতিহ্যগত রীতিনীতি, ভাষা এবং অনুশীলনগুলি হারিয়ে যেতে পারে যা আর তরুণ প্রজন্মের কাছে চলে যায় না। এটি ঐতিহাসিক স্থান এবং ভবন পরিত্যাগের ফলে একটি সম্প্রদায়ের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে মুছে ফেলতে পারে। উপসংহারে, জনসংখ্যা হল ভৌগলিক বিচ্ছিন্নতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মানবসৃষ্ট দুর্ঘটনা সহ বিভিন্ন কারণের দ্বারা চালিত একটি জটিল ঘটনা। যদিও কিছু এলাকা ধীরে ধীরে জনসংখ্যার সম্মুখীন হতে পারে, অন্যরা আকস্মিক বিপর্যয়মূলক ঘটনার কারণে হঠাৎ করে পরিত্যক্ত হতে পারে। জনসংখ্যার কারণ ও পরিণতি বোঝা নীতিনির্ধারক এবং সম্প্রদায়ের জন্য এর প্রভাবগুলিকে মোকাবেলা এবং প্রশমিত করার জন্য কৌশল বিকাশের জন্য অপরিহার্য, যাতে মানব বসতিগুলির দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্ব নিশ্চিত করা যায়। আরও পড়ুন…
9 notes
·
View notes
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত কাকে বলে
প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক মুসলমান নর-নারীকে প্রতি বছর স্বীয় আয় ও সম্পত্তির একটি নির্দিষ্ট অংশ, যদি তা ইসলামী শরিয়ত নির্ধারিত সীমা (নিসাব পরিমাণ) অতিক্রম করে তবে, গরীব-দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে যাকাত বলা হয়।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
যাকাত কি?
যাকাত হল একটি দাতব্য সংস্থা যা আল্লাহ্ মুসলমানদেরকে তাদের অর্থ, সম্পত্তি এবং ফসলের উপর বাৎসরিক বা ফসল কাটার সময় দিতে বাধ্য করেন। যাকাত এর অর্থ প্রদান করা হয় আটটি শ্রেণির দরিদ্র, অরক্ষিত এবং যোগ্যদের জন্য যা আল্লাহ নিজেই কুরআনে উল্লেখ করেছেন (সূরা আল-তওবাহ, 9:60)। নবী মুহাম্মদ, তাঁর উপর শান্তি, জাকাতকে ইসলামের বিখ্যাত পাঁচটি স্তম্ভের তৃতীয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
(ফরয) স্বাদক্বাসমূহ শুধুমাত্র নিঃস্ব,অভাবগ্রস্ত এবং জাকাত (আদায়ের) কাজে নিযুক্ত কর্মচারীদের জন্য, যাদের মনকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী করা আবশ্যক তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে (সংগ্রামকারী) ও (বিপদগ্রস্ত) মুসাফিরের জন্য। এ হল আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত (ফরয বিধান)। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়। আল কোরআন, সূরা তাওবা আয়াত ৬০
যাকাত ইসলামের প্রধান আর্থিক ইবাদাত। সুষম সমাজ গঠনের লক্ষ্যে এটি আল্লাহ প্রদত্ত ইসলামি অর্থব্যবস্থার মূলভিত্তি ও ইসলামের মৌল স্তম্ভের উল্লেখযোগ্য একটি বুনিয়াদ। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদাত হল সালাত ও যাকাত। কুরআন মাজীদে বহু স্থানে সালাত ও যাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ সাওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর এবং যাকাত প্রদান কর। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর নিকটে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখছেন।” [সূরা বাকারা : ১১০]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’’ [সূরা নূর : ৫৬]
হাদস শরীফে একে ইসলামের সেতুবন্ধন বলা হয়েছে। কারণ, এটি ধনী ও গরীবের মাঝে অর্থনৈতিক সেতুবন্ধন। মুসলিম সমাজ থেকে দরিদ্রতা দূরীকরণে এবং সমাজে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনয়নে যাকাতের ভূমিকা অপরিসীম।
যাকাতের উপকারিতা
সম্পদের যাকাত আদায় করা মহান আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ। আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্যতম মাধ্যম। পার্থিব কোন উপকারিতা থাকুক আর না থাকুক, আল্লাহর নির্দেশ পালনে মুমিন সর্বদা বাধ্য। তবে আল্লাহর কোন নির্দেশ-ই পার্থিব উপকারিতা মুক্ত নয়। তেমনি যাকাতের মাঝেও রয়েছে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের পাশাপাশি পার্থিব অনেক উপকারিতা। আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, “আল্লাহ তা‘আলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন অবিশ্বাসী পাপীকে।” [ সূরা বাকারা : ২৭৬ ]
যাকাত যাদের দেওয়া যাবে
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “যাকাত তো কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত ও যাকাতের কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য, যাদের মনোরঞ্জন উদ্দেশ্য তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জিহাদকারী ও মুসাফিরের জন্য। এ আল্লাহর বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা তাওবা : ৬০]
আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দিকে এগিয়ে এসে বলেনঃ হে মুহাজিরগণ! তোমরা পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। তবে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি যেন তোমরা তার সম্মুখীন না হও। যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মহামারী আকারে প্লেগরোগের প্রাদুর্ভাব হয়। তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব হয়, যা পূর্বেকার লোকেদের মধ্যে কখনো দেখা যায়নি। যখন কোন জাতি ওযন ও পরিমাপে কারচুপি করে তখন তাদের উপর নেমে আসে দুর্ভিক্ষ, শাসকের তরফ থেকে অত্যাচার কঠিন বিপদ-মুসীবত এবং যখন যাকাত আদায় করে না তখন আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ বন্ধ করে দেয়া হয়। যদি ভূ-পৃষ্ঠে চতুস্পদ জন্তু ও নির্বাক প্রাণী না থাকতো তাহলে আর কখনো বৃষ্টিপাত হতো না। যখন কোন জাতি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে, তখন আল্লাহ তাদের উপর তাদের বিজাতীয় দুশমনকে ক্ষমতাশীন করেন এবং সে তাদের সহায়-সম্পদ কেড়ে নেয়। যখন তোমাদের শাসকবর্গ আল্লাহর কিতাব মোতাবেক মীমাংসা করে না এবং আল্লাহর নাযিলকৃত বিধানকে গ্রহণ করে না, তখন আল্লাহ তাদের পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেন।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
আপনার উপর যাকাত ফরয হয়েছে কিভাবে বুঝবেন │
যেসব সম্পদের ওপর যাকাত ফরজ
স্বর্ণের যাকাত।
যাকাতের হিসাব নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
0 notes
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত কাকে বলে
প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক মুসলমান নর-নারীকে প্রতি বছর স্বীয় আয় ও সম্পত্তির একটি নির্দিষ্ট অংশ, যদি তা ইসলামী শরিয়ত নির্ধারিত সীমা (নিসাব পরিমাণ) অতিক্রম করে তবে, গরীব-দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে যাকাত বলা হয়।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
যাকাত কি?
যাকাত হল একটি দাতব্য সংস্থা যা আল্লাহ্ মুসলমানদেরকে ��াদের অর্থ, সম্পত্তি এবং ফসলের উপর বাৎসরিক বা ফসল কাটার সময় দিতে বাধ্য করেন। যাকাত এর অর্থ প্রদান করা হয় আটটি শ্রেণির দরিদ্র, অরক্ষিত এবং যোগ্যদের জন্য যা আল্লাহ নিজেই কুরআনে উল্লেখ করেছেন (সূরা আল-তওবাহ, 9:60)। নবী মুহাম্মদ, তাঁর উপর শান্তি, জাকাতকে ইসলামের বিখ্যাত পাঁচটি স্তম্ভের তৃতীয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
(ফরয) স্বাদক্বাসমূহ শুধুমাত্র নিঃস্ব,অভাবগ্রস্ত এবং জাকাত (আদায়ের) কাজে নিযুক্ত কর্মচারীদের জন্য, যাদের মনকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী করা আবশ্যক তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে (সংগ্রামকারী) ও (বিপদগ্রস্ত) মুসাফিরের জন্য। এ হল আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত (ফরয বিধান)। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়। আল কোরআন, সূরা তাওবা আয়াত ৬০
যাকাত ইসলামের প্রধান আর্থিক ইবাদাত। সুষম সমাজ গঠনের লক্ষ্যে এটি আল্লাহ প্রদত্ত ইসলামি অর্থব্যবস্থার মূলভিত্তি ও ইসলামের মৌল স্তম্ভের উল্লেখযোগ্য একটি বুনিয়াদ। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদাত হল সালাত ও যাকাত। কুরআন মাজীদে বহু স্থানে সালাত ও যাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ সাওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর এবং যাকাত প্রদান কর। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর নিকটে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখছেন।” [সূরা বাকারা : ১১০]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’’ [সূরা নূর : ৫৬]
হাদস শরীফে একে ইসলামের সেতুবন্ধন বলা হয়েছে। কারণ, এটি ধনী ও গরীবের মাঝে অর্থনৈতিক সেতুবন্ধন। মুসলিম সমাজ থেকে দরিদ্রতা দূরীকরণে এবং সমাজে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনয়নে যাকাতের ভূমিকা অপরিসীম।
যাকাতের উপকারিতা
সম্পদের যাকাত আদায় করা মহান আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ। আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্যতম মাধ্যম। পার্থিব কোন উপকারিতা থাকুক আর না থাকুক, আল্লাহর নির্দেশ পালনে মুমিন সর্বদা বাধ্য। তবে আল্লাহর কোন নির্দেশ-ই পার্থিব উপকারিতা মুক্ত নয়। তেমনি যাকাতের মাঝেও রয়েছে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের পাশাপাশি পার্থিব অনেক উপকারিতা। আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, “আল্লাহ তা‘আলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন অবিশ্বাসী পাপীকে।” [ সূরা বাকারা : ২৭৬ ]
যাকাত যাদের দেওয়া যাবে
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “যাকাত তো কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত ও যাকাতের কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য, যাদের মনোরঞ্জন উদ্দেশ্য তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জিহাদকারী ও মুসাফিরের জন্য। এ আল্লাহর বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা তাওবা : ৬০]
আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দিকে এগিয়ে এসে বলেনঃ হে মুহাজিরগণ! তোমরা পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। তবে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি যেন তোমরা তার সম্মুখীন না হও। যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মহামারী আকারে প্লেগরোগের প্রাদুর্ভাব হয়। তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব হয়, যা পূর্বেকার লোকেদের মধ্যে কখনো দেখা যায়নি। যখন কোন জাতি ওযন ও পরিমাপে কারচুপি করে তখন তাদের উপর নেমে আসে দুর্ভিক্ষ, শাসকের তরফ থেকে অত্যাচার কঠিন বিপদ-মুসীবত এবং যখন যাকাত আদায় করে না তখন আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ বন্ধ করে দেয়া হয়। যদি ভূ-পৃষ্ঠে চতুস্পদ জন্তু ও নির্বাক প্রাণী না থাকতো তাহলে আর কখনো বৃষ্টিপাত হতো না। যখন কোন জাতি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে, তখন আল্লাহ তাদের উপর তাদের বিজাতীয় দুশমনকে ক্ষমতাশীন করেন এবং সে তাদের সহায়-সম্পদ কেড়ে নেয়। যখন তোমাদের শাসকবর্গ আল্লাহর কিতাব মোতাবেক মীমাংসা করে না এবং আল্লাহর নাযিলকৃত বিধানকে গ্রহণ করে না, তখন আল্লাহ তাদের পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেন।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
আপনার উপর যাকাত ফরয হয়েছে কিভাবে বুঝবেন │
যেসব সম্পদের ওপর যাকাত ফরজ
স্বর্ণের যাকাত।
যাকাতের হিসাব নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
0 notes
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত কাকে বলে
প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক মুসলমান নর-নারীকে প্রতি বছর স্বীয় আয় ও সম্পত্তির একটি নির্দিষ্ট অংশ, যদি তা ইসলামী শরিয়ত নির্ধারিত সীমা (নিসাব পরিমাণ) অতিক্রম করে তবে, গরীব-দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে যাকাত বলা হয়।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
যাকাত কি?
যাকাত হল একটি দাতব্য সংস্থা যা আল্লাহ্ মুসলমানদেরকে তাদের অর্থ, সম্পত্তি এবং ফসলের উপর বাৎসরিক বা ফসল কাটার সময় দিতে বাধ্য করেন। যাকাত এর অর্থ প্রদান করা হয় আটটি শ্রেণির দরিদ্র, অরক্ষিত এবং যোগ্যদের জন্য যা আল্লাহ নিজেই কুরআনে উল্লেখ করেছেন (সূরা আল-তওবাহ, 9:60)। নবী মুহাম্মদ, তাঁর উপর শান্তি, জাকাতকে ইসলামের বিখ্যাত পাঁচটি স্তম্ভের তৃতীয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
(ফরয) স্বাদক্বাসমূহ শুধুমাত্র নিঃস্ব,অভাবগ্রস্ত এবং জাকাত (আদায়ের) কাজে নিযুক্ত কর্মচারীদের জন্য, যাদের মনকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী করা আবশ্যক তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে (সংগ্রামকারী) ও (বিপদগ্রস্ত) মুসাফিরের জন্য। এ হল আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত (ফরয বিধান)। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়। আল কোরআন, সূরা তাওবা আয়াত ৬০
যাকাত ইসলামের প্রধান আর্থিক ইবাদাত। সুষম সমাজ গঠনের লক্ষ্যে এটি আল্লাহ প্রদত্ত ইসলামি অর্থব্যবস্থার মূলভিত্তি ও ইসলামের মৌল স্তম্ভের উল্লেখযোগ্য একটি বুনিয়াদ। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদাত হল সালাত ও যাকাত। কুরআন মাজীদে বহু স্থানে সালাত ও যাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ সাওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর এবং যাকাত প্রদান কর। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর নিকটে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখছেন।” [সূরা বাকারা : ১১০]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’’ [সূরা নূর : ৫৬]
হাদস শরীফে একে ইসলামের সেতুবন্ধন বলা হয়েছে। কারণ, এটি ধনী ও গরীবের মাঝে অর্থনৈতিক সেতুবন্ধন। মুসলিম সমাজ থেকে দরিদ্রতা দূরীকরণে এবং সমাজে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনয়নে যাকাতের ভূমিকা অপরিসীম।
যাকাতের উপকারিতা
সম্পদের যাকাত আদায় করা মহান আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ। আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্যতম মাধ্যম। পার্থিব কোন উপকারিতা থাকুক আর না থাকুক, আল্লাহর নির্দেশ পালনে মুমিন সর্বদা বাধ্য। তবে আল্লাহর কোন নির্দেশ-ই পার্থিব উপকারিতা মুক্ত নয়। তেমনি যাকাতের মাঝেও রয়েছে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের পাশাপাশি পার্থিব অনেক উপকারিতা। আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, “আল্লাহ তা‘আলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন অবিশ্বাসী পাপীকে।” [ সূরা বাকারা : ২৭৬ ]
যাকাত যাদের দেওয়া যাবে
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “যাকাত তো কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত ও যাকাতের কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য, যাদের মনোরঞ্জন উদ্দেশ্য তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জিহাদকারী ও মুসাফিরের জন্য। এ আল্লাহর বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা তাওবা : ৬০]
আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দিকে এগিয়ে এসে বলেনঃ হে মুহাজিরগণ! তোমরা পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। তবে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি যেন তোমরা তার সম্মুখীন না হও। যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মহামারী আকারে প্লেগরোগের প্রাদুর্ভাব হয়। তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব হয়, যা পূর্বেকার লোকেদের মধ্যে কখনো দেখা যায়নি। যখন কোন জাতি ওযন ও পরিমাপে কারচুপি করে তখন তাদের উপর নেমে আসে দুর্ভিক্ষ, শাসকের তরফ থেকে অত্যাচার কঠিন বিপদ-মুসীবত এবং যখন যাকাত আদায় করে না তখন আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ বন্ধ করে দেয়া হয়। যদি ভূ-পৃষ্ঠে চতুস্পদ জন্তু ও নির্বাক প্রাণী না থাকতো তাহলে আর কখনো বৃষ্টিপাত হতো না। যখন কোন জাতি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে, তখন আল্লাহ তাদের উপর তাদের বিজাতীয় দুশমনকে ক্ষমতাশীন করেন এবং সে তাদের সহায়-সম্পদ কেড়ে নেয়। যখন তোমাদের শাসকবর্গ আল্লাহর কিতাব মোতাবেক মীমাংসা করে না এবং আল্লাহর নাযিলকৃত বিধানকে গ্রহণ করে না, তখন আল্লাহ তাদের পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেন।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
আপনার উপর যাকাত ফরয হয়েছে কিভাবে বুঝবেন │
যেসব সম্পদের ওপর যাকাত ফরজ
স্বর্ণের যাকাত।
যাকাতের হিসাব নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
0 notes
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত কাকে বলে
প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক মুসলমান নর-নারীকে প্রতি বছর স্বীয় আয় ও সম্পত্তির একটি নির্দিষ্ট অংশ, যদি তা ইসলামী শরিয়ত নির্ধারিত সীমা (নিসাব পরিমাণ) অতিক্রম করে তবে, গরীব-দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে যাকাত বলা হয়।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
যাকাত কি?
যাকাত হল একটি দাতব্য সংস্থা যা আল্লাহ্ মুসলমানদেরকে তাদের অর্থ, সম্পত্তি এবং ফসলের উপর বাৎসরিক বা ফসল কাটার সময় দিতে বাধ্য করেন। যাকাত এর অর্থ প্রদান করা হয় আটটি শ্রেণির দরিদ্র, অরক্ষিত এবং যোগ্যদের জন্য যা আল্লাহ নিজেই কুরআনে উল্লেখ করেছেন (সূরা আল-তওবাহ, 9:60)। নবী মুহাম্মদ, তাঁর উপর শান্তি, জাকাতকে ইসলামের বিখ্যাত পাঁচটি স্তম্ভের তৃতীয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
(ফরয) স্বাদক্বাসমূহ শুধুমাত্র নিঃস্ব,অভাবগ্রস্ত এবং জাকাত (আদায়ের) কাজে নিযুক্ত কর্মচারীদের জন্য, যাদের মনকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী করা আবশ্যক তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে (সংগ্রামকারী) ও (বিপদগ্রস্ত) মুসাফিরের জন্য। এ হল আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত (ফরয বিধান)। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়। আল কোরআন, সূরা তাওবা আয়াত ৬০
যাকাত ইসলামের প্রধান আর্থিক ইবাদাত। সুষম সমাজ গঠনের লক্ষ্যে এটি আল্লাহ প্রদত্ত ইসলামি অর্থব্যবস্থার মূলভিত্তি ও ইসলামের মৌল স্তম্ভের উল্লেখযোগ্য একটি বুনিয়াদ। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদাত হল সালাত ও যাকাত। কুরআন মাজীদে বহু স্থানে সালাত ও যাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ সাওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর এবং যাকাত প্রদান কর। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর নিকটে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখছেন।” [সূরা বাকারা : ১১০]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, “তোমরা সালাত আদায় কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’’ [সূরা নূর : ৫৬]
হাদস শরীফে একে ইসলামের সেতুবন্ধন বলা হয়েছে। কারণ, এটি ধনী ও গরীবের মাঝে অর্থনৈতিক সেতুবন্ধন। মুসলিম সমাজ থেকে দরিদ্রতা দূরীকরণে এবং সমাজে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনয়নে যাকাতের ভূমিকা অপরিসীম।
যাকাতের উপকারিতা
সম্পদের যাকাত আদায় করা মহান আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশ। আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্যতম মাধ্যম। পার্থিব কোন উপকারিতা থাকুক আর না থাকুক, আল্লাহর নির্দেশ পালনে মুমিন সর্বদা বাধ্য। তবে আল্লাহর কোন নির্দেশ-ই পার্থিব উপকারিতা মুক্ত নয়। তেমনি যাকাতের মাঝেও রয়েছে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের পাশাপাশি পার্থিব অনেক উপকারিতা। আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন, “আল্লাহ তা‘আলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান খয়রাতকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন অবিশ্বাসী পাপীকে।” [ সূরা বাকারা : ২৭৬ ]
যাকাত যাদের দেওয়া যাবে
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “যাকাত তো কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত ও যাকাতের কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য, যাদের মনোরঞ্জন উদ্দেশ্য তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জিহাদকারী ও মুসাফিরের জন্য। এ আল্লাহর বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা তাওবা : ৬০]
আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দিকে এগিয়ে এসে বলেনঃ হে মুহাজিরগণ! তোমরা পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। তবে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি যেন তোমরা তার সম্মুখীন না হও। যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ে তখন সেখানে মহামারী আকারে প্লেগরোগের প্রাদুর্ভাব হয়। তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব হয়, যা পূর্বেকার লোকেদের মধ্যে কখনো দেখা যায়নি। যখন কোন জাতি ওযন ও পরিমাপে কারচুপি করে তখন তাদের উপর নেমে আসে দুর্ভিক্ষ, শাসকের তরফ থেকে অত্যাচার কঠিন বিপদ-মুসীবত এবং যখন যাকাত আদায় করে না তখন আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ বন্ধ করে দেয়া হয়। যদি ভূ-পৃষ্ঠে চতুস্পদ জন্তু ও নির্বাক প্রাণী না থাকতো তাহলে আর কখনো বৃষ্টিপাত হতো না। যখন কোন জাতি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অঙ্গীকার ভঙ্গ করে, তখন আল্লাহ তাদের উপর তাদের বিজাতীয় দুশমনকে ক্ষমতাশীন করেন এবং সে তাদের সহায়-সম্পদ কেড়ে নেয়। যখন তোমাদের শাসকবর্গ আল্লাহর কিতাব মোতাবেক মীমাংসা করে না এবং আল্লাহর নাযিলকৃত বিধানকে গ্রহণ করে না, তখন আল্লাহ তাদের পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেন।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
আপনার উপর যাকাত ফরয হয়েছে কিভাবে বুঝবেন │
যেসব সম্পদের ওপর যাকাত ফরজ
স্বর্ণের যাকাত।
যাকাতের হিসাব নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান
যাকাত আদায়
Collection of Zakat
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
0 notes
কিভাবে ক্যানভা ডিজাইন করতে হয়?
#প্রকল্পের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করুন: প্রথমে ক্যানভা ডিজাইন করার আগে নিশ্চিত হন যে কি উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহৃত হবে। এটি একটি পোর্টফোলিও, একটি ওয়েবসাইট, বা অন্য কোনো প্রকল্পের সাথে সম্পর্কযোগ্য হতে পারে।
#গ্রিড স্কেচ তৈরি করুন: একটি গ্রিড স্কেচ তৈরি করে ক্যানভা ডিজাইনের মৌলিক স্ট্রাকচার সম্পর্কে চিন্তা করুন। এটি একটি ব্লোক ডায়াগ্রাম বা স্কেচ হতে পারে যেটি ক্যানভা মধ্যে কি কি উপাদান থাকবে তা দেখাতে সাহায্য করে।
#রঙ প্যালেট নির্ধারণ করুন: ক্যানভা ডিজাইনের রঙ সংক্রান্ত নির্ধারণ করুন। আপনি যে রঙ ব্যবহার করতে চান সেটি নির্ধারণ করা এখনই সহায়ক হবে।
#মুখ্য উপাদান স্থাপন করুন: প্রধান উপাদানগুলি যেমন লোগো, মুখ্য ছবি, বা টেক্সট বিন্যাস করুন। এই উপাদানগুলি প্রথমে স্থাপন করার পরে আপনি অন্যান্য উপাদান যোগ করতে পারেন।
#টেক্সট স্টাইল নির্ধারণ করুন: ক্যানভা উপর কীভাবে টেক্সট দেখতে চান তা নির্ধারণ করুন। ফন্ট, ফন্ট সাইজ, ও আরও টেক্সট স্টাইল সম্পর্কে চিন্তা করুন।
#ব্যক্তিগত ধারণা যোগ করুন: যদি আপনি ক্যানভা ডিজাইনটির একটি ব্যক্তিগত আদর্শ অথবা স্বাদ যোগ করতে চান, তবে এটি নির্দিষ্ট আপনার ব্যক্তিগত রূপ প্রদর্শন করতে সাহায্য করবে।
#প্রয়োজনীয় সম্প্রসারণ এবং সংশোধন করুন: একবার ক্যানভা ডিজাইন তৈরি হলে, সেটিকে পর্যালোচনা করুন এবং যেসব সংশোধনা প্রয়োজন সেগুলি করুন।
2 notes
·
View notes
সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়া অদ্ভুত সব ঘটনা | Real Ghost Videos | Caught On Camera | Scary Videos
সিসি ক্যামেরা সমাজে একটি অদ্ভুত বিজ্ঞানী উপকরণ হিসেবে প্রচলিত হয়ে এসেছে। এটি আমাদের দৃশ্য প্রপ্রাপ্তির একটি অদ্ভুত সাধনা, যা বিশ্বের সবচেয়ে অদ্বিতীয় ঘটনা এবং সার্থক অবদান করেছে। সিসি ক্যামেরা দ্বারা ধরা পড়া ঘটনাগুলি স্বাধীনভাবে সত্য ও ন্যায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার একটি স্বাধীন উপায় সরবরাহ করেছে।
Watch our video for more information:
সিসি ক্যামেরা দ্বারা ধরা পড়া সবচেয়ে অদ্ভুত ঘটনা মধ্যে একটি হল প্রকৃতির চমকপ্রদ দৃশ্যের ধারণা। সিসি ক্যামেরার দ্বারা উপস্থিতির ক্ষণিকতা এবং প্রাকৃতিক বাতাসের পরিবর্তন দেখে আমরা প্রকৃতির অদ্ভুত সৌন্দর্যে মুখোমুখি হয়ে থাকি। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে চমকপ্রদ বাজারের দৃশ্য, নদীর তীরের সৌন্দর্য, পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবকিছু আমাদের দর্শনীয় করে তোলে।
সিসি ক্যামেরা আমাদের প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্যের সাথে সাথে সুরক্ষিত থাকার সুযোগ দেয়। অদ্ভুত জীবজন্তুর জীবনঘটনা আমাদের সিসি ক্যামেরা দ্বারা অদ্ভুত প্রস্তুতি দেয়। এটি সাবধানে বাধ্য করে দেয় যে কোন দুর্ঘটনার সময় দ্রুত কার্যক্রম চালানোর জন্য।
সিসি ক্যামেরা প্রযুক্তিগত উন্নতির একটি অদ্ভুত দিক প্রদান করে। এটি সমাজে সুরক্ষিতি এবং ন্যায় বজায় রেখে আমাদের জীবনকে সুরক্ষিত করে। বেহায়াপান, অপহরণ, অপরাধের বিব্যাপারে সিসি ক্যামেরা সমাজে একটি মৌলিক ব্যবস্থা নিয়ে আসে।
সিসি ক্যামেরা দ্বারা ধরা পড়া অদ্ভুত সব ঘটনা একটি আধুনিক সমাজের দর্শনীয় দিক সাধারণ করেছে। এটি আমাদের জীবনের অনেক দিক সমৃদ্ধ করে তুলে ধরেছে এবং আমরা এটির সাথে অভিন্ন অদ্ভুত ঘটনা বিপর্যস্ত আছি। সিসি ক্যামেরা দ্বারা ধরা পড়া অদ্ভুত ঘটনাগুলি সম্পূর্ণরূপে আমাদের সমাজ এবং জীবনে একটি ব্যপক পরিবর্তন নিয়ে আসে, এবং এটির যে সমৃদ্ধি প্রদান করে তা সত্যিকারে অদ্ভুত এবং আদ্বিতীয়।
2 notes
·
View notes