Tumgik
#আসছ
alibaba1xk · 1 year
Text
আসছে ঘূর্ণিঝড় "বিপর্যয়' | বগুড়া লাইভ
দক্ষিণপূর্ব আরব সাগরে তৈরি হওয়া গভীর নিম্নচাপ এবার ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে। ঘূর্ণিঝড় হলে সেটি বিপর্যয় নামে পরিচিত হবে। দিল্লির আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ওই গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের আকার নিতে পারে। ফলে কেরালায় বর্ষা ঢুকতে দেরি করিয়ে দিতে পারে বিপর্যয়। ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার পর সেটি উত্তরপশ্চিম দিকে আগ্রসর হবে। ঝড়ের গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৫৫…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
Text
সাত বছর পর আসছে 'পিচারস 2'
সাত বছর পর আসছে ‘পিচারস 2’
পিচার্স সিজন 2: TVF-এর মানসম্পন্ন এবং লালিত সংগ্রহ পিচার্স ‘পিচার্স 2’-এর দ্বিতীয় সিজন সাত বছর পর আবারও প্রত্যাবর্তন করতে যাচ্ছে। Pitchers 2 এর ঘোষণা নির্মাতারা প্রোমো ভিডিওটি চালু করেছে। অভয় মহাজন, অভিষেক ব্যানার্জি, গোপাল দত্ত, ঋদ্ধি ডোগরা, অরুণাভ কুমার, আশিস বিদ্যার্থী এবং সিকান্দার শেখকে এই সংগ্রহে প্রধান ভূমিকায় দেখা যাবে। এই সংকলনটি পরিচালনা করছেন বৈভব বুঁধু। কলস 2 টিজার Zee5 ‘Pitchers…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
anjumbai · 4 months
Text
বই মেলায় একা একদিন
২১/০২/২০২৪
শহিদ দিবসের ছুটিটাকে নষ্ট করতে চাই নাই দেখেই গত সপ্তাহে বন্ধুদের বলছিলাম যে, "চল পরের বুধবার বই মেলা ঘুরে আসি।" গ্রুপে সবাই পাগলের মতো "ভাই ইন" লিখলেও আজকে কারো খোঁজ নাই। কি সুন্দর। একটার "কারেন্ট" নাই, আরেকটা তো দাদা বাড়ি পালায় গেল, আরেকজনের নাকি ৩ টায় বই মেলা গিয়ে ৪ টায় ফেরত আসার একান্ত প্রয়োজন। তো বিকাল বেলার সিন্ডারেলাকে ছাড়াই রওয়ানা দিলাম।
বিজয় সরণির স্টেশন এ জীবনের প্রথম যাব বলে ঠিক করলাম। আমি ঠিক করি নাই অবশ্য, আব্বুই পথ ঠিক করে দিল। আব্বু হাতে ১ হাজার টাকা ধরায় দেয়ার পর আব্বুর প্রতি যে ভালোবাসা দেখালাম, তা দেখে নিজে��ই কষ্ট লাগল । আমার বাচ্চাকাচ্চাও মনে হয় টাকা না দিলে কোনো আবেগ দেখাবে না আমার প্রতি। সে যাই হোক। নিজের হাওয়াই শার্ট আর ভাইয়ার ব্যাগ কাঁধে নিয়ে বের হয়ে পড়লাম। রোদেলা দুপুর পৌনে ২ টায়। রিক্সায় করে রেসিডেন্সিয়াল এর পিছনে গেলাম। বুড়ো রিক্সাওয়ালা ৪০ টাকায় রাজি হয়ে গেল। তাজমহল রোড এর রিকশা আর গাড়ি দেখে দেখেই গন্তব্যে পউছে গেলাম।
একা একা কোনোদিন বইমেলা যাব এইটা কখনো ভাবি নি। ভাবনার বাহিরের এই সত্যকে জীবনে বাস্তবায়িত করতেই হেটে গেলাম চন্দ্রিমা উদ্যান দিয়ে। এই লম্বা রাস্তাটা ভালোই লাগে। মানুষ কম তাই একটু ভয় লাগলেও চারিদিকের যে অসাধারণ দৃশ্য, যে দৃশ্য 'ইট-পাথরের' শহর কথাটাকেও এক কোমল ভাব দিতে পারে, সেই দৃশ্যই হয়তো আমার মোহাম্মদপুরবাসী হিসেবে চেপে থাকা ভয়টাকে একটু ঠাণ্ডা করে। আব্বু বলেছিল যে, "বিজয় সরণি গিয়ে হাঁটবা। ঐ রাস্তায় হেটে ভালো লাগবে।" আব্বু ভুল বলেনি। গরম লাগলেও একা একা ফাকা পথে হেটে যাওয়ার আনন্দ পেয়ে ভালোই লাগল। আশেপাশে দেখলেই বুঝা যায় যে আজকে একুশে ফেব্রুয়ারি।
মেট্রোরেল যতই ব্যস্ত থাকুক না কেন, এই বিজয় সরণি কখনোই ব্যস্ত দেখলাম না। আজকেও একি কাহিনি। এই স্টেশনটিকে অপদার্থ বলে সম্বোধন করা মানুষদেরও হয়তো একদিন না একদিন এই স্টেশনের দরকার পড়বে। যেমনটা আজকে আমার পড়ল। ২ টা ১৯ এর ট্রেন এ উঠার জন্য ২ টা ১৮ তে দেয়া দৌড় এর সাথে এখন অনেক মানুষই সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। কিছু মিনিটের ব্যবধানে পউছে গেলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনের বই মেলায়।
মেলায় যতটা ভিড় হবে ভেবেছিলাম তার কিছুটাই চোখে পড়ল না। দুপুরের খাবার খাওয়াতে মানুষ ব্যস্ত দেখে হয়তো এত শান্তি। কিন্তু মেট্রোরেলে যে ভিড় সেটাতে হারায় যাওয়া অস্বাভাবিক মনে হয় না।
২০১৯ এ শেষ বইমেলায় গিয়েছিলাম। আব্বু-আম্মু আর ভাইয়ার সাথে। তখন আম্মু আব্বুর ছবি তুলা দেখে বিরক্ত হয়ে বলছিলাম যে, "তোমরা কি এইখানে বই কিনতে আসছ নাকি ছবি তুলতে?" যাওয়ার আগে আম্মু এইটা মনে করায় দিল। আজকে তো তাহলে আনন্দ হওয়ার কথা। আম্মু-আব্বু সাথে নেই, একা একা বই কিনব। কি মজা। তাই না? মনটা খারাপ হয়ে গেল। বাসায় গিয়ে আম্মু আব্বুকে সব বলব বলে ঠিক করলাম।
মন খারাপটা বেশিক্ষণ টিকলো না অবশ্য। বই এর সন্ধানে বেরিয়ে পড়লাম। বন্ধুর অনুরোধ রক্ষার্থে আগেই খুজলাম কিংবদন্তি পাবলিকেশন্স। 'চলেন খিচুড়ি খাই' নাকি বই এর নাম। স্টল এ ভিড় দেখে পালায় গেলাম। লেখক এসেছে, ছবি তুলতে হবে এমন উৎসাহী জনগণের ভিড়। অন্য প্রকাশ এর সামনে হুমায়ূন আহমেদ পাঠকদের মাতামাতি। আমিও হয়তো কিনতাম যদি পিডিএফ পড়ে তাঁর বইগুলোর মজা নষ্ট না করতাম।
একটা বই কিনতে গেলাম। বইটা সম্পর্কে ভালো কথা শুনেছিলাম দেখেই রাত্রি প্রকাশনীর সামনে গেলাম। বই কিনার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর দেখি এক আপু আমাকে বলতেছে যে, "ভাইয়া লেখিকা সাথে আছেন। একটা ছবি তুলা যাবে কি?"
আমি তো অবাক। লেখিকা নাকি আমার সাথে ছবি তুলবে। সেই তো। বুঝলাম মার্কেটিং এর একটু অভাব। তারপর লেখিকা আমার বইটিতে উক্তি লিখে একটা ফেসবুক পোস্ট তুলে নিলেন। আমিও চলে এলাম।
বাতিঘর আমাকে হতাশ করল। কত সুন্দর সুন্দর বই বাতিঘর প্রকাশনীর আছে বলে দেখে গেলাম। স্টল এর সামনে গিয়ে হাজির হয়েই এক ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা করলাম,
"ভাই আপনাদের কাছে বানিয়ালুলু বইটা আছে?" "অ্যাঁ? কি লুলু?"
শেষ। আর বের হবো না একা। সঞ্চিত সাহস জুগায় শেষমেশ আরো কয়েকটা বই-এর কথা জানতে চাইলাম। সব প্রশ্নের জবাবও একি, "আমাদের কাছে এই নামের কোনো বই নেই।" হতাশ হয়ে চলে এলাম। আসার আগে কি একটা ভাতের হোটেল কিনে নিয়ে এলাম। কাভারটা ভালো লেগেছিল।
ফেসবুক পোস্ট এ বাংলা কুওট দেখলেই যেন নিচে "কাইকর" নামটা চোখে পড়ে। সেই লেখক কাইকর এর একটি বই সংগ্রহ করলাম। কেন যেন এইবার সব নতুন লেখক-লেখিকাদের বই কিনতে আগ্রহী হলাম। বাংলা লেখন চিনি না দেখে যে আঙ্গুর ফল টক করে জীবন কাটায় ��িব সেটা তো হয় না।
"শেফালি কি জানে" বইটা কিনতে যাওয়াটা সবচেয়ে সার্থক ছিল হয়তো। বইটা যখন চন্দ্রবিন্দু স্টল এর সামনে গিয়ে উঠালাম তখন ঐখানের আপুটি সুন্দর করে পুরা বইটা কেমন, তার কি ভালো লেগেছে এবং কেন এইটা কিনা উচিৎ পুরোটা আমাকে বুঝিয়ে দিল। ভিড় আর ব্যস্ততাও ছিল না। খুশি ক্রেতা হিসেবে চলে গেলাম।
কিংবদন্তির সামনে আবার এলাম। এইবার ভিড় ঠেলে ঢুকবই। ঢুকে গিয়েই ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা করলাম,
"ভাইয়া খিচুড়ি বইটা আছে আপনাদের কাছে?" " হ্যাঁ ভাইয়া। ঐ একটা খিচুড়ি দে তো।"
বইটা আমাকে দিয়ে ভাইয়া আবার বলল যে, "রাইটার এর সাথে ছবি তুলবেন না ভাই?" আমি বললাম, "না ভাইয়া।" "ছবি তুলবেন না?!" আমি হকচকিয়ে যাওয়া একটা হাসি দিলাম। ভাইয়া বলল, "যাক। এই প্রথম দেখলাম বই কিনতে আসছে কেউ।"
"Never meet your idols" কে হয়তো আমি "never meet writers" বানিয়ে ফেলেছি। ২ ঘণ্টা শেষে বন্ধু কল দিয়ে জানালো যে সে বেসিক আলি কিনতে বই মেলায় আসছে। ৩৫৪ নাম্বার স্টল এর সামনে আসতে। যাওয়ার পর ওকে ভিড়ের মাঝে খুজতেছি যখন তখন দেখি সে টিপু সুলতান এর স্টল এর সামনে থেকে "THE GOAT THE GOAT" বলে আগায় আসতেছে। একা থাকার নির্জনতা থেকে মুক্তি পাইলাম নাকি আনন্দ থেকে, বুঝে উঠতে উঠতে আমার বই মেলায় একা একদিন শেষ হয়ে গেল।
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
2 notes · View notes
word-child · 2 years
Text
শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২
আজকের সকাল শুরু চিড়ার নাস্তা দিয়ে। প্রিয়মের থেকে একটু পর পর জেনে নিচ্ছিলাম চিড়া কতটুকু নিব, কতক্ষন ভিজাবো ইত্যাদি ইত্যাদি। দুধ-চিনি দিয়ে খেতে বেশ মজা লাগলো।
এরপর রুম-টুম গোছালাম। একটু দাবা খেললাম। ইউটিউবে কয়েকটা ভিডিও দেখলাম। গান-টান এখন আর তেমন একটা শুনি না। ভালো লাগে না। তাছাড়া কানে সমস্যা হতে পারে। এত ময়লা কানে জমাইছি এইসব গান শুনে শুনে। ডাক্তারের কাছে আবার যেতে হবে। এবার ওয়াশ করে আসতেই হবে।
আর এই সপ্তাহটার কথা কি আর লিখবো। তেমন কিছুই ঘটে নাই। সিটি দিলাম, ক্লাস করলাম, অযথা কিছু টেনশন করলাম, অনেক ঘুমালাম, অনেক কাজ ফেলে রাখলাম, এক বালতি কাপড় ধুলাম, আরো দুই বালতি কাপড় জমালাম।
ফেসবুক, ইনস্টা ডিএক্টিভেট করে দিলাম। ভাল্লাগে না সারাদিন স্ক্রল করতে।
আর মেসেঞ্জার আমি ইদানিং দেখতেই পারি না। কেউ মেসেজ দিলে ভালোমত রিপ্লাই দিতে ইচ্ছা করে না। আসলে আরেকজনকে আমার কথা টাইপ করতে ভালো লাগে না। শুধু শুধু এসব টাইপিং। চ্যাটিং হচ্ছে দুনিয়ার সকল আজাইরা বসে থাকা মানুষের জন্য। আমিও আজাইরা বসেই থাকি, তবুও এসব করতে আমার ভাল্লাগে না।
আরেক বন্ধু বলে আমি নাকি অনেক প্রোডাক্টিভ। বলতে ইচ্ছা করতেছিল, "তোর মাথা। দেখে যা আমি সারাদিন কিভাবে শুয়ে-বসে থাকি, খাই, ঘুমাই, ফোন টিপি আর সময় নষ্ট করি। না আসছ সামনে থেকে কথা বলতে, না জীবনেও আমার সাথে মিশছস, আসছে আমারে প্রোডাক্টিভ প্রোডাক্টিভ বলতে। শালা।"
একে আমি দুই চক্ষে দেখতে পারি না। মাঝে-মধ্যে আরকি। নিজে তো সারাদিন বন্ধু-বান্ধবী নিয়ে আড্ডা দাও, মিশো। সাপোর্টারের অভাব নাই। বড়লোক মানুষ। কোডিং করে ফাটিয়ে দিচ্ছ। তাও নাকি জীবন নিয়ে আফসোস। শালা।
আমার জীবনটা কাটায়ে যা, তাহলে বুঝবি হতাশা কাকে বলে, একা থাকা কাকে বলে, অলসের রানী কাকে বলে।
আমার আসলেই আর কিচ্ছু ভাল্লাগে না। সিটির পড়া আর পড়ি না। এক লাইন পড়ে টায়ার্ড হয়ে যাই। সারাদিন কি যে করি, কি যে চিন্তা করি নিজেই মাঝে-মধ্যে বুঝে উঠতে পারি না।
টেলোনিমে একটা মানুষ এ সপ্তাহে আমাকে অনেকগুলো প্রশ্ন করতেছে। কন্টিনিউয়াস। ভাল্লাগতেছে উত্তর দিতে। টাইম পাস হচ্ছে।
আর আমি টুইটারে ব্যাক করছি। অনেক ঝামেলা-ঝামেলা ফিল হচ্ছিলো তাই ফিরে আসলাম। এগুলো লিখলে ঝামেলাগুলো কম গায়ে লাগে। মনে হয় কাওকে বলতে পারতেছি।
কানের চিন্তায় ফেসবুকে বেশি শেয়ার দিয়ে ফেলছি। তাছাড়া একটা এক্সপেরিমেন্টও করলাম। দেখলাম যা ই শেয়ার দেই না কেন, সেটা দুইদিন পর নিজে থেকেই গায়েব হয়ে যাচ্ছে প্রোফাইল থেকে। তাই এসব শেয়ারিং-ফেয়ারিং বাদ।
খুব রান্না করতে ইচ্ছা করতেছে। আমি কি আবার রান্না-বান্না শুরু করতে পারবো? কোন কিছু ছেড়ে দিলে, আমি একদম ছেড়েই দেই। ফেসবুকে দুইবার, ছয় আর সাত মাসের জন্য কিছু পোস্ট করি নাই। এটা আবার করতে হবে।
বারান্দার সামনে যে বিরাট ধান-ক্ষেত আর শাপলা পুকুর ছিলো, সেটা শুধু পানিময় একটা খালি পুকুর হয়ে গেছে। রোদ পড়লে খুব চিকচিক করে। দেখতে ভাল্লাগে।
ডাইনিং এ এখন পাঁচমিশালী শীতের সবজি দিয়ে তরকারি করতেছে। ফুলকপি দিচ্ছে। বিরাট ব্যাপার।
একটা ছোট্ট, সুন্দর মগ কিনেছি চা খাওয়ার জন্য। নিচের প্লাস্টিকের কাপে খাওয়ার থেকে বাচাঁর জন্য।
ডাক্তারের থেকে ফেরার পথে কেনা। জুহির সাথে আলিফে নান-গ্রিল, চা খেলাম। অনেকদিন পর হলের বাহিরের খাওয়া-দাওয়া আর সুপার মার্কেটেও বেশ খানিকক্ষণ ঘুরলাম। জুহি আমাকে বললো যে আমি যেই টাইপের ইন্ট্রোভার্ট, আমাকে হচ্ছে পালা লাগবে, নারচার করা লাগবে, ঠেলে কাজ করাতে হবে, বাহিরে নিয়ে যেতে হবে আর মানুষের সাথে মিশাতে হবে। আমি তার সাথে একমত হলাম। আসলেই আমাকে পালা লাগবে, সুন্দর করে। আমি যে একটা মাথার তার ছেঁড়া, গলার দড়ি দেয়া বন্দি গরু-ছাগল সেটা বুঝতে পারি মাঝে-মধ্যে।
এ সপ্তাহে ডাইনিং এর হালিম টা টেস্ট করলাম। একটুও ভালো লাগে নাই। মনে হচ্ছে যেন ঘন ডাল খাচ্ছি মুরগির হাড় দিয়ে।
সপ্তাহের শুরুতে কেয়া খিচুড়ি রান্না করে খাওয়ালো আর বান্ধবী মুনতাহা নিয়ে আসলো তার পাস্তা। শুরুটা ভালোই। শেষটাও।
এদিকে আমাদের ডিসেম্বরে যে ইন্টার্ন হবার কথা ছিল সেটা হচ্ছে না। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বুকিং দিয়ে ফেলছে। তাই আমরা জানুয়ারিতে ফাইনাল সেমিস্টার দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে ইন্টার্নে যাবার প্ল্যান করছি। একদিক দিয়ে ভালোই হলো। বইমেলার সময়টাতে ঢাকায় থাকবো, মেলাটাও ঘুরা হবে, টাকা থাকলে বইও কেনা হবে, ইনশাআল্লাহ।
এই সোমবারে আবার 16 দের চড়ুইভাতির প্রোগ্রাম সব ব্যাচ নিয়ে। যাবো ভাবতেছি। কারণ অনেকদিন ধরে চড়ুইভাতির রান্না খেতে ইচ্ছা করতেছে। এসন রান্না খুবই মজার হয় খেতে।
আর সামনে সিনিয়রদের ফেয়ারওয়েল দিতে হবে। টাকা উঠানো, ফেয়ারওয়েলের না���, স্টেজ ডিজাইন, গ্রাফিতি যত্তসব ঝামেলার কাজ কমিটির মেম্বার হিসেবে দেখতে হবে আমাকে। বিশেষ করে স্টেজ আর গ্রাফিতির ডিজাইন। ফালতু। আমি কি আর্টিস্ট যে আমার মাথায় এসবের আইডিয়া আসবে। যত্তসব। কতগুলো টাকা যে দিতে হবে এর জন্য আল্লাহ মাবুদ জানেন।
আর স্বপ্ন-টপ্ন উল্লেখ করার মতন তেমন একটা দেখি নাই।
জয়াটা সেই যে ঢাকায় গেলো, এখনো আসতেছে না।
কেয়া, কেয়ার মতোনই আছে, উপর-নিচে থাকা, MUN নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, don't be sad appreciation penguin post, ব্যস্তগিরি, খাওয়া-দাওয়ার অনীহা আর বালতি বালতি কাপড় ধোয়া নিয়েই ব্যস্ত।
প্রিয়ম তার মতন বেশ এক্টিভগিরি দেখাচ্ছে। সারাদিন পড়াশুনা করে, এটা-ওটা রান্না, সকাল সকাল উঠা, একটু অভিযোগের ক্যাচ ক্যাচ করা, একটু খুঁতখুঁতানি করা, রূপচর্চা করা সব মিলিয়ে মূলকথা হলো ও অনেক একটিভই আছে এখন পর্যন্ত। বেচারি এখন ডেটা স্ট্রাকচার পড়তে পড়তে নিজের মাথাটা গরম করে ফেলতেছে একপ্রকার। আমাকে জিজ্ঞেস করে, "আপু, মাথাটা গরম হয়ে গেছে এসব বুঝতে বুঝতে। কিভাবে ঠাণ্ডা করা যায়?" বললাম পাঁচ মিনিট ব্রেক দিয়ে দিয়ে পড়ো। ও বলে' "কোনো কাজ হবে না।"
আর আমার কথা জানারই কথা। থাক আর না বলি। সবাই বলে আমার মত চিল আর চুপচাপ, শান্ত মানুষ তারা আর দেখে নাই।
আসলেই? আমার মনে আর মস্তিষ্কে যদি কেউ একবার ঘুরে যেত তাহলে বুঝতো আসলে আমি কতটা জিলাপির প্যাঁচের মধ্যে থাকি। ইন্ট্রোভার্ট বলে এসব দেখাতেও পারি না। ধ্যাৎ।
আপডেট: নোমান আজকে রাতে কল দিলো। ভাবলাম প্রত্যেকবার যেসব কথা হয়, আজকেও তাই হবে। সে বললো তার সাথে যত কনভারসেশন হইছে সব ডিলেট করে দিতে। তার নাকি মেসেজগুলো পড়লে নিজের উপর গিল্ট ফিল হয়, খারাপ লাগে। আর সে সরি বলে তার সব কর্মকান্ডের জন্য। বললাম, আচ্ছা ডিলেট করে দিব সব। আসলে আমি কিচ্ছু ডিলেট করবো না। এত সহজ পাইছো তোমরা আমাকে, না? হাহ। আসলেই ছেলেরা খুব বদের হাড্ডি হয়। খুব খারাপ হয়। এই নোমান হচ্ছে তার প্রমাণ।
ক্ষমা তো করবোই না আমি, জীবনেও না। হুহ।
2 notes · View notes
asmaakter1948 · 11 months
Video
youtube
ঢাকার সংঘর্ষ নিয়ে এবার কঠিন বার্তা দিল যুক্তরাষ্ট্র একের পর এক ধেয়ে আসছ...
0 notes
infonews24 · 4 years
Text
মিয়ানমার থেকে আসছে গবাদি পশু
মিয়ানমার থেকে আসছে গবাদি পশু
[ad_1]
Tumblr media
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ করিডোর দিয়ে মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আসতে শুরু করেছে। তবে এবার করোনাকালে পশুর ব্যবসা নিয়ে দুঃচিন্তায় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। গত চার দিনে শাহপরীর দ্বীপ করিডোরে মিয়ানমার থেকে ৩ হাজার ৩৭৩টি গরু-মহিষ এসেছে। টেকনাফ শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তা মো. আবসার উদ্দিন বলেন, জুনে ৫ হাজার ২১৩টি গরুসহ গত চার দিনে ৩ হাজার ৩১২টি মহিষসহ ৮ হাজার ৫২��টি গবাদি পশু এসেছে।…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
লকডাউনের পরেই এই ফোনগুলি নিয়ে আসছে রেডমি | List Of Upcoming Redmi Smartphones To Wait For In India
লকডাউনের পরেই এই ফোনগুলি নিয়ে আসছে রেডমি | List Of Upcoming Redmi Smartphones To Wait For In India
Tumblr media
লকডাউনের কারণে স্মার্টফোন লঞ্চ স্থগিত থাকলেও করোনাভাইরাস লকডাউন সরলেই একের পর এক রেডমি স্মার্টফোন বাজারে আসতে পারে। রেডমি ছাড়াও কোম্পানির এমআই ও পোকো ব্র্যান্ডের অধীনের লঞ্চ হতে পারে নতুন স্মার্টফোন। ইতিমধ্যেই এর মধ্যে কয়েকটা ফোন বিশ্বের অন্যান্য দেশে লঞ্চ হয়ে গিয়েছে। এক নজরে সেই ফোনের তালিকা দেখে নিন।
Tumblr media
শাওমি রেডমি ১০এক্স
এমআইইউআই১২ স্কিন সহ লঞ্চ হবে রেডমি ১০এক্স। এই ফোনে অ্যানড্রয়েড ১০…
View On WordPress
0 notes
subhrajyoti07 · 4 years
Photo
Tumblr media
#the_simple_human_being #সিগারেট #collab #আসছেপ্রলয় #yqdada #yourquoteandmine Collaborating with YourQuote Dada Read my thoughts on @YourQuoteApp #yourquote #quote #stories #qotd #quoteoftheday #wordporn #quotestagram #wordswag #wordsofwisdom #inspirationalquotes #writeaway #thoughts #poetry #instawriters #writersofinstagram #writersofig #writersofindia #igwriters #igwritersclub https://www.instagram.com/p/B_OQM2jHZsT/?igshid=6u1bups6pa8c
0 notes
sohagsr · 5 years
Text
বাংলাদেশের দিকে প্রবলবেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ফনী।জেনে নিন কি ভাবে আপনার ফোন দিয়ে যে কোন ঘূর্ণিঝড় এর অবস্থান Live দেখবেন এবং সেই সাথে দেখতে পাবেন ঝড়টি আপনার থেকে কতো দূরে আছে এবং আপনার কাছে আসতে কতো সমই লাগবে।(সতর্কতা মূলক পোষ্ট, অবশ্যই দেখুন)
বাংলাদেশের দিকে প্রবলবেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ফনী।জেনে নিন কি ভাবে আপনার ফোন দিয়ে যে কোন ঘূর্ণিঝড় এর অবস্থান Live দেখবেন এবং সেই সাথে দেখতে পাবেন ঝড়টি আপনার থেকে কতো দূরে আছে এবং আপনার কাছে আসতে কতো সমই লাগবে।(সতর্কতা মূলক পোষ্ট, অবশ্যই দেখুন)
আসসালামু ওয়ালাইকুম।
আশাকরি এখন পর্যন্ত সকলেই ভালো আছেন এবং আল্লাহ যেনো আগামীতেও সকলকেই ভালো থাকার তাওফিক দান করেন।
আপনারা সকলেই জানেন আমাদের বাংলাদেশের দিকে প্রবলবেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ফনী।
গতো ৪০ বছরের মাঝে বাংলাদেশর আশেপাশে তৈরি হওয়া ঝড় গুলোর মাঝে এটি অন্যতম।
পোষ্ট টি লিখার সময় এটি বাংলাদেশর উপকূল থেকে মাত্র ৮২০ থেকে ৯০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। আবহাওয়া অফিসার এর তথ্যমতে এটি আগামীকাল…
View On WordPress
0 notes
alibaba1xk · 1 year
Text
আসছে করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন
গেল বছরের ডিসেম্বরে সাধারণ মানুষের আন্দোলনের মুখে হঠাৎ করে জিরো কোভিড নীতি প্রত্যাহারে বাধ্য হয় চীন সরকার। এছাড়া তুলে নেওয়া হয় সব বিধিনিষেধ। এরই মধ্যে করোনা ভাইরাস নিয়ে ভয়াবহ তথ্য দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। আগামী জুনে দেশটি প্রতি সপ্তাহে করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন এক্সবিবিতে ৬ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হতে পারেন বলে জানিয়েছেন তারা। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। বিধিনিষেধ তুলে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
tareq2876 · 6 years
Photo
Tumblr media
#শীত#আসছে#ভ্রমন#শুরু#হল #সুনামগঞ্জ #টাংগুয়ার#হাওড়# https://www.instagram.com/p/BqNCvs4gvv0/?utm_source=ig_tumblr_share&igshid=ptbvki8y2uty
0 notes
khulnabazar · 2 years
Text
অক্ষয়ের 'মিশন সিনড্রেলা', মুক্তির আগেই ১৩৫ কোটি আয়
নিউজনাউ ডেস্ক: অক্ষয় কুমারকে বলা হয় বলিউডের হিট মেশিন। একের পর এক হিট দিয়ে যাচ্ছেন দর্শকদের। বেল বটম, লক্ষ্মী, আতরঙ্গি রের পর অক্ষয় কুমারের আরেকটি সিনেমা আসছ। নাম ‘মিশন সিন্ডারেলা’। সিনেমাটি দক্ষিনি ব্লকবাস্টার থ্রিলার মুভি রাতসাসান এর রিমেক। এবার এ সিনেমাটি সরাসরি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে দেখা যাবে। রঞ্জিত তিওয়ারি পরিচালিত তার আসন্ন থ্রিলার ‘মিশন সিন্ডারেলা’ ডিজনি+হটস্টারে প্রিমিয়ার দেখতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
swarupgoswamis-blog · 3 years
Text
মনকে স্থির করতে পারা, নিজেকে রোজকার জীবনপ্রবাহের মধ্যে ব্রহ্ম ভাবতে শেখা --- আত্মার গহীন উপলব্ধি আনা এবং নিষ্কাম কর্ম করা --- এই তিনটি কাজই বেশ কঠিন। অথচ যোগশাস্ত্র, জ্ঞানশাস্ত্র, ভক্তিশাস্ত্র এই তিনটি কাজ আমাদেরকে করতে বলেছেন। শাস্ত্রে বর্ণিত এই তিনটি কাজ করবার জন্য আমরা যদি ব্রতী হই এর কোনওটিই করে উঠতে পারব না। তিনটি কাজের একটিতেও পুরোপুরি সফল হওয়া কোনওভাবে সম্ভব নয়। কিন্তু এই তিনটি কাজই করতে বলেছেন আমাদের শাস্ত্রকারেরা, ঋষিরা, আচার্যরা। এগুলো শুনে, লক্ষ্য রেখে, মান্যতা দিয়ে এগোতে গিয়ে শেষ এর কোনওটিই করতে না পেরে আমরা হাল ছেড়ে দিয়েছি। বুঝতে শিখিনি এর কোনওটিই করা যায় না।
সকলকার মতন এমন অবস্থা আমারও হয়েছিল। ঠিক তখনই অভিভাবক এলেন। তিনি এসে বললেন, 'মনটাকে স্থির করতে গিয়ে তুমি আসলে তাকে আরও বেশি চঞ্চল করে তুলছ। জেনে রেখো মনকে স্থির করা বড় সোজা নয়। যোগিরা পর্যন্ত ব্যর্থ হন এ কাজে। শাস্ত্র পড়ে, সাধুসঙ্গ করে মনে তোমার একটু - আধটু তন্ময়তা আসবে ঠিকই তারপর দেখবে ওখান থেকে যেই স্বাভাবিক কর্মদশাতে চলে আসছ তখন আগের মতোই চঞ্চল হয়ে উঠছে তোমার মন। অথচ অশান্ত, অসমাহিত হলে যে আবার কোনওমতেই চলবে না,
নাশান্তঃ নাসমাহিতঃ
মন অশান্ত, অসমাহিত হলে সেখানে জ্ঞান ফুটবে না। মনের ভেতর জ্ঞান ফোটাতে হবে। বই পড়ে যেটুকু যা বুঝেছ সেটুকু ব্যবহারিক জ্ঞান। ওই জ্ঞান নিয়ে ব্রহ্মকে বুঝতে পারবে না। মনকে শান্ত ও সমাহিত করতে শিখলেই ব্রহ্মবোধ জ্ঞানরূপে ফুটতে থাকবে তোমার ভেতরে। কিন্তু মন শান্ত ও সমাহিত দুটোর একটাও নয়। তাহলে সেখানে জ্ঞান ফুটবে কী করে? জ্ঞান ফুটে উঠলে জ্ঞানের আগুন সমস্ত কর্মকে পুড়িয়ে ফেলবে,
জ্ঞানাগ্নিঃ সর্বকর্মাণি ভস্মসাৎ কুরুতে তথা।
মনই স্থির হল না এখনও সেখানে আবার জ্ঞান ফুটবে, ব্রহ্মবোধের আলো পড়বে এটা তুমি বিশ্বাস করবে বলো, কীভাবে?'
আমি দেখলাম প্রাজ্ঞ মানুষটি আমাকে ঠিক কথাটিই বলছেন। এতদিন কেউ বলেননি মূল সত্যটি। সকলের কাছে গেছি। সকলেই বলছেন মন স্থির করো, তোমার ভেতর ব্রহ্ম রয়েছেন। আত্মার ভেতর ব্রহ্ম ফুটবেন ওই জ্ঞান ফোটার মতন। তুমি শরীর নও, আত্মা। নিষ্কাম কাজ করতে হবে তোমাকে। কর্ম থেকে ফলের আশাটাশা কোরো না। এই তিনটি কাজ করো বাকিটা তোমার হয়ে যাবে। এমন কথা সকল সাধুজনেরাই বলেন। কিন্তু কেউ এগুলো অতিক্রম করার পদ্ধতি শিখিয়ে দেন না।
আমার অভিভাবক বললেন, 'দ্যাখো বাবা, মন স্থির করতে হবে এই ভাবনা তোমাকে আরও অস্থির করে তুলবে। মন একটা তরঙ্গ। সব সময়ই ওর মধ্যে কোনও না কোনও ঢেউ উঠছে। সেই ঢেউয়ের ঠোকাঠুকির ভেতর তোমাকে সামলে চলতে হবে। সামলানোটা শেখো আগে। মন তোমার কোন কোন জিনিস পেয়ে অস্থির হচ্ছে সেই সেই জিনিস কিংবা তা যদি স্থান, কাল, পাত্র হয় সেই জায়গা, সময় ও সঙ্গ তুমি একটু একটু করে ছাড়তে শেখো তাহলে দেখবে তোমার মনই নেই তখন আর। ওটা প্রাণ হয়ে উঠেছে।
প্রাণ আছে প্রতি পলে। শ্বাসে শ্বাসে প্রাণ। শ্বাসে শ্বাসে তুমি। যাকে তুমি খুঁজছ। ব্রহ্ম বলছেন যাকে সাধুরা, আত্মা হিসেবে চিহ্নিত করছেন যাকে। যা খোঁজার কথা যেখানেই সাধুসঙ্গে যাচ্ছ তাঁরা সব তোমাকে বলছেন। প্রাণই সে। প্রাণেই তুমি ব্রহ্ম ও আত্মা বুঝলে,
নাহং নাহং, ত্বমেব
যখন আমিটাই চলে গেল, আমি হয়ে গেল তুমি তখন নিজের কাজই থাকল না। সবই তুমি নামক প্রাণসত্তার কাজ। মন নেই, আমি নেই --- আছে প্রতি পলে পলে, প্রতি শ্বাসে শ্বাসে এ তুমি কেমন তুমি, সে বোধ।
বোধ যখন এল। জ্ঞান ফুটল তোমার। জ্ঞান এল একটা প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে, দ্যাখো। একটা অভ্যাসের ভেতর দিয়ে এল জ্ঞান। অভ্যাসই কর্মকে একটু হলেও জাগতিক কাজ থেকে নিষ্কৃতি দিল। এই কাজটি তোমার এখন বাসনাবিহীন প্রাণের কর্ম হয়ে গেল যে। দ্যাখো। লক্ষ্য করো তুমি। খেয়াল করো একবার।'
কাজের মাঝে বিরাগ। কামনা ছাড়া সুন্দরকে আয়ত্তে আনার ধ্যান - কুশলতা এভাবেই আমি যে পেয়ে গেলাম!
-- সোমব্রত সরকার
Somabrata Sarkar
0 notes
Text
অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদ আর নেই
অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদ আর নেই
বিএনএ, ঢাকা : জনপ্রিয় অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদ আর নেই।রোববার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে বিকাল সাড়ে ৩টায়  তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন)। বিস্তারিত আসছ…  
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
infonews24 · 4 years
Photo
Tumblr media
বাজারে আসছে করোনার প্রথম টিকা "কোভ্যাকসিন", চড়ছে উত্তেজনা বাজারে আসছে করোনার প্রথম টিকা "কোভ্যাকসিন", চড়ছে উত্তেজনা Source link
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
এবার বদলে যাবে আপনার WhatsApp, আসছে নতুন ফিচার | whatsapp-will-change-color-bubble-in-dark-mode-and-design-of-chat | technology
এবার বদলে যাবে আপনার WhatsApp, আসছে নতুন ফিচার | whatsapp-will-change-color-bubble-in-dark-mode-and-design-of-chat | technology
জেনে নিন কী সেই নতুন ফিচার, যার জন্য বদলে যাবে চ্যাটের ডিজাইন Bangla Editor | News18 Bangla | June 24, 2020, 7:13 PM IST
1/ 5
Tumblr media Tumblr media
হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) ছাড়া বর্তমান প্রজন্মের জীবন যেন অচল। নিজের জনপ্রিয়াতা বজায় রাখতে নিত্য নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। ফের একবার একটি নতুন ফিচার লঞ্চ করতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ ।
2/ 5
Tumblr media Tumblr media
WABetaInfo-র…
View On WordPress
0 notes