Tumgik
#রক্তের ক্যান্সার
Text
নাইজেরিয়া থেকে ভারতে: শীর্ষ হেমাটোলজিক অনকোলজি সার্জন, ডাঃ রাহুল ভার্গবের সাথে আরেটা আগুতার নিরাময়ের যাত্রা
Tumblr media
🟣 আরেটা আগুতা, নাইজেরিয়ার একজন রোগী, ডাঃ রাহুল ভার্গবের তত্ত্বাবধানে একটি সাশ্রয়ী মূল্যের অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের জন্য ভারতে একটি অবিশ্বাস্য নিরাময় যাত্রা শুরু করেছিলেন। ইন্ডিয়া ক্যানসার সার্জারি সার্ভিসেসকে ধন্যবাদ, সাশ্রয়ী মূল্যের সংমিশ্রণ এবং শীর্ষস্থানীয় পরিচর্যা আরেট্টা এবং বিদেশে চিকিৎসার জন্য আরও অনেকের জন্য বাস্তবে পরিণত হয়েছে.🟣
📌 আরও তথ্যের জন্য আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:-
✅যোগাযোগ করুন:- +91 9371770341 ✅ওয়েবসাইট:- www.indiacancersurgerysite.com ✅ইমেল আইডি:- [email protected]
#“ডঃ রাহুল ভার্গব ফোর্টিস গুরুগ্রাম”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব বোন ম্যারো সার্জন ফোর্টিস হাসপাতাল গুরগাঁও”#“ডঃ রাহুল ভার্গব গুরুগ্রামের সেরা হেমাটোলজিস্ট”#“বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বিশেষজ্ঞ ফোর্টিস হাসপাতাল গুরুগ্রাম”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন গুরুগ্রাম”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব ফোর্টিস হাসপাতালের অ্যাপয়েন্টমেন্ট”#“বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন ফোর্টিস হাসপাতাল গুরগাঁও”#“শীর্ষ হেমাটো অনকোলজিস্ট ইন্ডিয়া”#“লিডিং হেমাটোলজিস্ট-অনকোলজিস্ট ইন্ডিয়া”#“ভারতের ডাঃ রাহুল ভার্গব হেমাটোলজি অনকোলজি বিশেষজ্ঞ”#“ভারতে রক্তের ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য সেরা হেমাটোলজিস্ট”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব টপ হেমাটোলজিক অনকোলজি সার্জনস ইন্ডিয়া”#“হেমাটোলজি ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাঃ রাহুল ভার্গব”#“বিখ্যাত হেমাটোলজি অনকোলজি ডাক্তার ডাঃ রাহুল ভার্গব”#“শীর্ষ হেমাটোলজিক অনকোলজি বিশেষজ্ঞ ড রাহুল ভার্গব”#“ভারতের সেরা ব্লাড ক্যান্সার ডাক্তার”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব সাশ্রয়ী ব্লাড ক্যান্সার সার্জন”
1 note · View note
indianmedguru · 3 months
Text
লিউকেমিয়া হল একটি ক্যান্সার যা রক্তের কোষ বা অস্থি মজ্জা থেকে উদ্ভূত হয়। এটি সাধারণত শ্বেত রক্তকণিকায় শুরু হয়, যা শরীরের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
0 notes
marciadbanas21 · 3 months
Text
🔵 ডঃ বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস দিল্লি 🔵
👨‍⚕💉💊🩺 ডক্টর বিকাশ দুয়া, ফোর্টিস দিল্লির একজন পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট, অ্যানিমিয়া, হাড়ের ক্যান্সার, ক্লোটিং ডিজঅর্ডার, লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা এবং সিকেল সেল অ্যানিমিয়ার মতো বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার এবং রক্তের রোগে আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ। তিনি রোগীর স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে, পরিবারকে সমর্থন করতে এবং ট্রান্সপ্লান্ট সাফল্য বাড়ানোর জন্য নিবেদিত। 🩺💉💊👨‍⚕
📌 অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে, আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:- ✅যোগাযোগ করুন:- +91 9371770341 ✅ওয়েবসাইট:- www.indiacancersurgerysite.com ✅ইমেল আইডি:[email protected]
1 note · View note
dr-narayan-roy · 6 months
Text
রক্ত পরিষ্কার রাখতে যেসব ফল খাবেন।
মানব শরীরের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রক্ত। এর মাধ্যমেই প্রাণীদেহে অক্সিজেনসহ যাবতীয় পুষ্টি উপাদান পৌঁছায়। রক্ত যদি কোনো জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয় তবে পুরো শরীরেই এর প্রভাব পড়বে। তাই রক্তের বিশুদ্ধতা অতি জরুরি। শরীর থেকে বিষাক্ত ক্ষতিকর পদার্থ বা টক্সিন বের করলে রক্ত বিশুদ্ধ হয়। কিছু খাবার আছে যেগুলো রক্ত বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
গাজর:- গাজরের মধ্যে রয়েছে গ্লুটাথাইয়োনি।
রক্ত পরিশোধন করতে সাহায্য করে এটি। উপকার ভালোভাবে পেতে গাজর কাঁচা খেতে পারেন।
রসুন:- আভ্যন্তরীণ প্যারাসাইট এবং ভাইরাস শরীর থেকে বিশেষত রক্ত এবং অন্ত্র থেকে দূর করতে পারদর্শী রসূন। এর অ্যান্টি ক্যান্সার এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং সংক্রামণ প্রতিরোধ করে থাকে।
লেবু:- লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, প্যাকটিন, পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে। এটি খালি পেটে পান করুন। এটি পেটের মেদ কমানোর সাথে সাথে রক্ত পরিষ্কার করবে।
অ্যাভোকাডো:- নানা পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ এবং কোলেস্টেরল কমিয়ে দিতে অ্যাভোকাডোর ভূমিকা রয়েছে। ধমনীতে অনেক সময় ব্লক তৈরি হয় তা দূর করে দিতেও বেশ কার্যকর এ ফলটি। এছাড়া এতে গ্লুটাথিয়ন নামক উপাদান রয়েছে যা লিভারকে বিষাক্ত পদার্থ মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
ব্রকলি:- রক্ত থেকে ক্ষতিকর টক্সিন পদার্থ দূর করতে ব্রকলি বেশ পরিচিত একটি খাবার। এতে ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন কে, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস রয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ব্রকলি রাখার চেষ্টা করুন।
আপেল:- আপেল একটি সহজলভ্য ফল যাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার আছে। এ উপাদানগুলো লিভারের টক্সিন দূর করতে সহায়ক। উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার হওয়ায় এটি খুব সহজেই হজম হয়ে যায়। এছাড়া এটি কোলেস্টেরল কমিয়ে রক্ত পরিষ্কার করা থাকে।
আঙ্গুর:- আঙ্গুর রক্তের দূষিত পদার্থ দূর করে থাকে। ���ছাড়া লাল আঙ্গুরে পেকটিন নামক ফাইবার রয়েছে যা রক্তে কোলেস্টেরলকে কমিয়ে দিয়ে সাহায্য করে।
.
আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।
কলকাতার সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞ।
Mobile📱+91-898 151 8696
Website 🌍 www.drroysclinic.com
Tumblr media
0 notes
luckytigerbird · 1 year
Text
উইলমস টিউমার এর কারণে মৃত্যু ঝুঁকি
উইলমস টিউমার     উইলমস টিউমার একটি প্রাণঘাতী টিউমার। এটি হলো কিডনি এর এক প্রকার ক্যান্সার। সাধারণত শিশুদের এটি হয়ে থাকে।    উইলমস টিউমার এর প্রধান লক্ষণ   রক্তের সাথে প্রস্রাব  পিঠে বা পাশে পিণ্ড অব্যক্ত পিঠে ব্যথা  অবসাদ ক্ষুধামান্দ্য  অপ্রচলিত ওজন হ্রাস  জ্বর যা খুব ঘন ঘন হয় রক্তাল্পতা  কাশিতে রক্ত  হাড়ের ব্যথা   উইলমস টিউমার এর কারণ    সাধারণত জিনগত ত্রুটির কারণে উইলমস টিউমার হয়ে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
drmajumder · 1 year
Text
খেজুর। চমৎকার উপকারি একটি ফল। দেশের বাজারে বছরভরই পাওয়া যায় এ ফল। অনেকেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে খেজুর। তবে খেজুর যারা পছন্দ করেন না তারা হয়ত জানেনই না যে এটি খেলে শারীরিকভাবে কী দারুণ উপকার মেলে।
খেজুরে রয়েছে এমিনো এসিড, প্রচুর শক্তি, শর্করা ভিটামিন ও মিনারেল। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। যা ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের দাগও দূর করে। চুলের বৃদ্ধি বাড়াতেও এটি কাজ করে। খেজুর শরীরের প্রয়োজনীয় গ্লুকোজের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।
খেজুরের গুণের কারণে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ডায়েট ফুড’। এবার খেজুরের যাবতীয় পুষ্টিগুণ জেনে নেওয়া যাক-
ইন্সট্যান্ট এনার্জি
বিজ্ঞানীরা খেজুরকে বলে থাকেন ইন্সট্যান্ট এনার্জির ভাণ্ডার। মানে নিমিষেই প্রাণশক্তি। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফুড সায়েন্সেস এন্ড নিউট্রিশনের এক রিপোর্টে বলা হয়, কেউ যদি দুর্বল বা ক্লান্ত বোধ করে, তাহলে কয়েকটা খেজুর খেয়ে নেওয়ার পর পরই সে চাঙ্গা এবং প্রাণশক্তি অনুভব করবে। খেজুরে থাকা গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা এই ‘এনার্জি’র উৎস। তাই খাদ্যতালিকায় দুটো খেজুর রাখলে সারাদিন প্রাণবন্ত থাকা যাবে।
কোলেস্টেরল কমায় এবং ধমনীতে চর্বি জমতে দেয় না
মিষ্টি হলেও খেজুরে কোনো ফ্যাট নেই, নেই কোন কোলেস্টেরল। বরং খেজুরের ‘ক্যাটাচিনস’ নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং বাড়ায় ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ। তাছাড়া খেজুর ধমনীতে চর্বির স্তর জমতে দেয় না।
হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিস
এই তিনটি রোগের বিরুদ্ধেই খেজুর লড়ে খুব সফলভাবে। খেজুরে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েডস। মিশরের সুয়েজ ক্যানেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুরের ফ্ল্যাভোনয়েড উপাদানটি ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে উপকারী। এছাড়া খেজুরে আছে আইসোফ্ল্যাভন ও ক্যারোটেনয়েডস নামে আরও দুটি উপাদান। গবেষণায় দেখা গেছে, এই উপাদান দুটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়া খেজুরের ফেনোলিক এসিড নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।
রক্তচাপ কমায়
আমরা যেসব খাবার খাই এর অনেকগুলোতেই থাকে উচ্চমাত্রার লবণ। আর উচ্চ রক্তচাপের বড় কারণ হলো এটি। কিন্তু খেজুরে কোনো সোডিয়াম (লবণ) নেই। বরং আছে বেশ ভালো মাত্রার পটাশিয়াম, যা সোডিয়াম কমাতে সাহায্য করে। এ কারণেই বলা হয়, খেজুর হচ্ছে প্রাকৃতিক প্রতিষেধক যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে
খেজুরে আছে সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি খনিজ উপকরণ। যা হাড়ের জন্যে উপকারি। ফলে অস্টিওপরেসিসসহ হাড়ের যে কোনো রোগ প্রতিরোধের জন্যে খেজুর খাওয়া যেতে পারে।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট ‘ক্যারোটানয়েডস’ যা দৃষ্টিশক্তির জন্য উপকারি। এমনকি বয়স হয়ে গেলে চোখের পেশীর সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যা খেজুর প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করে
অস্ট্রেলিয়ায় পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর স্মৃতিশক্তি এবং শেখার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করেছে। খেজুরে থাকা নানা ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্টই এ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া বয়স হয়ে গেলে ব্রেনের যে ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয় তাও চমৎকারভাবে প্রতিরোধ করে খেজুর। কারণ কর্টিসল এবং অক্সিডেন্ট উপকরণের অভাবে ব্রেনের ক্ষয় হয়। কিন্তু এই উপকরণ দুটি খেজুরে রয়েছে ভরপুর।
পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য
সাধারণত খাদ্যে ফাইবার বা আঁশের অভাবে পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগগুলো হয়। খেজুরে যেহেতু প্রচুর আঁশ থাকে, তাই নিয়মিত খেজুর খেলে এ রোগগুলো আপনি সহজে প্রতিরোধ করতে পারবেন। ইউনিভার্সিটি অব রচেস্টার মেডিকেল সেন্টারের এক গবেষণায় দেখা গেছে, দিনে মাত্র ২০-৩৫ গ্রাম খেজুর খেলেই কোষ্ঠকাঠিন্যকে প্রতিরোধ করা যায়।
ওজন রাখে নিয়ন্ত্রণে
খেজুরে আছে ভিটামিন বি, ভিটামিন কে, রিবোফ্লোভিন, নিয়াসিন এবং আরও অনেক ধরনের পুষ্টি উপকরণ। এসবের মিলিত ফসল হলো মেটাবলিজম বাড়ানো। অর্থাৎ শরীরে যতটুকু ওজনের প্রয়োজন হয় তা ধরে রাখে খেজুর। তাছাড়া খেজুর এমন একটি খাবার যা অল্প খেলেই তৃপ্তি হয়, ফলে বেশি খাওয়ার চাহিদা থাকে না। ফলে শরীরে ওজন আর বাড়ে না।
ত্বক সুন্দর করে
নিয়মিত খেজুর খেলে আপনার ত্বক হবে সতেজ, পরিচ্ছন্ন এবং প্রাণবন্ত! খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন, এন্টিঅক্সিডেন্ট। যেমন- ভিটামিন ‘সি’ ত্বকের নমনীয়তা বাড়ায়। ভিটামিন ‘ডি’ বাড়ায় কমনীয়তা। অধিকন্তু খেজুর দেহের মেলানিনের মাত্রা কমিয়ে বয়সের চিহ্নকে দূরীভূত করে।
চুল পড়া বন্ধ করে
খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। যা রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ায়। আর চুলসহ গোটা শরীরেই তা ভারসাম্যপূর্ণভাবে পৌঁছায়। ফলে চুল পড়া যেমন কমে, তেমনি নতুন চুল গজায়ও।
রক্তশূন্যতার সমস্যা
রক্তশূন্যতায় ভুগলে অবসাদ, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা- ইত্যাদি সমস্যাগুলো দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার রোগীরা খেজুর খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। কারণ খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। তাছাড়া খেজুর রক্ত পরিষ্কারও করে।
প্রসবকালীন জটিলতা কমায়
গর্ভবতী মায়েদের জন্যে দরকার বাড়তি ক্যালরি। আর খেজুরের চেয়ে উপকারি সমৃদ্ধ ক্যালরির উৎস খাবার কমই আছে। জর্ডানের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রসবের চার সপ্তাহ আগ পর্যন্ত যে মায়েরা পর্যাপ্ত খেজুর খেয়েছেন, প্রসবকালীন জটিলতা তাদের কম হয়েছে। সন্তানসম্ভবা মায়েদের জরায়ুর পেশী মজবুত করেছে খেজুর, সে প্রমাণও পাওয়া গেছে এই গবেষণায়।
যৌ নক্ষমতা বৃদ্ধি
খেজুরে আছে এমন কিছু উপাদান যা পুরুষ এবং নারী- উভয়েরই যৌ নশক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়া সেক্স হরমোনও বৃদ্ধি করে খেজুর।
Tumblr media
0 notes
the-monsur-blog · 1 year
Text
স���ন্নতি ত্বীনফলের ঔষধি ব্যবহার ও উপকারিতা ২
১৬,,হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য, অন্ত্রের চিকিত্সার জন্য, ৭টি শুকনো ডুমুর টুকরো টুকরো করে কেটে জয়তুন তেলে ডুবিয়ে রাখুন, কয়েক টুকরো লেবু যোগ করুন এবং সারারাত রেখে দিন এবং সকালে খালি পেটে খান।
১৭,তৃষ্ণা নিবারণ করে
১৮, দীর্ঘস্থায়ী কাশি দুর করে
১৯,, মূত্রবর্ধক এবং যকৃত এবং প্লীহার রোগগুলি খুলে দেয়।
২০,কিডনি এবং মূত্রাশয়ের বালি পরিষ্কার করুন।
২১,গলা, বুক ও শ্বাসনালীর রুক্ষতায় উপকারী।
২২,কফ মিশ্রিত করে পাকস্থলীকে পরিশুদ্ধ করে এবং শরীরকে ভালোভাবে পুষ্ট করে।
২৩,একটি উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, এবং অন্ত্রের ক্যান্সার প্রতিরোধে, কোলেস্টেরল কমাতে এবং এইভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি দূর করতে দারুণ উপকারী।
২৪, খনিজগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ উত্স, পটাসিয়াম নীরব ঘাতকের বিপদ প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
২৫, উচ্চ ধমনী চাপ, কারণ এটি ধমনীর ভিতরে "কোলেস্টেরল" প্লেট জমা হতে বাধা দেয়, এবং অতিরিক্ত "সোডিয়াম" কোষ থেকে বের করে দেওয়া হয়, এইভাবে তরল ভারসাম্য বজায় থাকে। .
২৬এটিতে ভিটামিনের একটি স্বতন্ত্র গ্রুপ রয়েছে, বিশেষ করে ভিটামিন "বি", যা লাল রক্তকণিকা উত্পাদন প্রক্রিয়া সক্রিয় করতে অবদান রাখে, "প্রোটিন" এর বিপাককে সহায়তা করে এবং "ম্যাগনেসিয়াম" ধাতুর শোষণকে সহজ করে।
২৭,ধমনী চাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে,
২৮,রক্তের কোলেস্টেরল কমায়, কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করে।
#12shareef
#Saiyidul_Aayaad_Shareef
#90DaysMahfil
bkas/nagad personal01718740742
বিস্তারিত জানুন: SM40.com
সরাসরি শুনুন:  Al-hikmah.net  - fb.com/alhikmah.net
সম্মানিত সুন্নতী সামগ্রীর বিপুল সমাহার- Sunnat.info - fb.com/12ispc
Tumblr media
0 notes
lisa36resnick · 2 years
Link
0 notes
freelancerroni234 · 3 years
Text
আপেল খাওয়ার উপকারিতা
আপেল কার না খেতে ভালো লাগে। এই ফলটি কম বেশি সবাই খেতে ভালোবাসি। এই ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ হ্মমতা বারিয়ে তুলে। আমরা সাধারনত খিদে লাগলেই হাতে তুলে নেই ফাস্ট ফুডের খাবার। আমাদের ধারনা পেট ভরলেই শরীর ঠিক থাকলো। আসলেই কী তাই না এটা আমাদের ভুল ধারনা। এই ধরনের খাবার গুলি আমাদের শরীর কে আরো খারাপের দিকে নিয়ে যায়। এর ফলে শরীরে বাড়ছে হাজারো সমস্যা। তাই খাবার এর তালিকায় প্রতিদিন একটি আপেল রাখতে পারেন। আসুন জেনে নেই প্রতিদিন আপেল খাওয়ার উপকারিতা ১.সুন্দর ঝকঝকে দাঁত: আপেলে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দাঁতের হ্মতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্বে প্রতিরোধ হ্মমতা গড়ে তুলে । ফলে দাঁতের দারুন উপকার হয়। তাই বলে শুধু আপেল খেয়ে দাঁতের যত্ন নিতে যাবেন না যেন। মনে করে নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করুন। ২.ক্যান্সার প্রতিরোধ করে আমেরিকান এক সমীহ্মায় উঠে আসে আপেল খেলে প্রায় ২৩% হারে কমে আসে অগ্নাশয়ের ক্যান্সার। কারন আপেলে রয়েছে প্রচুর ফ��ল্যাভোনল নামের একটি উপাদান। যে উপাদানটি শরীরে গুরুত্বপূর্ন অগ্ন যেমন, লিভার, স্তন, এবং কোলন ক্যান্সার মতো কোষ বেড়ে উঠতে বাধা সৃষ্টি করে। তাছাড়া আপের থাকা ফাইবার মলাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। ৩.ডায়বেটিস মাএা কমায় এক সমীহ্মায় দেখা যায় যারা নিয়মিত আপেল খান তাদের প্রায় ২৮% হারে কমে আসে। আপেল থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাএা নিয়ন্তন করে। ৪.কোলেস্টোরল কমায় আপেলে যেহেতু প্রচুর ফাইবার ফলে অন্তে থাকা ফ্যাট কমাতেও সাহায্য করে। যার ফলে কোলেস্টোরল মাএা নিয়ন্তনে থাকে। নিয়মিত খাবার এর তালিকায় রাখতে পারেন এই ফলটি।
 ৫.হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে প্রথমেই বলেছি আপেলে প্রচুর ফাইবার থাকে যা শরীরের অতিরিক্ত কোলেস্টোরল মাএা কমায়। তাছাড়াও আপেলের খোসায় রয়েছে ফেনলিক নামের উপাদান যা রক্তনালীর কোলেস্টোরল মাএা কমায়। এর ফলে হার্ট এ রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। যার প্রভাবে আপনার হার্ট থাকে সুস্ত্য।
 ৬. গলস্টোন সারাতে সাহায্য করে গলস্টোন কী? সাধারনত পিত্তথলির মধ্যে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে গেলে হয়। ডাক্তার গনের পরামর্শ হলো এ সময় বেশি বেশি ফাইবার জাতীয় খাবার খাওয়া। যেহেতু আপেল প্রচুর ফাইবার থাকে তাই খেতে পারেন আপেল।
1 note · View note
Text
গুরগাঁওয়ে আশা নিয়ে আসা: ফোর্টিস হাসপাতালে ডাঃ রাহুল ভার্গবের নিরাময় স্পর্শ
Tumblr media
👨‍⚕💉💊🩺কেমোথেরাপি, অস্থি মজ্জা প্রতিস্থাপন, বিকিরণ এবং অস্ত্রোপচারের জন্য উন্নত প্রযুক্তির সাথে সজ্জিত, তিনি ভারতের প্রথম হেমাটোলজিক অনকোলজিস্ট হিসাবে ন্যূনতম আক্রমণাত্মক রোবোটিক ক্যান্সার সার্জারি অফার করেন। 🩺💉💊👨‍⚕
📌 অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে, আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:-
✅যোগাযোগ করুন:- +91 9371770341 ✅ওয়েবসাইট:- www.indiacancersurgerysite.com ✅ইমেল আইডি:[email protected]
#“ডঃ রাহুল ভার্গব ফোর্টিস গুরুগ্রাম”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব বোন ম্যারো সার্জন ফোর্টিস হাসপাতাল গুরগাঁও”#“ডঃ রাহুল ভার্গব গুরুগ্রামের সেরা হেমাটোলজিস্ট”#“বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বিশেষজ্ঞ ফোর্টিস হাসপাতাল গুরুগ্রাম”#“ফোর্টিস গুরগাঁওয়ের সেরা হেমাটোলজিস্ট”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব ফোর্টিস হাসপাতালের অ্যাপয়েন্টমেন্ট”#“শীর্ষ হেমাটো অনকোলজিস্ট ইন্ডিয়া”#“লিডিং হেমাটোলজিস্ট-অনকোলজিস্ট ইন্ডিয়া”#“ভারতের ডাঃ রাহুল ভার্গব হেমাটোলজি অনকোলজি বিশেষজ্ঞ”#“ভারতে রক্তের ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য সেরা হেমাটোলজিস্ট”#“এক্সপার্ট হেমাটোলজি অনকোলজি ফিজিশ���য়ানস ইন্ডিয়া”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব টপ হেমাটোলজিক অনকোলজি সার্জনস ইন্ডিয়া”#“হেমাটোলজি ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাঃ রাহুল ভার্গব”#“ভারতের সেরা ব্লাড ক্যান্সার ডাক্তার”#“ডাঃ রাহুল ভার্গব সাশ্রয়ী ব্লাড ক্যান্সার সার্জন”
1 note · View note
indianmedguru · 5 months
Text
youtube
লিম্ফোমার চিকিত্সা, এক ধরনের রক্তের ক্যান্সার যা লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমকে প্রভাবিত করে, সাধারণত থেরাপির সংমিশ্রণের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হয়।
0 notes
krishokfood · 3 years
Text
যে ১০ কারন জানলে আপনি আজ থেকেই ত্বীন ফল বা ডুমুর খাওয়া শুরু করবেনঃ
পবিত্র কুর-আনে বর্ণিত ত্বীন ফলের গুণের শেষ নেই -যে ১০ কারন জানলে আপনি আজ থেকেই ত্বীন ফল বা ডুমুর খাওয়া শুরু করবেনঃ 
প্রায় সকল ধর্মেই ডুমুর কিংবা ত্বিন গাছের একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে …
পবিত্র কুর-আনে ত্বীন নামে একটি সুরা আছে যেখানে মহান আল্লাহ ত্বীন ফলের নামে কসম খেয়েয়েছেন, আবার হযরত আদম ও মা হাওয়া আল্লাহর নিষেধ অমান্য করে গন্ধম খাওয়ার পর যখন বস্ত্রহীন হয়ে পরেছিলেন তখন এই ত্বীন ফলের পাতা দিয়েই লজ্জা নিবারন করেছিলেন, তাতে স্পস্ট করে বুঝা যায় ত্বিন গাছ জান্নাতেও আছে অর্থাৎ ত্বীন একটি জান্নাতী ফল,বিজ্ঞানীরা কুর-আন গবেষনা করে এই ফলের যাদুকরী গুনাগুন আবিস্কার করেছেন এবং ভারত সহ পশ্চিমা বিশ্বে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের মধ্যে এর চাহিদা ব্যপক ভাবে বেড়েছে। সাথে সাথে বেড়ে চলেছে এর বানিজ্যিক উৎপাদন, অথচ এখন ও আমরা অনেকেই এই মহা বকতময় ও গুন সম্পূর্ণ ফলের ব্যপারে তেমন কিছুই জানিনা, আসুন আজ জেনে নিই পবিত্র কুর-আনে উল্লেখিত ত্বীন ফলের গুনাগুন সমপর্কে-ডুমুর ফলে প্রচুর পরিমান vitamin A,Vitamin C,Vitamin K,B Vitamins,Potassium,Magnesium,Zinc,Copper,Manganese,Ironবিদ্যমান, যাতে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে প্রতিদিন ত্বীন ফল খাওয়া কতটা জরুরী, তো আসুন আলচনা করি সেই ১০ টি কারন নিয়ে , যে কারনে আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ত্বীন ফল তথা ডুমুর থাকা উচিতঃ 
১। পুরুষত্ব ও নারীর যৌন স্বাস্থ্যঃ
প্রাচীন গ্রীকদের মতে, ত্বীন হলো একটি পবিত্র ফল এবং একটি প্রাকৃতিক আফ্রোডিসিয়াক হিসাবে বিবেচনা করা হত। এটি যৌন উর্বরতা এবং প্রেমের প্রতীক। প্রাচীন ভারতেও ত্বীন দুধের সাথে একত্রিত করে খাওয়া হত। যেহেতু এটি দস্তা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজগুলি দিয়ে বোঝায়, উপাদান গুলি বৈজ্ঞানীক ভাবে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখে। তদুপরি, একটি ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবে, অল্প বয়সী মেয়েদের প্রায়শই পিএমএস সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে ত্বীন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গবেষণায় আরও দেখা গেছে যেহেতু শুকনো ডুমুরগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারের একটি উচ্চ উৎস, তাই এটি নারীদের মেনোপোসাল স্তন ক্যান্সার এবং হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।
২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনেঃ
ডুমুর কোন ঝোপঝারের সাধারন উদ্ভিদ নয় , গবেষনায় জানা গেছে , যে ডুমুরের পাতার রসে উপস্থিত পলিফেনন ডায়াবেটিসের সকল লক্ষনকে নিয়ন্ত্রন করে , ২০১৬ সালে ইদুরের উপর একটি গবেষনা চালিয়ে দেখা গেছে যে , ত্বীন পাতার রসে উপস্থিত ফিকুসিন ইন্সুলিনের বিকল্প একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে, ২০০৩ সালে করা একটি গবেষনায় দেখা যায় যে ত্বীনের নির্যাস রক্তের ফ্যাটি এসিড ও ভিটামিনE র লেভেল কে স্বাভাবিক রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা পালন করে।ডুমুরের উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান দেহে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে, এইভাবে খাওয়ার পরে শর্করা কী পরিমাণ পরিমাণে শোষিত হয় তা পরীক্ষা করে রাখে। ডায়াবেটিস রোগীদেরজন্য সহায়ক উচ্চ পটাসিয়ামযুক্ত খাদ্য বলা হয়।গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে ডুমুরগুলিতে উপস্থিত ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করতে এবং টাইপ -2 ডায়াবেটিসে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
৩। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন, হার্ট ও কিডনি সুরক্ষায়ঃ
ত্বীন ফলে থাকা পটাশিয়াম মানব শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা রাখে পটাসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ, যা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এবং এর নিয়মিত সেবন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে কারণ এটি সোডিয়ামের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলিকে মোকাবেলা করতে পারে।যেহেতু আমরা এমন একটি পৃথিবীতে বাস করি যেখানে ��মরা ক্রমাগত প্রক্রিয়াজাত ভেজাল খাবার এর উপর নির্ভর করি, যার মধ্যে উচ্চ সোডিয়াম উপাদান থাকে তাই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাদ্য আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। এটি রক্ত ​​সঞ্চালন এবং হজমজনিত অসুস্থতায়ও সহায়তা করতে পারে।জাপানের শিগা মেডিকেল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি কর্তৃক করা একটি সমীক্ষা অনুসারে, এটি বলেছে যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য, পটাসিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট গ্রহণ আপনাকে হার্ট ও কিডনি জনিত অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে পারে।
৪। হার্টের সুরক্ষায় ডুমুরঃগবেষণায় দেখা গেছে যে ডুমুর মানব দেহে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করতে সহায়তা করে যা চর্বিযুক্ত কণা যা রক্ত ​​প্রবাহে সঞ্চালিত হয় এবং হৃদরোগের একটি প্রধান কারণ , তাছাড়া রক্তচাপ হ্রাস করার বৈশিষ্ট্যযুক্ত শুকনো ত্বীন ফলের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীর থেকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালকে নির্মূল করতে সহায়তা করে, যা দীর্ঘকালীন করোনারী ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং করোনারি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে
৫। কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করতে ডুমুরঃ
ডুমুরগুলিতে উচ্চ আঁশযুক্ত উপাদানগুলি একটি স্বাস্থ্যকর হজম ব্যবস্থা ও পরিপাকতন্ত্র বজায় রাখতে সহায়তা করে, এইভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে। নিয়মিত অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখার জন্য আঁশগুলি প্রয়োজনীয় এবং নিয়মিত খাওয়ার সময় ত্বীন ফলের মতো খাদ্য হজম কে অনেক শক্তিশালী করে তোলে।
৬। হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখে ডুমুরঃ
শুকনো ত্বীন ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস। মানবদেহের খনিজগুলির প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে প্রতিদিন প্রায় 1000 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। যেহেতু ক্যালসিয়াম শরীর দ্বারা উত্পাদিত হয় না, তাই আমরা যা খাই তা কেবল দেহের প্রয়োজনে অবদান রাখে। প্রায়শই আমরা দুধ থাকা সত্ত্বেও সেট প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ব্যর্থ হই, যা ক্যালসিয়ামের সর্বোচ্চ উৎস।সুতরাং আমাদের হাড়ের সুরক্ষায় ক্যালসিয়ামের অনন্য উৎস হিসাবে আমরা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ত্বীন যোগ করতে পারি আজ থেকেই।
৭। ত্বকের চিকিতসায়ঃ
ত্বকের নানা ধরনের সমস্যার সমাধান করতে পারে এই ত্বীন ফলের নিয়মিত আহার, যেমন একজিমা , ভ্যাটিলিগো , সেরিয়াসিস ইত্যাদি – আরও অনেক সমস্যায় ত্বীন ফলের ভুমিকা নিয়ে গবেষনা চলমান।ত্বীন এ অনেক গুলি ভিটামিন , মিনারেল ও এন্টি অক্সিডেন্ট থাকায়, নিয়মিত ডুমুর সেবন আপনাকে অনেক লাবন্যময় করে তুলবে, নিয়মিত খেয়ে নিজেই পরীক্ষা করে নিন , নিশ্চিত ভাবে আমি বলতে পারি, কিছুদিন পরে আয়নায় নিজের লাবন্যদীপ্ত চেহারা দেখে আমাদের উপর আপনি খুশি-ই হবেন।
৮। চুলের যত্নেঃ
বিশ্ব নামকরা সকল কোম্পানিই তাদের শ্যাম্পূতে ডুমুরের নির্যাস ব্যাবহার করে, এটি চুল কে ভেতর থেকে শক্তিশালী ও ময়শ্চারাইজ করে থাকে।একটি গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে যে , ডুমুরে থাকে জিংক ও কপার চুল পরা রোধে সাহায্য করে। জিংক চুল পুরুদ্ধারে সাহায্য করে থাকে।আরেকটি পরীক্ষায় জানা গেছে মনোপোজের সময় মহিলাদের চুল পরা রোধে ত্বীন ফলের বিশেষ ভুমিকা রয়েছে। মুলতঃ ডুমুরে থাকা zinc,copper,selenium,magnesium,calcium,B vitamins, vitamin C উপাদান গুলি চুলের পরিচর্চার ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে সহায়ক।
৯ । ওজন কমাতে কিংবা বাড়াতে ডুমুরঃ
ত্বীন ফলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার বিদ্যমান তাই আপনার ওজন কমানোর প্রয়োজনে আজই আপনার দৈনিক খাবারের তালিকায় ডুমুর যোগ করে নিন , গবেষনায় জানা গেছে ত্বীন পরিপাকতন্ত্রকে সবল করে তোলে , উন্নত মেটাবলিজম নিশ্চিত করে।শুধু সুন্দর পরিপাকই নয় , ত্বীন ফলে ফাইবার আপনাকে ক্যান্সার ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস এর ঝুকি মুক্ত রাখবে ।আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় জানা গেছে , ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরী কমাতে সক্ষম, তবে শুকনা ডুমুর পরিমিত খাওয়া জরুরি বলে তারা জানিয়েছেন , কারন ডুমুর বেশী পরিমানে খেলে আবার আপনার ওজন বাড়বে। 
সেজন্য ত্বীন ফলকে বলা হয় “One of the best Weight management diet” , যার একই সাথে ওজন কমানো ও বাড়ানো উভয় ক্ষমতাই রয়েছে।
১০। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
এখন পর্যন্ত ত্বীন খাওয়ার কোন বড় রকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সন্ধান করতে পারেন নি গবেষকরা, তবে ত্বীন মোরাসি (Moraceae) পরিবারের সদস্য , এই পরিবারের অন্যন্য খাবার যেমন কাঁঠাল, ওসেজ কমলা কিংবা আপেলে যদি আপনার এলার্জি থাকে সেক্ষেত্রে ত্বীন ফলেও আপনার এলার্জি হওয়ার সম্ভবনা আছে।তাছাড়া ত্বীন ফলে থাকা ভিটামিন K, পাতলা রক্তকে ঘন করে , এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি যদি রক্ত পাতলা করার জন্য ওষুধ সেবন করেন যেমনঃ warfarin (Coumadin) সেক্ষেত্রে তাদের দৈনিক না খাওয়াটাই ভালো, তবে খেতে পারবেন না এমন নয়, পরিমিত পরিমান খেতে কোন বাধা নেই।পরিশেষে একটি কথা, আমরা বিভিন্ন বিদেশী জার্নাল, চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের লেখা ব্লগ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সহজ ভাবে আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেস্টা করি, যা সময়ও কস্ট সাপেক্ষ , তাই আপনার যদি এই লেখাটি একটু ও ভালো লাগে, তাহলে দয়াকরে কমেন্ট বক্সে একটি কমেন্ট করুন, প্রিয়জনদের সাথে পোস্ট টি শেয়ার করুন । এতে আমদের উতসাহ বাড়বে, ভবিষ্যতে আরো ভালো কোন হেলথ কিনবা ফুড টিপস লিখতে। ধন্যবাদ
1 note · View note
bdfoodblog-blog · 5 years
Text
কালো জামের অসাধারন পুষ্টি উপাদান এবং উপকারিতা
Tumblr media
বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার দেশগুলোতে বেশ জনপ্রিয় ছোট আকারের গাঢ় বেগুনি ফল জাম। সুস্বাদু এই জামের কদর ছোট বড় সবার কাছে। লবণ মরিচে পাকা জাম ভর্তার অতুলনীয় স্বাদ যে কারো জিভে জল এনে দেয়। খাওয়ার মজা জাম শুধু স্বাদেই ভরপর নয় আছে অসাধারণ পুষ্টিগুণ ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ কালো জামে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি এর মত প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে জাম অতুলনীয়ভাবে কাজ করে। এছাড়া শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করতে জামের ভুমিকা অতুলনীয়।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকিঃ এই ফলটি ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কালো জাম জামের গ্লিসামিক ইনডেক্স কম হওয়ায় এটি ডায়াবেটিসের জন্য ভালো বলে বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত। কমপ্লিমেন্ট থার মেড এ প্রকাশিত একটি গবেষণা পর্যালোচনায় জানা যায় যে, জামের ডায়াবেটিক বিরোধী গুণ আছে। অন্য একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে জামের বীচি রক্তের সুগার লেভেল ৩০ ভাগ পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে।
Tumblr media
হৃদরোগের ঝুঁকিঃ জামে এলাজিক এসিড বা এলাজিটেনিন্স, এন্থোসায়ানিন এবং এন্থোসায়ানিডিন্স এর মত উপাদান থাকে। এই উপাদানগুলো শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে বলে কোলেস্টেরলের জারণ রোধ করে এবং হৃদরোগ সৃষ্টিকারী প্লাক গঠনে বাধা দেয়। এছাড়া হাইপারটেনশন প্রতিরোধে সাহায্য করে জাম। কারণ এতে প্রচুর পটাসিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম জামে ৫৫ গ্রাম পটাসিয়াম থাকে। প্রদাহরোধী হিসেবে কাজ করে।
ইনফেকশনঃ জাম গাছের বাকল, পাতা ও বীজ ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে আসছে। ম্যালিক এসিড, গ্��ালিক এসিড, অক্সালিক এসিড এবং ট্যানিন থাকে জাম উদ্ভিদে। এ কারণেই জাম উদ্ভিদ ও এর ফল ম্যালেরিয়া রোধী, ব্যাকটেরিয়ারোধী এবং গ্যাস্ট্রোপ্রোটেক্টিভ হিসেবে কাজ করে।
Tumblr media
পরিপাকঃ আয়ুর্বেদিক ঔষধে জাম পাতা ব্যবহার করা হয় ডায়রিয়া ও আলসার নিরাময়ে। এছাড়াও মুখের স্বাস্থ্যগত বিভিন্ন সমস্যার ঔষধ তৈরিতেও ব্যবহার হয় জামপাতা। জাম খেলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়, দাঁত ও মাড়ি শক্ত ও মজবুত করে এবং দাঁতের মাড়ির ক্ষয় রোধে সাহায্য করে।
ক্যান্সারঃ এক গবেষণায় জানা গেছে, জাম ফলের নির্যাসে রেডিওপ্রোটেক্টিভ উপাদান থাকে। জামের নির্যাস ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি র‍্যাডিকেলের কাজ ও বিকিরণে বাধা দেয়।
মানসিক স্বাস্থ্যঃ কালোজাম ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত হতে সাহায্য করে। জাম ব্রেইন অ্যালার্ট হিসেবে কাজ করে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কালোজাম টিস্যুকে টান টান হতে সাহায্য করে।
3 notes · View notes
cristinmartin · 2 years
Link
0 notes
mirsabbir · 3 years
Photo
Tumblr media
💢কারা COVID-19 ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন ও কোন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কতটুকু..?? #গর্ভবতী_মায়েরা_কোভিড১৯_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓ 👉 গর্ভের ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে যে কোন ধরনের কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। (যদি সরকার অনুমোদন দেয়)। #গর্ভের_শিশু_কি_সুরক্ষা_পাবে❓ 👉 ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে ২ ডোজ ভ্যাক্সিন গ্রহণ সম্পন্ন করতে পারলে মায়ের শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি রক্তের মাধ্যমে গর্ভের শিশুর শরীরে যাবে এবং শিশু করোনাভাইরাস আক্রমণ থেকে সুরক্ষা পাবে। #মা_এবং_বাচ্চার_কোন_ক্ষতি_হবে_কিনা⁉️ 👉 গবেষণায় (BMJ) দেখা গিয়েছে এখন পর্যন্ত যে সব দেশে গর্ভবতী মায়েরা টীকা পেয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে মায়েদের ভ্যাক্সিন পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেটা সবারই হতে পারে) ছাড়া অন্য কোনো সমস্যা হয়নি। এবং বাচ্চার কোন সমস্যা হয়েছে বলেও গবেষণায় প্রমান পাওয়া যায়নি। #দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓ 👉 অবশ্যই পারবেন এবং মায়ের কাছ থেকে বুকের দুধের মাধ্যমে বাচ্চার শরীরে এন্টিবডি গিয়ে বাচ্চাকে সুরক্ষা দিবে। এতে মায়ের (ভ্যাক্সিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাদে) এবং বাচ্চার কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নাই। #গর্ভবতী_এবং_দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নেয়ার_আগে_বা_পরে_কোন_সতর্কতা_অবলম্বন_করবেন_কিনা❓ 👉 না। তেমন কোনো সতর্কতার দরকার নাই। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন। #ভ্যাক্সিন_নেয়ার_পরে_কি_ধরনের_পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া_হতে_পারে❓ 👉 জ্বর, মাথা ব্যাথা, শরীর ব্যাথা, ক্লান্তি লাগা, ভ্যাক্সিন দেয়ার জায়গায় মাংসপেশিতে ব্যাথা বা লাল হয়ে যাওয়া। এগুলো যে জো কারোরই হতে পারে। #যে_সব_মায়েদের_ডায়াবেটিস_উচ্চরক্তচাপ_হাঁপানী #কিডনি_রোগ_আছে_তারা_কি_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓ 👉 হ্যাঁ। তারাও নিতে পারবেন তবে ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে এসব রোগ থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় নিয়ন্ত্রণ করে তারপর ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। সেজন্য নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হবে এবং ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। #কারা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন_না❓ জ্বর, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী যিনি কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি পাচ্ছেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে অন্য কোন ভ্যাক্সিন নিলে, যাদের প্রকট এলার্জির সমস্যা এবং যাদের ভ্যাক্সিনের কোনো একটি উপাদানে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে (আগে যদি এমন হয়ে থাকে)। #সংগৃহীত #collected #vaccine #covishield #modera #pfizer #oxford #astrazeneca #socialmediamanagement #digitalmarketing #health #disease #time #sinopharm #corona #moment #ভ্যাক্সিন #coronafact #covid #tips #info (at Bangladesh) https://www.instagram.com/p/CR3eSugLgME/?utm_medium=tumblr
0 notes
healthtipsbangla47 · 3 years
Photo
Tumblr media
অ্যাভোকাডো ফলের উপকারিতা অ্যাভোকাডো পুষ্টিতে ভরপুর এবং ঔষধিগুণে সমৃদ্ধ ফল। ইহা দেহকে সোডিয়াম, সুগার ও কোলস্টেরল মুক্ত রাখে। এ ফল অতি ক্যালোরি সমৃদ্ধ, এতে দেহের জন্য উপকারী ফ্যাট যথেষ্ট রয়েছে, হার্টকে সুস্থ রাখে, ক্যান্সার ও কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।অন্যান্য ফলের তুলনায় এ ফলের মিষ্টতা কম হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অতি উপযোগী। এ ফলের আকার অনেকটা নাশপাতির মতো।একেকটা ফলের ওজন সাধারনত ৩০০-৭০০ গ্রাম হয়।এর ভিতরের অংশ মাখনের মত মসৃণ, হালকা মিষ্টি স্বাদের।এ ফল কাঁচা-পাকা , সবজি, ভর্তা, সালাদ, শরবতসহ ভিন্নতরভাবে খাওয়ার সুবিধা আছে। পুষ্টি ও ঔষধিগুণ: অ্যাভোকাডো দেহকে সোডিয়াম, সুগার ও কোলস্টেরল মুক্ত রাখে। এ ফল অতি ক্যালোরি সমৃদ্ধ, এতে দেহের জন্য উপকারী ফ্যাট যথেষ্ট রয়েছে, হার্টকে সুস্থ রাখে, ক্যান্সার ও কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। চর্বিতে গলে যায় এমন পুষ্টি উপাদন প্রচুর রয়েছে, যা দেহকে সুস্থ রাখতে বুস্টার হিসেবে কাজ করে। দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের ভিটামিনস ও মিনারেলস �� ফলে প্রচুর রয়েছে। বিশেষ করে ফসফ��াস, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, কপার ও ম্যাঙ্গানিজের উপস্থিতি এতে বেশি। প্রচুর ভিটামিন সি, বি-৬, রিভোফ্লাভিন ছাড়াও দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় ফাইবার সমৃদ্ধ। জন্মগত ত্রুটি রোধ: হবু মায়েদের জন্য অ্যাভোকাডো অনেক ভালো। অ্যাভোকাডোতে পর্যাপ্ত ফলিক এসিড থাকে যা জন্মগত ত্রুটি যেমন – স্পিনা বিফিডা, নিউরাল টিউব ডিফেক্ট ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। দাঁতের জন্য উপকারি: অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট দাঁতের ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং মুখের বাজে গন্ধ প্রতিরোধ করে। দৃষ্টিশক্তির জন্য: অ্যাভোকাডোতে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি ফাইটোকেমিক্যাল লুটেইন ও জেনান্থিন থাকে। এই দুটি উপাদান চোখে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের কাজ করে যা চোখের ক্ষতি কমাতে পারে এবং বয়স জনিত চোখের সমস্যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার ঝুঁকি কমায়। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: অ্যাভোকাডোর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্টকে বন্ধ করে এবং অ্যাভোকাডোর দ্রবণীয় ফাইবার রক্তের সুগার লেভেলকে সুস্থিত করে। অন্য ফলের তুলনায় অ্যাভোকাডোতে চিনি ও শর্করার পরিমাণ কম থাকে বলে রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। হজমে উপকারিতা: অ্যাভোকাডো অন্ত্রের ফাংশনকে স্বাভাবিক রাখে এবং খাবার সহজেই হজম করাতে সহায়তা করে। হার্টকে সুস্থ রাখে: প্রতি আউন্স অ্যাভোকাডোতে ২৫ মিলিগ্রাম বিটা সাইটোস্টেরল থাকে। নিয়মিত বিটা সাইটোস্টেরল ও অন্য উদ্ভিজ স্টেরল গ্রহণ করলে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাস্থ্যকর পর্যায়ে থাকে।#avocado🥑 https://www.instagram.com/p/CRQA_ZqsumE/?utm_medium=tumblr
0 notes