তাসলিমা সরকার স্টুডিওতে নাচে-গানে ঝড় তুললো । Agun Jole Dj Trance Remix ...
2 notes
·
View notes
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
বৃষ্টি একদিকে যেমন রহমতের, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আজাবও হতে পারে। তাই রাসুল (সা.) বৃষ্টি দেখলে মহান আল্লাহর কাছে উপকারী বৃষ্টি চেয়ে একটি দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো-
اللَّهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সয়্যিবান নাফিআহ।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি এ বৃষ্টিকে উপকারী করে দাও।
হাদিস: আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, যখন বৃষ্টি হতো তখন রাসুল (সা.) উল্লিখিত দোয়াটি পড়তেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৩)
অন্য হাদিসে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ক্ষয়-ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ চেয়ে আরেকটি দোয়া বর্ণিত হয়েছে। তা হলো-
اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلاَ عَلَيْنَا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি আমাদের আশেপাশে বৃষ্টি বর্ষণ করো, আমাদের ওপর নয়।
হাদিস: রাসুল (সা.) অতিবৃষ্টিতে উল্লেখিত দোয়াটি করেছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৭)
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া (Dua for strong wind)
ঘূর্ণিঝড়ের সময় মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
ঘূর্ণিঝড়, তুফান, অতি বৃষ্টি থেকে মুক্তি পাওয়ার দোয়া
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া
Dua for strong wind
0 notes
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
বৃষ্টি একদিকে যেমন রহমতের, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আজাবও হতে পারে। তাই রাসুল (সা.) বৃষ্টি দেখলে মহান আল্লাহর কাছে উপকারী বৃষ্টি চেয়ে একটি দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো-
اللَّهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সয়্যিবান নাফিআহ।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি এ বৃষ্টিকে উপকারী করে দাও।
হাদিস: আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, যখন বৃষ্টি হতো তখন রাসুল (সা.) উল্লিখিত দোয়াটি পড়তেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৩)
অন্য হাদিসে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ক্ষয়-ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ চেয়ে আরেকটি দোয়া বর্ণিত হয়েছে। তা হলো-
اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلاَ عَلَيْنَا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি আমাদের আশেপাশে বৃষ্টি বর্ষণ করো, আমাদের ওপর নয়।
হাদিস: রাসুল (সা.) অতিবৃষ্টিতে উল্লেখিত দোয়াটি করেছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৭)
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া (Dua for strong wind)
ঘূর্ণিঝড়ের সময় মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
ঘূর্ণিঝড়, তুফান, অতি বৃষ্টি থেকে মুক্তি পাওয়ার দোয়া
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া
Dua for strong wind
0 notes
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
বৃষ্টি একদিকে যেমন রহমতের, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আজাবও হতে পারে। তাই রাসুল (সা.) বৃষ্টি দেখলে মহান আল্লাহর কাছে উপকারী বৃষ্টি চেয়ে একটি দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো-
اللَّهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সয়্যিবান নাফিআহ।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি এ বৃষ্টিকে উপকারী করে দাও।
হাদিস: আয়েশা (রা.) বর্ণ��া করেছেন, যখন বৃষ্টি হতো তখন রাসুল (সা.) উল্লিখিত দোয়াটি পড়তেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৩)
অন্য হাদিসে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ক্ষয়-ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ চেয়ে আরেকটি দোয়া বর্ণিত হয়েছে। তা হলো-
اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلاَ عَلَيْنَا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি আমাদের আশেপাশে বৃষ্টি বর্ষণ করো, আমাদের ওপর নয়।
হাদিস: রাসুল (সা.) অতিবৃষ্টিতে উল্লেখিত দোয়াটি করেছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৭)
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া (Dua for strong wind)
ঘূর্ণিঝড়ের সময় মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
ঘূর্ণিঝড়, তুফান, অতি বৃষ্টি থেকে মুক্তি পাওয়ার দোয়া
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া
Dua for strong wind
0 notes
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
বৃষ্টি একদিকে যেমন রহমতের, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আজাবও হতে পারে। তাই রাসুল (সা.) বৃষ্টি দেখলে মহান আল্লাহর কাছে উপকারী বৃষ্টি চেয়ে একটি দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো-
اللَّهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সয়্যিবান নাফিআহ।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি এ বৃষ্টিকে উপকারী করে দাও।
হাদিস: আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, যখন বৃষ্টি হতো তখন রাসুল (সা.) উল্লিখিত দোয়াটি পড়তেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৩)
অন্য হাদিসে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ক্ষয়-ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ চেয়ে আরেকটি দোয়া বর্ণিত হয়েছে। তা হলো-
اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلاَ عَلَيْنَا
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা।
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি আমাদের আশেপাশে বৃষ্টি বর্ষণ করো, আমাদের ওপর নয়।
হাদিস: রাসুল (সা.) অতিবৃষ্টিতে উল্লেখিত দোয়াটি করেছিলেন। (নাসায়ি, হাদিস : ১৫২৭)
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া (Dua for strong wind)
ঘূর্ণিঝড়ের সময় মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তে বলেছেন
ঘূর্ণিঝড়, তুফান, অতি বৃষ্টি থেকে মুক্তি পাওয়ার দোয়া
বৃষ্টির অনিষ্টতা থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
The prayer that the Prophet (PBUH) used to recite to avoid the evil of rain
ঝড়-তুফানের সময় দোয়া
Dua for strong wind
0 notes
বৃষ্টি সরকার স্টুডিওতে নাচের ঝড় তুললো। মন কাইরাছে সোনার দেওরা রে । Bris...
0 notes
আগুন জ্বলে কেল্লার আগুন জলে অন্তরে 🔥! পাগলা হাওয়া নাচে গানে ঝড় তুললো শ...
0 notes
ভাইরাল ক্ষুদে সুমন এবার স্টুডিওতে ঝড় তুললো । Kopal Geche Puira Go । কপা...
0 notes
ফাটা ফাটি গানে স্টেজে ঝড় তুললো সোনিয়া সরকার | Roshik Amar| রসিক আমার...
0 notes
বৈশাখী ঝড়! একই মঞ্চে ভাইরাল তিন শিল্পীর গানে নাচ দেখালো গোলাপি। Bangla ...
0 notes
জয়পুরহাট ঝড় তোলা ওয়াজ না শুনলে মিস করবেন আপনি mohilader waz mohila ...
0 notes
ইচ্ছা করে তোমাকে বলি 'কতোটা চাই তোমাকে! তোমাকে ছাড়া কতোটা খালি খালি লাগে সেটা তোমাকে জানাই!'
ইচ্ছে করে তোমাকে বলি 'কি দরকার ছিলো এইভাবে প্রেমে ফেলার? ঘুম কেড়ে নেওয়ার? কি দরকার ছিলো?'
ইচ্ছে করে তোমাকে বলি 'সকাল ভাল্লাগেনা তোমাকে ছাড়া! আমার সারা বিকাল খালি খালি লাগে তোমাকে ছাড়া!'
ইচ্ছে করে তোমাকে বলি 'অশান্তি কেনো লাগে তুমি কাছে না থাকলে? তোমাকে না পাইলে মেজাজ কেনো খারাপ হয়ে যায় আমার?'
আমার অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করে তোমাকে,তারপর মনে পড়ে 'কি লাভ বলে? দাম আছে কোনো?
————
মনের সকল বাধা উপেক্ষা করে এক পা এগুতেও বোধ করি তুমি আমায় কত তাচ্ছিল্যের চোখে দেখেছো।
তুমি তো সবই জানতে। তাও কেন নিজের মাথার কাছে আমার জন্য লড়াই করলে না? আমি তো চলে এসছি জানতাম আমার মূল্য, আর কিছুদিন থাকলে তোমার পায়ের কাছে চলে যাবে। আচ্ছা তুমি জানো তো? ভালোবাসি বলে কাওকে তোমার সেই ভালোবাসার অযোগ্য মনে করানোর যে দুঃখ তা কতটা কষ্টের হতে পারে?
আমি তো জানতাম আমি এইসবের যোগ্য না। তাও তো তোমাকে সবটা দিয়ে ভালোবেসেছি। ভালোবাসা মানে একজন কেই সব না। ভালোবাসা মানে হাজার মানুষ হাজার অপশন এর মাঝেও ওই একটা মানুষকেই প্রাধান্য দেওয়া। তুমি যেভাবে আমার জন্য দিয়েছ আমিও তোমার জন্য এইরকম সবাই কে উপেক্ষা করে তোমার জন্যই অপেক্ষা করেছি। তাও মাঝে মাঝে জ্বালাতন এর সেই ক্ষুদ্র গল্প গুলো থেকে একদিনের বড় কাহিনী ই আমার এই সুখের সাজানো ঘর ভেঙে দিয়ে গেলো। আর আমি একটা টু শব্দও করিনি। ভেবেছি বাকি সব সময়ের মতো তুমি বুঝে নিবে।
শুনেছি পুরুষ মানুষ নাকি যার সাথে থাকে তার চেয়ে যার সাথে সে থাকতে পারে না তাকে নিয়েই রিগ্রেট করে। তুমি তো তাই প্রমাণ করেছিলে।
তোমার সেই শেষ মুহূর্তের চেষ্টা গুলোই তোমার কাছে মনে হয়েছে তুমি অনেক করেছো। হ্যা প্রথম থেকেই অনেক করেছ তুমি অস্বীকার করিনি।
কিন্তু আমি যে শুরু থেকে নিজের মাঝে বয়ে যাওয়া ঝড় আটকে রেখে দিনকে দিন তোমাকে নিরবে আপন ভেবে গিয়েছি তার চিন্হ পর্যন্ত নেই । আমি যে এখন প্রতিনিয়ত তোমাকে ছেড়ে আগানোর চেষ্টা করি প্রতিনিয়তই তোমার কাছে ফিরে যাই এই সবের কি হবে? তোমাকে তো সুযোগ করে দিলাম আমাকে আরো ঘৃনা করার জন্য আমি কেন আজও তোমাকে ঘৃণার চোখে দেখতে পারি না। কম তো ভালোবাসিনি। কম তো তাচ্ছিল্যের স্বীকার হই নি। কম তো নিজেকে তোমার চোখে ছোট কিংবা 'not enough ' এর অনুভব পাই নি।
জানো আজও তোমায় স্বপ্নে দেখি। গতকাল যা দেখলাম সারা রাত ঘুমাইনি। ��ুম কেড়ে নিয়েছে এই বলদ বাঁদর টা। তাও তো ঘৃণার চোখে দেখতে পারছিনা। মনে হয় আজও একটা ডাক দিলে আমি যেন দৌড়ে শত সমুদ্র পারি দিতে পারব। এটাই কি ভালোবাসা?
তুমি না হয় ঘৃণার চোখেই দেখে যাও আমাকে কিন্তু এক ঝলক হলেও দেখা দিও। শুধু প্রত্যাশা ছিল কোন একদিন হয়ত তুমি বুঝবে। কিন্তু সেটা আর হবে না। জানি আমি তোমার যোগ্য না। জানি আমাকে তুমি আর ভালোবাসো না। ভুলবোনা তোমাকে কিন্তু তোমার জীবনে বাধা হয়ে আমি কখনোই থাকবো না। আমি তোমার খারাপ অতীত হলেও তুমি আমার সর্বশেষ প্রধান চরিত্র চরিত্র থাকবে। আমি চাই তুমি অনেক সুখী হও । যেইগুলো আমি পাই নি আমি জানি সেই সবকিছুই তুমি একদিন অন্য একজনকে দিতে প্রস্তুত থাকবে। পারলে তার সব আব্দার রেখো। ক��্ট দিও না আমার মত এটাই আশা রাখি।
9 notes
·
View notes
কলঙ্ক হয়ে রয়ে গেছে, শব্দের পর শব্দ- অন্তহীন এক ঝড়।
21 notes
·
View notes
বর্ষা
আমার এখানে বৃষ্টি থামেনা কিছুতেই। সেই কোন ছোট্টবেলার শরৎকালের মেঘ রোদ্দুর এখন রোজ শোক হয়ে অঝোর ধারায় ঝরে আমার বাড়ির উঠোনে। ঝড় আসে , কার বাড়ির বুকচাপা লুকোনো কান্না চুরি করে আমায় এসে ফিসফিসিয়ে শুনিয়ে যায়। কান চেপে ধরে আমি পালাতে যাই, পারিনা।চোখের কোণে জল জমিয়ে জানলার গরাদ ধরে ভাবি একটা রামধনু দেখতে পেলে বেশ হত।পাইনা খুঁজে। বাজ পরে কাছে কোথায় , দীঘির পারে যে বকুলতলায় আমার কপালের ওপর নেমে আসা ভিজে চুলগুলো যত্নে সরিয়ে তুমি বলেছিলে "ভালোবাসি", সেই গাছে আগুন ধরে যায়। আরো জোরে বৃষ্টি নামে। আমি টের পাই অশ্রু আর বৃষ্টির স্বাদ যেন এক। বৃষ্টি পরতেই থাকে, আগুন নেভেনা তবু। আমি অপেক্ষা করি, করতেই থাকি, তারপর একসময় খেয়াল করি এখন আর এ পাড়ায় কেউ কাগজের নৌকা ভাসায় না...
গত বর্ষায় লেখা 🙂
16 notes
·
View notes
সঙ্গী
দুই সাথী, দুজনেই চোর। দুজনেই প্রতি সপ্তাহে এক সাথে চুরি করতে বের হয়। আর ভালোবাসার বন্ধন অনুয়ায়ী তারা পাশাপাশি ফ্ল্যাটেই চুরি করতে যায়। যেখানে তারা একে অন্যের কাছে দৃশ্যমান। চোর হিসিবে তারু মেয়ে হলেও ছেলেদের থেকে বেশি পারদর্শী।
তো এমনি একদিন তারু আর তার সঙ্গী দুজনেই বেরিয়েছে। রাত গভীর, রেসিডেন্সিয়াল এলাকা দিয়ে হেটে যাচ্ছে দুজন পাশাপাশি। দুটো ফ্ল্যাট ফাঁকা, এত রাতে কেউ নেই তার মানে অবশ্যই বাকি সময়টাতেও ফিরবে না। এই ভেবে তারা দুজনেই দুটি ফ্ল্যাটে চলে গেল চুরি করতে।
তারা চুরি করছিল, এমন সময়ে বাইরে শব্দ হয়তো বাসাতে কেউ চলে এসেছে। নাজু দৌড়ে বেডের নিচে লুকিয়ে পড়লো।
তবে এ যেন ঝড় এসেছে ঘরের ভিতরে। দুজন একে অন্যকে চুমু খেতে খেতে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করেছে। তাদের সম্���ূর্ণ শরীর জুড়ে শুধুমাত্র শিহরণের ছোঁয়া।
ছেলেটি মেয়ের শরীরের প্রত্যেকটি অংশ তন্নতন্ন করে মাখিয়ে দিচ্ছে নিজের ভালোবাসায়। পিছিয়ে নেই মেয়েটিও, ছেলেটিকে বিছানাতেও যাবার সুযোগ দেয় নি দরজার সামনেই দাড় করিয়ে চুম্বন করতে শুরু করেছে তা ঠোট থেকে শুরু করে লিঙ্গস্থল অব্দি! এখানে প্রসস্ততার মাত্রা যেন মেয়েটিই ছড়াচ্ছে, ছেলেটির তৃপ্তি ভরা শব্দ মুহূর্তকে করছে আরো মধুময়। তবে না, এখানে যেন তারা প্রতিযোগিতায় নেমেছে কেউ হাড়তে রাজি নয়। মেয়ের শরীরে কাপড়ে যা অংশ ছিল তার কোন টুকুই রাখল না সে। সরাসরি তাকে ফ্লোরের উপর বিছিয়েই চুম্বন শুরু করল তার ভালভে!
কি দৃশ্য! মেয়েটি যেন সম্পূর্ণ তৃপ্তির পাওনাটুকু এখনই পেয়ে গেছে। তার পরিতৃপ্তির শব্দ মুখরিত করছে চারিপাশ!
এদিকে তারুর ফ্ল্যাটে ও জ্বলেছে আলো। দুজন প্রবেশ করেছে। কথাবার্তায় দুজন সদ্য বিবাহিত স্বামী-স্ত্রী। তারুর মনের ভাবনা কোথা থেকে এমে জুটেছে লোকগুলো, এত কথা সে আর নাজুও তো ভালোবাসার ৫ বছরে করে নি! বিপদগুলো ঘুমালে সে বাঁচে। ঘরের আলো নিভেছে। তারু বলে, যাক এবার তাহলে হয়েছে।
তবে তার পর পরই শুরু হল খেলা! খাটের উপর থেকে প্রত্যেকটা জিনিস একে একে পড়েতে থাকলো মাটিতে!
- কিরে ব্যাটা বেটি গুলা পাগল নাকি! ঘুমাইবো নায় তো জিনিস ফেলে। আমারে লাগলে!
এরই মাঝে শব্দ, এই শব্দ নাকি সেই শব্দ এতো এক অন্যরকম শব্দ! যেমন- যা, যু, ইয়েস, কামন বেইব, জাস্ট লাইক দিস, আই লাইক ইট বেইব, য়ুম্ ইত্যাদি ইত্যাদি!
ব্যাটা বেটি গুলা কি করে একটু দেখি তো! এই বলেই তারু বেডের নিচ থেকেই উপরে উকিঁ দেয়ার চেষ্টা করলো।
- ও মা গো মা, এ কি দেখলাম! ঘড়ের মধ্যে আসোস দেইখা কি শরীরে এক টুকরা কাপড়ও রাখবি না! যাই হোক আমি তো আমার নাজুর সাথে পর্দা রাইখাই করুম!
এদিকে নাজুর তো অবস্থা খারাপ। খাটের তলায় পুরো উলঙ্গ! সামনে যা দৃশ্য শরিরে কাপড় থাকেও তো কিভাবে! নাজু বরাবর একদম ফ্লোরের উপর শুয়ে চুমুতে মাখোমাখো পরিস্থিতি, এখন তো জোনিতে লিঙ্গের আবাস!
অন্যদিকে তারু প্রচন্ড বিরক্ত পরিস্থিতির উপর। তবে তার এই বিরক্তি আর বেশিক্ষণ রইল না। তারা খাট থেকে নেমে সোফায় গিয়েছে। যেখানকান দৃশ্য তারুর কাছে স্পষ্ট।
মেয়েটি প্রচন্ডভাবে চিল্লাচ্ছে। কারন তার স্বামি তার যৌনিতে হাত দিচ্ছে আর চুমু খাচ্ছে। এই দেখে তারু আর নিজেকে সামলাতে পারলো না, নিজের হাতকে নিয়ে গেল যৌনিস্থলে!
এরই মাঝে তারা তারুর সামনে আবারো সেই শব্দগুলো নেয়া শুরু করে। এখন তারা শুধুমাএ চুম্বন নয় করছে সঙ্গম! এই সঙ্গমের শব্দ, মাত্রা, দৃশ্য তারুকে পাগল করছে, সে খুলে ফেলতে চাইছে শরীরের সকল বাঁধন। হতে চাইছে সে মুহূর্তের ভাগিদার!
সেই শব্দের মাঝে যুক্ত হল তারু আর নাজুর অসম্পূর্ন পরিতৃপ্তির শব্দ! নিজেরাই হলেন একে অন্যের সঙ্গী!
- ৩০ আগস্ট, ২০২২
- মোনালিসা মিতু।
2 notes
·
View notes