Tumgik
#tablig
ilyforallahswt · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
the Call to the Path of Allah
0 notes
myreligionislam · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
the Call to the Path of Allah
0 notes
allahisourrabb · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
The Call to the Path of Allah
0 notes
mylordisallah · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্���ে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
The Call to the Path of Allah
0 notes
sufism786-blog · 1 year
Photo
Tumblr media
Share your views in comments. TAG someone 💞 ___________________ Turn on your post notification 👉@khudi.ki.pehchan 👈 ___________________ Follow ☑️ @khudi.ki.pehchan Like 👌 #nazeeri Share 👍 Spred #sufism #khudi #khudikipahchan #haqkipehchan #kamilpeer #Lailahaillallahmuhammadrasulullah #Masjid #Tawbah #Surah #Masjidalharam #Rasulullahﷺ #Islamicgeometry #Quranlovers #Islamic_architecture #Muslimupdate #Tablig #Bakhour #Tariqa #Theshukran #Proudtobeamuslim #Aadam #Keajaibanislam #Palestin #Alhamdulillah😍 (at RaH-e-IsHq) https://www.instagram.com/p/CkbCDpiP7Jz/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
kbanews · 8 months
Text
Manies Yogyakarta Ajak Semua Simpul Relawan Anies Baswedan Gelar Tablig Akbar
YOGYAKARTA | KBA – Relawan Mak-mak pendukung Anies Baswedan (Manies) Daerah Istimewa Yogyakarta  mengajak simpul relawan yang ada di Yogyakarta untuk menggelar tablig akbar. Hal ini mengemuka saat rapat konsolidasi DPW Manies Yogyakarta di Silol Kotabaru, Rabu, 30 Agustus 2023. “Jadi kami ingin mengajak semua simpul relawan di Yogyakarta untuk bikin acara bareng tablig akbar,” kata Ketua Umum DPW…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
padangkita · 9 months
Text
Tablig Akbar Kemerdekaan, Sekda: ASN harus Berorientasi Berikan Pelayanan Terbaik
Padang, Padangkita.com – Sekretaris Daerah Provinsi (Sekdaprov) Sumatra Barat (Sumbar), Hansastri mengajak Aparatur Sipil Negara (ASN) memaknai kemerdekaan dengan mengaplikasikan nilai dasar ASN dalam operasional kerja sehari-hari. Menurutnya, itu sesuai dengan amanat Undang-Undang No. 5 Tahun 2014 tentang Aparatur Sipil Negara (ASN). “Mari lanjutkan perjuangan pendahulu dengan mengisi…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
gosulsel · 1 year
Text
Lewat Program Tabligh Akbar, Pemkab Gowa Bangun Sinergitas Bersama Masyarakat - Gosulsel
GOWA, GOSULSEL.COM — Pemerintah Kabupaten (Pemkab) Gowa secara aktif menggelar beberapa program keagamaan. Salah satunya tablig akbar yang intens dilakukan dengan menghadirkan sejumlah pemuka agama atau ustaz kondang. Salah satunya Imam Besar Islamic Centre New York, Ustaz Shamsi A...
http://gosulsel.com/2022/11/29/lewat-program-tabligh-akbar-pemkab-gowa-bangun-sinergitas-bersama-masyarakat/
#PemkabGowa #TabligAkbar
0 notes
juliarpratiwi · 5 days
Text
Manhaj Tahdzir
Mungkin sudah banyak tulisan saya tentang bagaimana akhirnya Allah pertemukan saya dengan dakwah tauhid ini. Kilas balik perjalanan menemukan, saya ingin kembali mengenang bagaimana menanjak lagi terjalnya untuk kemudian sampai pada titik ini.
Di tahun 2014 saya tergabung di salah satu halaqoh yang sampai saat ini pun saya tidak tahu namanya. Datang kemudian lama tidak datang karena kesibukan sebagai mahasiswi baru membuat saya merasa perlu ada panduan secara maya, meski hanya video ceramah-ceramah singkat dan video tablig akbar dari seseorang yang menurut saya berilmu. Ditahun 2015-2016 ada salah satu teman yang mulai mengajak untuk kajian di Masjid Al-Latif. Tapi karena saya kurang tertarik dengan kajian yang terlalu sering membahas tentang si virus merah jambu atau terkait jofisah, jadi saya memilih untuk mendengarkan kajian lain melalui video dengan tema yang saya perlukan. Singkat cerita di tahun 2017 saya mulai mengenal ceramah salah satu ustadz dan kemudian sering dijadikan rujukan oleh saya. Kemudian tahun 2018 saya mulai mempertimbangkan untuk keluar dari halaqoh yang saya ikuti. Karena nantinya saya akan keluar, saya merasa perlu ada kajian yang menjadi substitusi pengganti halaqoh tersebut, dengan pola yang nyaman untuk saya ikuti seperti kajiannya dua arah, ada materi yang disajikan, kami yang mendengarkan bisa mencatat, diakhir bisa diadakan tanya jawab, kemudian materinya juga runut sehingga jelas apa yang kami pelajari.
Di awal tahun 2019 kebingungan-kebingungan mulai muncul dari apa yang saya pelajari dan dari siapa saya mengambil ilmu. Saya mendapati video- video tahdzir tentang ustadz yang biasa kajiannya saya ikuti. Ketika video tahdzir itu muncul, ada perasaan tidak terima karena merasa banyak kok kebaikannya, tapi saya juga tidak boleh selalu denial dan tidak melihat sudut pandang lain, saya khawatir jangan-jangan memang saya yang keliru dalam mengambil ilmu. Saya berpikir bahwa tidak mungkin Allah menghadirkan kejadian tersebut tanpa hikmah dan pelajaran untuk saya. Maka hadirnya harus saya maknai dengan tauhid dan disikapi secara objektif. Lalu saya mulai mempelajari kesalahan-kesalahan prinsip yang dikritik secara akademis oleh ustadz-ustadz lain. Tidak bisa dipungkiri tahun 2019 juga kan menjadi tahun yang cukup panas, tahun politik, tahun yang dakwah islam justru ditunggangi oleh kepentingan-kepentingan kelompok tertentu. Maka saat itu saya belajar untuk berhati-hati. Kalau seseorang yang saya jadikan rujukan melenceng secara prinsip, akidah, sekalipun saya sukai metode dakwahnya, maka akan saya tinggalkan dan tidak lagi mengambil ilmu dari yang bersangkutan.
Tidak sampai disitu Allah memberi ujian, ketika saya kalut karena merasa selalu salah belajar, selalu salah memilih guru, dan mulai bersedia mendengarkan secara seksama beberapa potongan video dari Ustadz Yazid hafidzahullah dan Ustadz Firanda hafidzahullah. Sebelum-sebelumnya memang potongan video kajian beliau itu sudah sering muncul di beranda media sosial saya. Hanya saya masih antipatif untuk mendengarkan karena alasannya cukup personal sih hanya karena Ustadz Yazid itu tampilannya mirip bapak, berjenggot panjang, cara menyampaikannya tegas terkesan seperti marah. Pokoknya mirip sekali dengan bapak. Tapi saya mulai berpikir, masa iya hal tersebut bisa saya jadikan alasan untuk menolak kebenaran. Mulai tuh banyak video tahdzir balik kepada Ustadz Yazid dan Ustadz Firanda. Nah, qadarullah inilah yang menjadi titik balik untuk saya jatuh cinta kepada manhaj yang katanya 'manhaj tahdzir' ini. Saya mulai mencari biografi Ustadz Yazid dan membaca perjalanan beliau beserta keluarganya untuk mengenalkan dan menenebarkan dakwah tauhid disini. Teriris hati, dakwah yang mengajarkan kemurnian islam, dakwah yang lemah lembut ini ditentang banyak kalangan, dijuluki dengan julukan yang tak manusiawi "Intoleran, Takfiri, Wahabi" bahkan tidak sedikit saya membaca julukan yang sangat melecehkan secara personal. Saya juga mencari tahu biografi Ustadz Firanda dan semakin terheran, apa yang saya dengar justru berkebalikan. Saya pernah berselirih dalam kebingungan "Ya Allah kalau beliau ini sesat dan menyesatkan, bagaimana mungkin Engkau izinkan beliau menjadi pengajar di Masjid Nabawi. Bukankah Mekah dan Madinah adalah dua kota suci yang Dajjalpun tidak bisa memasukinya nanti?" Semakin mencari tahu, saya semakin malu. Ternyata bukan mereka yang terlalu keras, tapi hati saya yang keras, saya yang menutup diri merasa sudah cukup baik, merasa sudah benar, bukan! Sepertinya saya merasa kalau yang sebelum-sebelumnya paling nyaman. Kenapa paling nyaman? Karena selaras dengan hawa nafsu saya. Saya masih bisa mendengarkan musik dengan sengaja, saya masih bisa nonton ke bioskop, saya masih turut dalam ritual-ritual ibadah yang tidak ada dalam syariat. Kerena ambil yang baik buang yang buruk. Sebuah kaidah yang sangat keliru. Alhamdulillah Allah menyelamatkan.
Dulu juga saya merasa dakwah ini begitu keras. Padahal mungkin inilah yang dinamakan tegas dan jelas. Ada perintah lakukan, ada larangan tinggalkan. Mudah. Tapi sering kali tidak cukup nyaman untuk hawa nafsu kita. Dulu saya pikir dakwah ini terlalu keras, tapi semakin kenal semakin terasa kelembutannya. MasyaAllah, Alhamdulillah ala kulli hal.
Semoga Allah senantiasa memberi kita hidayah, hidayah untuk istiqomah di dalam hidayah.
4 notes · View notes
87654321sstuff · 2 days
Text
Website: kalemgad.blogspot.com
----------
MEMILIH PEMIMPIN MENURUT AJARAN AGAMA ISLAM
----------
Tuntunan dari ajaran Agama Islam sosok seorang Pemimpin harus bersikap ada memiliki 4 parkara. 1) Shidiq (Jujur) 2) Amanah (dapat dipercaya) 3) Tablig (Mengabarkan) 4) Fatonah (Pintar atau Cerdas). Sikap perilaku begini telah dilalui oleh Baginda Rasulullah Nabi Muhamad SAW sebagai seorang Rasulullah yang diutus sebagai Khalifah tertingi dalam kumpulan Umat Islam untuk membimbing umat.
Namun kita umat Islam sebagai Umat penerus yang harus mengikuti segala ajaran Rasulullah, sudah tentu berbeda takaran keimanan dan Ketaqwaan kita jika dibandingkan dengan keimanan dan ketaqwaan Rasulullah Nabi Muhamad SAW. Akan tetapi jika pun tidak mampu seperti sikapnya Rasulullah yang untuk ditaati umatnya. Sekurang kurangnya setatus sebagai umat Islam lebih banyak sikap baiknya dari pada sikap jahatnya, untuk terhadap seorang Pemimpin atau pun tidak untuk sebagai seorang Pemimpin. - Editor Top Journalis.
----------
Bagi umat islam saya ingatkan. Jangan gunakan atas nama Tuhan untuk berpihak membela yang tidak benar
Tumblr media
0 notes
ilyforallahswt · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোব���সেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
the Call to the Path of Allah
0 notes
myreligionislam · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
the Call to the Path of Allah
0 notes
allahisourrabb · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে য��তে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
The Call to the Path of Allah
0 notes
mylordisallah · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
মহান আল্লাহর দ্বিন প্রচার অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ। তা ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও সফলতা লাভের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমার মধ্যে এমন একটা দল যেন থাকে, যারা কল্যাণের প্রতি আহ্বান করবে, সৎকাজে আদেশ দেয়, অসৎ কাজে নিষেধ করে, এরাই সফলকাম।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৪)
তবে এই সফলতা পেতে হলে দ্বিন প্রচারককে অবশ্যই পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সঙ্গে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দাওয়াতের কাজ করতে হবে।
বিশুদ্ধ ঈমান-আকিদা পোষণ করতে হবে, যেগুলো ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, অন্যথায় নিজে ও অন্যকে বিভ্রান্ত করার সম্ভাবনা খুব বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। পাশাপাশি একজন দ্বিন প্রচারককে মহান আল্লাহর জন্য নম্রতা অবলম্বন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর মুমিনদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করে, তাদের প্রতি তুমি তোমার বাহুকে অবনত করো।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২১৫) মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে এই নির্দেশনা দিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সব ইসলাম প্রচারককে শিক্ষা দিয়েছেন।
কারণ একজন সফল দায়ীর অন্যতম গুণ হলো সবার সঙ্গে নম্র আচরণ করা। সবাইকে সমান সম্মান করা, চাই সে সাদা হোক বা কালো, ধনী হোক বা গরিব, সবল হোক বা দুর্বল। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নম্রতা অবলম্বন করলে মহান আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা‌ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা‌ করায় সম্পদের হ্রাস হয় না।
যে ব্যক্তি ক্ষমা করে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে বিনীত হলে তিনি তার মর্যাদা সমুন্নত করে দেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৬)
তা ছাড়া মানুষ কঠিন স্বভাবের মানুষদের বড় জোর ভয় করে, কিন্তু তাদের দাওয়াতে মন থেকে হকের পথে আসার সম্ভাবনা কম। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের কারণে তুমি তাদের জন্য নম্র হয়েছিলে। আর যদি তুমি কঠোর স্বভাবের, কঠিন হৃদয়সম্পন্ন হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত।
সুতরাং তাদেরকে ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করো। অতঃপর যখন সংকল্প করবে তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবে। নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)
এই কাজ করতে গেলে বহু ধরনের মানুষের কাছে যেতে হয়, যাদের চিন্তাধারা ও মন-মানসিকতা ভিন্ন, চরিত্র ভিন্ন। সবার শিক্ষাদীক্ষাও এক নয়। তাই দাওয়াতের কাজের সময় কোনো মূর্খ লোকের সম্মুখীন হলে, তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন, মূর্খদের এড়িয়ে চলতে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং মূর্খদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
মহানবী (সা.) আল্লাহর এই নির্দেশ শতভাগ পালন করেছেন। তিনি মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্কে জড়াতেন না এবং ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো প্রতিশোধ নিতেন না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, একবার আমি রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানি চাদর ছিল। এক বেদুইন তাঁকে পেয়ে চাদরখানা ধরে খুব জোরে টান দিল। আমি নবী (সা.)-এর কাঁধের ওপর তাকিয়ে দেখলাম যে জোরে চাদরখানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুইন বলল, হে মুহাম্মদ, তোমার কাছে আল্লাহর দেওয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেওয়ার আদেশ করো। তখন নবী (সা.) তার দিকে তাকিয়ে হেসে দিলেন এবং তাকে কিছু দান করার আদেশ করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬০৮৮)
আল্লাহর পথে দাওয়াত
https://www.youtube.com/watch?v=2pQ0hAysKro
 
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর পথে আহ্বানের বিশেষ মর্যাদা
The Call to the Path of Allah
0 notes
anisaka · 2 months
Text
Persetan depresi. Gue lagi di pengajian tablig akbar aja masih harus nangis di tengah-tengah jamaah. Ya allah
0 notes
koramilsblog · 4 months
Text
Tumblr media
Bertempat Masjid MABA ( Abdul Rahman Bin Auf ) Kal. Tirtonirmolo Kap. Kasihan Kab. Bantul Babinsa Tamantirto menghadiri Tablig Akbar bersama Ustadz Dr. Firanda Andirja, MA dihadiri lk 300 orang.
0 notes