শহুরে রাস্তা তোমারি হয়ে হয়ে গেল
যে গলিতেই যাই, ভাবি তুমি সাথে থাকলে কেমন হতো!
শীত গড়িয়ে গরমের যে আদর
তার বিরক্তিও দেখা ছিল একটু বাকি
তোমার আমার জীবনকাল একসাথে কাটলেই পারতো বাকি।
যাক,
দুঃখের দীর্ঘশ্বাস তো অনেক দূর যায়,
তোমার ভাল থাকা, সে তো আমি বিনাই হয়।
কোন এক রাস্তায় আবার দেখা হবে,
হয়তো।
রাস্তা আমাদের রেখে আর দূরে যাবে না,
হয়তো।
দুপুর ১:৫০,
ঢাকা।
০২/০৩/২৪
20 notes
·
View notes
New Assamese poem|
2 notes
·
View notes
ছিড়ে ফেলে দেওয়া চিঠি
শুকিয়ে যাওয়া ফুল
আলো আঁধারির খেলা
দ্বিধা দ্বন্দ্ব
অসীম চাওয়া
চিনতে না পারা
ব্যার্থ প্রতীক্ষা
আনমনা
চোখের জল
ভালোবাসার অনেক রঙ
ভালোবাসতে না জানলে…
View On WordPress
3 notes
·
View notes
01-05-22 | ১৭-০১-২৯
🤍🤎 Reading Rabindranath Tagore's Gītānjoli with a cup of chā ☕ on a mādur (mat made of reeds) on a warm Boishākh evening... 🤍🤎
9 notes
·
View notes
অমন ছিলো না আষাঢ়-শেষের বেলা
উদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুল
আনন্দ-ভৈরবী |
-শক্তি চট্টোপাধ্যায়
3 notes
·
View notes
How a book lover describe love!❣️
2 notes
·
View notes
অনুকবিতা ৪৭ / সাইফ আলি
সব খাঁচা ভেঙে গেছেপাখি তুমি মেলে দাও পাখনানশ্বর পৃথিবীতে আর কোনো চাওয়া নেইএলোমেলো সব পড়ে থাকনা!
১৪/০৮/২৩
View On WordPress
0 notes
আমি আছি।আহসান হাবীবের কবিতা। দিলসাদ জাহান পিউলী I Ami Achi Kobita।Ahsan ...
0 notes
এখন কি কাউকে পালবে তুমি?
নাকি দিব্যি নিজের হাত অন্য কাউকে তুলে দিয়ে বলবে চুমু খাও?
রাস্তায় হেটে আজ গন্ধ নেয়ার চেষ্টা করলাম তোমারি শরীরের,
বুঝলাম যে কুকুর হওয়া সম্ভব নয়,
হলে হয়তো তোমার ভাল হয়।
বলো তো, এখন কি কাউকে পালবে তুমি?
কষ্ট দেওয়ার যে অশরীরী আনন্দ
তার স্বাদ কি তুমি সম্পূর্ণ পেয়েছো?
একজনকে কয়েক মিনিটে সর্বশান্ত করার যে ব্যাপারটা
তার অন্তিম শান্তি তুমি ভোগ করেছো?
বলো, তোমার প্রতিশোধ তুমি পেয়েছো?
শেষ কবে আমি কপাল ভাজ না করে শান্তি পেয়েছি;
তা আমার আসলেই মনে নেই।
শেষ কবে সব ভুলে থেকেছি,
তাও মনে নেই।
বসন্ত���র বাতাস আমি আর গায়ে মাখি না,
কুকুর হলেই হয়তো পারতাম।
ঘৃণা করতে চাই,
সব ভুল তোমার চোখ খুচে দেখাতে চাই,
ডাবল স্ট্যান্ডার্ডস মাথা উচু করে আমাদের মাঝে ছিল,
তার মৃতদেহ তোমার হাতে দেখতে চাই,
তোমার আর আমার কষ্ট আমি সত্যিই দাড়িপাল্লায় মাপতে চাই।
বলো তো, এখন কাউকে পালবে তুমি?
আমার আর কিছুই ভাল লাগ��� না,
অথর্ব নিজেকে বানিয়েই ছাড়লাম।
ক্ষুধা ছাড়া আর কোন অনুভূতিই নেই আমার,
সবই এক মানুষ নিয়ে গেল,
হঠাৎ হঠাৎ চোখ থেকে তুমি গড়িয়ে পড়ো,
কুকুর হলেই হয়তো ভাল হতো।
তুমি মানুষ,
তুমি যেন ভাল থেকো,
হঠাৎ এক বরষায় তুমি আবার প্রেমে পড়ো।
আর আমি থাকবো ওই নদীর ধারে,
স্রোতের সাথে মিলে যাব,
মেঘের মতো নিঃশেষ হয়েও
শুধু নিজেরি হতে পারলাম নাকো।
যত কষ্ট ধারণ করে আমি এখন বিচরন করি,
এমন যেন আর কেউ না পায়
সব মানুষ বাড়ি খুজে পাক,
সেই আশা আমার সারাদিন থেকে যায়।
আমার কষ্ট আসলে শব্দ হতে পারছে না,
হলে হয়তো একটু শান্তি পেতাম,
পৃথিবী আমার ভেঙে গেছে একদম,
রাত্রির ভার সব এখন আমার।
বলো তো, এখন কি কাউকে পালবে তুমি?
রাত ৯:২০,
ঢাকা
২৭/০২/২৪
13 notes
·
View notes
অসমৰ হৃদয় অন্বেষণ : 4টা অসমীয়া কবিতাৰ সংকলন । Romantic Kobita
সকলোলৈ এক আন্তৰিক শুভেচ্ছা, অনুভূতিৰ পৰিসৰ প্ৰকাশ কৰা সুন্দৰ কবিতাৰ জৰিয়তে অসমৰ হৃদয় অন্বেষণ কৰিবলৈ সাজু হওঁক। আজিৰ পোষ্টটোত আমি আপোনালোকৰ বাবে লৈ আহিছো প্ৰেম আৰু আৱেগৰ সাৰমৰ্মক ধৰি ৰখা চাৰিটা বিশেষ কবিতা।
এই যাত্ৰাত আমাৰ সৈতে যোগদান কৰক যেতিয়া আমি এই মনোমোহা romantic kobita বা অসমীয়া কবিতাবোৰৰ বাবে অনন্য আৱেগ আৰু অভিজ্ঞতাৰ গভীৰতালৈ যাম।
আমাৰ আজিৰ অসমীয়া কবিতাবোৰৰ শিৰোনামা-
১।…
View On WordPress
1 note
·
View note
तलाश के शुरू से तलाश के उस पार तक
सिर्फ
तू ही तू
तू ही तू
मैं कैसे तेरा तलाश करूँ
जब मेरा हर पल में
तू ही तू
View On WordPress
1 note
·
View note
শেষ পারানি
অতি সুন্দর মনোমুগ্ধকর এক বার্তা আমাদের কাছে। এই প্রথম এক লেখা যেখানে কাউকে দোষারোপ না করে, কঠিন বাস্তবের ওপর দাঁড়িয়ে লেখকের আহ্বান।
শেষ পারানি
সন্তানই যে দেখবে আমায়,
সেই ধারণা ছাড়তে হবে /
তোমরা যারা চমকে তাকাও,
প্রশ্ন করো 'আর কে তবে'//
তাদের বলি,সে এক সময়,
বাড়ি হতো সাত পুরুষের /
মানুষ ছিলো নোঙর বাঁধা,
বাসায় ফিরে আসত সে ফের //
কাজের শেষে,বৃদ্ধ হলে
জায়গা নিতো প্রজন্ম তার /
পাল্টে গেছে সে সব এখন,
যুগটা এখন অস্থিরতার //
মালদা যদি দাদুর বাড়ি,
বাবা থাকেন বেঙ্গালুরু /
আরো সুদূর রাজ্যে কোনো
ছেলের চাকরি জীবন শুরু //
কিংবা মেয়ে বিদেশ গেছে
উচ্চতর জ্ঞানের খোঁজে /
যেখানে যাক,প্রজন্মের আজ
হয়না ফেরা খুব সহজে //
চারিদিকে তাকিয়ে দেখো,
গজায় হাজার বৃদ্ধ আবাস /
সাপ্লাই আর ডিমাণ্ড বুঝে,
ইকনমির সূত্র তা খাস //
সব সন্তান পাষাণ-হৃদয়,
সেই ধারণার ভিত কিছু নেই /
স্মৃতির ভেতর দিয়ে দেখি,
ভুল হয়ে যায় হয়তো তাতেই //
সে এক সময় ছুটি হলে,
ফিরতো সবাই ‘দেশের বাড়ি’/
মোড়ের মাথার গাছটা দেখেই
বুকের ভেতর হাঁকপাতাড়ি //
সে এক সময়,মেজো সেজো
ন’রাঙাদের সম্বোধনে /
ঘর বলে এক চিরস্থায়ী
আকাশ ছিলো সবার মনে //
এখন সময় বদলে গেছে,
সাকিন মাপা স্কোয়ার ফুটে /
দিদুন কেমন আছো বলে
আসে না আর নাতনি ছুটে //
কারণ তাদের বাবা মায়ের
বদলে গেছে ছুটির মানে /
'ট্যুর' 'ট্রিপ' আর 'ট্র্যাভেলস' ওলা
তাদের সেসব খবর জানে //
ভিডিও চ্যাটই এখন সবার
কুশল নেওয়ার নতুন বাহন /
ওষুধ খাবার পৌঁছে দেওয়ার
অ্যাপ হয়েছেন বিপত্তারণ //
এমন ভাবা খুব অকারণ
প্রজন্মে নেই ভালোবাসা /
মোবাইলেতে এখন কঠিন
কাজের থেকে বাইরে আসা //
এমন অনেক মানুষ পাবে
নিত্য যারা খোঁজও রাখে /
দূরের থেকে চেষ্টা করে,
বাপ মা যাতে ভালো থাকে //
কিন্তু তাদের হাত পা বাঁধা,
কাজের ঘানির পেষাই এত /
করবে কি আর,পেট চালাতে,
যুগের দাবী এখন সে তো //
তাই বলি কি,সবাই এখন
ঘরকে বরং 'কুলায়' ভাবি /
উড়ুক ছানা ডানার জোরে,
সুখের কাছে সেটাই দাবী //
সবাই যদি মনের মতন
পড়শি এবং বন্ধু বাছি /
পাকাচুলেও থাকবে যারা
ডাকার মতো কাছাকাছি //
যাদের সাথে রোজের যাপন
‘কেমন আছো’র বাইরে গিয়ে /
জীবন যদি সবাই ঘিরি
এমন কিছু মানুষ দিয়ে //
সন্তানেরে বলবে যারা
‘আসতে হবে না রে তোকে’/
তবেই জেনো কাউকে তবু
পাশে পাবো শেষ দশকে //
চলো সবাই মানিয়ে নিই,
দুনিয়া দেখি নতুন চোখে /
"আমরা কিন্তু দায় নই",
বাবা মা’দের বার্তা হোক এ //
Claimed by: Pradipranjan Dasgupta
1 note
·
View note
Poem: Sahi Khoto
Author: Mohammad Irfanul Hoque
Artist: MD.Irfan Kf
Album: Bastobota
0 notes
প্রতিটা শব্দের জন্য হিসাব / সাইফ আলি
হাফেজ রেজাউলকে নিয়ে আমি কথা বলবো নাওর মাথায় টুপি, পরনে পাঞ্জাবি আর মুখে দাড়ি দেখেই বুঝেছি-ওকে বিক্রি করে খুব একটা লাভ হবে না।আচ্ছা, ও কেনো ওখানে গেলো বলুন তো?দোষটা তো ওরই, একটু সাবধানে চলাফেরা করবে না!এখানে মেধাবী আর এলিটদের রক্তের কিছুটা মূল্য আছে,আর ও বেচে থেকেই বা কি করতো শুনি? বড়জোর মসজিদের ইমাম…সে যাক, ওকে নিয়ে কিছু বলার নেই আপাতত,প্রতিটা শব্দের জন্য হিসাব করতে হয় আমাকে।এই যা, কোথায় যেনো…
View On WordPress
0 notes