Tumgik
#রক্ত রোগ কি কি
biborun · 2 months
Text
সিরাম ক্রিয়েটিনিন টেস্ট কি । ক্রিয়েটিনিন টেস্ট খরচ
ক্রিয়েটিনিন একটি বর্জ্য পণ্য যা আমাদের শরীরের পেশী টিস্যুর স্বাভাবিক ভাঙ্গন দ্বারা উত্পাদিত হয়। এটি রক্ত ​​প্রবাহে মুক্তি পায় এবং অবশেষে আমাদের কিডনি দ্বারা ফিল্টার করা হয়। সাধারণত, কিডনি রক্তে ক্রিয়েটিনিনের একটি স্থিতিশীল স্তর বজায় রাখে এবং কোনো উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি কিডনির সম্ভাব্য সমস্যা নির্দেশ করতে পারে।
প্রিয় পাঠক, আজ আমি আপনাদের সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকের নিবন্ধে আমরা সিরাম ক্রিয়েটিনিন টেস্ট কি, কিডনি রোগ বোঝার উপায়, ক্রিয়েটিনিন টেস্ট খরচ এবং কিডনির পয়েন্ট কত হলে ভালো ইত্যাদি সকল বিষয় ক্রিয়েটিনিন নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন। তো চলুন নিবন্ধটি শুরু করা যাক:-https://biborun.com/creatinine-test-khoroc-koto/
0 notes
homeopathy79 · 3 months
Text
➤উচ্চ রক্তচাপ কি?
➤উচ্চ রক্তচাপ কত প্রকার ও কি কি ?
➤উচ্চ রক্তচাপ কেন হয় ?
➤উচ্চ রক্তচাপের লক্ষন কি ?
➤উচ্চ রক্তচাপে করনীয় কি ?
➤উচ্চ রক্তচাপ কি ভাবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়?
➤উচ্চ রক্তচাপ কি?
যখন কোন মানুষের সর্বদা রক্তচাপ স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি থাকে তখন তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বলে। হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ হলো উচ্চ রক্তচাপ। উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক রোগ । রক্ত হার্টের ভিতর থেকে যখন পাম্প করে তখন রক্ত নালির ভিতর দিয়ে রক্ত সারা শরীরে প্রবেশ করে। হার্টের পাম্পের কারনে রক্ত নালিতে রক্তের স্বাভাবিক একটা স্প্রিট বা গতির সৃষ্টি হয়। যাকে ডাক্তারি ভাষায় বলে সিস্টোলিক ব্লাড প্রেশার ও ডায়াস্টোলিক ব্লাড প্রেশার অর্থাৎ হার্ট পাম্প করার সমায় কারোর যদি উপরের টা ১২০ মিলিমিটার এবং হার্ট পাম্প করার পূর্বে কারোর যদি নিচের টা ৮০মিলিমিটার থাকে তা হলে তাকে আমরা স্বাভাবিক ব্লাড প্রেসার বলি। এর বেশি হলে আমরা তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার বলি।
➤উচ্চ রক্তচাপ কত প্রকার ও কি কি ?
উচ্চ রক্তচাপ দুই প্রকার।
১.প্রাথমিক উচ্চ রক্তচাপঃ সাধারণত এটি মানুষের মাঝে বেশি দেখা যায়।জেনেটিক্স ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এটির জন্য দায়ী।
২.গৌন উচ্চ রক্তচাপঃযদি কোন চিকিৎসা বা ঔষধের কারনে রক্তের চাপের পরিমান বাড়ে তাকে গৌন উচ্চ রক্তচাপ বলে।
➤উচ্চ রক্তচাপ কেন হয় ?
নানা কারনে এটি দেখা দিতে পারে যেমনঃ
হরমোন জনিত সমস্যার কারনে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে । আবার রক্ত নালিতে চর্বি জমে গেলে, লিভারে চর্বি জমে গেলে । হার্টে চর্বি জমে গেলে, কিডনিতে চর্বি জমে গেলে , ব্রেনের ভিতর চর্বি জমে গেলে রক্তনালির জায়গা কমে যায় এবং রক্তনালি সরু হয়ে যায় এতে রক্ত চলাচল করতে বাধা সৃষ্টি হওয়ার কারনে রক্তে প্রেসারের সৃষ্টি হয় একে বলা হয় হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ।
● অতিরিক্ত কাঁচা লবন খেলে
. ●অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করলে
. ●বংশগত কারনে ও হতে পারে
●কাজের অতিরিক্ত চাপ থাকলে
. ● অতিরিক্ত টেনশন করলে
➤উচ্চ রক্তচাপের লক্ষন কি ?
● ক্লান্ত ভাব
● প্রচুর মাথা ব্যাথা ঘাড় ব্যাথা করে
●চোখের দৃষ্টির সমস্যা
●শ্বাস নিতে কস্ট
●.বুক ব্যাথা
●.নাক দিয়ে রক্ত পড়া
●প্রসাবে রক্ত পড়া
➤উচ্চ রক্তচাপে করনীয় কি ?
●.নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
●.স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
●.নিয়ন্ত্রণ জীবনযাপন করুন।
●.ধুমপান ত্যাগ করুন।
●.টেনশন থেকে বিরত থাকুন
➤উচ্চ রক্তচাপ কি ভাবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়?
উচ্চ রক্তচাপ হলে হোমিওপ্যাথি ঔসধ সেবন করলে খুব দ্রুত এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব। লক্ষন ভিক্তিক অনেক হোমিওপ্যাথি ঔষধ রয়েছে । তাই উচ্চ রক্তচাপ হলে অবহেলা না করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের নিকট থেকে পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤আপনার এবং আপনাদের পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা আমাদের লক্ষ্য
➤অনলাইনে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে ঘরে বসে অরজিনাল জার্মানির হোমিওপ্যাথি ঔষধের মাধ্যমে শিশু,নারী ও পুরুষের যাবতীয় রোগের প্রকৃত চিকিৎসা নিন।
➤আমাদের থেকে চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে আপনাকে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।(শুধুমাত্র পূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর–ভিক্তিতে রোগী দেখা হয়।)
➤অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে যা করতে হবে :
➤১ম ধাপ : অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন https://user.besthomeodoctor.com
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে Homeo Health Care App লিঙ্ক টি ক্লিক করে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctorঅ্যাপ টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ওয়েবসাইট লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন Website: https://besthomeodoctor.com এবং ওয়েবসাইটের Appointment বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤২য়ধাপ :Appointment/সাক্ষাৎকার বাটনে ক্লিক করে ফরমটি পুরন করে সাবমিট করুন।
➤৩য় ধাপ : যাদের চেম্বারে এসে চিকিৎসা নেওয়ার মতো পর���স্থিতি নেই তারা ঘরে বসে ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে চাইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর নির্ধারিত সমায় মোবাইলের ডাটা অন করে কাছে রাখুন । আর যারা চেম্বারে আসতে পারবেন তারা সরাসরি চেম্বারে এসে চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤ ৪র্থ ধাপ :চিকিৎসা নেওয়ার পর Prescription/চিকিৎসাপত্র বাটনে ক্লিক করলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে যাবেন।
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤চেম্বারের ঠিকানাঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার -১
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী, মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ01714010479
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤©Email: [email protected]
➤ Google Map: https://maps.app.goo.gl/qBVbDN5GuGf3bwEn7
➤ Website: https://besthomeodoctor.com
➤ অ্যাপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক https://user.besthomeodoctor.com
➤ App : Homeo Health Care https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctor
➤FacebookPage: https://web.facebook.com/healthcarehomeohall
➤Youtube : https://www.youtube.com/channel/UC9XxQK20r7p12XbrnCy2YFA
➤Instagram: https://www.instagram.com/besthomeo
➤Linkedin: https://www.linkedin.com/in/dr-mahmudul-hasan-0a03212aa/
➤Twitter: https://twitter.com/MdDoctor91492
➤Pinterest: https://www.pinterest.com/doctormahmudulhasan/
➤TikTok: https://www.tiktok.com/@dr.mahmudul.hasan
➤Blog: dr-mahmudulhasan.blogspot.com
#উচ্চরক্তচাপ #উচ্চরক্তচাপকমানোরউপায় #উচ্চরক্তচাপেরলক্ষণ #কেনউচ্চরক্তচাপহয় #উচ্চরক্তচাপনিয়ন্ত্রণেরাখারউপায় #উচ্চরক্তচাপকেনহয় #রক্তচাপ #highbloodpressure #highbloodpressure #highbloodpressurecure #highbloodpressuresigns #highbloodpressurechart #lowerhighbloodpressure
Tumblr media
0 notes
dr-narayan-roy · 10 months
Text
শুক্রাণু বাড়াতে বিশেষ ক্ষমতা রাখে শিমুল গাছ.
শিমুল গাছকে আমরা অনেকেই শুধু তুলা গাছ মনে করি। শিমুল গাছের গুণাবলী আমরা অনেকেই জানি না। জানি না শিমুল গাছ দিয়ে কি কি রোগের চিকিত্‍সা করা যায়। আজ আপনাদের শিমুল গাছের ঔষধি গুণ নিয়ে আলোচনা করব—
রোগ চিকিত্‍সায় শিমুল গাছ: বিভিন্ন রোগের চিকিত্‍সায় শিমুল গাছের ব্যবহার সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো
ফোঁড়া: ফোঁড়া হলে শিমুল গাছের ছাল ধুয়ে বেটে, তার ওপর প্রলেপ দিলে উপকার হয়।
যৌবনকালে শুক্রাণু স্বল্পতা: চারা শিমুলগাছের মূল বেটে সাত থেকে দশ গ্রাম নিয়ে তার সঙ্গে একটু চিনি মিশিয়ে দু'বেলা খেলে শুক্রাণু স্বল্পতা দূর হবে।
পোড়া ঘা: শিমুল তুলা নিয়ে তাতে শিমুল গাছের ছাল অর্থাত্‍ মোচরস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিন, ঘা সেরে যাবে।
রক্ত আমাশয়: শিমুলের ছাল ‍চুর্ণ করে এক থেকে দুই গ্রাম মাত্রায় নিয়ে, ছাগল দুধের সঙ্গে মিশিয়ে দু'বেলা খাওয়ালে উপকার হবে।
.
আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।
কলকাতার সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞ।
#লিঙ্গশিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌনঅক্ষমতা, #স্ত্রীমিলনবাসঙ্গমেঅনিহা,
#পুরুষাঙ্গক্ষুদ্রবক্রসরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবেধাতুক্ষয়, #প্রস্রাবেজ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানুস্বল্পতা #পুরুষেরস্বল্পশুক্রাণুরকারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।
• এ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুন 👇
Mobile📱+91-8981518696
• আরো জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি দেখুন 👇
Website 🌍 www.drroysclinic.com
Tumblr media
0 notes
sayantan1 · 1 year
Video
youtube
নিম দাতনের উপকারিতা 2023 | প্রতিদিন নিয়মিত নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে কি হয় জানেন...! #heltech4u ভিডিওটি সম্পর্কে আপনাদের মতামত দিন। ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। ----------------------------------------------------- #নিম_দাঁতন #neem #family limited #benefitsofneem #heltech4u #shortsfeed #shortvideo #viralshorts #youtubeshorts #viralvideo #ytshorts Like | Share | Subscribe * Subscribe Now On YouTube- https://bit.ly/2PHOhWW * Follow Now On Facebook- https://ift.tt/ZlSf1BV Related Tags: নিম দাঁতনের উপকারিতা নিম ডালের উপকারিতা নিম গাছ নিম তেল কিভাবে ব্যবহার করবেন নিমপাতা কিভাবে মাত্র ৭দিন খেলে এলার্জি-চুলকানি-দাদ-এগজিমা কফ-কাশি-শ্বাসকষ্ট ও লিভারের সব রোগ দূর হবে নিমের দাঁতন করলে কি রোজা হবে না দাঁতের সুস্থতায় নিমের ডাল দিয়ে মেসওয়াক নিম তেলের উপকারিতা গাছে নিম তেলের ব্যবহার খালি পেটে নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা নিমের ডাল দিলে দাঁত মাজলে কি হবে নিম দাঁতনের জাদুকরী উপকারিতা নিম তেলের সঠিক ব্যবহার নিমের ডাল দিয়ে মেসওয়াক বাগানে নিম তেলের ব্যাবহার ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা নিম তেল নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা নিম পাতা নিম খোল নিমের ডাল নিমের দাতন করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে কি Home Remedies ডায়াবেটিস কমায় health tips Benefits of neem leaves দাঁতে রক্ত বের হলে এটি ব্যবহার করে দাঁতের সমস্যা তারা এটি ব্যবহার করুন Neem blood sugar Vocal: Sahev Thanks. Heltech4u General Disclaimer: THIS IS FOR OUR EDUCATIONAL PURPOSE PLEASE CONSULT YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES.; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT licensed medical practitioners so always consult professionals in case you need them. Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. by Heltech4U
0 notes
luckytigerbird · 2 years
Text
যে ৪টি ভুলে নষ্ট হচ্ছে আপনার কিডনি
যে ৪টি ভুলে নষ্ট হচ্ছে আপনার কিডনি
কিডনির রোগ নিয়ে কি কেবল কিডনি রোগীরা সচেতন হবেন? নিশ্চয়ই নয়। কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক। নীরবে কারও কিডনি বিকল হতে থাকলেও তেমন কোনো শারীরিক সমস্যা অনুভব করা যায় না। যখন যায়, তখন হয়তো রোগটি জটিল অবস্থায় চলে গেছে। তাই যেকোনো সুস্থ মানুষকেও জানতে হবে কিডনি ভালো রাখার উপায়।   ধূমপান কিডনি অকেজো করে   মানব দেহের ২৫০ ভাগের একভাগ ওজন হলো কিডনি। কিডনিতে সারা দেহের চারভাগের একভাগ রক্ত প্রবাহিত হয়। অর্থাৎ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
healthinfobd · 2 years
Text
থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসা, নিয়ন্ত্রন ও প্রতিরোধ!
থ্যালাসেমিয়া (Thalassemia) একটি জিনঘটিত রক্তের রোগ যা বংশগত ভাবে বাবা-মা’র থেকে বাচ্চাদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়। NCBI এর তথ্য অনুযায়ী সারা বিশ্বে এই রোগের ২৭০ মিলিয়ন বাহক রয়েছে আর যার দ্বারা প্রতি বছর ৩-৪ লাখ অসুস্থ্য শিশু জন্ম গ্রহণ করে থাকে। সচেতনতাই হতে পারে এই রোগের একমাত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
থ্যালাসেমিয়া কি?
প্রথমত জানতে হবে থ্যালাসেমিয়া কি এবং কেমন ধরনের রোগ।এটি কি কোন ছোঁয়াচে রোগ যা মহামারী আকারে করোনার মত ছড়িয়ে পড়তে পারে না;এটি কোন ছোঁয়াচে রোগ নয় তবে এটি একটি প্রাণঘাতী ব্যাধি আর উপযুক্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও সচেতনতা ব্যতীত এই রোগ বংশগত ভাবে ব্যাপক আকারে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হয়ে থাকে।
সাধারণত এই রোগের ক্ষেত্রে শরীরের হিমোগ্লোবিন (Hemoglobin) কণার উৎপাদনে ত্রুটি হয়। হিমোগ্লোবিন হচ্ছে লোহিত রক্তকণিকার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা ফুসফুস থেকে শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন সরবরাহ করার কাজ করে থাকে। আলফা ও বিটা চেইন নামক দুই রকম চেইনের সমন্বয়ে অস্থিমজ্জায় (bone marrow) হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়।
থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে এই দুইটি চেইনের যে কোন একটি অথবা উভয়েই সমস্যা/ ত্রুটি থাকে আর যার দরুন হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন ব্যাহত হয়। ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিনের কারণে লোহিত রক্ত (RBC) কণিকাগুলো তার স্বাভাবিক আয়ুস্কালের (১২০ দিন) আগেই অস্বাভাবিক ভাবে ভেঙে যায়। আর যার ফলে শরীরে দেখা দেয় রক্তস্বল্পতা।
থ্যালাসেমিয়া কেন হয়?
কেন,‌ কিভাবে হয় তথা থ্যালাসেমিয়ার কারণ সম্পর্কে জানা থাকা দরকার কেননা তা রোগ ‌প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। পূর্বেই বলা হয়েছে, ইহা একধরনের জিনগত রোগ যা বংশ পরম্পরায় প্রবাহিত হয়ে থাকে। মা বাবা দুজনেই যদি থ্যালাসেমিয়ার বাহক হয় তবে সে ক্ষেত্রে তাদের সন্তান এই রোগ নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে। যদি মা বাবার যে কোন একজন রোগের বাহক হয়ে থাকে কিন্তু অপরজন ত্রুটিপূর্ণ জিনের বাহক না হয়ে থাকে তবে সে ক্ষেত্রে সুস্থ্য সন্তান জন্ম গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে সন্তান সুস্থ্য হয় তথা থ্যালাসেমিয়ার রোগী না হলেও বাহক হয়ে থাকে যা পরবর্তীতে বংশ পরম্পরায় বিস্তা�� করার সম্ভাবনা রাখে।
থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ কি কি?
থ্যালাসেমিয়ার অনেক গুলো ধরণ রয়েছে যা উপরে বর্ণিত হয়েছে। এই রোগের লক্ষণসমূহ রোগের ধরন ও তীব্রতার উপর নির্ভর করে ভিন্নতর হয়ে থাকে। যেমন: হিমোগ্লোবিন এইচ ডিজিজ এর ক্ষেত্রে জন্ডিস ও প্লীহার বৃদ্ধি দেখা দেয়। আবার আলফা থ্যালাসেমিয়া ৪ এর বেলায় মৃত বাচ্চা প্রসব করে।
অপরদিকে বিটা থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণাবলী জন্মের পরপরই বোঝা যায় না যা পরবর্তীতে ২ বছরের মধ্যে দেখা দেয়। সাধারণত যেই লক্ষণ টি সবচেয়ে প্রকট ভাবে দেখা দেয় সেটি হলো রক্তস্বল্পতা বা (anemia) এনিমিয়া। হেমোগ্লোবিন তথা লোহিত রক্ত কণিকা যথাযথ ভাবে উৎপন্ন (erythropoiesis) হয় না কিন্তু স্বাভাবিক আয়ুস্কালের (১২০ দিন) আগেই অস্বাভাবিক ভাবে ভেঙে যায়। যার দরুন শরীরে তীব্র রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। এছাড়াও আর যে সমস্ত চিহ্ন ও লক্ষণাবলী প্রকাশিত হয় তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
মুখমণ্ডল হলুদ বর্ণের বা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া (yellow, pale face)
চোখ হলুদ বর্ণের হয়ে যায়
ত্বক হলদে হয়ে যায় (Jaundice)
খাওয়াতে অরুচি দেখা দেয় (aversion to food)
অস্বাভাবিক অস্থি বিশেষত মুখের হাড়ের বিকৃতি দেখা যায়
শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি/বেড়ে উঠা ব্যহত হয়
শরীরে অবসন্নতা, ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব হয়
ঘোলাটে প্রস্রাব (dark urine) এবং প্রস্রাবে তলানি দেখা দিতে পারে
প্লীহার বৃদ্ধি (splenomegaly) যার দরুন পেট ফোলা পরিলক্ষিত হয়
If you need any health tips please click it..... Healthinfobd 
# Thalassemia
#Healthinfobd
#bdhealthtips
healthyipsinbangla
2 notes · View notes
ahasan-bhuiyan · 4 years
Text
পাগল কইলো, 'আমারে ফাগল ফাইসো?' : পার্ট -৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকাকালে একবার আমার ভীষণ ঠান্ডা লাগলো। নাক বন্ধ -মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে হচ্ছে। কাশির শাসনে রা বেরুচ্ছে না গলা দিয়ে। যা খাই সবই একই রকম লাগে - দুনিয়া এতো বিস্বাদ আগে বুঝিনি। মনে মনে ভাবতাম - শত্রুর ও যেন কখনো এমন দুরাবস্থা না হয়। যাই হোক, এক সহপাঠীর পরামর্শে ওকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রে গেলাম।বলা রাখা ভালো, ওর অম্বল হয়েছে। সেখানে গিয়ে হলের এক ছোট ভাই কে পেলাম, তার হাত কেটে গড়গড়িয়ে রক্ত ঝড়���ে। সেও ডাক্তার দেখাবে।
প্রথমে গেলাম আমি। যাওয়ার সাথে সাথেই চিকিৎসক মশাই আমার কি সমস্যা জিজ্ঞেস করে কোনো উত্তরের অপেক্ষা না করেই প্রেসক্রিপশন লিখতে শুরু করে দিলেন।  কিছুটা অবাক বিরক্তি নিয়েও অনেক কসরত করেই তার সামনে আমার নরক যন্ত্রণা সবিস্তরে বর্ণনা করতে লাগলাম। কিন্তু কথা বলতে থাকা অবস্থায়ই হটাৎ প্রেসক্রিশন এগিয়ে দিয়ে দেবতুল্য ডাক্তার সাহেব বললেন, "এই ওষুধগুলো তিন বেলা খাবেন"। আমি প্রশ্ন করতে গেলে মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে তিনি বললেন, "এর চেয়ে বেটার ট্রিটমেন্ট পেতে হলে ডিএমসিতে যান নয়তো প্রাইভেট চেম্বার এ যান"। আমি বিষমটি খেয়ে চেয়ার ছাড়তে না ছাড়তেই তিনি জোরে হাঁক ছাড়লেন - next!
ঢুকলো আমার বন্ধু এবং অনুর্ধ এক মিনিটের মধ্যেই তার প্রস্থান এবং সেই ছোট ভাইয়ের এক মিনিট ৩০ সেকেন্ড লেগেছিলো বোধ হয়। মহামান্য ডাক্তার মশাইর তুলো ছিড়তে হয়েছে, তাতে স্যাভলন লাগিয়ে ক্ষতস্থানে ওই তুলো প্রতিস্থাপনের পর তিনি প্রেসক্রিশন লেখায় মনোযোগী হয়েছিলেন। এই বিশাল কর্মযজ্ঞতো আর কম সময় সাপেক্ষ ব্যাপার না ! ছোট ভাই বের হবার পর তিন জনের প্রেস্ক্রিপশনেই দেখলাম দুটো করে ঔষধের নাম লেখা। এবং ঔষধ গুলো একই।
আমাদের গ্রামের 'পাঁচ কেলাশ পাশ' খুরশিদ মিঞা ডাক্তারের কথা খুব মনে পড়ছিলো সে দিন। খুশি ডাক্তারের কাছে যে যেই রোগের জন্যই যেতো তাকেই তিনি প্যারাসিটামল আর কুইনাইন ধরিয়ে দিতেন। তবে, আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। কারণ, আমার শৈশবের বদহজমের রোগটা তিনিই সাড়িয়েছিলেন।
এই দুই মহান চিকিৎসকের নাম মেমোরিতে হঠাৎ হানা দেওয়ার কারণ হলো - যে বিষয়টা সবাই জানে অথচ আমি জানতাম না এমন একটা তত্ত্ব কোভিড রোগের কল্যাণে আবিষ্কারের উত্তেজনা কোনোমতেই সামলাতে পারছিলাম না। আর সেই আবিষ্কার হলো -যে কোনো মহামারী বা অসুখ-বিসুখের  বিস্তরণের সময় সব রোগের মহৌষধের বটিকা ও পত্ত নিয়ে তৎক্ষণাৎ ধরাধামে আবির্ভুত হন এমন মহামবের সংখ্যা এই বঙ্গদেশে অপ্রতুল।
দেশে করোনা রোগের নাম চাউর হওয়া মাত্রই লক্ষ করলাম বাজার থেকে স্যানিটাইজার, হেক্সিসল, স্যাভলন,ডেটল,ব্লিচিং সব উবে গেলো মুহূর্তে! রোগ-গোত্রের এই নবীন সদস্যের এখনো কোনো শত্রু (কেতাবি নাম-প্রতিষেধক) পয়দা হয় নি। একে প্রতিহত করতে যেখানে বিশ্বের বাঘাবাঘা বৈজ্ঞানিকগণ ঘোলাজলে হাবুডুবু খাচ্ছেন, সেখানে মুহূর্তেই এই উপমহাদেশে একেরপর এক থেরাপি চলে আসলো। এই তালিকায় সর্বাগ্রে আসে থানকুনি পাতার নাম। থানকুনি পাতা হলো করোনা রোগের মহৌষধ- এই তত্ত্ব কেউ একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করার পর রাতারাতি থানকুনি'র বন উজাড়! আরো যাদের উপর করোনার গজব পড়েছিলো সেগুলো হলো -নিশিন্দার রস, অড়বড়ই,কালিজিরা, মধু প্রভৃতি।
চট্টগ্রামের হাটহাজারীর এবং নেত্রকোনার কলমাকান্দায় চিকনদন্ডী শৈল্য, ষান্ডার তেল বা কলিকাতা হারবাল জাতীয় ঔষধ বিক্রেতাগণ তো বেশ ঘটা করেই করোনা বটিকা বিক্রি করতে গিয়ে শ্রীঘরে ঢুকলেন। দুআ-দুরুদ আর যন্ত্রমন্ত্র থেরাপিস্টের সংখ্যাটা না হয় অনুল্লেখিতই থাকলো।
আরেকদল গেঁজেল তাত্ত্বিকের কথা না বললে অমার্জনীয় অপরাধ হবে। তাদের মতে, যেহেতু সকল জীবাণুনাশকের মূল উপাদান উচ্চমাত্রার এলকোহল, তাই মাদক সেবনকারীরা কোনোমতেই করোনার দ্বারা আক্রান্ত হবে না। যুক্তিটা যুৎসই বটে !
এদিকে মোদি জী'র ভারত তো করোনা চিকিৎসায় মহাবিপ্লব ঘটিয়ে দিলো ! জনৈক ধর্মগুরু ও গোমাতা রক্ষক ঘোষণা করে বসলেন 'পবিত্র গোমূত্রই হলো করোনার একক ও অদ্বিতীয় দাওয়াই'। আর যায় কই ? রাতারাতি মহাভারতের সব বাজার ছেয়ে গেলো বোতলজাত গোমূত্রে এবং অতি উচ্চদামে বিক্রি হতে থাকলো এই জৈব ঔষধ।  মানুষ ও সংগ্রহ করে পান করতে থাকলো লিটার কে লিটার। শ্রুত আছে কোনো এক গোমূত্র প্রিচার নিজেই গোমূত্র খেয়ে হস্পিটালাইজড হয়েছিলেন !
বর্জ্য - কাহিনী এখানেই ক্ষান্ত হলো না। ধর্মীয় উশৃক্ষলতা ও প্রতিযোগিতা প্রবণ মানুষকে করোনা মলমূত্র পর্যায়ে নামিয়ে ছাড়লো। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ভারতে গোমূত্রের প্রসার ঘটলে মুসলমান আরব ফতোয়াবাজগণ থেমে থাকবেন কেন! কোনো এক ইরানী মহাজ্ঞ জানালেন উঁটমূত্রের করোনা নিরাময় করার সক্ষমতার কথা। আমাদের দেশের মানুষের উপর গুজবের গজব তবু ভালো ননভেজ না হয়ে লতাপাতার উপর দিয়ে গেছে।
এই ঔষধ সমাচার শেষ করার আগে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে চাই বাংলা রম্য সাহিত্যের মুকুটহীন সম্রাট সৈয়দ মুজতবা আলীকে।  তিনি তার 'বেঁচে থাকো সর্দিকাশি' গল্পে লিখেছিলেন- "যে ব্যামোর দেখবেন সাতান্ন রকমের ওষুধ, বুঝে নেবেন, সে ব্যামো ওষুধে সারে না"। করোনার ক্ষেত্রেও হলো তাই। চৈনিক favilavi, জাপানী avigan, ফরাসী hydroxychloroquine কিংবা কলকাতা হোমিওপ্যাথির arsenicum album-30 সবাইকে কাঁচকলা দেখিয়ে কোভিড-১৯ তার সাম্রাজ্য বিস্তার করেই চলেছে; উত্তর থেকে দক্ষিণ মেরু অব্দি বিস্তার লাভ করেছে তার প্রতিপত্তি। এখন অপেক্ষা সত্যি সত্যি তার কোনো হন্তারকের আবির্ভাবের।
3 notes · View notes
24x7newsbengal · 2 months
Link
0 notes
Photo
Tumblr media
সুইট লেমন/Sweet Lemon ( বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় একটি নতুন ফল ) সুইট লেমন সাইট্রাস জাতীয় একটি নতুন ফল যা বাংলাদেশের বিভিন্ন নার্সারিতে স্বল্প পরিসরে ২-৩ বছর ধরে চাষ করা হচ্ছে। এটি একটি বনসাই জাতীয় গাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম হলো- Citrus limetta. গাছটি লম্বায় প্রায় ২-২.৫ ফুট এবং খানিকটা ঝপালো হয়ে থাকে। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেকেই ছাদ বাগান করে থাকে। ছাদ বাগানে লাগানোর জন্য সুইট লেমন খুবই উপযুক্ত একটি গাছ। এবার আসা যাক সুইট লেমন গাছের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যে। সুইট লেমন গাছে সারা বছর থোকায় থোকায় ফল ধরে থাকে। একটি গাছে প্রায় ২০০-২৫০ টি ফল ধরে থাকে। দুই বছর বয়সের একটি গাছ থেকে প্রায় ৫-৬ কেজি ফল পাওয়া যায়। গাছটির ফল ধারণ ক্ষমতা অনেক বেশি। গাছের বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ফলও বেশি ধরবে। অর্থাৎ গাছে পাতার থেকে ফলই বেশি ধরে। এটি দেখতে লেবুর মতোই। তবে এটি মিষ্টি লেবু। কাঁচা অবস্থায় এটি সবুজ বর্ণের হয়ে থাকে এবং পাকলে হলুদ হয়ে যায়। একেবারে মাল্টার কালারের মতো। এই লেবুতে এসিডের পরিমাণ কম থাকে। সুইট লেমনের ব্যবহারঃ যেহেতু এটি নতুন ফল, তাই অনেকেরই কি কাজে সুইট লেমন ব্যবহার করবো এটি জানা নাও থাকতে পারে। আসুন আমরা তা জেনে নেই- সুইট লেমনের সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে বাকলটা খেতে। তবে ভিতরের অংশটাও খায়। ভিতরের অংশটা হালকা টক মাল্টা বা কমলার মতো অনেকটা। এছাড়াও অনেক সময় অতিরিক্ত খাবার খেলে Soft Drinks এর alternative হিসেবে কাজ করে এটি। এটি ত্বকের সৌন্দয্য বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এই ফল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী। নিয়মিত এ ফলের জুস খেলে সঠিকভাবে শরীরে রক্ত সঞ্চালন হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এই ফল খেলে বমি বমি ভাব দূর হয় এবং হজমে সহায়তা করে। এছাড়াও এটি ওজন কমাতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশে সুইট লেমনের সম্ভাবনাঃ বাংলাদেশ বর্তমানে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ফলে সমৃদ্ধ হচ্ছে। ইতোপূর্বে কমলা, বারি মাল্টা-১ চুয়াডাঙ্গা, নওগাঁ, মেহেরপুর, খাগড়াছড়ি, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বানিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে। আশা করা যায়, ভবিষ্যতে সাইট্রাস প্রজাতির এই সুইট লেমনও বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হবে। #নতুন_ফল, #বাংলাদেশে_সুইট_লেমনে_সম্ভাবনা, #সাইট্রাস,#জাতীয়_নতুন_ফল, #সুইট_লেমন #গাছের_বিশেষ_বৈশিষ্ট্যে, #সুইট_লেমন_চাষ, #সুইট_লেমন/#Sweet_Lemon, #সুইট_লেমনের_চাষ_পদ্ধতি, #সুইট_লেমনের_পুষ্টিগুণ, #সুইট_লেমনের_ব্যবহার #Bangladesh_Agriculture_Nursery #bangladeshagriculturenursery (at Bangladesh Agriculture Nursery) https://www.instagram.com/p/CDKz6a9lvUE/?igshid=144wqrtazz42d
1 note · View note
homeopathy79 · 3 months
Text
পাইলস কি?
➤পাইলস কত প্রকার ও কি কি?
➤পাইলসের লক্ষণ কি কি?
➤কি কারনে পাইলস হয় ?
➤পাইলস হলে করনীয় কি?
➤ বিনা অপারেশনে কি ভাবে অর্শ বা পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন ?
পায়ুপথের কোনো রোগ হলেই অধিকাংশ রুগিরা আমাদের কাছে এসে বলে ডাক্তার বাবু আমার পাইলস হয়েছে। কিন্তু পায়ুপথের রোগ মানেই পাইলস নয়। পায়ুপথে নানা রকম সমস্যা হতে পারে। অধিকাংশ রুগিরা এসব সমস্যার কথা গোপন করে রাখেন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করতে অনেক দেরি করে ফেলেন। আবার অনেকেই লজ্জা বা সংকোচের কারণে চিকিৎসকের কাছে যায় না । এতে আস্তে আস্তে রোগ আরও অনেক জটিল হয়ে পড়ে।
➤পাইলস কি ?
পাইলস বলতে আমরা বুঝি মলদ্বারে ফুলে ওঠা রক্তের শিরার একটি মাংসপিণ্ড। এ রূপ রক্তের শিরার মাংসপিণ্ড বা ‘কুশন’ সব মানুষেরই রয়েছে। কিন্তু পাইলস হলে রক্তের শিরা বা মাংসপিণ্ডে ভিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় । মলদ্বারের বাইরে অথবা ভিতরে এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগ মহিলাদের চেয়ে পুরুষের কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
➤পাইলস কত প্রকার ও কি কি ?
পাইলস সাধারানত তিন ধরনের হয়ে থাকে-
১।অভ্যন্তরীণ পাইলস
২। বাহ্যিক পাইলস
৩। আবার কিছু কিছু রুগিদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পাইলস এক সাথে হয়ে থাকে
অভ্যন্তরীণ পাইলস কি ?
এটা মলদ্বারের ভিতরে হয়ে থাকে। এই ধরনের পাইলসের প্রধান উপসর্গ হল মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত ও মলদ্বার বের হয়ে আসা। এবং মল ত্যাগের সমায় অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া করে । মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত হয়। আবার কখন ও কখন ও রক্তপাত না ও হতে পারে । মলদ্বারে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে ।
বাহ্যিক পাইলস কি?
এটা মলদ্বারের মুখে ও বাইরে হয়ে থাকে । মলত্যাগের সমায় বেশি জোরে চাপ দিলে ব্যথা হতে পারে। এ পাইলস দেখতে অনেক টা আঙ্গুরের থোকার মত মনে হয়। মলদ্বারের চারপাশে চুলকায় । রক্তক্ষরণ হতে পারে আবার কখন ও কখন ও না ও হতে পারে ।
৩। যাদের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পাইলস একসাথে হয় তাদের তাদের লক্ষন কি?
অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পাইলস এর উপসর্গ হল এ পাইলস মলদ্বারের ভিতরে ও হয়ে থাকে আবার মলদ্বারের বাহিরে ও হয়ে থাকে এ থরনের পাইলস কে ৪ টি ভাগে ভাগ করা যায় ।
* প্রথম পর্যায় (এ পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাহিরে বের হয়ে আসেনা এটা মলদ্বারের ভিতরেই থাকে )
* দ্বিতীয় পর্যায় (পায়খানার পর পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে এবং তারপর আপনা-আপনি আবার ভিতরে ঢুকে যায় )
* তৃতীয় পর্যায় (পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে এবং নিজের আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে দিতে হয় )
* চতুর্থ পর্যায় (পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে কিন্তু তা আর আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকানো যায় না )
➤ পাইলসের লক্ষণ কি কি?
পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায় তা হল
১। মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়ে যা পাইলসের একটি প্রধান লক্ষন বলা যেতে পারে।
২। মলত্যাগের সমায় মলদ্বার নিচের দিকে নেমে যেতে পারে
৩। মলদ্বারের চারপাশে প্রচুর চুলকানি হতে পারে
৪। মলদ্বার ফুলে যেতে পারে
৫। মলদ্বারে ব্যথা হতে পারে
৬। মলদ্বারে প্রচণ্ড জালা পোড়া হতে পারে ।
➤ কি কারনে পাইলস হয় ?
পাইলস হওয়ার পিছনে যেসব কারণ থাকে সে গুলো হল
১। দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা থাকলে
২। কারোর পুরনো ডায়রিয়া থাকলে
৩ । মলত্যাগের জন্য দীর্ঘসময় টয়লেটে বসে থাকলে
৪। বসে বসে দীর্ঘ সমায় ধরে কোন কাজ করলে
৫। বংশগত কারনে বাবা, মা ,দাদা, দাদি, নানা, নানি কেহর পাইলস হলে থাকলে
৬।আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে
৭।কায়িক পরিশ্রম কম করলে বা অনিয়ন্ত্রিত ভাবে জীবনযাপন করলে
৮। মহিলাদের গর্ভকালীন সময়ে পাইলস হতে পারে
➤ পাইলস হলে করনীয় কি ?
১। আশসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । বেশি ফলমূল, শাকসবজি খেতে হবে।
২।পায়খানা যাতে নরম হয় এবংকোষ্ঠকাঠিন্য না হয় সে জন্য ইসুবগুলের ভুসি ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে সেবঙ্করতে পারেন
৩। প্রতিদিন ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করুন
৪।. মল ত্যাগের সমায় শ্বাস ধরে রাখবেন না।
৫।. দীর্ঘ সময় ধরে টয়লেটে বসে থাকা যাবে না ।
৬। প্রতিদিন ব্যায়াম করুন, এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ।
৭। অতিরিক্ত গরুর মাংশ খাওয়া যাবে না । চর্বিযুক্ত ,মশলা যুক্ত খাবার, ফাস্টফুড ইত্যাদি পরিহার করতে হবে ।
৮ ) পায়ুপথ পরিষ্কার রাখতে হবে ।
৯) উষ্ণ গরম পানি দিয়ে দিনে কয়েকবার ভিজিয়ে নিতে পারেন ।
১০) পাইলস ফুলে গেলে সেখানে বরফ লাগাতে পারেন ।
১১।প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
➤ বিনা অপারেশনে কি ভাবে অর্শ বা পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন
পাইলস হলে হোমিওপ্যাথি ঔসধ সেবন করলে খুব দ্রুত বিনা অপারেশনে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব। লক্ষন ভিক্তিক অনেক হোমিওপ্যাথি ঔসধ রয়েছে । তাই পাইলস হলে দেরি না করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের নিকট থেকে পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤আপনার এবং আপনাদের পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা আমাদের লক্ষ্য
➤অনলাইনে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে ঘরে বসে অরজিনাল জার্মানির হোমিওপ্যাথি ঔষধের মাধ্যমে শিশু,নারী ও পুরুষের যাবতীয় রোগের প্রকৃত চিকিৎসা নিন।
➤আমাদের থেকে চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে আপনাকে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।(শুধুমাত্র পূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর–ভিক্তিতে রোগী দেখা হয়।)
➤অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে যা করতে হবে :
➤১ম ধাপ : অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন https://user.besthomeodoctor.com
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে Homeo Health Care App লিঙ্ক টি ক্লিক করে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctorঅ্যাপ টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ওয়েবসাইট লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন Website: https://besthomeodoctor.com এবং ওয়েবসাইটের Appointment বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤২য়ধাপ :Appointment/সাক্ষাৎকার বাটনে ক্লিক করে ফরমটি পুরন করে সাবমিট করুন।
➤৩য় ধাপ : যাদের চেম্বারে এসে চিকিৎসা নেওয়া��� মতো পরিস্থিতি নেই তারা ঘরে বসে ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে চাইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর নির্ধারিত সমায় মোবাইলের ডাটা অন করে কাছে রাখুন । আর যারা চেম্বারে আসতে পারবেন তারা সরাসরি চেম্বারে এসে চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤ ৪র্থ ধাপ :চিকিৎসা নেওয়ার পর Prescription/চিকিৎসাপত্র বাটনে ক্লিক করলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে যাবেন।
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বা��লাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤চেম্বারের ঠিকানাঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার -১
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী, মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ01714010479
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤©Email: [email protected]
➤ Google Map: https://maps.app.goo.gl/qBVbDN5GuGf3bwEn7
➤ Website: https://besthomeodoctor.com
➤ অ্যাপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক https://user.besthomeodoctor.com
➤ App : Homeo Health Care https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctor
➤FacebookPage: https://web.facebook.com/healthcarehomeohall
➤Youtube : https://www.youtube.com/channel/UC9XxQK20r7p12XbrnCy2YFA
➤Instagram: https://www.instagram.com/besthomeo
➤Linkedin: https://www.linkedin.com/in/dr-mahmudul-hasan-0a03212aa/
➤Twitter: https://twitter.com/MdDoctor91492
#piles #hemorrhoids #hemorroidstreatment #pilestreatmentathome #pilessymptoms #pilesprevention #pilessurgery #pilesdoctor #pileshospital #pilesmedicine #pilescream #pilesupchar #pilestreatmentinhomeopathy #pilestreatmentinayurveda #pilestreatmentinnaturopathy #pilestreatmentinhome #pilestreatmentinhospital
Tumblr media
1 note · View note
Photo
Tumblr media
“বেশ কয়েকদিন ধরে তোকে দেখছিনা কেন? ক্লাসেও আসিস না! কি হইছে?” কাফির দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলো তাহমিদ। “দেখবি কি করে! আমার যে জ্বর যাচ্ছে সেটা ত খেয়াল রাখিস না” কিছুটা রেগেই উত্তর দিলো কাফি। “জ্বর! কি বলিস! কবে থেকে? তুইও ত কিছু জানালি না। ডাক্তার দেখাইছিস?” এক নিশ্বাসে সবগুলো প্রশ্ন করে বসলো তাহমিদ। “না, ডাক্তার দেখাইনি। জ্বর হুট করে আসে যায়। আর মাথা আর ঘাড় ব্যথা। লাইটের আলো চোখে পড়লে ত আরো মাথা ব্যথা বেড়ে যায়” বিষন্ন কণ্ঠে জানালো কাফি।
শুনে কিছুক্ষণ চুপ দুইজন। খানিকবাদে তাহমিদ বললো, “চিন্তা করিস না। শুনে মনে হচ্ছে মাইগ্রেন এর সমস্যা। আমারো লাইটের আলোতে মাথা ব্যথা হয় মাঝে মধ্যে। আর জ্বর ত সিজন পরিবর্তন হওয়ায় সবারই হচ্ছে। জ্বরের ওষুধ আজকেই কিনে নিয়ে যাবি।” তাতে নিরবে সায় জানালো কাফিও।
এতোক্ষণ আমরা দুইজন বন্ধুর মধ্যকার একটি অতি সাধারণ কথোপকথন পড়লাম। উপরের ঘটনাটি আমাদের সাথে হলে হয়তো আমরাও ঠিক এভাবেই জ্বরের জন্য নাপা জাতীয় ওষুধ খাওয়ার কথা বন্ধুকে বলতাম। কিন্তু এই জ্বর ও তীব্র মাথা ব্যথা হতে পারতো আরো অনেক সমস্যার লক্ষণ। তেমনি একটি সমস্যা নিয়ে আজ আমরা জানবো।
মানুষের মস্তিষ্ক তিনটি সুরক্ষা স্তর দ্বারা আবৃত- ড্যুরা স্তর, অ্যরাকনয়েড স্তর ও পিআ স্তর। এই তিনটি সুরক্ষা স্তরকে একত্রে বলা হয় মেনিনজেস যা আমাদের সম্পূর্ণ মস্তিষ্ক ও সুষুম্নাকাণ্ডকে ঢেকে রাখে। আর এই মেনিনজেসে কোনো ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণে ব্যথা হলে তখন সেটাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলে মেনিনজাইটিস(মেডিকেলের ভাষায় কোনো শব্দের শেষে itis দ্বারা প্রদাহ বোঝায়)। মেনিনজাইটিস এর অস্তিত্ব মিলে প্রাচীন ইতিহাসেই। হিপোক্রিটাস তার কাজের মাঝে এর বিবরণ দিয়ে গেছেন বলে ধারণা করা হয়। এমনকি ইবনে সিনাও এই মেনিনজাইটিস সম্পর্কে জানতো যদিও তখন এই সমস্যাকে বলা হত ‘ড্রপসি’। থমাস উইলসের বিবরণ থেকে ১৬৬১ সালে জ্বরসহ মেনিনজাইটিস সমস্যায় আক্রান্ত রোগীর খোঁজ মিলে।১৭৬৮ সালে যক্ষার জীবাণু সংক্রমিত মেনিনজাইটিস এর বিবরণ মিলে স্যার রবার্ট হুইট একটি রিপোর্টে।গেস্পার্ড ভিয়োসসে, এলিসা নর্থ, আন্দ্রে মেথ্যিও সহ আরো বেশকয়েকজন তখন জেনেভা, ইউরোপ ও আমেরিকাতে এর বর্ণনা দেয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে মেনিনজাইটিস এর লক্ষণ সম্পর্কে মানুষ বিস্তারিত জানতে পারে।১৮৮২ সালে রাশিয়ান পদার্থবিজ্ঞানী ভ্লাদিমির কার্ণিগ ও ১৯০৯ সালে পোল্যান্ডের বিজ্ঞানী জোসেফ ব্রডযিন্সকি মেনিনজাইটিসের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দেয়।
জেনেভাতে ১৮০৫ সালে ও আফ্রিকাতে ১৮৪০ সালে সর্বপ্রথম এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ১৯০৫ থেকে ১৯০৮ সালের মাঝে এটি নাইজেরিয়াতে ভয়ানক আকার ধারণ করে, মারা যায় অনেক মানুষ। তখন মানুষ মেনিনজাইটিস সম্পর্কে না জানলেও এখন বিজ্ঞানের আধুনিকতায় মেনিনজাইটিস আজ আর অজানা নয়। মেনিনজাইটিক সমস্যায় প্রথম দিকে ফ্লু বা সর্দিকাশির মতো সাধারণ জ্বরের উপসর্গ থাকে। দুই বছরের বেশি বয়সীদের পরে আরো যে সমস্যাগুলো দেখা দেয়- (১)হঠ���ৎ তীব্র জ্বর হয়।প্রচণ্ড মাথা ব্যথা হয়, যা সাধারণ মাথা ব্যথার মতো নয়। (২)ঘাড় শক্ত হয়ে যায়, এদিক-ওদিক নাড়ানো কঠিন হয়। (৩)প্রায় ৭৫ শতাংশ রোগী জ্বরে অজ্ঞান হয়ে যায়।সাথে খিঁচুনি দেখা দেয়। (৪)ঘুম-ঘুম ভাব হয়, হাঁটতে অসুবিধা হয়। (৫)আলোর দিকে তাকাতে তীব্র অস্বস্তি বোধ (৬)কানের মধ্যে সংক্রমণের ফলে ঘা ও বধিরতা সৃষ্টি হয়। (৭)হাত-পা অবশ হয়, নাড়ানো যায় না। (৮) দৃষ্টিভ্রম হয়, একই বস্তু একাধিক দেখা যায়। (৯) কথা বলতে অসুবিধা হতে পারে।
মেনিনজাইটিসে মস্তিষ্কের সমস্যা ছাড়াও শরীরের অন্যান্য স্থানেও সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন—ফুসফুসে ঘা হওয়া ও শ্বাসকষ্ট হওয়া, সেফটিসেমিয়ার কারণে গিঁটে গিঁটে ব্যথা হওয়া, অনুচক্রিকা রক্ত উপাদান কমার কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত ঝরা।
নবজাতকের শিশুর ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়গুলো হলো- ভীষণ জ্বর থাকে, ঘাড় ও শরীর শক্ত হয়ে আসা, অনবরত কান্না, দুর্বল হয়ে যাওয়া, সারাক্ষণ ঘুম-ঘুম ভাব, শরীর ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া, বমি করা, মাথার তালুর নরম জায়গা ফুলে ওঠা, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি।
মেনিনজাইটিসের কারণঃ অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেনিনজাইটিসের কারণ হল বিভিন্ন প্রকারের ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাস। তাছাড়া বিভিন্ন পরজীবীও এর জন্য দায়ী। ক)ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিস: বয়সভেদে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ভিন্ন ভিন্ন ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিসের জন্য দায়ী। সদ্যজাত থেকে শুরু করে ৩ মাস বয়সী শিশুর ক্ষেত্রে প্রধানত গ্রুপ-বি স্ট্রেপটেকক্কি ও লিস্টেরিয়া জনিত মেনিনজাইটিস হয়ে থাকে।পরিণত শিশুদের মেনিনজাইটিসের জন্য দায়ী নাইসেরিয়া মেনিনজাইটিডিস, স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনিয়া এবং হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপ-বি।
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে শতকরা ৮০ ভাগ ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিসের কারণ নাইসেরিয়া মেনিনজাইটিডিস ও স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনিয়া, মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস ইত্যাদি। পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তির ক্ষেত্রে লিস্টেরিয়া মনোসাইটোজিনেসিস জনিত মেনিনজাইটিসের হার অনেক বেশি।
খ) ভাইরাল মেনিনজাইটিস: ভাইরাস জনিত মেনিনজাইটিস ব্যাকটেরিয়া জনিত মেনিনজাইটিসের চাইতে তুলনামূলক ভাবে কম বিপদজনক। ভাইরাল মেনিনজাইটিসের প্রধান জীবানু এন্টেরোভাইরাস। এর বাইরেও কিছু ভাইরাস এই রোগের সৃষ্টি করে যা মশার মাধ্যমে একজনের কাছ থেকে অন্য জনে ছড়াতে পারে। যেসব ভাইরাস দিয়ে ভাইরাল মেনিনজাইটিস হয় তাদের মধ্যে আছে- মাস্পস ভাইরাস, হার্পিস ভাইরাস, মিসেলস ভাইরাস, ইনফ্লুয়েন্সা ভাইরাস, চিকেনপক্স ভাইরাস, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস, বিভিন্ন আরবোভাইরাস ইত্যাদি।
ঘ)ফাংগাল মেনিনজাইটিস: ফাঙ্গাস বা ছত্রাক দিয়েও মেনিনজাইটিস হতে পারে। ফাংগাল মেনিনজাইটিসের প্রধান জীবানু ক্রিপটোকক্কাস নিউফরমান্স। ফাংগাল মেনিনজাইটিসের প্রকোপ আফ্রিকা মহাদেশে সবচাইতে বেশি এবং তা ২০-২৫% এইডস আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর কারণ। অন্য যেসব ফাংগাস মেনিনজাইটিস ঘটায় সেগুলো হলো হিস্টোপ্লাজমা ক্যাপসুলাটাম, কক্কিডায়োআইডেস ইমিটিস, ব্লাস্টোমাইসেস ডার্মাটাইটিস, ক্যানডিডা স্পেসিস প্রভৃতি।
ঘ) প্যারাসাইটিক মেনিনজাইটিস: এই ধরনের মেনিনজাইটিসের প্রধান প্রধান জীবাণু অ্যানজিওস্ট্রনজাইলাস ক্যানটোনেসিস, গ্যান্থোসটোমা স্পিনিজেরাম, সিস্টোসোমা প্রভৃতি। এটি সাধারণত খাদ্য, পানি ও মাটির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। এই মেনিনজাইটিস যে কারো হতে পারে, তবে যাদের কানে ,গলা বা নাকে অথবা সাইনাসে ইনফেকশন থাকে তাদের বেশি হয়। এর কারণ এ ধরণের ইনফেকশন সাধারণত যে ধরণের জীবাণু দিয়ে হয়, সেগুলো মেনিনজাইটিসও করতে পারে।
জীবাণুর বাইরেও কিছু কারণে মেনিনজাইটিস হতে পারে যার মধ্যে ক্যান্সারের বিস্তৃতি, কিছু বিশেষ ওষুধ সেবন (পেইনকিলার জাতীয় ওষুধ, ইমিউনোগ্লোবিন, অ্যান্টিবায়োটিক), কানেকটিভ টিস্যু ডিজঅর্ডার উল্লেখযোগ্য।
যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মেনিনজাইটিস অতি অল্প সময়ের মাঝে শরীরে লক্ষণ প্রকাশ করে থাকে হয়ে, তবে দীর্ঘমেয়াদি মেনিনজাইটিসও হতে পারে। তাই বলা হয় মেনিনজাইটিস দুই ধরনের- অ্যাকিউট মেনিনজাইটিস যা জীবাণু প্রবেশের দুই সপ্তাহের মধ্যে হয় এবং ক্রনিক মেনিনজাইটিস যা জীবাণু শরীরে প্রবেশের চার সপ্তাহ বা তার বেশি সময় পরে প্রকাশ পায়।
তীব্র মাথা ব্যথার কারণঃ মেনিনজাইটিসে যে মারাত্মক প্রদাহ হয় তার কারণ ব্যাকটেরিয়ার সরাসরি আক্রমণ নয় বরং ব্যাকটেরিয়ার কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে অনুপ্রবেশের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধকারী সিস্টেমের প্রতিরোধের চেষ্টা। মস্তিষ্ক ব্যাকটেরিয়া কোষের উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধকারী সিস্টেম বেশি পরিমাণ সাইটোকাইন ও হরমোন জাতীয় পদার্থ নিঃসরণ করে, এতে করে ব্লাড ব্রেইন রেরিয়ার দুর্ভেদ্য থেকে ভেদ্য হয়ে উঠে এবং রক্তনালী থেকে তরল নির্গত হয়ে মস্তিষ্ক ফুলে উঠে। এমতাবস্থায় বেশি বেশি শ্বেত রক্ত কণিকা সেরেব্রো স্পাইনাল ফ্লুইডে প্রবেশ করে, চাপ বৃদ্ধি পায় এবং প্রদাহ আরও তীব্রতর হয়ে উঠে।
চিকিৎসাঃ রোগীর মেরুদণ্ডের ভেতর থাকা কশেরুকা থেকে সিএসএফ (এক ধরনের তরল পদার্থ, যা মস্তিষ্ক ও কশেরুকার ভেতর থাকে) বের করে তা পরীক্ষা করা হয়। সিএসএফে কোষসংখ্যা, প্রোটিন, গ্লুকোজের পরিমাণ এবং সিএসএফের গ্রাম স্টেইন, কালচার পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করা হয়। সঙ্গে কিছু কিছু ক্ষেত্রে রক্তের কালচার এবং সিবিসি ইত্যাদি পরীক্ষা করা হয়। রোগ নির্ণয়ের আগে শুধু লক্ষণ দেখেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে, কারণ দ্রুত চিকিৎসা না শুরু করলে জীবন সংশয় দেখা দিতে পারে। ভাইরাসঘটিত মেনিনজাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণেও ভালো হতে পারে। এ ক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা না নিলেও চলে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম, যথেষ্ট পানি ও তরল পান, জ্বর ও মাথা ব্যথার জন্য ওষুধ সেবন করলেই চলে। ব্যাকটেরিয়াজনিত মেনিনজাইটিসে বহু ক্ষেত্রে মৃত্যু হতে পারে। তবে রোগাক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যথাযথ ও উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা প্রয়োজন। মেনিনজাইটিস প্রতিরোধ মেনিনজাইটিস প্রতিরোধে ভ্যাকসিন বা টিকা আছে। আবার শিশু বয়সে আরো কিছু টিকা নিলে পরোক্ষভাবে তা মেনিনজাইটিস প্রতিরোধ করতে পারে। এগুলো হচ্ছে- MMR(এমএমআর বা মিসেলস-মাম্পস-রুবেলা), চিকেনপক্স, এইচআইবি বা হিব, নিউমোনিয়ার টিকা ইত্যাদি। ১৯৮০ সালের গোড়ার দিকে বিশ্বের অনেক দেশ তাদের বাচ্চাদের জন্য নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচিতে হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপ-বি’র টিকা অর্ন্তভুক্ত করেছে, কারণ এই জীবাণু ইনফ্লুয়েঞ্জার পাশাপাশি মেনিনজাইটিস সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। মেনিনগোকক্কাস ভ্যাকসিন গ্রুপ-এ, সি, ডাব্লিও-১৩৫ এবং ওয়াই মেনিনজাইটিসের বিরুদ্ধে কার্য্যকরী প্রতিরোধ গড়ে তোলে যা সর্বোচ্চ প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করে। এখানে লক্ষ্য করা যেতে পারে যে, যে সব দেশে মেনিনগোকক্কাস গ্রুপ-সি এর ভ্যাকসিন ব্যবহৃত হচ্ছে সেখানে মেনিনজাইটিসের প্রকোপ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গিয়েছে।
বাংলাদেশেও মেনিনজাইটিসের বিরুদ্ধে কার্যকর ও মানসম্পন্ন ভ্যাকসিন বাজারে প্রচলিত আছে যা সর্বোচ্চ প্রতিরক্ষা দেয়।সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় নিউমোকক্কাল মেনিনজাইটিস এবং হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপ বি-এর টিকা শিশুদের বিনা মূল্যে প্রদান করছে। মেনিনগোকক্কাস ভ্যাকসিন গ্রুপ-এ, সি, ডাব্লিও-১৩৫ এবং ওয়াই-এর সুবিধা:
১। শরীরে মেনিনজাইটিসের বিরুদ্ধে দীর্ঘস্থায়ী প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। ২। ২ বছর বয়স থেকে ব্যবহার করা যায়। ৩। একবার ব্যবহার করলে পরবর্তীতে আর দিতে হয় না।
মেনিনজাইটিস এখন সহজে ভ্যাকসিন ও চিকিৎসার মাধ্যমে কাটিয়ে উঠা যায় বলে একে অবহেলা করার কোনো সু্যোগ নেই। ১৯৯১-২০১০ সালে আফ্রিকার দেশগুলোতে মেনিনজাইটিস আক্রান্ত প্রায় ১০লাখ রোগীর মাঝে মারা যায় প্রায় ১লাখ। কেবলমাত্র ২০০৯ সালেই ৮০হাজার আফ্রিকান এই মেনিনজাইটিসে আক্রান্ত হয় এবং সেখানেও মারা যায় ৪ হাজারের বেশি মানুষ। আফ্রিকাতে ২০১৩ সালে এই রোগে আক্রান্ত ১২৪৬৪টি রোগীর মাঝে মারা যায় ১১৩১ জন এবং ২০১৪ সালে ১৪৩১৭ জনের মাঝে মারা যায় ১৩০৪জন।[তথ্যসূত্রঃ Global Health Obserbatory(GHO) Data] আমেরিকাতেও প্রতিবছর প্রায় ৪০০০ মানুষ ব্যাকটেরিয়াজনিত মেনিনজাইটিস এ আক্রান্ত হয় এবং সেখানেও প্রায় ৫০০জনের অধিক মানুষ মারা যায়। নিউমোকক্কাল মেনিনজাইটিস এ আক্রান্ত হয় প্রায় ৬০০০ জন ও মেনিনগোকক্কাল মেনিনজাইটিসে ২৬০০জন।(তথ্যসূত্রঃ Statistics of Meningitis, Florida Hospital)
মেনিনজাইটিস এমন একটি রোগ যা ভয়াবহ অাকার ধারণ করলে চিকিৎসার জন্য ২৪ ঘণ্টারও কম সময় পাওয়া যায়। তাই মেনিনজাইটিসের কোনো উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। সঠিক সময়ে টিকা নেয়ার মাধ্যমে নিজেকে, নিজের পরিবারকে নিরাপদ রাখার পাশাপাশি তৈরি করতে হবে জনসচেতনতাও।
1 note · View note
dr-narayan-roy · 10 months
Text
শারীরিক মিলনের পাঁচ সুবিধে, জেনে রাখুন আপনিও
সারাদিনের ব্যস্ততার পর কিছুক্ষণের একান্ত সময় বের করে পরস্পরের ঘনিষ্ঠ হওয়া। আদরের চরমতম মুহূর্তে নিবিড় করে চিনে নেওয়া পরস্পরকে। শারীরিক ঘনিষ্ঠতার তুঙ্গ মুহূর্তে বুঝে নেওয়া পরস্পরের মনের গোপনতম খবরটাও। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে যৌনতা শুধু এটুকুতেই সীমাবদ্ধ নয়! বরং যৌনতার কিছু সুবিধে রয়েছে যা স্বাস্থ্যের দিকটাও খেয়াল রাখে!
1. দূরে রাখে রোগভোগ-
সর্দিকাশি, জ্বরজারি মাঝেমাঝেই ভোগায় আপনাকে? এ সব রোগ ঘন ঘন হওয়া মানে কিন্তু আপনার শরীরের ইমিউনিটি অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তেমন জোরালো নয়। জানেন কি, এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করে তুলতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে নিয়মিত যৌন সম্পর্ক।
2. হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে-
ডাক্তারেরা বলেন, দিনে 20 মিনিট হাঁটলে যে ফল হয়, এক একটা সেক্স সেশন থেকেও সেই একই ফল পাওয়া যায়। সেক্সের সময় অ্যাকটিভ পার্টনারের হৃদস্পন্দনের গতি মিনিটে 120 বিট পর্যন্ত বেড়ে যায়। কাজেই  সেক্সকে আমরা হালকা ব্যায়ামের সঙ্গে তুলনা করতেই পারি, আর ব্যায়ামের যা যা সুফল সব কিছুই আপনাকে দিতে পারে শারীিরক ঘনিষ্ঠতা।
3. ঝলমলে ত্বকের চাবিকাঠি-
নিয়মিত যৌন সম্পর্কে যাঁরা লিপ্ত হন, তাঁদের ত্বক অনেক বেশি ঝলমলে, তারুণ্যে ভরপুর হয়। শারীরিক ঘনিষ্ঠতা শরীরের রক্ত সংবহন বাড়িয়ে তোলে, ফলে ত্বকে অক্সিজেন পৌঁছোয় বেশি। এর ফলে শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে টক্সিনও বেরিয়ে যায়।
4. ব্যথাযন্ত্রণা থেকে মুক্তি-
খামোকা পেনকিলার খেয়ে শরীরের বারোটা বাজাবেন না, বরং ভরসা রাখুন আদরে। গবেষণা বলছে, শারীরিক ঘনিষ্ঠতা, স্পর্শ, ফোরপ্লে এবং ইন্টারকোর্সের মাধ্যমে শরীরে যে সব কেমিক্যাল তৈরি হয়, তা ব্যথাযন্ত্রণার বোধকে দূরে রাখে। ঋতুস্রাবের আগে পেটের ক্র্যাম্প, মাইগ্রেন, ক্লাস্টার হেেডক, টেনশনজনিত মাথাব্যথার মতো একগুচ্ছ অসুস্থতা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন খুব সহজেই।
5. গাঢ় ঘুমের সন্ধানে-
মুঠো মুঠো ঘুমের বড়ি না খেয়ে পরেরবার ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটু শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে দেখুন তো! দেখবেন ঘুম আসবে সহজেই। সেক্সের পর রক্তে অক্সিটোসিনের মাত্রা বাড়ে আর কর্টিসলের পরিমাণ কমে যায়। অক্সিটোসিন হরমোনের প্রভাবে আপনার মনে সঙ্গীর প্রতি আকর্ষণ বাড়িয়ে তোলে।
.
আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।
কলকাতার সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞ।
#লিঙ্গশিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌনঅক্ষমতা, #স্ত্রীমিলনবাসঙ্গমেঅনিহা,
#পুরুষাঙ্গক্ষুদ্রবক্রসরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবেধাতুক্ষয়, #প্রস্রাবেজ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানুস্বল্পতা #পুরুষেরস্বল্পশুক্রাণুরকারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।
• এ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুন 👇
Mobile📱+91-8981518696
• আরো জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি দেখুন 👇
Website 🌍 www.drroysclinic.com
Tumblr media
0 notes
tinybaskett · 2 years
Text
কিডনি কিভাবে পরিষ্কার করলে সারাজীবন সুস্থ্য থাকবে, পাথর হবে না?
আপনার কিডনি কি সুস্থ্য আছে? আপনি নিজেই কিভাবে আপনার কিডনি রোগ শনাক্ত করবেন? এবং কিডনি কিভাবে পরিষ্কার করলে সারাজীবন আপনার কিডনি সুস্থ্য থাকবে? কিভাবে কিডনি পরিষ্কার করলে কিডনিতে কোন ধরনের রোগ বা পাথর হবে না?
এই বিষয় নিয়ে আজকের এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
প্রিয় পাথক শুরুতেই আমি ছটফট ১৩টি লক্ষণের কথা বলব যেগুলো উপসর্গ প্রকাশ পেলেই বুঝবেন কিডনিতে সমস্যা আছে।
এক নম্বরঃ প্রস্রাবের সময় ব্যথা।
দুই নম্বরঃ প্রস্তাবের রঙের পরিবর্তন হয়ে যাওয়া অর্থাৎ প্রস্রাব ঘন হয়ে যাওয়া।
তিন নম্বরঃ প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া।
চার নম্বরঃ দেহে ফোলা ভাব।
পাঁচ নম্বরঃ সবসময় শীত অনুভব হওয়া, এমনকি প্রচণ্ড গরমের সময় যদি আপনার শীত শীত লাগে বুঝবেন কিডনিতে সমস্যা আছে।
ছয় নম্বরঃ মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া।
সাত নম্বরঃ বমি বমি ভাব।
আট নম্বরঃ ত্বকের মধ্যে. ফুসকুড়ি এলার্জি দাদ হওয়া।
নয় নম্বরঃ পিঠ এবং কোমরে প্রচন্ড ব্যথা বেড়ে যাওয়া।
দশ নম্বরঃ ছোট ছোট শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া।
প্রিয় পাথক এগুলো দেখলেই দ্রুত সিরাম ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করি আপনার কিডনির কন্ডিশনটা জেনে নিন। আরও তিনটি লক্ষণ আছে তাহলে যদি কিডনিতে পাথর হয় তাহলে।
এগার নম্বরঃ অনেক সময়ই খুব ছোট ছোট পাথর প্রস্রাবের সঙ্গে যেতে পারে।
বার নম্বরঃ এছাড়া প্রস্রাবে অত্যাধিক ফেনা হওয়া এবং
তের নম্বরঃ প্রস্রাবের সঙ্গে প্রোটিন যাওয়া বা চোখের চারপাশ ফুলে যাওয়া চোখের চারপাশে পানি জমে যাওয়া এগুলো কিন্তু কিডনি রোগের লক্ষণ।
Tumblr media
এরকম কোন লক্ষণ আপনার দেহের থাক বা না থাক আপনি আপনার কিডনিকে প্রতি মাসে ২ বার করে পরিষ্কার করুন এটি করার জন্য সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে কম সময় যে রেমেডি আপনি প্রস্তুত করবেন তার জন্য মাত্র চারটি উপাদানের প্রয়োজন।
১০০গ্রাম ধনেপাতা
পরিমানমত লবণ
একটি সম্পূর্ণ লেবুর
এক চামচ গোটা জিরা…………….
বাকি অংশঃ https://www.tinybaskett.com/2022/04/kidney-detoxify-remedy.html
0 notes
masud625-blog · 2 years
Text
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (লিঙ্গ শিথিলতা) বা লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা
🔸আপনি কি যৌন বা সেক্স সমস্যায় ভুগছেন??? •সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞ। পুরুষের যৌন সমস্যার সমাধান #যৌন_সমস্যা #পুরুষত্বহীনতা #ধাতু_দুর্বলতা #ধ্বজভঙ্গ     ডঃ মোঃ জামান খান   ফোন 01717-499374   🛑 আমাদের অনেকেরই ধারণা যে, #লিঙ্গ হয়তো #বড় করা সম্ভব নয়। কিন্তু সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে লিঙ্গ অবশ্যই পরিমাণমতো বড়, মোটা ও শক্তিশালী করা সম্ভব।বিভিন্ন কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। যেমন- ·🛑#হস্তমৈথুনের কারণে লিঙ্গের শিরা-উপশিরাগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে লিঙ্গ শিথিল ও ছোট হয়ে যেতে পারে।· 🛑#প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের সমস্যার কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে।· 🛑#লিঙ্গে রক্তের চাপ কম আসার কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে।· 🛑লোহিত রক্তকণিকার স্বল্পতার জন্য লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে।· 🛑 হার্টের শক্তি কমে যাওয়ার মাধ্যমে লিঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহ কমে গেলে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। ·🛑 মানসিক সমস্যা ও দুশ্চিন্তার কারণেও লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। 🚨🛑এছাড়া আরো অনেক কারণে লিঙ্গ ছোট হয়ে যেতে পারে। সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে লিঙ্গের ছোট হবার কারণ বের করে উন্নত #হোমিও #চিকিৎসা নিলে অবশ্যই #লিঙ্গের আকার বড় করা সম্ভব। আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন। ✅1️⃣ লিঙ্গ নরম ,দুর্বল একবার স্ট্রং হলে দ্বিতীয় বার স্ট্রং হতে চায় না ✅2️⃣হস্তমৈথুন বা হাত দিয়ে সব শেষ করে ফেলেছেন ✅3️⃣আপনার গোপন অঙ্গ ছোট ও নরম থাকে ✅4️⃣পুরুষলিঙ্গ ১ -২ ইঞ্চি মোটা, স্ট্রং করতে চান ✅5️⃣ অল্প উত্তেজনায় লিঙ্গের মাথায় লালা চলে আসে ✅6️⃣ অসময়ে বীর্যপাত হয়ে যায় ✅7️⃣যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এক রাতে 2-3 বার মিলন করতে চান ✅8️⃣মিলনে সঙ্গীকে পূর্ন তৃপ্তি দিতে ব্যার্থ ✅9️⃣বীর্য জলের মত পাতলা ✅🔟অতি দ্রুত বীর্যপাত হয় ✅1️⃣1️⃣পুরুষত্বহীনতা ও যৌন দুর্বলতা আছে ✅1️⃣2️⃣লিঙ্গ ঢুকানোর সাথে সাথে আউট হয়ে নেতিয়ে পড়ে, ✅1️⃣3️⃣আগের মতো আর আগ্রহ নাই। ✅1️⃣4️⃣বার বার মিলন করার ইচ্ছা থাকলেও প্রিয় তমার কাছে যেতে ভয় পাচ্ছেন ✅ পুরুষের যেকোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান। ✅ ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (লিঙ্গ শিথিলতা) বা লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা। ✅ পুরুষত্বহীনতা বা যৌন অক্ষমতা। ✅ দ্রুত বীর্যস্খলন/বীর্যপাত বা শীঘ্রপতন। ✅ লিঙ্গ ক্ষুদ্র, বক্র এবং সরু বা চিকন। ✅ স্ত্রী মিলন বা সঙ্গমে অনীহা। ✅ শুক্রতারল্য এবং শুক্রাণু স্বল্পতা। #যৌন_অক্ষমতা #শুক্রতারল্য #লিঙ্গ_শিথিলতা #স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা #পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু  #শুক্রানু_স্বল্পতা #লিঙ্গ_শিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌন_অক্ষমতা, #স্ত্রী_মিলন_বা_সঙ্গমে_অনিহা, #পুরুষাঙ্গ_ক্ষুদ্র_বক্র_সরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবে_ধাতু_ক্ষয়, #প্রস্রাবে_জ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানু_স্বল্পতা #পুরুষের_স্বল্প_শুক্রাণুর_কারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। .
0 notes
Text
শীতে যে পাঁচ খাবার অবশ্যই খাবেন
শীতে শরীর সুস্থ রাখা বেশ চ্যালেঞ্জের। এ সময় ঠান্ডা, ফ্লু, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেন লেগেই থাকে। শরীরের যত্নের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর থেকে শীত উপভোগ করতে তাই কিছু খাবার রাখা চাই খাদ্যতালিকায়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি প্রকাশ করেছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন। ১. কমলা কমলা শীতে খাওয়ার জন্য ভালো একটি সাইট্রাস ফল। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেবে। আর ত্বককেও ভালো রাখতে কাজ করবে। ২. গাজর শীতের দিন গাজরও বেশ ভালো একটি খাবার। গাজরের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ বেটা ক্যারোটিন। গাজর বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমিয়ে ফুসফুসকে সুরক্ষা দেয়। ৩. ডিম ডিমের মধ্যে রয়েছে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন। বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধে ডিম কার্যকর। ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে জিংক, ফসফরাস এবং প্রয়োজনীয় মিনারেল। শীতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখতে পারেন। তবে চিকিৎসকের কাছে একটু জেনে নেবেন, ডিম আপনি খেতে পারবেন কি না। ৪. আদা শীতে আদার চা না হলে কি হয়? অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ আদা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ধরনের ফ্লু প্রতিরোধে কাজ করে। ৫. কাঠবাদাম কাঠবাদাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর একটি খাবার। এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
1 note · View note